নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীরের মতে, দেশের ১২ কোটি ভোটারের ইভিএমের ওপর পরিপূর্ণ আস্থা আছে। রাজনৈতিক কৌশলের কারণে মুখে বিরোধিতা করলেও বিরোধীরা অন্তরে ইভিএমেই বিশ্বাস করে।
আজ রোববার নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আলমগীর।
সংবাদ সম্মেলনে ইসি আলমগীর বলেন, ‘ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে এক ধরনের অপপ্রচার চলছে সর্বত্র। এই অপপ্রচার ঠেকাতে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রচারের লক্ষ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আগামীকাল সোমবার সকালে কমিশন বৈঠকে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে যারা কথা বলছেন, তাঁরা হয়তো জীবনে কোনো দিন দেখেনওনি, তাঁরা টিভিতে কথা বলছেন। যারা পক্ষে বলছেন তাঁরাও ভুল বলছেন। আমরা ম্যাসিভ প্রচারে যাব।’
ইভিএমে ভোটিং সিস্টেম প্রসঙ্গে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই যন্ত্রটিতে ওভাররাইট (ফল পরিবর্তন) করার সুযোগ নেই। এখানে ওভাররাইটের কোনো বিষয়ও নেই। কারও আঙুলের ছাপ না মিললে প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে ছাপ দিয়ে ভোট দেওয়ার অনুমতি রয়েছে।’
‘অনেকে বলছেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা এটাকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত করতে পারেন। কিন্তু আপনারা এসে দেখেন, যে ইভিএম চাইবেন আপনাদের সেটাই পরীক্ষা করতে দেব, দেশে বিদেশের এক্সপার্ট নিয়ে আসেন, দেখেন। আবার বলা হয়, মামলা হলে কিসের ভিত্তিতে হবে। ভিপি ট্রেইল তো নেই। আমাদের ইভিএমে এর চেয়ে ভালো ব্যবস্থা আছে।’ যোগ করে বলেন ইসি আলমগীর।
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য ইভিএম ব্যবহার করছেন জানিয়ে আলমগীর বলেন, ‘আমরা পারলে ৩০০ আসনেই করতাম। ওই বললাম, টাকা নাই। আবার ট্রেনিং সম্পন্ন করতে পারব না। আমরা যদি আরও দুই বছর আগে আসতাম তাহলে ৩০০ আসনে করতাম।’
ইসি আলমগীর জানান, ব্যালট পেপারে ভোট হলে সেটার জন্য ব্যালট ছাপাতে হয়। বহন করার একটা ব্যাপার আছে। খরচও আছে। কিন্তু ইভিএম একবারই খরচ হয়। এরপর এটা দিয়ে বারবার নির্বাচনে ব্যবহার করা হয়।
তাঁর ভাষ্য, ‘ইভিএমে লাইফ টাইম ২০ বছর পর্যন্ত আছে। এটা তো আমাদের তো কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনেও ব্যবহার করছি। এ পর্যন্ত প্রায় এক হাজার নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করেছি। এই কমিশন আসার পর একটা নির্বাচনও ব্যালটে করিনি।’
নির্বাচন কমিশনার আলমগীরের মতে, দেশের ১২ কোটি ভোটারের ইভিএমের ওপর পরিপূর্ণ আস্থা আছে। রাজনৈতিক কৌশলের কারণে কেউ কেউ মুখে ইভিএম-বিরোধী কথা বলেন কিন্তু তাদের অন্তরে ঠিকই বিশ্বাস করেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘ইভিএম ব্যবহারের কারণে কোনো দল নির্বাচন বয়কট করবে না বলেই আমরা বিশ্বাস করি।’
এদিকে নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে তৈরি হচ্ছে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তাদের পাশাপাশি এই অ্যাপ দেশের সাধারণ মানুষও ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাপে আট ধরনের তথ্য পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
মো. আলমগীর বলেন, ‘অ্যাপ তৈরির বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। কমিশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে টেকনিক্যাল টিম কাজ শুরু করবে।’ তিনি জানান, যে অ্যাপটি তৈরি করা হবে তার নাম ‘ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ’। তবে নামটি এখনই চূড়ান্ত নয়। এই অ্যাপের মাধ্যমে কার ভোট কোন কেন্দ্রে, প্রার্থী কারা, নির্বাচনী এলাকার ম্যাপ, কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়েছে, প্রার্থীরা কে কোথায় এগিয়ে—এমনসব তথ্য নিয়ে আট ধরনের তথ্য মিলবে।
নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীরের মতে, দেশের ১২ কোটি ভোটারের ইভিএমের ওপর পরিপূর্ণ আস্থা আছে। রাজনৈতিক কৌশলের কারণে মুখে বিরোধিতা করলেও বিরোধীরা অন্তরে ইভিএমেই বিশ্বাস করে।
আজ রোববার নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আলমগীর।
সংবাদ সম্মেলনে ইসি আলমগীর বলেন, ‘ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে এক ধরনের অপপ্রচার চলছে সর্বত্র। এই অপপ্রচার ঠেকাতে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রচারের লক্ষ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। আগামীকাল সোমবার সকালে কমিশন বৈঠকে এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।’
মো. আলমগীর বলেন, ‘ইভিএম নিয়ে যারা কথা বলছেন, তাঁরা হয়তো জীবনে কোনো দিন দেখেনওনি, তাঁরা টিভিতে কথা বলছেন। যারা পক্ষে বলছেন তাঁরাও ভুল বলছেন। আমরা ম্যাসিভ প্রচারে যাব।’
ইভিএমে ভোটিং সিস্টেম প্রসঙ্গে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘এই যন্ত্রটিতে ওভাররাইট (ফল পরিবর্তন) করার সুযোগ নেই। এখানে ওভাররাইটের কোনো বিষয়ও নেই। কারও আঙুলের ছাপ না মিললে প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে ছাপ দিয়ে ভোট দেওয়ার অনুমতি রয়েছে।’
‘অনেকে বলছেন প্রিসাইডিং কর্মকর্তা এটাকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত করতে পারেন। কিন্তু আপনারা এসে দেখেন, যে ইভিএম চাইবেন আপনাদের সেটাই পরীক্ষা করতে দেব, দেশে বিদেশের এক্সপার্ট নিয়ে আসেন, দেখেন। আবার বলা হয়, মামলা হলে কিসের ভিত্তিতে হবে। ভিপি ট্রেইল তো নেই। আমাদের ইভিএমে এর চেয়ে ভালো ব্যবস্থা আছে।’ যোগ করে বলেন ইসি আলমগীর।
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের জন্য ইভিএম ব্যবহার করছেন জানিয়ে আলমগীর বলেন, ‘আমরা পারলে ৩০০ আসনেই করতাম। ওই বললাম, টাকা নাই। আবার ট্রেনিং সম্পন্ন করতে পারব না। আমরা যদি আরও দুই বছর আগে আসতাম তাহলে ৩০০ আসনে করতাম।’
ইসি আলমগীর জানান, ব্যালট পেপারে ভোট হলে সেটার জন্য ব্যালট ছাপাতে হয়। বহন করার একটা ব্যাপার আছে। খরচও আছে। কিন্তু ইভিএম একবারই খরচ হয়। এরপর এটা দিয়ে বারবার নির্বাচনে ব্যবহার করা হয়।
তাঁর ভাষ্য, ‘ইভিএমে লাইফ টাইম ২০ বছর পর্যন্ত আছে। এটা তো আমাদের তো কেবল জাতীয় নির্বাচন নয়, স্থানীয় নির্বাচনেও ব্যবহার করছি। এ পর্যন্ত প্রায় এক হাজার নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার করেছি। এই কমিশন আসার পর একটা নির্বাচনও ব্যালটে করিনি।’
নির্বাচন কমিশনার আলমগীরের মতে, দেশের ১২ কোটি ভোটারের ইভিএমের ওপর পরিপূর্ণ আস্থা আছে। রাজনৈতিক কৌশলের কারণে কেউ কেউ মুখে ইভিএম-বিরোধী কথা বলেন কিন্তু তাদের অন্তরে ঠিকই বিশ্বাস করেন।
মো. আলমগীর বলেন, ‘ইভিএম ব্যবহারের কারণে কোনো দল নির্বাচন বয়কট করবে না বলেই আমরা বিশ্বাস করি।’
এদিকে নির্বাচনী ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানতে তৈরি হচ্ছে মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কর্মকর্তাদের পাশাপাশি এই অ্যাপ দেশের সাধারণ মানুষও ব্যবহার করতে পারবেন। এই অ্যাপে আট ধরনের তথ্য পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
মো. আলমগীর বলেন, ‘অ্যাপ তৈরির বিষয়টি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। কমিশনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে টেকনিক্যাল টিম কাজ শুরু করবে।’ তিনি জানান, যে অ্যাপটি তৈরি করা হবে তার নাম ‘ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ’। তবে নামটি এখনই চূড়ান্ত নয়। এই অ্যাপের মাধ্যমে কার ভোট কোন কেন্দ্রে, প্রার্থী কারা, নির্বাচনী এলাকার ম্যাপ, কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়েছে, প্রার্থীরা কে কোথায় এগিয়ে—এমনসব তথ্য নিয়ে আট ধরনের তথ্য মিলবে।
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৬ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে