অনলাইন ডেস্ক
তৃতীয় ধাপে ৮৭টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হয়েছে। গতকাল বুধবার ভোট গ্রহণ শেষে রাতে বেসরকারিভাবে ফল ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে ৭০ টিতে আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-সমর্থকেরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র ১০ জন, জাতীয় পার্টির তিনজন, বিএনপির বহিষ্কৃত একজন এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) একজন জয় পেয়েছেন।
এর বাইরে বৈধ প্রার্থী না থাকায় একটিতে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। দুটির ফল জানা যায়নি। তফসিল অনুযায়ী এই ধাপে ১১২ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ২২ টির ভোট স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। এ ছাড়া প্রার্থীর মৃত্যু ও আইনি জটিলতায় আরও দুটির নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
ঢাকা
মানিকগঞ্জ সদরে সুদেব কুমার সাহা ও সাটুরিয়ায় মো. শাহজাহান আলী সাজু। ফরিদপুরের ভাঙ্গায় মো. কাওছার ভূঁইয়া ও সদরপুরে শহিদুল ইসলাম বাবুল।
শরীয়তপুরের ডামুড্যায় আবদুর রশিদ গোলন্দাজ ও গোসাইরহাটে মোশাররফ হোসেন সরদার। নরসিংদীর শিবপুরে ফেরদৌসী ইসলাম।
টাঙ্গাইল সদরে তোফাজ্জেল হোসেন খান, দেলদুয়ারে মাহমুদুল হাসান মারুফ ও নাগরপুরে কে এম সালমান শামস। মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে আওলাদ হোসেন মৃধা ও শ্রীনগরে এম মাহবুব উল্লাহ কিসমত।
কিশোরগঞ্জের ইটনায় চৌধুরী কামরুল হাসান, তাড়াইলে জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, করিমগঞ্জে মোজাম্মেল হক মাখন ও মিঠামইনে আছিয়া আলম।
চট্টগ্রাম
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে আখলাক হায়দার, ব্রাহ্মণপাড়ায় আবু তৈয়ব অপি, মুরাদনগরে আহসানুল আলম সরকার কিশোর ও দেবীদ্বারে মামুনুর রশিদ। ফেনী সদরে শুসেন চন্দ্র শীল, সোনাগাজীতে জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন ও দাগনভূঞায় মো. দিদারুল কবির।
নোয়াখালী সদরে এ কে এম সামছুদ্দিন জোহান, বেগমগঞ্জে মো. শাহেদ শাহরিয়ার ও কোম্পানীগঞ্জে গোলাম শরীফ চৌধুরী পিপুল। লক্ষ্মীপুর সদরে এ কে এম সালাউদ্দিন টিপু।
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কাজী মোজাম্মেল হক, বোয়ালখালীতে মোহাম্মদ জাহেদুল হক, পটিয়ায় দিদারুল আলম দিদার ও চন্দনাইশে জসিম উদ্দীন আহমেদ।
কক্সবাজারের উখিয়ায় জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, টেকনাফে জাফর আহমেদ ও রামুতে সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো।
খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে বিমল কান্তি চাকমা। রাঙামাটির লংগদুতে বাবুল দাশ বাবু ও নানিয়ারচরে অমর জীবন চাকমা। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে দ্বিতীয় ধাপের স্থগিত দুটি কেন্দ্রের ভোটে সুপার জ্যোতি চাকমা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
রাজশাহী
বগুড়া সদরে শুভাশিষ পোদ্দার লিটন, শাজাহানপুরে সোহারাব হোসেন ছান্নু ও শিবগঞ্জে মোস্তাফিজার রহমান। নওগাঁয়ের আত্রাইয়ে মো. এবাদুর রহমান ও রাণীনগরে মো. রাহিদ সরদার। রাজশাহীর পবায় ফারুক হোসেন ডাবলু ও মোহনপুরে আফজাল হোসেন বকুল।
নাটোরের গুরুদাসপুরে আহম্মদ আলী মোল্লা ও বড়ইগ্রামে মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বাবলু। সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হালিমুল হক মিরু ও চৌহালীতে মো. তাজ উদ্দিন। পাবনা সদরে সোহলে হাসান শাহীন, আটঘরিয়ায় তানভীর ইসলাম ও ঈশ্বরদীতে এমদাদুল হক রানা সরদার।
রংপুর
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে আখতারুল ইসলাম। নীলফামারী সদরে আবুজার রহমান। দিনাজপুর সদরে ইমদাদ সরকার, খানসামায় মো. সহিদুজ্জামান শাহ্ ও চিরিরবন্দরে সুনীল কুমার সাহা।
লালমনিরহাট সদরে মো. কামরুজ্জামান সুজন। রংপুরের গংগাচড়ায় মোকাররম হোসেন সুজন ও সদরে ইকবাল হোসেন। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে মো. এজাহার আলী, ভুরুঙ্গামারীতে নুরুন্নবী চৌধুরী খোকন ও নাগেশ্বরীতে নুরুন্নবী চৌধুরী খোকন। গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে রেজাউল করিম রেজা ও সুন্দরগঞ্জে মোস্তফা মহসিন সরদার টিপু।
সিলেট
সুনামগঞ্জের ছাতকে রফিকুল ইসলাম কিরন ও দোয়ারা বাজারে তানভীর আশরাফী বাবু। সিলেটের বালাগঞ্জে আনহার মিয়া, ফেঞ্চুগঞ্জে আশফাকুল ইসলাম সাব্বির ও বিয়ানীবাজারে আবুল কাসেম পল্লব।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল ও শ্রীমঙ্গলে ভানু লাল রায়। হবিগঞ্জ সদরে মোতাচ্ছিরুল ইসলাম, লাখাইয়ে মুশফিউল আলম আজাদ ও শায়েস্তাগঞ্জে আব্দুর রশিদ তালুকদার ইকবাল।
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ, ঈশ্বরগঞ্জে বদরুল আলম প্রদীপ ও ত্রিশালে মুহাম্মদ আনোয়ার সাদাত। জামালপুরের মেলান্দহে দিদারুল পাশা ও মাদারগঞ্জে রায়হান রহমত্যুহ রিমু। নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে মো. শহীদ ইকবাল ও মদনে ইফতেখারুল আলম খান চৌধুরী।
খুলনা
যশোরের অভয়নগরে সরদার অলিয়ার রহমান ও বাঘারপাড়ায় এস এম আশরাফুল কবীর বিপুল ফারাজী। সাতক্ষীরা সদরে মশিউর রহমান বাবু ও কলারোয়ায় আমিনুল ইসলাম লাল্টু।
বরিশাল
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় কোনো বৈধ প্রার্থী না থাকায় মিরাজুল ইসলামকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করার হয়।
তৃতীয় ধাপে ৮৭টি উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হয়েছে। গতকাল বুধবার ভোট গ্রহণ শেষে রাতে বেসরকারিভাবে ফল ঘোষণা করা হয়। এর মধ্যে ৭০ টিতে আওয়ামী লীগ ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতা-সমর্থকেরা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। এ ছাড়া স্বতন্ত্র ১০ জন, জাতীয় পার্টির তিনজন, বিএনপির বহিষ্কৃত একজন এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) একজন জয় পেয়েছেন।
এর বাইরে বৈধ প্রার্থী না থাকায় একটিতে আগেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। দুটির ফল জানা যায়নি। তফসিল অনুযায়ী এই ধাপে ১১২ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রিমালের কারণে ২২ টির ভোট স্থগিত করে নির্বাচন কমিশন। এ ছাড়া প্রার্থীর মৃত্যু ও আইনি জটিলতায় আরও দুটির নির্বাচন স্থগিত করা হয়।
ঢাকা
মানিকগঞ্জ সদরে সুদেব কুমার সাহা ও সাটুরিয়ায় মো. শাহজাহান আলী সাজু। ফরিদপুরের ভাঙ্গায় মো. কাওছার ভূঁইয়া ও সদরপুরে শহিদুল ইসলাম বাবুল।
শরীয়তপুরের ডামুড্যায় আবদুর রশিদ গোলন্দাজ ও গোসাইরহাটে মোশাররফ হোসেন সরদার। নরসিংদীর শিবপুরে ফেরদৌসী ইসলাম।
টাঙ্গাইল সদরে তোফাজ্জেল হোসেন খান, দেলদুয়ারে মাহমুদুল হাসান মারুফ ও নাগরপুরে কে এম সালমান শামস। মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে আওলাদ হোসেন মৃধা ও শ্রীনগরে এম মাহবুব উল্লাহ কিসমত।
কিশোরগঞ্জের ইটনায় চৌধুরী কামরুল হাসান, তাড়াইলে জহিরুল ইসলাম ভূঁইয়া, করিমগঞ্জে মোজাম্মেল হক মাখন ও মিঠামইনে আছিয়া আলম।
চট্টগ্রাম
কুমিল্লার বুড়িচংয়ে আখলাক হায়দার, ব্রাহ্মণপাড়ায় আবু তৈয়ব অপি, মুরাদনগরে আহসানুল আলম সরকার কিশোর ও দেবীদ্বারে মামুনুর রশিদ। ফেনী সদরে শুসেন চন্দ্র শীল, সোনাগাজীতে জহির উদ্দিন মাহমুদ লিপটন ও দাগনভূঞায় মো. দিদারুল কবির।
নোয়াখালী সদরে এ কে এম সামছুদ্দিন জোহান, বেগমগঞ্জে মো. শাহেদ শাহরিয়ার ও কোম্পানীগঞ্জে গোলাম শরীফ চৌধুরী পিপুল। লক্ষ্মীপুর সদরে এ কে এম সালাউদ্দিন টিপু।
চট্টগ্রামের আনোয়ারায় কাজী মোজাম্মেল হক, বোয়ালখালীতে মোহাম্মদ জাহেদুল হক, পটিয়ায় দিদারুল আলম দিদার ও চন্দনাইশে জসিম উদ্দীন আহমেদ।
কক্সবাজারের উখিয়ায় জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, টেকনাফে জাফর আহমেদ ও রামুতে সিরাজুল ইসলাম ভুট্টো।
খাগড়াছড়ির মহালছড়িতে বিমল কান্তি চাকমা। রাঙামাটির লংগদুতে বাবুল দাশ বাবু ও নানিয়ারচরে অমর জীবন চাকমা। এ ছাড়া খাগড়াছড়ির লক্ষ্মীছড়িতে দ্বিতীয় ধাপের স্থগিত দুটি কেন্দ্রের ভোটে সুপার জ্যোতি চাকমা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
রাজশাহী
বগুড়া সদরে শুভাশিষ পোদ্দার লিটন, শাজাহানপুরে সোহারাব হোসেন ছান্নু ও শিবগঞ্জে মোস্তাফিজার রহমান। নওগাঁয়ের আত্রাইয়ে মো. এবাদুর রহমান ও রাণীনগরে মো. রাহিদ সরদার। রাজশাহীর পবায় ফারুক হোসেন ডাবলু ও মোহনপুরে আফজাল হোসেন বকুল।
নাটোরের গুরুদাসপুরে আহম্মদ আলী মোল্লা ও বড়ইগ্রামে মো. মোয়াজ্জেম হোসেন বাবলু। সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে হালিমুল হক মিরু ও চৌহালীতে মো. তাজ উদ্দিন। পাবনা সদরে সোহলে হাসান শাহীন, আটঘরিয়ায় তানভীর ইসলাম ও ঈশ্বরদীতে এমদাদুল হক রানা সরদার।
রংপুর
ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে আখতারুল ইসলাম। নীলফামারী সদরে আবুজার রহমান। দিনাজপুর সদরে ইমদাদ সরকার, খানসামায় মো. সহিদুজ্জামান শাহ্ ও চিরিরবন্দরে সুনীল কুমার সাহা।
লালমনিরহাট সদরে মো. কামরুজ্জামান সুজন। রংপুরের গংগাচড়ায় মোকাররম হোসেন সুজন ও সদরে ইকবাল হোসেন। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে মো. এজাহার আলী, ভুরুঙ্গামারীতে নুরুন্নবী চৌধুরী খোকন ও নাগেশ্বরীতে নুরুন্নবী চৌধুরী খোকন। গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে রেজাউল করিম রেজা ও সুন্দরগঞ্জে মোস্তফা মহসিন সরদার টিপু।
সিলেট
সুনামগঞ্জের ছাতকে রফিকুল ইসলাম কিরন ও দোয়ারা বাজারে তানভীর আশরাফী বাবু। সিলেটের বালাগঞ্জে আনহার মিয়া, ফেঞ্চুগঞ্জে আশফাকুল ইসলাম সাব্বির ও বিয়ানীবাজারে আবুল কাসেম পল্লব।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ইমতিয়াজ আহমেদ বুলবুল ও শ্রীমঙ্গলে ভানু লাল রায়। হবিগঞ্জ সদরে মোতাচ্ছিরুল ইসলাম, লাখাইয়ে মুশফিউল আলম আজাদ ও শায়েস্তাগঞ্জে আব্দুর রশিদ তালুকদার ইকবাল।
ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ, ঈশ্বরগঞ্জে বদরুল আলম প্রদীপ ও ত্রিশালে মুহাম্মদ আনোয়ার সাদাত। জামালপুরের মেলান্দহে দিদারুল পাশা ও মাদারগঞ্জে রায়হান রহমত্যুহ রিমু। নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে মো. শহীদ ইকবাল ও মদনে ইফতেখারুল আলম খান চৌধুরী।
খুলনা
যশোরের অভয়নগরে সরদার অলিয়ার রহমান ও বাঘারপাড়ায় এস এম আশরাফুল কবীর বিপুল ফারাজী। সাতক্ষীরা সদরে মশিউর রহমান বাবু ও কলারোয়ায় আমিনুল ইসলাম লাল্টু।
বরিশাল
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় কোনো বৈধ প্রার্থী না থাকায় মিরাজুল ইসলামকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করার হয়।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে