নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত চেয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আবেদন করেছেন চাকরিপ্রার্থীরা। হরতাল–অবরোধে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা উল্লেখ করে পরীক্ষা স্থগিতের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার ‘প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ–২০২৩ (প্রথম ধাপ) পরীক্ষার্থীদের পক্ষে’ মো. আশরাফুল ইসলাম নামে এক চাকরিপ্রার্থী এ আবেদন করেন। নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা আবেদনটি গ্রহণ করে তা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) কাছে উপস্থাপন করবেন বলে প্রার্থীদের জানানো হয়েছে।
আগামী ৮ ডিসেম্বর শুক্রবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এরই মধ্যে প্রবেশপত্র ডাউনলোডও শুরু করেছেন চাকরিপ্রার্থীরা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বরাবর দেওয়া আবেদনে প্রার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আমরা প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ–২০২৩–এর প্রথম ধাপের পরীক্ষার্থী। আমাদের নিয়োগ পরীক্ষাটি আগামী ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের এ নিয়োগ পরীক্ষা রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে মোট ৩ লাখ ৬০ হাজার পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবেন।’
এতে আরও বলা হয়, ‘দেশের সবচেয়ে বড় এ নিয়োগ পরীক্ষায় অর্ধেকের বেশি পরীক্ষার্থী বিভিন্ন কারণে নিজ জেলার বাইরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থান করছেন। দেশে হরতাল ও অবরোধের কারণে বুধ ও বৃহস্পতিবারের মধ্যে আমরা নিজ জেলায় যেতে পারছি না। এর সঙ্গে জীবনের ঝুঁকিও রয়েছে। সেই সঙ্গে অনেকের প্রবেশপত্র ডাউনলোডের মেসেজ এখনো আসেনি।’
আবেদনে তাঁরা আরও উল্লেখ করেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর সব প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের আওতাধীন থাকে। দেশের এ পরিস্থিতিতে যদি ৮ ডিসেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, তবে অর্ধেকের বেশি পরীক্ষার্থী অবরোধের কারণে পরীক্ষা দিতে নিজ জেলাতে উপস্থিত হতে পারবেন না। বিষয়টি বিবেচনা করে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা স্থগিত করতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইসিতে আবেদন দেওয়া আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘শুক্রবার আমাদের পরীক্ষা। ওই দিন ভোর পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ডাকা অবরোধ চলবে। কিন্তু অনেক প্রার্থী পড়াশোনা বা চাকরির প্রস্তুতির জন্য বাইরের জেলায় বা ঢাকাতেও থাকেন। তাঁদের এ অবরোধের মধ্যে জেলার কেন্দ্রে গিয়ে পৌঁছাতে হবে। এটা কষ্টসাধ্য ও ঝুঁকিপূর্ণ।’
তিনি বলেন, ‘শুক্রবার সাতটি ব্যাংকের সমন্বিত নিয়োগ পরীক্ষা ছিল। প্রার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে সেটা কিন্তু স্থগিত করা হয়েছে। এর আগে বিসিএসের লিখিত পরীক্ষাও স্থগিত করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। তাহলে প্রাথমিকের নিয়োগ পরীক্ষা কেন স্থগিত করা হবে না? এটা তো সবচেয়ে বড় (প্রার্থী ও শূন্য পদের হিসাবে) নিয়োগ পরীক্ষা। আমাদের দাবি, ঝুঁকিপূর্ণ এ সময়ে পরীক্ষা স্থগিত করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নেওয়া হোক।’
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, ‘এখনো পরীক্ষা পেছানো বা স্থগিতের সিদ্ধান্ত হয়নি। নির্বাচন কমিশন কিংবা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেও আমাদের এ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি।’
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত চেয়ে নির্বাচন কমিশনে (ইসি) আবেদন করেছেন চাকরিপ্রার্থীরা। হরতাল–অবরোধে নিরাপত্তা শঙ্কার কথা উল্লেখ করে পরীক্ষা স্থগিতের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার ‘প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ–২০২৩ (প্রথম ধাপ) পরীক্ষার্থীদের পক্ষে’ মো. আশরাফুল ইসলাম নামে এক চাকরিপ্রার্থী এ আবেদন করেন। নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা আবেদনটি গ্রহণ করে তা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) কাছে উপস্থাপন করবেন বলে প্রার্থীদের জানানো হয়েছে।
আগামী ৮ ডিসেম্বর শুক্রবার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপে রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এরই মধ্যে প্রবেশপত্র ডাউনলোডও শুরু করেছেন চাকরিপ্রার্থীরা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বরাবর দেওয়া আবেদনে প্রার্থীরা উল্লেখ করেন, ‘আমরা প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ–২০২৩–এর প্রথম ধাপের পরীক্ষার্থী। আমাদের নিয়োগ পরীক্ষাটি আগামী ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপের এ নিয়োগ পরীক্ষা রংপুর, বরিশাল ও সিলেট বিভাগের ১৮ জেলায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এতে মোট ৩ লাখ ৬০ হাজার পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবেন।’
এতে আরও বলা হয়, ‘দেশের সবচেয়ে বড় এ নিয়োগ পরীক্ষায় অর্ধেকের বেশি পরীক্ষার্থী বিভিন্ন কারণে নিজ জেলার বাইরে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবস্থান করছেন। দেশে হরতাল ও অবরোধের কারণে বুধ ও বৃহস্পতিবারের মধ্যে আমরা নিজ জেলায় যেতে পারছি না। এর সঙ্গে জীবনের ঝুঁকিও রয়েছে। সেই সঙ্গে অনেকের প্রবেশপত্র ডাউনলোডের মেসেজ এখনো আসেনি।’
আবেদনে তাঁরা আরও উল্লেখ করেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর সব প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনের আওতাধীন থাকে। দেশের এ পরিস্থিতিতে যদি ৮ ডিসেম্বর পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়, তবে অর্ধেকের বেশি পরীক্ষার্থী অবরোধের কারণে পরীক্ষা দিতে নিজ জেলাতে উপস্থিত হতে পারবেন না। বিষয়টি বিবেচনা করে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্রথম ধাপের পরীক্ষা স্থগিত করতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁরা।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ইসিতে আবেদন দেওয়া আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘শুক্রবার আমাদের পরীক্ষা। ওই দিন ভোর পর্যন্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ডাকা অবরোধ চলবে। কিন্তু অনেক প্রার্থী পড়াশোনা বা চাকরির প্রস্তুতির জন্য বাইরের জেলায় বা ঢাকাতেও থাকেন। তাঁদের এ অবরোধের মধ্যে জেলার কেন্দ্রে গিয়ে পৌঁছাতে হবে। এটা কষ্টসাধ্য ও ঝুঁকিপূর্ণ।’
তিনি বলেন, ‘শুক্রবার সাতটি ব্যাংকের সমন্বিত নিয়োগ পরীক্ষা ছিল। প্রার্থীদের নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনা করে সেটা কিন্তু স্থগিত করা হয়েছে। এর আগে বিসিএসের লিখিত পরীক্ষাও স্থগিত করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। তাহলে প্রাথমিকের নিয়োগ পরীক্ষা কেন স্থগিত করা হবে না? এটা তো সবচেয়ে বড় (প্রার্থী ও শূন্য পদের হিসাবে) নিয়োগ পরীক্ষা। আমাদের দাবি, ঝুঁকিপূর্ণ এ সময়ে পরীক্ষা স্থগিত করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নেওয়া হোক।’
জানতে চাইলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, ‘এখনো পরীক্ষা পেছানো বা স্থগিতের সিদ্ধান্ত হয়নি। নির্বাচন কমিশন কিংবা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকেও আমাদের এ নিয়ে কিছু জানানো হয়নি।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে