কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) ২৭টি দেশে চলতি ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে ৫ লাখ ১৯ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় চেয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশি আছেন প্রায় ২১ হাজার।
আজ মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন এজেন্সি ফর অ্যাসাইলাম (ইইউএএ) জানিয়েছে, আশ্রয়ের আবেদনকারীদের মধ্যে প্রায় ২৫ শতাংশ সিরিয়া ও আফগানিস্তানের নাগরিক। এরপর তালিকায় আছে ভেনেজুয়েলা, তুরস্ক, কলম্বিয়া, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের নাগরিকেরা।
গত জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত বাংলাদেশের ২০ হাজার ৯২৬ জন মানুষ ইইউ দেশগুলোয় আশ্রয় চেয়েছেন।
ইইউএএ বলছে, কয়েক বছর ধরেই আশ্রয়প্রার্থী বাড়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ৫৩ শতাংশ বেশি ছিল। এ বছর আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় প্রায় ২৮ শতাংশ বেশি। গত বছর প্রথম ছয় মাসে ৪ লাখ ৬ হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছিল।
এই তথ্য দিয়ে ইইউএএ ধারণা করেছে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ হতে পারে।
কোন দেশ থেকে কেন মানুষ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় চেয়েছে, সে বিষয়ে ইইউএএ কিছু বলেনি।
ইইউএএ বলছে, এ বছর আশ্রয়ের আবেদন করেছেন এমন প্রায় ৫৯ ভাগ মানুষের আবেদন নাকচ হয়ে গেছে।
প্রায় ৪১ ভাগ মানুষের আবেদন হয় গৃহীত হয়েছে, অথবা কোনো না কোনো সুরক্ষা সুবিধা পেয়েছেন। এর মধ্যে মাত্র ২২ ভাগ আবেদনকারী শরণার্থী হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। আর ১৯ ভাগ মানুষ পেয়েছেন বিশেষ সুরক্ষা সুবিধা।
ইইউএএ প্রদত্ত, আশ্রয়প্রার্থী মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকায় ইইউ ব্লকের দেশগুলো বেশ চাপে রয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ইউক্রেনের ৪০ লাখ মানুষ ইইউভুক্ত বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। যুদ্ধের কারণে দেওয়া সুরক্ষা সুবিধা পাচ্ছেন তাঁরা। এতে অন্য দেশগুলো থেকে ইইউ এলাকায় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের জন্য বাসস্থান ও সহযোগিতার ব্যবস্থা সংকুচিত হয়ে গেছে।
ইইউ দেশগুলো আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন যাচাই-বাছাইয়ে হিমশিম খাচ্ছে জানিয়ে ইইউএএ বলেছে, ২০২২ সালে জমা পড়া আবেদনের ৩৪ শতাংশ এখনো পরীক্ষা করে দেখা বাকি আছে।
২০১৫-১৬ সাল থেকে আশ্রয়ের জন্য সিরিয়া ও আফগানিস্তানের নাগরিকদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে জার্মানি। চলতি বছরও এ প্রবণতা বজায় আছে। চলতি ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে জার্মানিতে যত আশ্রয়প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছে, তার প্রায় ৬২ শতাংশই সিরিয়ার নাগরিক। ভেনেজুয়েলার আশ্রয়প্রার্থীদের পছন্দের শীর্ষে আছে স্পেন।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) ২৭টি দেশে চলতি ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে ৫ লাখ ১৯ হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয় চেয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশি আছেন প্রায় ২১ হাজার।
আজ মঙ্গলবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন এজেন্সি ফর অ্যাসাইলাম (ইইউএএ) জানিয়েছে, আশ্রয়ের আবেদনকারীদের মধ্যে প্রায় ২৫ শতাংশ সিরিয়া ও আফগানিস্তানের নাগরিক। এরপর তালিকায় আছে ভেনেজুয়েলা, তুরস্ক, কলম্বিয়া, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের নাগরিকেরা।
গত জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত বাংলাদেশের ২০ হাজার ৯২৬ জন মানুষ ইইউ দেশগুলোয় আশ্রয় চেয়েছেন।
ইইউএএ বলছে, কয়েক বছর ধরেই আশ্রয়প্রার্থী বাড়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ৫৩ শতাংশ বেশি ছিল। এ বছর আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ২০২২ সালের তুলনায় প্রায় ২৮ শতাংশ বেশি। গত বছর প্রথম ছয় মাসে ৪ লাখ ৬ হাজারের বেশি আবেদন জমা পড়েছিল।
এই তথ্য দিয়ে ইইউএএ ধারণা করেছে, চলতি বছরের শেষ নাগাদ আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ হতে পারে।
কোন দেশ থেকে কেন মানুষ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় চেয়েছে, সে বিষয়ে ইইউএএ কিছু বলেনি।
ইইউএএ বলছে, এ বছর আশ্রয়ের আবেদন করেছেন এমন প্রায় ৫৯ ভাগ মানুষের আবেদন নাকচ হয়ে গেছে।
প্রায় ৪১ ভাগ মানুষের আবেদন হয় গৃহীত হয়েছে, অথবা কোনো না কোনো সুরক্ষা সুবিধা পেয়েছেন। এর মধ্যে মাত্র ২২ ভাগ আবেদনকারী শরণার্থী হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন। আর ১৯ ভাগ মানুষ পেয়েছেন বিশেষ সুরক্ষা সুবিধা।
ইইউএএ প্রদত্ত, আশ্রয়প্রার্থী মানুষের সংখ্যা বাড়তে থাকায় ইইউ ব্লকের দেশগুলো বেশ চাপে রয়েছে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে ইউক্রেনের ৪০ লাখ মানুষ ইইউভুক্ত বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছেন। যুদ্ধের কারণে দেওয়া সুরক্ষা সুবিধা পাচ্ছেন তাঁরা। এতে অন্য দেশগুলো থেকে ইইউ এলাকায় অভিবাসনপ্রত্যাশীদের জন্য বাসস্থান ও সহযোগিতার ব্যবস্থা সংকুচিত হয়ে গেছে।
ইইউ দেশগুলো আশ্রয়প্রার্থীদের আবেদন যাচাই-বাছাইয়ে হিমশিম খাচ্ছে জানিয়ে ইইউএএ বলেছে, ২০২২ সালে জমা পড়া আবেদনের ৩৪ শতাংশ এখনো পরীক্ষা করে দেখা বাকি আছে।
২০১৫-১৬ সাল থেকে আশ্রয়ের জন্য সিরিয়া ও আফগানিস্তানের নাগরিকদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে জার্মানি। চলতি বছরও এ প্রবণতা বজায় আছে। চলতি ২০২৩ সালের প্রথম ছয় মাসে জার্মানিতে যত আশ্রয়প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছে, তার প্রায় ৬২ শতাংশই সিরিয়ার নাগরিক। ভেনেজুয়েলার আশ্রয়প্রার্থীদের পছন্দের শীর্ষে আছে স্পেন।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৮ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৭ ঘণ্টা আগে