নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চায় বর্তমান সরকার। এ জন্য দেশের সব শিল্পাঞ্চলে ফাইভ-জি সেবা নিশ্চিত করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা-২০২৩’–এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আয়োজনে এক ভিডিও বার্তায় মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতির কারণে গত দুই বছর বিরতির পর এ বছর মেলা শুরু হলো।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের সংযুক্তির মহাসড়ক’–মূল প্রতিপাদ্যে তিন দিনব্যাপী এই মেলা চলবে আগামী শনিবার পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা চলবে।
মেলায় ৫২টি প্যাভিলিয়নে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন করছে। মেলায় আসা দর্শনার্থীরা সরাসরি ফাইভ-জি ইন্টারনেট সেবা ব্যবহারের অভিজ্ঞতাও নিতে পারবেন। মেলায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়েও করা হয়েছে আলাদা কর্নার। মেলার তিন দিনে নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর ৮টি সেমিনারের মাধ্যমে সরকারের মন্ত্রী এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা বর্তমানের প্রযুক্তি ও আগামী দিনে প্রযুক্তির গন্তব্য নিয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে শেয়ার করবেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান। তিনি বলেন, একটি দেশ তখনই ডিজিটাল দেশ হিসেবে গণ্য হবে, যখন এটি পরিণত হবে ই-স্টেটে। অর্থাৎ রাষ্ট্রের যাবতীয় কর্ম তথ্য–প্রযুক্তির সমন্বয় ও ব্যবহারে ঘটবে। যার মূল নিয়ামক হচ্ছে কানেকটিভিটি। এই সার্থক ডিজিটাল সংযুক্তির মাধ্যমে গড়ে উঠছে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ।
মেলার প্রথম দিনেই রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্র-ছত্রীরা এসেছে ডিজিটাল মেলা দেখতে। এখানে স্কুল-কলেজ পর্যায়ের এসব শিক্ষার্থীরা তথ্য–প্রযুক্তির বিভিন্ন উদ্ভাবনী যন্ত্র ও পণ্যের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে। টেলিটকের স্টলে উচ্চ গতির ফাইভ-জি ইন্টারনেটের মাধ্যমে চালিত ভিআর গেম খেলে বেশ উচ্ছ্বসিত দেখা গেল নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের বান্টি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ওয়াসিকা মেহবুবকে। এই শিক্ষার্থীর কাছে ফাইভ-জি গতির ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে সে বলল, ‘অসাধারণ, মনে হলো সবকিছু জীবন্ত। এত স্মুথ আর দ্রুত কাজ হচ্ছিল যা কল্পনা করা যায় না।’
ওয়াসিকার সহপাঠী আবির আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমরা ঘুরে ঘুরে মেলা দেখছি এবং নতুন নতুন অনেক গেজেটের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছি। অনেক কিছু জানলাম, শিখলাম।’
এ ছাড়া গাজীপুর, সিলেটের হবিগঞ্জসহ আরও অনেক জায়গার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা এসেছে এই মেলায়। তবে এসব শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সব থেকে বেশি দেখা গেছে বিভিন্ন ব্রান্ডের নতুন আশা মোবাইল হ্যান্ডসেটের প্রতি।
২০২১ সালে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা হয়েছে। সে ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি উৎসবমুখর সমাপ্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যাওয়ার আয়োজন এই ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা-২০২৩। এমনটা উল্লেখ করে ডাক ও টেলি যোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, আপনারা যারা আজকে মেলায় আছেন তাঁরা যদি আগামী তিন দিন এই মেলা ঘুরে বেড়ান তাহলেও প্রযুক্তি দেখে শেষ করতে পারবেন না।’
মেলায় দেশি-বিদেশি প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদন, বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলো অংশগ্রহণ করেছে। অনেকেই ১০, ২৫, ৫০ ও ক্ষেত্রবিশেষে শতভাগ ছাড় ও ক্যাশব্যাক অফারে পণ্য বিক্রি করছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চায় বর্তমান সরকার। এ জন্য দেশের সব শিল্পাঞ্চলে ফাইভ-জি সেবা নিশ্চিত করা হবে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা-২০২৩’–এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আয়োজনে এক ভিডিও বার্তায় মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। করোনা পরিস্থিতির কারণে গত দুই বছর বিরতির পর এ বছর মেলা শুরু হলো।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের সংযুক্তির মহাসড়ক’–মূল প্রতিপাদ্যে তিন দিনব্যাপী এই মেলা চলবে আগামী শনিবার পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত মেলা চলবে।
মেলায় ৫২টি প্যাভিলিয়নে বিভিন্ন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন করছে। মেলায় আসা দর্শনার্থীরা সরাসরি ফাইভ-জি ইন্টারনেট সেবা ব্যবহারের অভিজ্ঞতাও নিতে পারবেন। মেলায় বঙ্গবন্ধুকে নিয়েও করা হয়েছে আলাদা কর্নার। মেলার তিন দিনে নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর ৮টি সেমিনারের মাধ্যমে সরকারের মন্ত্রী এবং অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা বর্তমানের প্রযুক্তি ও আগামী দিনে প্রযুক্তির গন্তব্য নিয়ে তাঁদের অভিজ্ঞতা সবার সঙ্গে শেয়ার করবেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান। তিনি বলেন, একটি দেশ তখনই ডিজিটাল দেশ হিসেবে গণ্য হবে, যখন এটি পরিণত হবে ই-স্টেটে। অর্থাৎ রাষ্ট্রের যাবতীয় কর্ম তথ্য–প্রযুক্তির সমন্বয় ও ব্যবহারে ঘটবে। যার মূল নিয়ামক হচ্ছে কানেকটিভিটি। এই সার্থক ডিজিটাল সংযুক্তির মাধ্যমে গড়ে উঠছে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ।
মেলার প্রথম দিনেই রাজধানী ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ছাত্র-ছত্রীরা এসেছে ডিজিটাল মেলা দেখতে। এখানে স্কুল-কলেজ পর্যায়ের এসব শিক্ষার্থীরা তথ্য–প্রযুক্তির বিভিন্ন উদ্ভাবনী যন্ত্র ও পণ্যের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে। টেলিটকের স্টলে উচ্চ গতির ফাইভ-জি ইন্টারনেটের মাধ্যমে চালিত ভিআর গেম খেলে বেশ উচ্ছ্বসিত দেখা গেল নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের বান্টি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ওয়াসিকা মেহবুবকে। এই শিক্ষার্থীর কাছে ফাইভ-জি গতির ইন্টারনেট ব্যবহারের অভিজ্ঞতা জানতে চাইলে সে বলল, ‘অসাধারণ, মনে হলো সবকিছু জীবন্ত। এত স্মুথ আর দ্রুত কাজ হচ্ছিল যা কল্পনা করা যায় না।’
ওয়াসিকার সহপাঠী আবির আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমরা ঘুরে ঘুরে মেলা দেখছি এবং নতুন নতুন অনেক গেজেটের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছি। অনেক কিছু জানলাম, শিখলাম।’
এ ছাড়া গাজীপুর, সিলেটের হবিগঞ্জসহ আরও অনেক জায়গার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা এসেছে এই মেলায়। তবে এসব শিক্ষার্থীদের আগ্রহ সব থেকে বেশি দেখা গেছে বিভিন্ন ব্রান্ডের নতুন আশা মোবাইল হ্যান্ডসেটের প্রতি।
২০২১ সালে যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলা হয়েছে। সে ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি উৎসবমুখর সমাপ্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশের পথে এগিয়ে যাওয়ার আয়োজন এই ডিজিটাল বাংলাদেশ মেলা-২০২৩। এমনটা উল্লেখ করে ডাক ও টেলি যোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি, আপনারা যারা আজকে মেলায় আছেন তাঁরা যদি আগামী তিন দিন এই মেলা ঘুরে বেড়ান তাহলেও প্রযুক্তি দেখে শেষ করতে পারবেন না।’
মেলায় দেশি-বিদেশি প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদন, বিপণন প্রতিষ্ঠানগুলো অংশগ্রহণ করেছে। অনেকেই ১০, ২৫, ৫০ ও ক্ষেত্রবিশেষে শতভাগ ছাড় ও ক্যাশব্যাক অফারে পণ্য বিক্রি করছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে