নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ১৮৬ জন বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিককে অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এদের মধ্যে ১২৭ জন পর্যবেক্ষক আর ৫৯ জন গণমাধ্যমকর্মী। ইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আজ বুধবার ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ১৮৬ জন পর্যবেক্ষক-সাংবাদিকদের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আরও কিছু বিদেশি পর্যবেক্ষকের আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সব মিলিয়ে দুই শতাধিকের বেশি অনুমোদন পাবে।
পর্যবেক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের চারজন, যুক্তরাষ্ট্রের আইআরআই এবং এনডিআই’র ১২ জন, সাউথ এশিয়া ডেমোক্রেটিক ফোরামের (এসএডিএফ) ছয়জন, দক্ষিণ কোরিয়ার এইচএল গ্রুপের একজন, এসএনএএস আফ্রিকার দুজন, মুসলিম কমিশন নেপালের দুজন, যুক্তরাষ্ট্রের বিরনি ল পিএলএলসি-এর একজন, আফ্রিকা হাউজ লন্ডনের দুজন, বি স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার’র (ব্রিটিশ) একজন, ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন’র (জাপান) একজন, মুতাশ ক্রিয়েট রিসার্চ’র (জাপান) একজন, ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের (ভারত) একজন, শ্রীলঙ্কার মেম্বার অব পার্লামেন্ট একজন, অস্ট্রেলিয়ান এক রিসার্চার ও ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিক।
জাপানের এক নাগরিক, মালদ্বীপের অ্যাসোসিয়েশন অফ ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেকটোরাল লিং-এর তিনজন, ব্রিটিশ হাই কমিশন-ঢাকার ১০ জন, ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমেটিক কো-অপারেটিভ অর্গানাইজেশনের (থাইল্যান্ড) একজন, ভিটেম ফাউন্ডেশন পোল্যান্ড’র একজন, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন, ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টারিয়ানস কংগ্রেসের দুজন, আমেনিকান গ্লোবাল স্ট্র্যাটিজিসের একজন, আমেরিকার একজন ব্যবসায়ী, অ্যাম্বাসি অব জাপানের ১৭ জন, আফ্রিকান ইলেকটোরাল অ্যালাইয়েন্সের ১২ জন, ব্রিটেনের পার্লামেন্টের দুজন, ভারতের এক নাগরিক, এসএনএএস আফ্রিকার একজন, নেপাল সরকার ও বিভিন্ন দলের পাঁচজন, নেপালের দীপেন্দ্র কন্ডেল ইনিশিয়েটিভের তিনজন, মালয়েশিয়ার তিন বিশিষ্ট জন, দি গোল্ড ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজির তিন আমেরিকান, ইআরপি ট্রেডি লিমিটেডের নরওয়ের একজন, অ্যালায়েন্স ফর হিউম্যানিটি’র একজন ইরাকি, একজন কানাডিয়ান নাগরিক ও জিবিপি ইন্টারন্যাশনাল জার্মানির একজনও সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবেন।
ইসির অনুমোদন পাওয়া ৫৯ জন সাংবাদিকের মধ্যে রয়েছে- আমেরিকার একজন, ইইউ রিপোর্টার একজন ব্রিটিশ, জার্মানির জুঙ্গে ফ্রেইহেট’র একজন, দি ডিল্লি টেলিভিশন লিমিটেডের দুজন, জাপানের দি ইয়োমিরি সিমবানের একজন, ভারতের আজকালের একজন, জাপানের কিওডু নিউজের একজন, ভারতের দি অ্যাসোসিয়েট প্রেসের তিনজন, ভারতের দি প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার দুজন, জার্মানির এআরডি জার্মান রেডিওর দুজন ও ভারতের আনন্দ বাজার পত্রিকার একজন, জাপানের নাইকিই আইএনসি, জিজি প্রেস ও এনএইচকে (জাপান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন) এর পাঁচজন; নেপালের কেন্দ্রবিন্দু অনলাইন পিটিবি লিমিটেডের একজন; ভারতের ডিএসটিভি দার্জিলিং-এর একজন, উত্তরবঙ্গ সংবাদ-এর একজন, দি টেলিগ্রাফের একজন, এএনআইর একজন, এবিপি নিউজের দুজন, আজকাল পাবলিশার্স লিমিটেডের একজন, এবিপি নেটওয়ার্ক’র দুজন, এএনএম নিউজ প্রাইভেট লিমিটেড’র এক জন ও জি মিডিয়া’র দুজন; বিবিসি নিউজ (ভারতীয় ও আমেরিকান) চারজন; এরাইজ নিউজ’র এক ব্রিটিশ; ফ্রান্সের প্যারিস লা মন্ডে’র একজন; সুইডিশ রেডিও-এর একজন; এজেন্সি ফ্রান্স প্রেস’র (এএফপি) সাতজন; রয়টার্সের দুই ভারতীয়; আল জাজিরার এক ব্রিটিশ; অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনের একজন; চায়না গ্লোবাল টেলিভিশন নেটওয়ার্কে দুই ভারতীয়; এআরডি জার্মান টিভি’র এক ভারতীয়; কলকাতার সংবাদ প্রতিদিন’র একজন; দি ওয়াল কলকাতা’র এক জন; ব্রিটিশ এক ফ্রিল্যান্সার ও বিলজিয়ান এক জন রয়েছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণে ১৮৬ জন বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিককে অনুমোদন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এদের মধ্যে ১২৭ জন পর্যবেক্ষক আর ৫৯ জন গণমাধ্যমকর্মী। ইসি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আজ বুধবার ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, ১৮৬ জন পর্যবেক্ষক-সাংবাদিকদের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আরও কিছু বিদেশি পর্যবেক্ষকের আবেদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। সব মিলিয়ে দুই শতাধিকের বেশি অনুমোদন পাবে।
পর্যবেক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের চারজন, যুক্তরাষ্ট্রের আইআরআই এবং এনডিআই’র ১২ জন, সাউথ এশিয়া ডেমোক্রেটিক ফোরামের (এসএডিএফ) ছয়জন, দক্ষিণ কোরিয়ার এইচএল গ্রুপের একজন, এসএনএএস আফ্রিকার দুজন, মুসলিম কমিশন নেপালের দুজন, যুক্তরাষ্ট্রের বিরনি ল পিএলএলসি-এর একজন, আফ্রিকা হাউজ লন্ডনের দুজন, বি স্ট্র্যাটেজিক পার্টনার’র (ব্রিটিশ) একজন, ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন’র (জাপান) একজন, মুতাশ ক্রিয়েট রিসার্চ’র (জাপান) একজন, ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের (ভারত) একজন, শ্রীলঙ্কার মেম্বার অব পার্লামেন্ট একজন, অস্ট্রেলিয়ান এক রিসার্চার ও ইলেকশন মনিটরিং ফোরামের যুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিক।
জাপানের এক নাগরিক, মালদ্বীপের অ্যাসোসিয়েশন অফ ডেমোক্রেসি অ্যান্ড ইলেকটোরাল লিং-এর তিনজন, ব্রিটিশ হাই কমিশন-ঢাকার ১০ জন, ইন্টারন্যাশনাল ডিপ্লোমেটিক কো-অপারেটিভ অর্গানাইজেশনের (থাইল্যান্ড) একজন, ভিটেম ফাউন্ডেশন পোল্যান্ড’র একজন, রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন, ইন্টারন্যাশনাল পার্লামেন্টারিয়ানস কংগ্রেসের দুজন, আমেনিকান গ্লোবাল স্ট্র্যাটিজিসের একজন, আমেরিকার একজন ব্যবসায়ী, অ্যাম্বাসি অব জাপানের ১৭ জন, আফ্রিকান ইলেকটোরাল অ্যালাইয়েন্সের ১২ জন, ব্রিটেনের পার্লামেন্টের দুজন, ভারতের এক নাগরিক, এসএনএএস আফ্রিকার একজন, নেপাল সরকার ও বিভিন্ন দলের পাঁচজন, নেপালের দীপেন্দ্র কন্ডেল ইনিশিয়েটিভের তিনজন, মালয়েশিয়ার তিন বিশিষ্ট জন, দি গোল্ড ইনস্টিটিউট ফর ইন্টারন্যাশনাল স্ট্র্যাটেজির তিন আমেরিকান, ইআরপি ট্রেডি লিমিটেডের নরওয়ের একজন, অ্যালায়েন্স ফর হিউম্যানিটি’র একজন ইরাকি, একজন কানাডিয়ান নাগরিক ও জিবিপি ইন্টারন্যাশনাল জার্মানির একজনও সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবেন।
ইসির অনুমোদন পাওয়া ৫৯ জন সাংবাদিকের মধ্যে রয়েছে- আমেরিকার একজন, ইইউ রিপোর্টার একজন ব্রিটিশ, জার্মানির জুঙ্গে ফ্রেইহেট’র একজন, দি ডিল্লি টেলিভিশন লিমিটেডের দুজন, জাপানের দি ইয়োমিরি সিমবানের একজন, ভারতের আজকালের একজন, জাপানের কিওডু নিউজের একজন, ভারতের দি অ্যাসোসিয়েট প্রেসের তিনজন, ভারতের দি প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার দুজন, জার্মানির এআরডি জার্মান রেডিওর দুজন ও ভারতের আনন্দ বাজার পত্রিকার একজন, জাপানের নাইকিই আইএনসি, জিজি প্রেস ও এনএইচকে (জাপান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন) এর পাঁচজন; নেপালের কেন্দ্রবিন্দু অনলাইন পিটিবি লিমিটেডের একজন; ভারতের ডিএসটিভি দার্জিলিং-এর একজন, উত্তরবঙ্গ সংবাদ-এর একজন, দি টেলিগ্রাফের একজন, এএনআইর একজন, এবিপি নিউজের দুজন, আজকাল পাবলিশার্স লিমিটেডের একজন, এবিপি নেটওয়ার্ক’র দুজন, এএনএম নিউজ প্রাইভেট লিমিটেড’র এক জন ও জি মিডিয়া’র দুজন; বিবিসি নিউজ (ভারতীয় ও আমেরিকান) চারজন; এরাইজ নিউজ’র এক ব্রিটিশ; ফ্রান্সের প্যারিস লা মন্ডে’র একজন; সুইডিশ রেডিও-এর একজন; এজেন্সি ফ্রান্স প্রেস’র (এএফপি) সাতজন; রয়টার্সের দুই ভারতীয়; আল জাজিরার এক ব্রিটিশ; অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনের একজন; চায়না গ্লোবাল টেলিভিশন নেটওয়ার্কে দুই ভারতীয়; এআরডি জার্মান টিভি’র এক ভারতীয়; কলকাতার সংবাদ প্রতিদিন’র একজন; দি ওয়াল কলকাতা’র এক জন; ব্রিটিশ এক ফ্রিল্যান্সার ও বিলজিয়ান এক জন রয়েছেন।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৮ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৮ ঘণ্টা আগে