নাজমুল হাসান সাগর, ঢাকা
অর্থনৈতিক সংকট এড়াতে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে সারা দেশে এলাকাভিত্তিক এক থেকে দুই ঘণ্টা করে লোডশেডিং হবে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে ‘সাময়িক’ এই লোডশেডিং চলাকালে সপ্তাহে একদিন পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখার ঘোষণাও এসেছে। অপর দিকে সব সরকারি ও বেসরকারি কর্মক্ষেত্রকে ভার্চুয়ালি কার্যক্রম পরিচালনা করারও আহ্বান জানানো হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে টেলিযোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও গ্রাহকস্বার্থ নিয়ে কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো প্রশ্ন তুলছে, যখন বিদ্যুৎই থাকবে না, তখন বিদ্যুৎ অপরিহার্য এসব সেবা কীভাবে নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচালিত হবে? এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের এমন সিদ্ধান্ত টেলিযোগাযোগ খাতে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (বিটিআরসি) দেওয়া সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী দেশে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৮ কোটি। এসব ব্যবহারকারীর মধ্যে ১২ কোটির বেশি মানুষ মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ও অন্যান্য ইন্টারনেট সেবাদাতা আইএসপি প্রতিষ্ঠানের অপারেশন কেন্দ্রগুলিও পরিচালিত হয় বিদ্যুতের মাধ্যমে।
বিদ্যুৎ না থাকলে এগুলো চলবে কীভাবে?—এমন প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘মোবাইল ইন্টারনেটের সেবা দিতে সারা দেশে লক্ষাধিক বিটিএস টাওয়ার রয়েছে, যা বিদ্যুৎ দ্বারা পরিচালিত। তা ছাড়া প্রত্যেকটি অপারেটরের জোনভিত্তিক অপারেশন কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে প্রচুর পরিমাণ বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। এমনকি আইএসপি প্রতিষ্ঠানগুলির অপারেশন কেন্দ্রগুলোও বিদ্যুৎ দ্বারা পরিচালিত হয়। বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্তের সঙ্গে আমরা এখন পর্যন্ত টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় বা বিটিআরসির সঙ্গে ইকো সিস্টেম গড়ে তোলার কার্যক্রম লক্ষ্য করিনি। সমন্বয় সাধন না থাকায় টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবায় ব্যাপক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।’
বর্তমান সময়ে জীবনের অন্যতম সেবার নাম টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট। অফিসের সময় কমানো হলে এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সময় কমিয়ে আনলে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবার চাহিদা বৃদ্ধি পাবে বহুলাংশে। তাই টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখতে দ্রুত আগাম প্রস্তুতিসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহ্বান জানানো হয়েছে মোবাইল ফোন গ্রাহক সংশ্লিষ্ট এই সংগঠনের পক্ষ থেকে।
ইন্টারনেট সেবা নিরবচ্ছিন্ন করার জন্য অসংখ্য যন্ত্রপাতি, বিটিএস টাওয়ার এবং ডেটা সেন্টার সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হয়। এর জন্য দরকার বিদ্যুৎ। যখন বিদ্যুৎ থাকবে না তখন এসব অচল থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ হয়ে যাবে। জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করলে পেট্রল বা ডিজেলের প্রয়োজন হবে। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচও বাড়বে। অনেক জায়গা আছে, যেগুলোতে বিকল্প উপায়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বা উৎপাদনের মতো যথেষ্ট অনুষঙ্গও নেই।
এ ক্ষেত্রে গ্রাহক, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ভোগান্তিতে পড়বে বলে মনে করেন টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও ফাইবার হোম লিমিটেডের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা সুমন আহমেদ সাবির। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এমন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে প্রথমত টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবার দাম বাড়বে। কারণ, বিদ্যুতের সংস্থানের জন্য বিকল্প পথ অনুসরণ করতে হবে। এতে বিদ্যুতের দাম বাড়বে। ফলে সেবার দামও বাড়বে। এসব সেবা ব্যবহারকারী কমবে। যেসব এলাকায় লোডশেডিং থাকবে, সেসব এলাকার মানুষ টেলকো সেবা ব্যবহার করবে না। এতে করে এই খাত সংশ্লিষ্ট রাজস্ব কমার একটা সম্ভাবনা আছে। আর বিদ্যুৎ না থাকায় সব জায়গায় বিকল্প বিদ্যুতের ব্যবস্থা না থাকায় সেবা ব্যাহত হবে। এতে গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়বে।’
ইন্টারনেট বা টেলিসেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো অতিরিক্ত খরচের টাকা গ্রাহকদের থেকে তোলার চেষ্টা করলে এ ধরনের সেবার দাম বৃদ্ধি পাবে বলেও মন্তব্য করেন এই টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ।
টেলিকম খাতকে যেহেতু জরুরি সেবা ঘোষণা করা হয়েছে, সেহেতু এই খাত নিয়ে সরকারের বিশেষ দৃষ্টি থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (এমটব) মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম ফরহাদ। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার মাত্রই লোডশেডিং এর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। পরিকল্পনাটি কীভাবে বাস্তবায়ন করা হয়, সে জন্য আমাদের কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। টেলিকমকে যেহেতু জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তাই আমরা আশা করি এই খাত প্রয়োজনীয় সহায়তা পাবে।’
তবে লোডশেডিংয়ের কারণে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবায় তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার জন্য যা যা করণীয় আছে আমরা তার সবকিছুই করব। টেলিযোগাযোগ কোনো অবস্থাতেই যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, সেই চেষ্টাটা আমরা করব। ইতিমধ্যেই বিটিএস সিস্টেম যেগুলো আছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে আমরা ব্যাকআপের ব্যবস্থা করেছি। আমাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতার যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলোতে আমরা ব্যাকআপ সিস্টেমের চিন্তা করেছি। আমি আশা করি, আমাদের কোনো রকমের অসুবিধা হবে না।’
অর্থনৈতিক সংকট এড়াতে আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে সারা দেশে এলাকাভিত্তিক এক থেকে দুই ঘণ্টা করে লোডশেডিং হবে বলে জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে ‘সাময়িক’ এই লোডশেডিং চলাকালে সপ্তাহে একদিন পেট্রল পাম্প বন্ধ রাখার ঘোষণাও এসেছে। অপর দিকে সব সরকারি ও বেসরকারি কর্মক্ষেত্রকে ভার্চুয়ালি কার্যক্রম পরিচালনা করারও আহ্বান জানানো হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে টেলিযোগাযোগ খাত সংশ্লিষ্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান, ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও গ্রাহকস্বার্থ নিয়ে কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলো প্রশ্ন তুলছে, যখন বিদ্যুৎই থাকবে না, তখন বিদ্যুৎ অপরিহার্য এসব সেবা কীভাবে নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচালিত হবে? এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের এমন সিদ্ধান্ত টেলিযোগাযোগ খাতে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (বিটিআরসি) দেওয়া সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী দেশে মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৮ কোটি। এসব ব্যবহারকারীর মধ্যে ১২ কোটির বেশি মানুষ মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। মোবাইল ইন্টারনেট সেবা ও অন্যান্য ইন্টারনেট সেবাদাতা আইএসপি প্রতিষ্ঠানের অপারেশন কেন্দ্রগুলিও পরিচালিত হয় বিদ্যুতের মাধ্যমে।
বিদ্যুৎ না থাকলে এগুলো চলবে কীভাবে?—এমন প্রশ্ন তুলেছেন বাংলাদেশ মোবাইল ফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘মোবাইল ইন্টারনেটের সেবা দিতে সারা দেশে লক্ষাধিক বিটিএস টাওয়ার রয়েছে, যা বিদ্যুৎ দ্বারা পরিচালিত। তা ছাড়া প্রত্যেকটি অপারেটরের জোনভিত্তিক অপারেশন কেন্দ্র রয়েছে, যেখানে প্রচুর পরিমাণ বিদ্যুতের প্রয়োজন হয়। এমনকি আইএসপি প্রতিষ্ঠানগুলির অপারেশন কেন্দ্রগুলোও বিদ্যুৎ দ্বারা পরিচালিত হয়। বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্তের সঙ্গে আমরা এখন পর্যন্ত টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় বা বিটিআরসির সঙ্গে ইকো সিস্টেম গড়ে তোলার কার্যক্রম লক্ষ্য করিনি। সমন্বয় সাধন না থাকায় টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবায় ব্যাপক বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।’
বর্তমান সময়ে জীবনের অন্যতম সেবার নাম টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট। অফিসের সময় কমানো হলে এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সময় কমিয়ে আনলে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবার চাহিদা বৃদ্ধি পাবে বহুলাংশে। তাই টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবা নিরবচ্ছিন্ন রাখতে দ্রুত আগাম প্রস্তুতিসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আহ্বান জানানো হয়েছে মোবাইল ফোন গ্রাহক সংশ্লিষ্ট এই সংগঠনের পক্ষ থেকে।
ইন্টারনেট সেবা নিরবচ্ছিন্ন করার জন্য অসংখ্য যন্ত্রপাতি, বিটিএস টাওয়ার এবং ডেটা সেন্টার সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হয়। এর জন্য দরকার বিদ্যুৎ। যখন বিদ্যুৎ থাকবে না তখন এসব অচল থাকবে। ফলে ইন্টারনেট ও টেলিযোগাযোগ সেবা বন্ধ হয়ে যাবে। জেনারেটরের মাধ্যমে বিদ্যুতের ব্যবস্থা করলে পেট্রল বা ডিজেলের প্রয়োজন হবে। এতে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচও বাড়বে। অনেক জায়গা আছে, যেগুলোতে বিকল্প উপায়ে বিদ্যুৎ সরবরাহ বা উৎপাদনের মতো যথেষ্ট অনুষঙ্গও নেই।
এ ক্ষেত্রে গ্রাহক, ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা ভোগান্তিতে পড়বে বলে মনে করেন টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও ফাইবার হোম লিমিটেডের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা সুমন আহমেদ সাবির। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এমন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে প্রথমত টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবার দাম বাড়বে। কারণ, বিদ্যুতের সংস্থানের জন্য বিকল্প পথ অনুসরণ করতে হবে। এতে বিদ্যুতের দাম বাড়বে। ফলে সেবার দামও বাড়বে। এসব সেবা ব্যবহারকারী কমবে। যেসব এলাকায় লোডশেডিং থাকবে, সেসব এলাকার মানুষ টেলকো সেবা ব্যবহার করবে না। এতে করে এই খাত সংশ্লিষ্ট রাজস্ব কমার একটা সম্ভাবনা আছে। আর বিদ্যুৎ না থাকায় সব জায়গায় বিকল্প বিদ্যুতের ব্যবস্থা না থাকায় সেবা ব্যাহত হবে। এতে গ্রাহক ভোগান্তিতে পড়বে।’
ইন্টারনেট বা টেলিসেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো অতিরিক্ত খরচের টাকা গ্রাহকদের থেকে তোলার চেষ্টা করলে এ ধরনের সেবার দাম বৃদ্ধি পাবে বলেও মন্তব্য করেন এই টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ।
টেলিকম খাতকে যেহেতু জরুরি সেবা ঘোষণা করা হয়েছে, সেহেতু এই খাত নিয়ে সরকারের বিশেষ দৃষ্টি থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মোবাইল ফোন অপারেটরদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (এমটব) মহাসচিব ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এস এম ফরহাদ। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার মাত্রই লোডশেডিং এর পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। পরিকল্পনাটি কীভাবে বাস্তবায়ন করা হয়, সে জন্য আমাদের কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে। টেলিকমকে যেহেতু জরুরি সেবা হিসেবে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে, তাই আমরা আশা করি এই খাত প্রয়োজনীয় সহায়তা পাবে।’
তবে লোডশেডিংয়ের কারণে টেলিযোগাযোগ ও ইন্টারনেট সেবায় তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মনে করেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। তিনি আজকের পত্রিকা’কে বলেন, ‘দেশের বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার জন্য যা যা করণীয় আছে আমরা তার সবকিছুই করব। টেলিযোগাযোগ কোনো অবস্থাতেই যেন বাধাগ্রস্ত না হয়, সেই চেষ্টাটা আমরা করব। ইতিমধ্যেই বিটিএস সিস্টেম যেগুলো আছে, সেগুলোর ক্ষেত্রে আমরা ব্যাকআপের ব্যবস্থা করেছি। আমাদের প্রযুক্তিগত সক্ষমতার যে জায়গাগুলো আছে, সেগুলোতে আমরা ব্যাকআপ সিস্টেমের চিন্তা করেছি। আমি আশা করি, আমাদের কোনো রকমের অসুবিধা হবে না।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
২ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে