রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
দেশে প্রতিদিনই বাড়ছে এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। রাজধানীর সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে মাত্র ৫৩টি হাসপাতালে ভর্তি রোগীর তথ্য প্রতিদিন প্রকাশ করা হয়। সেই তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ৩ জন মারা গেছেন। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৮৯ জন। অথচ শুধু ঢাকা জেলায় অনুমোদিত হাসপাতালের সংখ্যা ৬৪৫টি। ডেঙ্গু সংক্রমণ কমাতে প্রয়োজন এ সংক্রান্ত সঠিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ এবং সেই অনুসারে প্রতিকার গ্রহণ। বিগত ২৩ বছর ধরে দেশে নিয়মিতভাবে ডেঙ্গু সংক্রমণ চললেও প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহে পিছিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এতে সামগ্রিকভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা প্রতি বছর তিনবার ডেঙ্গু সংক্রান্ত জরিপ পরিচালনা করে। কিন্তু সেটি শুধু মশার জরিপ। অথচ জরিপ হওয়া উচিত মশার, মানুষের ও ভাইরাসের। তাহলে মশার প্রজনন স্থলের পরিসংখ্যান যেমন পাওয়া যাবে, তেমনি কোন বয়সের মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন, কাদের বেশি মৃত্যু হচ্ছে এমনকি কারা বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যাবে। একই সঙ্গে ভাইরাসের ওপর জরিপ হওয়া উচিত। তাহলে নিশ্চিত হওয়া যাবে কোন বছর ভাইরাসের কোন ধরনটির সংক্রমণ ঘটছে, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসা ব্যবস্থা কেমন হবে।
তারা আরও বলেন, আরেকটি বিষয় হলো দেশে কত মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় তার কোনো সঠিক হিসাব কারও কাছে নেই। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস (ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস) থেকে রাজধানীর সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে মাত্র ৫৩টি হাসপাতালের ভর্তি রোগীর তথ্য প্রকাশ করা হয়। অথচ শুধু ঢাকা জেলায় অনুমোদিত হাসপাতালের সংখ্যা ৬৪৫টি। এ ছাড়া যত রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাসায় অবস্থান করেন। অথচ এসব রোগীর তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হলে কোন রোগী কতবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন, কে কতটুকু ঝুঁকিতে আছেন সে বিষয়ে সরকারের কাছে পূর্ণাঙ্গ তথ্য থাকত। এতে দেশের ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ অনেক সহজ হতো।
এ প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. আহমেদ পারভেজ জাবীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রয়োজনীয় গবেষণা ও সঠিক তথ্য উপাত্ত উপস্থাপনের মাধ্যমে ডেঙ্গুর মতো সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ অনেকটা সহজ করে। কিন্তু আমাদের দেশে গত ২৩ বছর ধরে ডেঙ্গুর নিয়মিত সংক্রমণ ঘটলেও সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীনতায় সেটি সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বছর বছর ডেঙ্গু মহামারি রূপ ধারণ করছে।
ডেঙ্গু বিস্তার রোধে দেশে হেলথ ইমারজেন্সি ঘোষণার দাবি জানিয়েছে জনস্বাস্থ্য সংগ্রাম পরিষদ। পরিষদের আহ্বায়ক ডা. ফয়জুল হাকিম, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. হারুন অর রশিদ, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. রওশন আরা এক বিবৃতিতে ঢাকাসহ সারা দেশে ডেঙ্গু রোগের বিপজ্জনক বিস্তারের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, ডেঙ্গুর এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে দেশে হেলথ ইমারজেন্সি (জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা) ঘোষণার করা দরকার। ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে ওয়ার্ড পর্যায়ে এডিস মশা প্রজনন বিরোধী প্রচার অভিযান চালাতে সমন্বিত কর্মসূচি নিতে হবে। একই সঙ্গে সারা দেশের সর্বত্র বিনা মূল্যে ডেঙ্গু রোগীর পরীক্ষা ও চিকিৎসার দাবি জানানো হয়।
এদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশে ডেঙ্গু রোগী বাড়লেও এখনো তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি। প্রয়োজন হলে মহাখালী ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কোভিড হাসপাতালকে ডেঙ্গু ডেডিকেটেড করা হবে। আজ সোমবার ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৭৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন হাসপাতালে এখনো সিট খালি। অন্যান্য হাসপাতালের পাশাপাশি মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড-১৯ হাসপাতালেও রোগী ভর্তি চলছে। তিনি বলেন, আমাদের সকল হাসপাতালে ডেঙ্গু চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ দিয়েছি।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে নতুন করে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে দেশে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৬ জন। এই সময় রোগটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৮৯ জন। এতে চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৪৩ জনে।
গড়ে প্রতিদিন ৩ জন রোগীর মৃত্যু প্রসঙ্গে নর্দান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে রোগীর মৃত্যুর কারণ নির্ভর করে কোন ধরনের ভাইরাস দিয়ে রোগী আক্রান্ত হচ্ছেন। ডেঙ্গু ভাইরাসের ৪টি ধরন আছে। পূর্বে যদি এক ধরনের ভাইরাসে আক্রান্ত হন এবং পরে অন্য ভাইরাসে তাহলে অ্যান্টিজেন অ্যান্টি বডি রিঅ্যাকশনে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হতে পারে এবং তাতে মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়ে।
এ ছাড়া রয়েছে রোগীর শারীরিক অবস্থা যেমন ক্যানসারের রোগী, পুষ্টিহীনতায় ভুগছে এ রকম রোগী যদি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় তাহলে স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় তার মৃত্যু ঝুঁকি বেশি। এ জন্য প্রয়োজন দ্রুততম সময়ে ডেঙ্গু পরীক্ষা এবং রোগীকে নিবিড়ভাবে চিকিৎসা প্রদান।
দেশে প্রতিদিনই বাড়ছে এডিস মশা বাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। রাজধানীর সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে মাত্র ৫৩টি হাসপাতালে ভর্তি রোগীর তথ্য প্রতিদিন প্রকাশ করা হয়। সেই তথ্য অনুযায়ী গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত ৩ জন মারা গেছেন। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৮৯ জন। অথচ শুধু ঢাকা জেলায় অনুমোদিত হাসপাতালের সংখ্যা ৬৪৫টি। ডেঙ্গু সংক্রমণ কমাতে প্রয়োজন এ সংক্রান্ত সঠিক তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ এবং সেই অনুসারে প্রতিকার গ্রহণ। বিগত ২৩ বছর ধরে দেশে নিয়মিতভাবে ডেঙ্গু সংক্রমণ চললেও প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহে পিছিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এতে সামগ্রিকভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ কঠিন হয়ে পড়ছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখা প্রতি বছর তিনবার ডেঙ্গু সংক্রান্ত জরিপ পরিচালনা করে। কিন্তু সেটি শুধু মশার জরিপ। অথচ জরিপ হওয়া উচিত মশার, মানুষের ও ভাইরাসের। তাহলে মশার প্রজনন স্থলের পরিসংখ্যান যেমন পাওয়া যাবে, তেমনি কোন বয়সের মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন, কাদের বেশি মৃত্যু হচ্ছে এমনকি কারা বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে সেটি নিশ্চিত হওয়া যাবে। একই সঙ্গে ভাইরাসের ওপর জরিপ হওয়া উচিত। তাহলে নিশ্চিত হওয়া যাবে কোন বছর ভাইরাসের কোন ধরনটির সংক্রমণ ঘটছে, সে ক্ষেত্রে চিকিৎসা ব্যবস্থা কেমন হবে।
তারা আরও বলেন, আরেকটি বিষয় হলো দেশে কত মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয় তার কোনো সঠিক হিসাব কারও কাছে নেই। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস (ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস) থেকে রাজধানীর সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে মাত্র ৫৩টি হাসপাতালের ভর্তি রোগীর তথ্য প্রকাশ করা হয়। অথচ শুধু ঢাকা জেলায় অনুমোদিত হাসপাতালের সংখ্যা ৬৪৫টি। এ ছাড়া যত রোগী ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন, তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি রোগী চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাসায় অবস্থান করেন। অথচ এসব রোগীর তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হলে কোন রোগী কতবার ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন, কে কতটুকু ঝুঁকিতে আছেন সে বিষয়ে সরকারের কাছে পূর্ণাঙ্গ তথ্য থাকত। এতে দেশের ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ অনেক সহজ হতো।
এ প্রসঙ্গে জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. আহমেদ পারভেজ জাবীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রয়োজনীয় গবেষণা ও সঠিক তথ্য উপাত্ত উপস্থাপনের মাধ্যমে ডেঙ্গুর মতো সংক্রামক রোগ নিয়ন্ত্রণ অনেকটা সহজ করে। কিন্তু আমাদের দেশে গত ২৩ বছর ধরে ডেঙ্গুর নিয়মিত সংক্রমণ ঘটলেও সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীনতায় সেটি সম্ভব হচ্ছে না। ফলে বছর বছর ডেঙ্গু মহামারি রূপ ধারণ করছে।
ডেঙ্গু বিস্তার রোধে দেশে হেলথ ইমারজেন্সি ঘোষণার দাবি জানিয়েছে জনস্বাস্থ্য সংগ্রাম পরিষদ। পরিষদের আহ্বায়ক ডা. ফয়জুল হাকিম, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. হারুন অর রশিদ, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. রওশন আরা এক বিবৃতিতে ঢাকাসহ সারা দেশে ডেঙ্গু রোগের বিপজ্জনক বিস্তারের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, ডেঙ্গুর এই ভয়াবহ পরিস্থিতিতে দেশে হেলথ ইমারজেন্সি (জরুরি স্বাস্থ্য অবস্থা) ঘোষণার করা দরকার। ডেঙ্গুর বিস্তার রোধে ওয়ার্ড পর্যায়ে এডিস মশা প্রজনন বিরোধী প্রচার অভিযান চালাতে সমন্বিত কর্মসূচি নিতে হবে। একই সঙ্গে সারা দেশের সর্বত্র বিনা মূল্যে ডেঙ্গু রোগীর পরীক্ষা ও চিকিৎসার দাবি জানানো হয়।
এদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশে ডেঙ্গু রোগী বাড়লেও এখনো তা নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি। প্রয়োজন হলে মহাখালী ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কোভিড হাসপাতালকে ডেঙ্গু ডেডিকেটেড করা হবে। আজ সোমবার ঢাকা মেডিকেল কলেজের ৭৮ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠান শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন হাসপাতালে এখনো সিট খালি। অন্যান্য হাসপাতালের পাশাপাশি মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড-১৯ হাসপাতালেও রোগী ভর্তি চলছে। তিনি বলেন, আমাদের সকল হাসপাতালে ডেঙ্গু চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখার নির্দেশ দিয়েছি।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে নতুন করে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে দেশে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৭৬ জন। এই সময় রোগটিতে নতুন করে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৮৯ জন। এতে চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৩ হাজার ৮৪৩ জনে।
গড়ে প্রতিদিন ৩ জন রোগীর মৃত্যু প্রসঙ্গে নর্দান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. শেখ মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলে রোগীর মৃত্যুর কারণ নির্ভর করে কোন ধরনের ভাইরাস দিয়ে রোগী আক্রান্ত হচ্ছেন। ডেঙ্গু ভাইরাসের ৪টি ধরন আছে। পূর্বে যদি এক ধরনের ভাইরাসে আক্রান্ত হন এবং পরে অন্য ভাইরাসে তাহলে অ্যান্টিজেন অ্যান্টি বডি রিঅ্যাকশনে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হতে পারে এবং তাতে মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়ে।
এ ছাড়া রয়েছে রোগীর শারীরিক অবস্থা যেমন ক্যানসারের রোগী, পুষ্টিহীনতায় ভুগছে এ রকম রোগী যদি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয় তাহলে স্বাভাবিক মানুষের তুলনায় তার মৃত্যু ঝুঁকি বেশি। এ জন্য প্রয়োজন দ্রুততম সময়ে ডেঙ্গু পরীক্ষা এবং রোগীকে নিবিড়ভাবে চিকিৎসা প্রদান।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে