অনলাইন ডেস্ক
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। প্রায় তিন সপ্তাহ হলো, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। এদিকে দেশে তাঁর কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনার পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে, তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলছে।
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা সেবা বিভাগ ঘোষণা দিয়েছে, শেখ হাসিনা, তাঁর উপদেষ্টা, তাঁর মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং সদ্য বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সব সদস্য এবং তাঁদের স্ত্রীদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট (লাল পাসপোর্ট) প্রত্যাহার করা হয়েছে।
লাল পাসপোর্ট প্রত্যাহার সেই কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে, যাঁদের সঙ্গে সরকারের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এখন কমপক্ষে দুটি তদন্তকারী সংস্থার ছাড়পত্রের পরই তাঁরা সাধারণ পাসপোর্ট পেতে পারেন।
জানা যাচ্ছে, শেখ হাসিনার কাছে এখন বাতিল হওয়া কূটনৈতিক পাসপোর্ট ছাড়া অন্য কোনো পাসপোর্ট নেই। আর তাঁর বিরুদ্ধে এরই মধ্যে ৪২টি হত্যা মামলাসহ ৫১টি মামলা করা হয়েছে। ফলে ভিসা পাওয়া তাঁর জন্য প্রায় অসম্ভবই হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে ভারতীয় ভিসা নীতির অধীনে, কূটনৈতিক বা অফিশিয়াল পাসপোর্টধারী বাংলাদেশি নাগরিকেরা ভিসামুক্ত প্রবেশের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন। ভিসা ছাড়াই তাঁরা ৪৫ দিন পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করতে পারেন। আজ শনিবার পর্যন্ত শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে ভারতে ২০ দিন কাটিয়েছেন। ফলে আইন অনুযায়ী তাঁর হাতে আছে আর ২৫ দিন!
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের প্রত্যর্পণ চুক্তি রয়েছে। এই প্রত্যর্পণ চুক্তির আইনি কাঠামো তৈরি করা হয় ২০১৩ সালে। ২০১৬ সালে এতে কিছু সংশোধনী আনা হয়।
এই চুক্তির বিভিন্ন ধারা ইঙ্গিত করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফৌজদারি মামলার বিচার করতে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা কঠিন হবে। এ ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার বিষয়টি ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে রাজনৈতিক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে বলে মত দিয়েছেন তাঁরা। ইকোনমিক টাইমসে প্রতিবেদনে এই জটিলতার বিষয়গুলো উঠে এসেছে।
চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের অভিযোগ থাকলে প্রত্যর্পণ প্রত্যাখ্যান করার সুযোগ রয়েছে। অবশ্য স্পষ্টভাবে হত্যার মতো অপরাধকে ‘রাজনৈতিক বিবেচনা’ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
এখন অভিযোগগুলো যদি ‘ন্যায়বিচারের স্বার্থে, সরল বিশ্বাসে তৈরি করা না হয়’ সে ক্ষেত্রেও প্রত্যর্পণে রাজি না হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। প্রায় তিন সপ্তাহ হলো, তিনি ভারতে অবস্থান করছেন। এদিকে দেশে তাঁর কূটনৈতিক পাসপোর্ট বাতিল করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। এই পরিস্থিতিতে শেখ হাসিনার পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে, তা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলছে।
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিরাপত্তা সেবা বিভাগ ঘোষণা দিয়েছে, শেখ হাসিনা, তাঁর উপদেষ্টা, তাঁর মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং সদ্য বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সব সদস্য এবং তাঁদের স্ত্রীদের কূটনৈতিক পাসপোর্ট (লাল পাসপোর্ট) প্রত্যাহার করা হয়েছে।
লাল পাসপোর্ট প্রত্যাহার সেই কূটনৈতিক কর্মকর্তাদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হবে, যাঁদের সঙ্গে সরকারের চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। এখন কমপক্ষে দুটি তদন্তকারী সংস্থার ছাড়পত্রের পরই তাঁরা সাধারণ পাসপোর্ট পেতে পারেন।
জানা যাচ্ছে, শেখ হাসিনার কাছে এখন বাতিল হওয়া কূটনৈতিক পাসপোর্ট ছাড়া অন্য কোনো পাসপোর্ট নেই। আর তাঁর বিরুদ্ধে এরই মধ্যে ৪২টি হত্যা মামলাসহ ৫১টি মামলা করা হয়েছে। ফলে ভিসা পাওয়া তাঁর জন্য প্রায় অসম্ভবই হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এদিকে ভারতীয় ভিসা নীতির অধীনে, কূটনৈতিক বা অফিশিয়াল পাসপোর্টধারী বাংলাদেশি নাগরিকেরা ভিসামুক্ত প্রবেশের জন্য যোগ্য বিবেচিত হন। ভিসা ছাড়াই তাঁরা ৪৫ দিন পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করতে পারেন। আজ শনিবার পর্যন্ত শেখ হাসিনা ইতিমধ্যে ভারতে ২০ দিন কাটিয়েছেন। ফলে আইন অনুযায়ী তাঁর হাতে আছে আর ২৫ দিন!
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের প্রত্যর্পণ চুক্তি রয়েছে। এই প্রত্যর্পণ চুক্তির আইনি কাঠামো তৈরি করা হয় ২০১৩ সালে। ২০১৬ সালে এতে কিছু সংশোধনী আনা হয়।
এই চুক্তির বিভিন্ন ধারা ইঙ্গিত করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফৌজদারি মামলার বিচার করতে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা কঠিন হবে। এ ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার বিষয়টি ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে রাজনৈতিক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে বলে মত দিয়েছেন তাঁরা। ইকোনমিক টাইমসে প্রতিবেদনে এই জটিলতার বিষয়গুলো উঠে এসেছে।
চুক্তির শর্ত অনুযায়ী, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যের অভিযোগ থাকলে প্রত্যর্পণ প্রত্যাখ্যান করার সুযোগ রয়েছে। অবশ্য স্পষ্টভাবে হত্যার মতো অপরাধকে ‘রাজনৈতিক বিবেচনা’ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে।
এখন অভিযোগগুলো যদি ‘ন্যায়বিচারের স্বার্থে, সরল বিশ্বাসে তৈরি করা না হয়’ সে ক্ষেত্রেও প্রত্যর্পণে রাজি না হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ মিনিট আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
২ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৩ ঘণ্টা আগে