নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সদ্যসমাপ্ত ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার গণভবনে করা এই সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী লিখিত বক্তব্যের পাশাপাশি উপস্থিত সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন।
ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চেয়েছিলেন, এই সফরে বাংলাদেশ কী পেল?
এই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কী পেলাম, এই প্রশ্নটা খুব আপেক্ষিক। এটা আপনার নিজের ওপর নির্ভর করছে, আপনি বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।’
সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের যে ভৌগোলিক অবস্থা, চারদিকে ভারত, একটুখানি মিয়ানমার, তারপর বে অব বেঙ্গল। বন্ধুপ্রতিম দেশ থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, যোগাযোগ সব বিষয়ে সহযোগিতাটা আমরা পাই।’ তিনি বলেন, ‘নুমালিগড় থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল নিয়ে আসছি। সেই লাইনটা কিন্তু ভারত নির্মাণ করে দিচ্ছে। দিনাজপুরের পার্বতীপুর ডিপোতে এই তেলটা থাকবে। উত্তরবঙ্গে আর সুদূর চট্টগ্রাম থেকে বাঘাবাড়ি হয়ে তেল যেতে হবে না। রিফাইন করা তেল ওখান থেকেই আসবে। অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য আরও বাড়বে। উত্তরবঙ্গের মঙ্গা আমরা দূর করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পাশাপাশি ভারত থেকে এলএনজি আমদানির ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। ভারত যে এলএনজি নিয়ে আসছে সেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের জন্য যেন এলএনজি পেতে পারি সেই আলোচনা হয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মনে হয় না যে একেবারে শূন্য হাতে ফিরে এসেছি।’
প্রশ্নোত্তরপর্বে বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির রিপোর্টার জয় যাদব প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপের সূত্র ধরে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্নটি করেন তিনি। তবে তাঁর মাইকের সাউন্ড কিছুটা কম ছিল। যার কারণে প্রধানমন্ত্রীর শুনতে অসুবিধা হচ্ছিল।
একপর্যায় প্রশ্নকারী সাংবাদিককে থামিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটু মাইকটা...বুঝতে পারছি না।’ হাসির ছলে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভাই এক কান নাই। গ্রেনেড হামলা এক কান নিয়ে নিয়েছে। একটাই আছে।’
প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যে সংবাদ সম্মেলনস্থলে হাসির রোল পড়ে যায়।
প্রসঙ্গত ২০০৪ সালের আগস্টে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে অতর্কিতে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। মারা যান আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন। আহত হন শেখ হাসিনাসহ পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী। সাংবাদিকেরাও আহত হন। এই গ্রেনেড হামলায় প্রধানমন্ত্রীর একটি কান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর থেকে তিনি ওই কানে কম শোনেন।
সদ্যসমাপ্ত ভারত সফর নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বুধবার গণভবনে করা এই সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী লিখিত বক্তব্যের পাশাপাশি উপস্থিত সাংবাদিকদের নানা প্রশ্নের উত্তর দেন।
ইউএনবি সম্পাদক ফরিদ হোসেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে জানতে চেয়েছিলেন, এই সফরে বাংলাদেশ কী পেল?
এই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কী পেলাম, এই প্রশ্নটা খুব আপেক্ষিক। এটা আপনার নিজের ওপর নির্ভর করছে, আপনি বিষয়টি কীভাবে দেখছেন।’
সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের যে ভৌগোলিক অবস্থা, চারদিকে ভারত, একটুখানি মিয়ানমার, তারপর বে অব বেঙ্গল। বন্ধুপ্রতিম দেশ থেকে ব্যবসা-বাণিজ্য, কৃষি, যোগাযোগ সব বিষয়ে সহযোগিতাটা আমরা পাই।’ তিনি বলেন, ‘নুমালিগড় থেকে পাইপলাইনের মাধ্যমে ডিজেল নিয়ে আসছি। সেই লাইনটা কিন্তু ভারত নির্মাণ করে দিচ্ছে। দিনাজপুরের পার্বতীপুর ডিপোতে এই তেলটা থাকবে। উত্তরবঙ্গে আর সুদূর চট্টগ্রাম থেকে বাঘাবাড়ি হয়ে তেল যেতে হবে না। রিফাইন করা তেল ওখান থেকেই আসবে। অর্থনৈতিক কর্মচাঞ্চল্য আরও বাড়বে। উত্তরবঙ্গের মঙ্গা আমরা দূর করেছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘পাশাপাশি ভারত থেকে এলএনজি আমদানির ব্যাপারেও আলোচনা হয়েছে। ভারত যে এলএনজি নিয়ে আসছে সেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের জন্য যেন এলএনজি পেতে পারি সেই আলোচনা হয়েছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মনে হয় না যে একেবারে শূন্য হাতে ফিরে এসেছি।’
প্রশ্নোত্তরপর্বে বেসরকারি টেলিভিশন দেশ টিভির রিপোর্টার জয় যাদব প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেন। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপের সূত্র ধরে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গ নিয়ে প্রশ্নটি করেন তিনি। তবে তাঁর মাইকের সাউন্ড কিছুটা কম ছিল। যার কারণে প্রধানমন্ত্রীর শুনতে অসুবিধা হচ্ছিল।
একপর্যায় প্রশ্নকারী সাংবাদিককে থামিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটু মাইকটা...বুঝতে পারছি না।’ হাসির ছলে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ভাই এক কান নাই। গ্রেনেড হামলা এক কান নিয়ে নিয়েছে। একটাই আছে।’
প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যে সংবাদ সম্মেলনস্থলে হাসির রোল পড়ে যায়।
প্রসঙ্গত ২০০৪ সালের আগস্টে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে অতর্কিতে গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। মারা যান আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন। আহত হন শেখ হাসিনাসহ পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী। সাংবাদিকেরাও আহত হন। এই গ্রেনেড হামলায় প্রধানমন্ত্রীর একটি কান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর থেকে তিনি ওই কানে কম শোনেন।
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
১ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৫ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১২ ঘণ্টা আগে