নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি) গত সাড়ে ১৪ বছরে সরকারকে ৭০ হাজর ৬৩ কোটি টাকা রাজস্ব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। আজ রোববার আগারগাঁওয়ে বিটিআরসির নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন পরবর্তী আলোচনা সভায় এ তথ্য জানান তিনি। এর আগে সকালে গণভবন থেকে ভার্চূয়ালি ভবনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রতিষ্ঠার ২১ বছর পর নিজস্ব আইকনিক ভবনে স্থানান্তরিত হলো বিটিআরসি। ডিজিটাল বাংলাদেশের মূল ভিত্তি ডিজিটাল সংযুক্তি। ডিজিটাল বাংলাদেশের শক্তিশালী ভিত্তির ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর লালিত স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার অভিযাত্রা শুরু হয়েছে।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশনস ইউনিয়ন ও আইটিইউ-এর সদস্যপদ অর্জন এবং টিঅ্যান্ডটি বোর্ড গঠন করার মধ্য দিয়ে জাতির পিতা ডিজিটাল সাম্য সমাজ প্রতিষ্ঠার বীজ বপন করেন। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে বঙ্গবন্ধুর ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য বঙ্গবন্ধুর বপন করা বীজটি সযত্নে চারা গাছে রূপান্তর করেন। ২০০৯ সাল থেকে সাড়ে চৌদ্দ বছরে চারা গাছটি বিরাট এক মহিরুহে রূপান্তর লাভ করেছে।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্বভার গ্রহণকালে বাংলাদেশের টেলিডেনসিটি ছিল ৩০ শতাংশ। বর্তমানে এই হার শতকরা ১০৫.৮১ ভাগে উন্নীত হয়েছে। ২০০৯ সালে যেখানে মোবাইল গ্রাহক ছিল ৪ কোটি ৪৭ লাখ, বর্তমানে তা ১৮ কোটি ৬১ লাখ অতিক্রম করেছে। ২০০৯ সালে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক ছিল মাত্র ৪০ লাখ। বর্তমানে এ সংখ্যা প্রায় ১২ কোটি ৯৪ লাখ। ২০০৯ সালে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ছিল ১০ জিবিপিএস। বর্তমানে তা ৪ হাজার ৮৬৫ জিবিপিএস অতিক্রম করেছে। ২০০৮ সালে এক এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ছিল ২৭ হাজার টাকা, যা এক দেশ এক রেটের আওতায় বর্তমানে মাত্র ৬০ টাকা।
তিনি আরও বলেন, ২০০৯ সালে টেলিযোগাযোগ খাত থেকে মোট রাজস্ব আয় ছিল ৩ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা বর্তমানে তা ৭০ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক ব্রডব্যান্ড ক্যাপাসিটি ছিল ৪৫ জিবিপিএস, বর্তমানে তা ৬ হাজার জিবিপিএস অতিক্রম করেছে। ২০০৯ সালে ফাইবার অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক ছিল ১৪ হাজার ৮৭৬ কিলোমিটার, বর্তমানে তা ১ লাখ ৬১ হাজার ৯৬৬ কিলোমিটারে উন্নীত হয়েছে। ২০০৯ সালে মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন ছিল শূন্য। বর্তমানে চাহিদার শতকরা ৯৭ ভাগ দেশে স্থাপিত ১৫টি মোবাইল কারখানা থেকে উৎপাদিত হচ্ছে। ২০০৯ সালে থ্রিজি ও ফোরজি নেটওয়ার্ক না থাকলেও বর্তমানে দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ এলাকা ফোরজি মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে।
অনুষ্ঠানে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার সভাপতিত্ব করেন।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা (বিটিআরসি) গত সাড়ে ১৪ বছরে সরকারকে ৭০ হাজর ৬৩ কোটি টাকা রাজস্ব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। আজ রোববার আগারগাঁওয়ে বিটিআরসির নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন পরবর্তী আলোচনা সভায় এ তথ্য জানান তিনি। এর আগে সকালে গণভবন থেকে ভার্চূয়ালি ভবনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, প্রতিষ্ঠার ২১ বছর পর নিজস্ব আইকনিক ভবনে স্থানান্তরিত হলো বিটিআরসি। ডিজিটাল বাংলাদেশের মূল ভিত্তি ডিজিটাল সংযুক্তি। ডিজিটাল বাংলাদেশের শক্তিশালী ভিত্তির ওপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর লালিত স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার অভিযাত্রা শুরু হয়েছে।
তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, ১৯৭৩ সালে আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশনস ইউনিয়ন ও আইটিইউ-এর সদস্যপদ অর্জন এবং টিঅ্যান্ডটি বোর্ড গঠন করার মধ্য দিয়ে জাতির পিতা ডিজিটাল সাম্য সমাজ প্রতিষ্ঠার বীজ বপন করেন। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য উত্তরসূরি প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সালে বঙ্গবন্ধুর ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য বঙ্গবন্ধুর বপন করা বীজটি সযত্নে চারা গাছে রূপান্তর করেন। ২০০৯ সাল থেকে সাড়ে চৌদ্দ বছরে চারা গাছটি বিরাট এক মহিরুহে রূপান্তর লাভ করেছে।
মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ২০০৯ সালে দায়িত্বভার গ্রহণকালে বাংলাদেশের টেলিডেনসিটি ছিল ৩০ শতাংশ। বর্তমানে এই হার শতকরা ১০৫.৮১ ভাগে উন্নীত হয়েছে। ২০০৯ সালে যেখানে মোবাইল গ্রাহক ছিল ৪ কোটি ৪৭ লাখ, বর্তমানে তা ১৮ কোটি ৬১ লাখ অতিক্রম করেছে। ২০০৯ সালে দেশে ইন্টারনেট গ্রাহক ছিল মাত্র ৪০ লাখ। বর্তমানে এ সংখ্যা প্রায় ১২ কোটি ৯৪ লাখ। ২০০৯ সালে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ছিল ১০ জিবিপিএস। বর্তমানে তা ৪ হাজার ৮৬৫ জিবিপিএস অতিক্রম করেছে। ২০০৮ সালে এক এমবিপিএস ব্যান্ডউইথের দাম ছিল ২৭ হাজার টাকা, যা এক দেশ এক রেটের আওতায় বর্তমানে মাত্র ৬০ টাকা।
তিনি আরও বলেন, ২০০৯ সালে টেলিযোগাযোগ খাত থেকে মোট রাজস্ব আয় ছিল ৩ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা বর্তমানে তা ৭০ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক ব্রডব্যান্ড ক্যাপাসিটি ছিল ৪৫ জিবিপিএস, বর্তমানে তা ৬ হাজার জিবিপিএস অতিক্রম করেছে। ২০০৯ সালে ফাইবার অপটিক্যাল নেটওয়ার্ক ছিল ১৪ হাজার ৮৭৬ কিলোমিটার, বর্তমানে তা ১ লাখ ৬১ হাজার ৯৬৬ কিলোমিটারে উন্নীত হয়েছে। ২০০৯ সালে মোবাইল হ্যান্ডসেট উৎপাদন ছিল শূন্য। বর্তমানে চাহিদার শতকরা ৯৭ ভাগ দেশে স্থাপিত ১৫টি মোবাইল কারখানা থেকে উৎপাদিত হচ্ছে। ২০০৯ সালে থ্রিজি ও ফোরজি নেটওয়ার্ক না থাকলেও বর্তমানে দেশে শতকরা ৯৮ ভাগ এলাকা ফোরজি মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে।
অনুষ্ঠানে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার সভাপতিত্ব করেন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৫ মিনিট আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
২ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৩ ঘণ্টা আগে