নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গতকাল সোমবার পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। এরপর আজ মঙ্গলবার সংসদ ভেঙে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা চলছে।
তবে বর্তমান সংবিধানে এমন কোনো সরকারের বিধান নেই। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান ছিল। তবে উচ্চ আদালতের রায়ের ভিত্তিতে তা বাতিল করে আওয়ামী লীগ সরকার। বিএনপি–জামায়াতসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি থাকলেও আওয়ামী লীগ তা পুনর্বহাল করেনি।
তাই এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে নানা আইনি আলোচনা শুরু হয়েছে। আইনজ্ঞরা বলছেন, সংবিধানে না থাকলেও বাস্তবতার প্রয়োজনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা যেতে পারে। তবে আগামী নির্বাচনের পর গঠিত সংসদকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং তাদের নেওয়া পদক্ষেপগুলোকে অনুমোদন দিতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন তো গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে। তাই অভ্যুত্থানে যাঁরা আসবেন, তাঁরা যেভাবে বলবেন সেভাবে করা যাবে। তবে পরবর্তী সংসদে বিষয়টি অনুমোদন করতে হবে।
সংবিধানের ১২৩ (৩) (ক) অনুচ্ছেদে বলা আছে, মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ১২৩ (৩) (খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে, মেয়াদ অবসান ছাড়া অন্য কোনো কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিরা ওই উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সংসদ সদস্য হিসেবে কার্যভার গ্রহণ করবেন না।
এ ব্যাপারে ব্যারিস্টার অনিক আর হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিষয়টি সংবিধানে না থাকলেও এটি ডকট্রিন অব নেসেসিটি। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করতে কোনো বাধা নেই। তবে পরবর্তী সংসদে এটি অনুমোদিত হতে হবে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গতকাল সোমবার পদত্যাগ করে দেশ ছেড়েছেন শেখ হাসিনা। এরপর আজ মঙ্গলবার সংসদ ভেঙে দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন নিয়ে আলোচনা চলছে।
তবে বর্তমান সংবিধানে এমন কোনো সরকারের বিধান নেই। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান ছিল। তবে উচ্চ আদালতের রায়ের ভিত্তিতে তা বাতিল করে আওয়ামী লীগ সরকার। বিএনপি–জামায়াতসহ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর দাবি থাকলেও আওয়ামী লীগ তা পুনর্বহাল করেনি।
তাই এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিয়ে নানা আইনি আলোচনা শুরু হয়েছে। আইনজ্ঞরা বলছেন, সংবিধানে না থাকলেও বাস্তবতার প্রয়োজনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা যেতে পারে। তবে আগামী নির্বাচনের পর গঠিত সংসদকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং তাদের নেওয়া পদক্ষেপগুলোকে অনুমোদন দিতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন তো গণ-অভ্যুত্থান হয়েছে। তাই অভ্যুত্থানে যাঁরা আসবেন, তাঁরা যেভাবে বলবেন সেভাবে করা যাবে। তবে পরবর্তী সংসদে বিষয়টি অনুমোদন করতে হবে।
সংবিধানের ১২৩ (৩) (ক) অনুচ্ছেদে বলা আছে, মেয়াদ অবসানের কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। ১২৩ (৩) (খ) অনুচ্ছেদে বলা আছে, মেয়াদ অবসান ছাড়া অন্য কোনো কারণে সংসদ ভেঙে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভেঙে যাওয়ার পরবর্তী নব্বই দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, এই দফার (ক) উপ-দফা অনুযায়ী অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত ব্যক্তিরা ওই উপ-দফায় উল্লিখিত মেয়াদ সমাপ্ত না হওয়া পর্যন্ত সংসদ সদস্য হিসেবে কার্যভার গ্রহণ করবেন না।
এ ব্যাপারে ব্যারিস্টার অনিক আর হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিষয়টি সংবিধানে না থাকলেও এটি ডকট্রিন অব নেসেসিটি। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করতে কোনো বাধা নেই। তবে পরবর্তী সংসদে এটি অনুমোদিত হতে হবে।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে