নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। প্রতিবছর ২২ অক্টোবর সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করে। দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
‘আইন মেনে সড়কে চলি, নিরাপদে ঘরে ফিরি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে দিবসটিকে কেন্দ্র করে জনসাধারণকে সচেতন করার কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। এ ছাড়া মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে জনগণের মধ্যে নিরাপদ সড়ক সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো হবে।
নিরাপদ সড়ক চাইয়ের (নিসচা) চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর থেকে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন পর্যন্ত র্যালি ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রম টেকসই করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করার তাগিদ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। দিবসটি উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, উন্নত যোগাযোগ অবকাঠামো এবং যুগোপযোগী পরিবহনসেবা টেকসই আর্থসামাজিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত। একটি দক্ষ পরিবহনব্যবস্থা নিশ্চিতকল্পে সরকার মহাসড়ক নেটওয়ার্ক মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ এবং সমন্বিত আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অভ্যন্তরীণ ক্রমবর্ধমান সড়ক নেটওয়ার্ক নির্মাণের পাশাপাশি আন্তদেশীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে উপ-আঞ্চলিক মহাসড়ক যোগাযোগ স্থাপনেরও কর্মপ্রয়াস চলমান আছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ব্যাপকভাবে জনসচেতনতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে আসার এবং ট্রাফিক আইন মেনে চলার সংস্কৃতি গড়ে তোলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘সরকার সড়ক পরিবহনব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়নের পাশাপাশি নিরাপদ সড়কব্যবস্থা জোরদারের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকে। সড়ককে নিরাপদ করতে ডিভাইডার স্থাপন, বাঁক সরলীকরণ, সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ, মহাসড়কে চালকদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণ ও গতি নিয়ন্ত্রক বসানোসহ নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা আনয়ন, দক্ষ চালক তৈরি এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করেছি। আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এবং টেকসই ও নিরাপদ মহাসড়ক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করাই সরকারের লক্ষ্য।’
সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ২২ অক্টোবরকে ‘জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস’ ঘোষণা করে সরকার। ২০১৭ সাল থেকে নানা আয়োজনে জাতীয়ভাবে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
আজ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস। প্রতিবছর ২২ অক্টোবর সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করে। দিবসটি উপলক্ষে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
‘আইন মেনে সড়কে চলি, নিরাপদে ঘরে ফিরি’ প্রতিপাদ্য নিয়ে দিবসটিকে কেন্দ্র করে জনসাধারণকে সচেতন করার কর্মসূচি নিয়েছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। এ ছাড়া মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে জনগণের মধ্যে নিরাপদ সড়ক সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো হবে।
নিরাপদ সড়ক চাইয়ের (নিসচা) চেয়ারম্যান ইলিয়াস কাঞ্চনের নেতৃত্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর থেকে ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তন পর্যন্ত র্যালি ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে সড়ক নিরাপত্তা কার্যক্রম টেকসই করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেতন হওয়ার পাশাপাশি যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করার তাগিদ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। দিবসটি উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, উন্নত যোগাযোগ অবকাঠামো এবং যুগোপযোগী পরিবহনসেবা টেকসই আর্থসামাজিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত। একটি দক্ষ পরিবহনব্যবস্থা নিশ্চিতকল্পে সরকার মহাসড়ক নেটওয়ার্ক মেরামত, সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণ, উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ এবং সমন্বিত আধুনিক গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ অভ্যন্তরীণ ক্রমবর্ধমান সড়ক নেটওয়ার্ক নির্মাণের পাশাপাশি আন্তদেশীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে উপ-আঞ্চলিক মহাসড়ক যোগাযোগ স্থাপনেরও কর্মপ্রয়াস চলমান আছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাণীতে সড়ক দুর্ঘটনা রোধে ব্যাপকভাবে জনসচেতনতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে আসার এবং ট্রাফিক আইন মেনে চলার সংস্কৃতি গড়ে তোলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘সরকার সড়ক পরিবহনব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়নের পাশাপাশি নিরাপদ সড়কব্যবস্থা জোরদারের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে থাকে। সড়ককে নিরাপদ করতে ডিভাইডার স্থাপন, বাঁক সরলীকরণ, সড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ, মহাসড়কে চালকদের জন্য বিশ্রামাগার নির্মাণ ও গতি নিয়ন্ত্রক বসানোসহ নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। সড়ক পরিবহন সেক্টরে শৃঙ্খলা আনয়ন, দক্ষ চালক তৈরি এবং দুর্ঘটনা নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করেছি। আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর এবং টেকসই ও নিরাপদ মহাসড়ক নেটওয়ার্ক প্রতিষ্ঠা করাই সরকারের লক্ষ্য।’
সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে ২২ অক্টোবরকে ‘জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস’ ঘোষণা করে সরকার। ২০১৭ সাল থেকে নানা আয়োজনে জাতীয়ভাবে দিবসটি পালিত হচ্ছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
২ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে