নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের জন্য আগামী সপ্তাহের শুরুতেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি স্বাধীন, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য, শক্তিশালী ও কার্যকর একটি নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আগামী রোববার অথবা সোমবারই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছেন।’ সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির (জাপা) সঙ্গে প্রথম আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জাপা চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো তাঁরা কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি কিংবা আমন্ত্রণপত্র পাননি। পাওয়ার পর দলীয় বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর জি এম কাদের এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও দেশে নির্বাচন কমিশন গঠনে একটি আইন নেই, এটা দুঃখজনক। দলীয় দৃষ্টি থেকে কমিশনার নিয়োগ হলে মানুষের ভোটাধিকার লঙ্ঘিত হয়।’
একই সুরে ১৬ সেপ্টেম্বর সংসদে কথা বলেন জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেন, ‘সংবিধানের নির্দেশনার আলোকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগের জন্য যে নির্দেশনা আছে, সেই নির্দেশনা অনুসরণ করে একটা পরিপূর্ণ আইন করতে পারি কি-না। আমি সরকারের কাছে প্রস্তাব করব সংসদনেতা যদি আপনার আইনমন্ত্রী না আনতে চান, আমাকে নির্দেশ দেন। আমি একটা বেসরকারি বিল রেডি করছি।’
সবশেষ ২৮ নভেম্বরও সংসদে নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন করার জন্য জাতীয় সংসদে আলোচনা হয়। সেখানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনে শিগগিরই আইন আনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে জাতীয় সংসদের আগামী দুটি অধিবেশনের মধ্যেই এটাকে বিল আকারে আনা হবে। তবে, এবারের কমিশন এই আইনের অধীনে হবে না।’
সংলাপ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জানান, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৩১টি দলের সঙ্গেই আলোচনা হবে। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সংলাপ শেষ করার প্রস্তুতি রয়েছে। এ জন্য এক দিনে একাধিক দলের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে। বঙ্গভবন এটি নিয়ে কাজ করছে। মাঝামাঝি পর্যায়ে সরকারি দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হতে পারে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এর আগে নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
রাষ্ট্রপতিকে সিইসি এবং অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। গত কয়েকটি মেয়াদে রাষ্ট্রপতি সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন করেন।
বর্তমান ইসির পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ের মধ্যেই রাষ্ট্রপতি নতুন কমিশন গঠন করবেন। তাদের অধীনে অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
নির্বাচন কমিশন (ইসি) গঠনের জন্য আগামী সপ্তাহের শুরুতেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
এ ব্যাপারে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি স্বাধীন, নিরপেক্ষ, গ্রহণযোগ্য, শক্তিশালী ও কার্যকর একটি নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য আগামী রোববার অথবা সোমবারই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বসছেন।’ সংসদে প্রধান বিরোধী দল জাতীয় পার্টির (জাপা) সঙ্গে প্রথম আলোচনা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
এ বিষয়ে জাপা চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জি এম) কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখনো তাঁরা কোনো আনুষ্ঠানিক চিঠি কিংবা আমন্ত্রণপত্র পাননি। পাওয়ার পর দলীয় বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেবেন।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর জি এম কাদের এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছর পরও দেশে নির্বাচন কমিশন গঠনে একটি আইন নেই, এটা দুঃখজনক। দলীয় দৃষ্টি থেকে কমিশনার নিয়োগ হলে মানুষের ভোটাধিকার লঙ্ঘিত হয়।’
একই সুরে ১৬ সেপ্টেম্বর সংসদে কথা বলেন জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেন, ‘সংবিধানের নির্দেশনার আলোকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগের জন্য যে নির্দেশনা আছে, সেই নির্দেশনা অনুসরণ করে একটা পরিপূর্ণ আইন করতে পারি কি-না। আমি সরকারের কাছে প্রস্তাব করব সংসদনেতা যদি আপনার আইনমন্ত্রী না আনতে চান, আমাকে নির্দেশ দেন। আমি একটা বেসরকারি বিল রেডি করছি।’
সবশেষ ২৮ নভেম্বরও সংসদে নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন করার জন্য জাতীয় সংসদে আলোচনা হয়। সেখানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনে শিগগিরই আইন আনা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে জাতীয় সংসদের আগামী দুটি অধিবেশনের মধ্যেই এটাকে বিল আকারে আনা হবে। তবে, এবারের কমিশন এই আইনের অধীনে হবে না।’
সংলাপ প্রসঙ্গে রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জানান, নির্বাচন কমিশনে নিবন্ধিত ৩১টি দলের সঙ্গেই আলোচনা হবে। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই সংলাপ শেষ করার প্রস্তুতি রয়েছে। এ জন্য এক দিনে একাধিক দলের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে। বঙ্গভবন এটি নিয়ে কাজ করছে। মাঝামাঝি পর্যায়ে সরকারি দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে সংলাপ অনুষ্ঠিত হতে পারে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এর আগে নবম, দশম ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
রাষ্ট্রপতিকে সিইসি এবং অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। গত কয়েকটি মেয়াদে রাষ্ট্রপতি সার্চ কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশন গঠন করেন।
বর্তমান ইসির পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী বছরের ১৪ ফেব্রুয়ারি। এ সময়ের মধ্যেই রাষ্ট্রপতি নতুন কমিশন গঠন করবেন। তাদের অধীনে অনুষ্ঠিত হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৮ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
১০ ঘণ্টা আগে