রংপুর প্রতিনিধি
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে সরকার। জনজীবন স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। তবে দেশব্যাপী চলছে ধরপাকড়। সরকার বলছে, সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে আটক করা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘যেই পর্যন্ত আমরা সবাইকে শনাক্ত না করব, সেই পর্যন্ত আমাদের পুলিশি অভিযান, র্যাবের অভিযান, বিজিবি-আনসারের অভিযানে পাশে সেনাবাহিনী থাকবে। আমরা এই কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই।’
আজ বৃহস্পতিবার রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন মন্ত্রী।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘এ দেশের পুলিশ বিজিবি আনসার সবাই ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ২০ ঘণ্টা তাঁরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘুমাচ্ছিলেন—এ রকম অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াননি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সময় ও জঙ্গির উত্থানের সময় যেভাবে কাজ করেছিল একত্রে, ঠিক সেভাবে দেশপ্রেমিক আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করছিল। তখন আমরা দেখলাম, এদের (সন্ত্রাসীদের) ভয়ংকর থাবা আরো আরো বিস্তৃত লাভ করছে। সে মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেনাবাহিনীও পাশে দাঁড়িয়েছে। উদ্দেশ্য একটাই, এই ধ্বংস আর যড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নাশকতাকারীরা যে যেখানে থাকবে, আমরা তাকে ধরব। সরকারি সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে, আমরা কাউকে ছাড় দেব না। সবটা আমরা আইডেনটিফাই করছি এবং করব। যেই পর্যন্ত আমরা সবাইকে শনাক্ত না করব, সেই পর্যন্ত আমাদের পুলিশি অভিযান, র্যাবের অভিযান, বিজিবি-আনসারের অভিযানে পাশে সেনাবাহিনী থাকবে। আমরা এই কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি, নাছিমা জামান ববি এমপি ও মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় রংপুরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করেন ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
এর আগে দুপুরে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে নগরীর সিও বাজার এলাকায় বিজিবির সদরদপ্তরে পৌঁছান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। পরে সার্কিট হাউসে গার্ড অব অনার নিয়ে তিনি পরিদর্শন করেন দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়ে যাওয়া তাজহাট থানা, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভিসির বাংলো, মহানগর ডিবি অপরাধ কার্যালয়, নবাবগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ি, জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়, পরিবার পরিকল্পনা ভবন।
এ সময় সঙ্গে ছিলেন আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও সেনাবাহিনী মোতায়েন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে সরকার। জনজীবন স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। তবে দেশব্যাপী চলছে ধরপাকড়। সরকার বলছে, সহিংসতার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত করে আটক করা হচ্ছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘যেই পর্যন্ত আমরা সবাইকে শনাক্ত না করব, সেই পর্যন্ত আমাদের পুলিশি অভিযান, র্যাবের অভিযান, বিজিবি-আনসারের অভিযানে পাশে সেনাবাহিনী থাকবে। আমরা এই কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই।’
আজ বৃহস্পতিবার রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন মন্ত্রী।
আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘এ দেশের পুলিশ বিজিবি আনসার সবাই ঘুরে দাঁড়িয়েছেন। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ২০ ঘণ্টা তাঁরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ঘুমাচ্ছিলেন—এ রকম অবস্থা হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াননি।’
মন্ত্রী বলেন, ‘তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের সময় ও জঙ্গির উত্থানের সময় যেভাবে কাজ করেছিল একত্রে, ঠিক সেভাবে দেশপ্রেমিক আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করছিল। তখন আমরা দেখলাম, এদের (সন্ত্রাসীদের) ভয়ংকর থাবা আরো আরো বিস্তৃত লাভ করছে। সে মুহূর্তে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেনাবাহিনীও পাশে দাঁড়িয়েছে। উদ্দেশ্য একটাই, এই ধ্বংস আর যড়যন্ত্রকারীদের হাত থেকে দেশকে রক্ষা করতে হবে।’
কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নাশকতাকারীরা যে যেখানে থাকবে, আমরা তাকে ধরব। সরকারি সম্পদ বিনষ্ট হয়েছে, আমরা কাউকে ছাড় দেব না। সবটা আমরা আইডেনটিফাই করছি এবং করব। যেই পর্যন্ত আমরা সবাইকে শনাক্ত না করব, সেই পর্যন্ত আমাদের পুলিশি অভিযান, র্যাবের অভিযান, বিজিবি-আনসারের অভিযানে পাশে সেনাবাহিনী থাকবে। আমরা এই কথা স্পষ্ট করে বলে দিতে চাই।’
সভায় আরও বক্তব্য দেন সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি, নাছিমা জামান ববি এমপি ও মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. মনিরুজ্জামান। এ সময় রংপুরে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের প্রামাণ্যচিত্র উপস্থাপন করেন ডিসি মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
এর আগে দুপুরে ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে নগরীর সিও বাজার এলাকায় বিজিবির সদরদপ্তরে পৌঁছান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। পরে সার্কিট হাউসে গার্ড অব অনার নিয়ে তিনি পরিদর্শন করেন দুর্বৃত্তদের আগুনে পুড়ে যাওয়া তাজহাট থানা, রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ভিসির বাংলো, মহানগর ডিবি অপরাধ কার্যালয়, নবাবগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ি, জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়, পরিবার পরিকল্পনা ভবন।
এ সময় সঙ্গে ছিলেন আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। পরে শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
১ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৫ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১২ ঘণ্টা আগে