আজকের পত্রিকা ডেস্ক
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ভোট হয়েছে গত মঙ্গলবার। এই ধাপে ভোটারেরা ভোট দিয়েছেন ১৫৬ উপজেলায়। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন চারজন। এর বাইরে দুটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে গতকাল বুধবার পর্যন্ত ফলাফল ঘোষণা হয়নি।
বাকি ১৫০ উপজেলার মধ্যে ১৩৭ উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানদের নাম জানিয়েছেন আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিরা।
ঢাকা
ঢাকার সাভারে মঞ্জুরুল আলম রাজীব (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়)। ধামরাইয়ে আবদুল লতিফ। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে মো. মোক্তার হোসেন ও মুকসুদপুরে মো. কাবির মিয়া। মানিকগঞ্জের ঘিওরে মাহাবুবুর রহমান জনি, দৌলতপুরে এস এম শফিকুল ইসলাম ও শিবালয়ে আবদুর রহিম খান। রাজবাড়ী সদরে এস এম নওয়াব আলী, গোয়ালন্দে মোস্তফা মুন্সি ও বালিয়াকান্দিতে এহছানুল হাকিম সাধন। নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় সাইফুল ইসলাম স্বপন, সোনারগাঁয়ে মাহফুজুর রহমান কালাম ও রূপগঞ্জে হাবিবুর রহমান। মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ে বিএম শোয়েব ও টঙ্গীবাড়িতে মো. আরিফুল ইসলাম হালদার ও মাদারীপুরের কালকিনিতে তৌফিকুজ্জামান শাহিন। শরীয়তপুর সদরে কামরুজ্জামান আকন্দ উজ্জল ও জাজিরায় মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজি। ফরিদপুরে নগরকান্দায় কাজী শাহ জামান বাবুল ও সালথায় মো. ওয়াদুদ মাতুব্বর। টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মো. আরিফ হোসেন, কালিহাতীতে শামীম আল মনসুর ওরফে আজাদ সিদ্দিকী ও ভুঞাপুরে নার্গিস বেগম। নরসিংদীর বেলাবতে মোহাম্মদ সমসের জামান ভুইয়া রিটন ও মনোহরদীতে নজরুল মজিদ মাহমুদ।
বরিশাল
বরিশালের হিজলায় আলতাফ মাহমুদ দিপু ও মুলাদীতে জহিরউদ্দিন খসরু। ভোলা সদরে মো. ইউনুছ, বোরহানউদ্দিন উপজেলায় জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও দৌলতখানে মঞ্জুর আলম খান। পটুয়াখালীর গলাচিপায় ওয়ানী মার্জিয়া নিতু, বাউফলে মো. মোশারেফ হোসেন খান ও দশমিনায় মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার। রগুনা সদরে মো. আরিফ হোসেন মোল্লা ও বেতাগীতে মো. খলিলুর রহমান খান। পিরোজপুরের কাউখালীতে আবু সাঈদ মনু মিঞা ও নেছারাবাদে আব্দুল হক।
রাজশাহী
রাজশাহীর পুঠিয়ায় আবদুস সামাদ মোল্লা, বাগমারায় জাকিরুল ইসলাম সান্টু ও দুর্গাপুরে শরিফুজ্জামান শরিফ। পাবনার চাটমোহরে মির্জা রেজাউল করিম দুলাল, ভাঙ্গুড়ায় গোলাম হাসনাইন রাসেল ও ফরিদপুরে খলিলুর রহমান সরকার। নাটোরের লালপুরে শামীম আহমেদ সাগর। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সৈয়দ নজরুল ইসলাম। জয়পুরহাট সদরে হাসানুজ্জামান মিঠু ও পাঁচবিবিতে সাবেকুন নাহার। বগুড়ার আদমদীঘিতে সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, দুপচাঁচিয়ায় আহম্মেদুর রহমান বিপ্লব ও কাহালুতে আল হাসিবুল হাসান কবিরাজ সুরুজ। নওগাঁর সাপাহারে মো. শাহ্জাহান হোসেন, পোরশায় শাহ্ মনজুর মোরশেদ ও নিয়ামতপুরে ফরিদ আহম্মেদ।
রংপুর
কুড়িগ্রাম সদরে মো. মনজুরুল ইসলাম রতন, উলিপুরে মো. সাজাদুর রহমান তালুকদার ওরফে সাজু তালুকদার ও রাজারহাটে জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দ্দী। গাইবান্ধা সদরে মো. আমিনুর জামান রিংকু, পলাশবাড়ীতে মো. মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ ও গোবিন্দগঞ্জে মো. শাকিল আলম বুলবুল।
রংপুরের পীরগঞ্জে নুর মোহাম্মদ মন্ডল ও মিঠাপুকুরে মো. কামরুজ্জামান চেয়ারম্যান। ঠাকুরগাঁও সদরে মোশারুল ইসলাম সরকার ও রাণীশংকৈলে আহম্মদ হোসেন বিপ্লব। নীলফামারীর জলঢাকায় আনছার আলী মিন্টু ও সৈয়দপুরে রিয়াদ সরকার রানা। লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে রাকিবুজ্জামান আহমেদ ও আদিতমারীতে ফারুক ইমরুল কায়েস। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মো. রশিদুল ইসলাম রশিদ। পঞ্চগড়ের বোদায় মো. ফারুক আলম ও দেবীগঞ্জে মদনমোহন রায়। দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে মো. আফছার আলী, কাহারোলে একেএম ফারুক, বীরগঞ্জে আবু হুসাইন বিপু ও বিরলে একেএম মোস্তাফিজুর রহমান বাবু।
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ সদরে আবু সাইদ, মুক্তাগাছায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই আকন্দ ও গৌরীপুরে সোমনাথ সাহা। শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে হাজী মোশারফ হোসেন, নকলায় এ কে এম মাহবুবুল আলম। জামালপুরের বকশীগঞ্জে নজরুল ইসলাম সাত্তার ও দেওয়ানগঞ্জে আবুল কালাম আজাদ। নেত্রকোনা সদরে মারুফ হাসান খান অভ্র, বারহাট্টায় কাজী শাখাওয়াত হোসেন ও পূর্বধলায় ফয়জুর সিরাজ জুয়েল।
সিলেট
সিলেটের গোয়াইনঘাটে শাহ আলম স্বপন, জৈন্তাপুরে এম লিয়াকত আলী ও কোম্পানীগঞ্জে মো. মজির উদ্দিন।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে মুজিবুর রহমান চৌধুরী শেফু এবং বাহুবলে মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন। কিশোরগঞ্জের নিকলীতে মোকারিম, অষ্টগ্রামে এ এফ মাশুক নাজিম, কটিয়াদীতে মাইনুজ্জামান অপু।
চট্টগ্রাম
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ফজলুল করিম, ঈদগাঁওয়ে আবু তালেব এবং পেকুয়ায় সাফায়েত আজিজ রাজু। কুমিল্লা সদর দক্ষিণে আব্দুল হাই বাবলু এবং বরুড়ায় হামিদ লতিফ ভুইয়া। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ছাইদুর রহমান স্বপন ও আখাউড়ায় মো. মনির হোসেন। চাঁদপুর সদরে হুমায়ুন কবির, শাহরাস্তিতে মকবুল হোসেন পাটোয়ারি এবং হাজীগঞ্জে হেলাল উদ্দিন। নোয়াখালীর চাটখিলে জাহাঙ্গীর কবির এবং সেনবাগে সাইফুল আলম। লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ইমতিয়াজ আরাফাত এবং রায়পুরে মামুনুর রশিদ। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় শেখর বিশ্বাস, হাটহাজারীতে ইউনুস গনি চৌধুরী এবং ফটিকছড়িতে নাজিম উদ্দিন। খাগড়াছড়ি সদরে দিদারুল আলম, দীঘিনালায় ধর্মজ্যোতি চাকমা এবং পানছড়িতে চন্দ্রদেব চাকমা। রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে নাসির উদ্দিন, বিলাইছড়িতে বিরোত্তম তঞ্চঙ্গ্যা এবং রাজস্থলীতে উবাছ মারমা। বান্দরবানের লামায় মোস্তফা জামান ও নাইক্ষ্যংছড়িতে তোফাইল আহমদ।
খুলনা
খুলনার ফুলতলায় শেখ আকরাম হোসেন, দিঘলিয়ায় মারুফুল ইসলাম ও তেরখাদায় আবুল হাসান শেখ। মেহেরপুরের গাংনীতে এম এ খালেক। চুয়াডাঙ্গা সদরে নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার ও আলমডাঙ্গায় কে এম মনজিলুর রহমান। ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোস্তফা আরিফ রেজা মন্নু, হরিণাকুন্ডুতে সাইফুল ইসলাম টিপু। যশোরের চৌগাছায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম হাবিবুর রহমান, ঝিকরগাছায় মনিরুল ইসলাম ও শার্শায় সোহারব হোসেন। বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান বাবু ও চিতলমারীতে আবু জাফর মো. আলমগীর হোসেন। নড়াইল সদরে আজিজুর রহমান ভুইয়া, লোহাগড়ায় এ কে এম ফয়জুল হক। সাতক্ষীরার তালায় ঘোষ সনৎ কুমার, দেবহাটায় আল ফেরদাউস ও আশাশুনিতে এ বি এম মোস্তাকিম। মাগুরার শালিখায় শ্যামল কুমার দে ও মহম্মদপুরে আ. মান্নান।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ভোট হয়েছে গত মঙ্গলবার। এই ধাপে ভোটারেরা ভোট দিয়েছেন ১৫৬ উপজেলায়। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন চারজন। এর বাইরে দুটি উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে গতকাল বুধবার পর্যন্ত ফলাফল ঘোষণা হয়নি।
বাকি ১৫০ উপজেলার মধ্যে ১৩৭ উপজেলায় নির্বাচিত চেয়ারম্যানদের নাম জানিয়েছেন আজকের পত্রিকার প্রতিনিধিরা।
ঢাকা
ঢাকার সাভারে মঞ্জুরুল আলম রাজীব (বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায়)। ধামরাইয়ে আবদুল লতিফ। গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে মো. মোক্তার হোসেন ও মুকসুদপুরে মো. কাবির মিয়া। মানিকগঞ্জের ঘিওরে মাহাবুবুর রহমান জনি, দৌলতপুরে এস এম শফিকুল ইসলাম ও শিবালয়ে আবদুর রহিম খান। রাজবাড়ী সদরে এস এম নওয়াব আলী, গোয়ালন্দে মোস্তফা মুন্সি ও বালিয়াকান্দিতে এহছানুল হাকিম সাধন। নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় সাইফুল ইসলাম স্বপন, সোনারগাঁয়ে মাহফুজুর রহমান কালাম ও রূপগঞ্জে হাবিবুর রহমান। মুন্সিগঞ্জের লৌহজংয়ে বিএম শোয়েব ও টঙ্গীবাড়িতে মো. আরিফুল ইসলাম হালদার ও মাদারীপুরের কালকিনিতে তৌফিকুজ্জামান শাহিন। শরীয়তপুর সদরে কামরুজ্জামান আকন্দ উজ্জল ও জাজিরায় মোহাম্মদ ইদ্রিস ফরাজি। ফরিদপুরে নগরকান্দায় কাজী শাহ জামান বাবুল ও সালথায় মো. ওয়াদুদ মাতুব্বর। টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে মো. আরিফ হোসেন, কালিহাতীতে শামীম আল মনসুর ওরফে আজাদ সিদ্দিকী ও ভুঞাপুরে নার্গিস বেগম। নরসিংদীর বেলাবতে মোহাম্মদ সমসের জামান ভুইয়া রিটন ও মনোহরদীতে নজরুল মজিদ মাহমুদ।
বরিশাল
বরিশালের হিজলায় আলতাফ মাহমুদ দিপু ও মুলাদীতে জহিরউদ্দিন খসরু। ভোলা সদরে মো. ইউনুছ, বোরহানউদ্দিন উপজেলায় জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও দৌলতখানে মঞ্জুর আলম খান। পটুয়াখালীর গলাচিপায় ওয়ানী মার্জিয়া নিতু, বাউফলে মো. মোশারেফ হোসেন খান ও দশমিনায় মো. ইকবাল হোসেন হাওলাদার। রগুনা সদরে মো. আরিফ হোসেন মোল্লা ও বেতাগীতে মো. খলিলুর রহমান খান। পিরোজপুরের কাউখালীতে আবু সাঈদ মনু মিঞা ও নেছারাবাদে আব্দুল হক।
রাজশাহী
রাজশাহীর পুঠিয়ায় আবদুস সামাদ মোল্লা, বাগমারায় জাকিরুল ইসলাম সান্টু ও দুর্গাপুরে শরিফুজ্জামান শরিফ। পাবনার চাটমোহরে মির্জা রেজাউল করিম দুলাল, ভাঙ্গুড়ায় গোলাম হাসনাইন রাসেল ও ফরিদপুরে খলিলুর রহমান সরকার। নাটোরের লালপুরে শামীম আহমেদ সাগর। চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সৈয়দ নজরুল ইসলাম। জয়পুরহাট সদরে হাসানুজ্জামান মিঠু ও পাঁচবিবিতে সাবেকুন নাহার। বগুড়ার আদমদীঘিতে সিরাজুল ইসলাম খান রাজু, দুপচাঁচিয়ায় আহম্মেদুর রহমান বিপ্লব ও কাহালুতে আল হাসিবুল হাসান কবিরাজ সুরুজ। নওগাঁর সাপাহারে মো. শাহ্জাহান হোসেন, পোরশায় শাহ্ মনজুর মোরশেদ ও নিয়ামতপুরে ফরিদ আহম্মেদ।
রংপুর
কুড়িগ্রাম সদরে মো. মনজুরুল ইসলাম রতন, উলিপুরে মো. সাজাদুর রহমান তালুকদার ওরফে সাজু তালুকদার ও রাজারহাটে জাহিদ ইকবাল সোহরাওয়ার্দ্দী। গাইবান্ধা সদরে মো. আমিনুর জামান রিংকু, পলাশবাড়ীতে মো. মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ ও গোবিন্দগঞ্জে মো. শাকিল আলম বুলবুল।
রংপুরের পীরগঞ্জে নুর মোহাম্মদ মন্ডল ও মিঠাপুকুরে মো. কামরুজ্জামান চেয়ারম্যান। ঠাকুরগাঁও সদরে মোশারুল ইসলাম সরকার ও রাণীশংকৈলে আহম্মদ হোসেন বিপ্লব। নীলফামারীর জলঢাকায় আনছার আলী মিন্টু ও সৈয়দপুরে রিয়াদ সরকার রানা। লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে রাকিবুজ্জামান আহমেদ ও আদিতমারীতে ফারুক ইমরুল কায়েস। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মো. রশিদুল ইসলাম রশিদ। পঞ্চগড়ের বোদায় মো. ফারুক আলম ও দেবীগঞ্জে মদনমোহন রায়। দিনাজপুরের বোচাগঞ্জে মো. আফছার আলী, কাহারোলে একেএম ফারুক, বীরগঞ্জে আবু হুসাইন বিপু ও বিরলে একেএম মোস্তাফিজুর রহমান বাবু।
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ সদরে আবু সাইদ, মুক্তাগাছায় বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই আকন্দ ও গৌরীপুরে সোমনাথ সাহা। শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে হাজী মোশারফ হোসেন, নকলায় এ কে এম মাহবুবুল আলম। জামালপুরের বকশীগঞ্জে নজরুল ইসলাম সাত্তার ও দেওয়ানগঞ্জে আবুল কালাম আজাদ। নেত্রকোনা সদরে মারুফ হাসান খান অভ্র, বারহাট্টায় কাজী শাখাওয়াত হোসেন ও পূর্বধলায় ফয়জুর সিরাজ জুয়েল।
সিলেট
সিলেটের গোয়াইনঘাটে শাহ আলম স্বপন, জৈন্তাপুরে এম লিয়াকত আলী ও কোম্পানীগঞ্জে মো. মজির উদ্দিন।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে মুজিবুর রহমান চৌধুরী শেফু এবং বাহুবলে মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন। কিশোরগঞ্জের নিকলীতে মোকারিম, অষ্টগ্রামে এ এফ মাশুক নাজিম, কটিয়াদীতে মাইনুজ্জামান অপু।
চট্টগ্রাম
কক্সবাজারের চকরিয়ায় ফজলুল করিম, ঈদগাঁওয়ে আবু তালেব এবং পেকুয়ায় সাফায়েত আজিজ রাজু। কুমিল্লা সদর দক্ষিণে আব্দুল হাই বাবলু এবং বরুড়ায় হামিদ লতিফ ভুইয়া। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় ছাইদুর রহমান স্বপন ও আখাউড়ায় মো. মনির হোসেন। চাঁদপুর সদরে হুমায়ুন কবির, শাহরাস্তিতে মকবুল হোসেন পাটোয়ারি এবং হাজীগঞ্জে হেলাল উদ্দিন। নোয়াখালীর চাটখিলে জাহাঙ্গীর কবির এবং সেনবাগে সাইফুল আলম। লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে ইমতিয়াজ আরাফাত এবং রায়পুরে মামুনুর রশিদ। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় শেখর বিশ্বাস, হাটহাজারীতে ইউনুস গনি চৌধুরী এবং ফটিকছড়িতে নাজিম উদ্দিন। খাগড়াছড়ি সদরে দিদারুল আলম, দীঘিনালায় ধর্মজ্যোতি চাকমা এবং পানছড়িতে চন্দ্রদেব চাকমা। রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে নাসির উদ্দিন, বিলাইছড়িতে বিরোত্তম তঞ্চঙ্গ্যা এবং রাজস্থলীতে উবাছ মারমা। বান্দরবানের লামায় মোস্তফা জামান ও নাইক্ষ্যংছড়িতে তোফাইল আহমদ।
খুলনা
খুলনার ফুলতলায় শেখ আকরাম হোসেন, দিঘলিয়ায় মারুফুল ইসলাম ও তেরখাদায় আবুল হাসান শেখ। মেহেরপুরের গাংনীতে এম এ খালেক। চুয়াডাঙ্গা সদরে নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার ও আলমডাঙ্গায় কে এম মনজিলুর রহমান। ঝিনাইদহের শৈলকুপায় মোস্তফা আরিফ রেজা মন্নু, হরিণাকুন্ডুতে সাইফুল ইসলাম টিপু। যশোরের চৌগাছায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম হাবিবুর রহমান, ঝিকরগাছায় মনিরুল ইসলাম ও শার্শায় সোহারব হোসেন। বাগেরহাটের ফকিরহাটে শেখ ওয়াহিদুজ্জামান বাবু ও চিতলমারীতে আবু জাফর মো. আলমগীর হোসেন। নড়াইল সদরে আজিজুর রহমান ভুইয়া, লোহাগড়ায় এ কে এম ফয়জুল হক। সাতক্ষীরার তালায় ঘোষ সনৎ কুমার, দেবহাটায় আল ফেরদাউস ও আশাশুনিতে এ বি এম মোস্তাকিম। মাগুরার শালিখায় শ্যামল কুমার দে ও মহম্মদপুরে আ. মান্নান।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৫ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৯ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৫ ঘণ্টা আগে