নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের সব অনুষ্ঠানে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে সরকার। করোনা মহামারির মধ্যে মাস্ক ছাড়া কারো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া মানা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সবাইকে শোক দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
সচিবালয়ে রোববার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় শোক দিবসে ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। সেদিন ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করা হবে। বনানী কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। সব অনুষ্ঠানে পোশাকি নিরাপত্তা বাহিনীসহ সাদা পোশাকে নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করবে।
‘টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া মাহফিল সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আয়োজনে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে সারা দেশব্যাপী জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠন আয়োজিত সব অনুষ্ঠানে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনুষ্ঠানস্থলে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স এবং যেখানে যা প্রয়োজন ডবুরিসহ উপস্থিত থাকবে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর একদল কর্মকর্তা ও সৈনিকের হাতে সপরিবারে নিহত হন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির জনকে হারানোর দিনটিকে জাতীয় শোক হিসেবে পালন করে আওয়ামী লীগ সরকার।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘টঙ্গিপাড়া, ধানমণ্ডি স্মৃতি জাদুঘর ও বনানী কবরস্থানসহ সারা দেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে র্যাবের টহল দৃশ্যমান থাকবে। সকল অনুষ্ঠানে গোয়েন্দা নজরদারি থাকবে। সব অনুষ্ঠানে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকবে। অনুষ্ঠানস্থলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।’
জাতীয় শোক দিবসের সব অনুষ্ঠানে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সবাইকে অনুরোধ জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, অনুষ্ঠানে সবার মাস্ক পরা নিশ্চিত করা হবে এবং আমরা অনুরোধ রাখব মাস্ক ছাড়া কেউ যেন অনুষ্ঠানে না যায়।
জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. মোকাব্বির হোসেন, আইজিপি বেনজীর আহমেদ ছাড়াও বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
আগামী ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসের সব অনুষ্ঠানে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে সরকার। করোনা মহামারির মধ্যে মাস্ক ছাড়া কারো অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া মানা। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে সবাইকে শোক দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
সচিবালয়ে রোববার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা সংক্রান্ত বৈঠক শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, জাতীয় শোক দিবসে ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর প্রাঙ্গণে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। সেদিন ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ করা হবে। বনানী কবরস্থানে পুষ্পস্তবক অর্পণ অনুষ্ঠানে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। সব অনুষ্ঠানে পোশাকি নিরাপত্তা বাহিনীসহ সাদা পোশাকে নিরাপত্তা বাহিনী কাজ করবে।
‘টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে প্রধানমন্ত্রীর পুষ্পস্তবক অর্পণ ও দোয়া মাহফিল সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে আয়োজনে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে সারা দেশব্যাপী জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠন আয়োজিত সব অনুষ্ঠানে নিরাপত্তা দেওয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনুষ্ঠানস্থলে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্রসহ প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের গাড়ি, অ্যাম্বুলেন্স এবং যেখানে যা প্রয়োজন ডবুরিসহ উপস্থিত থাকবে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সেনাবাহিনীর একদল কর্মকর্তা ও সৈনিকের হাতে সপরিবারে নিহত হন বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির জনকে হারানোর দিনটিকে জাতীয় শোক হিসেবে পালন করে আওয়ামী লীগ সরকার।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘টঙ্গিপাড়া, ধানমণ্ডি স্মৃতি জাদুঘর ও বনানী কবরস্থানসহ সারা দেশে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে র্যাবের টহল দৃশ্যমান থাকবে। সকল অনুষ্ঠানে গোয়েন্দা নজরদারি থাকবে। সব অনুষ্ঠানে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকবে। অনুষ্ঠানস্থলে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার ব্যবস্থা থাকবে।’
জাতীয় শোক দিবসের সব অনুষ্ঠানে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে সবাইকে অনুরোধ জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, অনুষ্ঠানে সবার মাস্ক পরা নিশ্চিত করা হবে এবং আমরা অনুরোধ রাখব মাস্ক ছাড়া কেউ যেন অনুষ্ঠানে না যায়।
জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তাফা কামাল উদ্দীন, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. মোকাব্বির হোসেন, আইজিপি বেনজীর আহমেদ ছাড়াও বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানরা সভায় উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
১ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৫ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগে