কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে স্থানীয় নাগরিকদের সঙ্গে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয়েছে, তাতে বাংলাদেশি কোনো শিক্ষার্থীর গুরুতর আহত হওয়ার তথ্য নেই। তবে সেখানে নিরাপদ বোধ করছেন না বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা। তাঁদের অনেকেই দেশে ফিরতে চান।
এই পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সুস্থতা সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে কিরগিজস্তানে বাংলাদেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামকে শিগগির বিশকেক সফরে যেতে বলা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মনিরুল ইসলাম উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দ থেকে কিরগিজস্তানে রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, বিশকেকে ১৭ মে রাতে সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। উজবেকিস্তানে দূতাবাসের মাধ্যমে বিশকেকের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে সরকার দূতাবাসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিরগিজ সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ সমন্বয় করছে।
১৩ মে বিশকেকে স্থানীয় কিছু নাগরিকের সঙ্গে মিসরীয় ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এরপর ১৭ মে পর্যন্ত স্থানীয়রা বাংলাদেশ, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের ওপরও হামলা চালায়। বিদেশি শিক্ষার্থীদের অনেক আবাসস্থলেও হামলা চালানো হয়। কয়েকজন নারী শিক্ষার্থীও হামলার সময় লাঞ্ছিত হন।
সামিয়া কবির নামের একজন বাংলাদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থী জানান, অনেক শিক্ষার্থী বিশকেকে নিরাপদ বোধ করছেন না। তাঁরা সাময়িকভাবে দেশে ফিরে অনলাইনে ক্লাস করার আগ্রহের কথা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রদূত মনিরুল ইসলাম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানান, বিশকেকে অবস্থিত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কয়েকজন দেশে ফেরার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন। পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে তিনি দ্রুত বিশকেকে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। সেখানকার অবস্থা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রেডিও ফ্রি ইউরোপের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিরগিজ জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির প্রধান কামচিবেক তাশিয়েব বলেছেন, অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে সংগঠিত ক্ষোভ-বিক্ষোভ থেকে সংঘর্ষের সূচনা হয়ে। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৮ বিদেশি শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। তবে তাঁরা কোন দেশের নাগরিক, তা কিরগিজ সরকার প্রকাশ করেনি।
সড়ক নিরাপত্তাঝুঁকির মুখে, এমন অভিযোগে প্রায় ৪০০ বিদেশি শিক্ষার্থীর দেওয়া ডেলিভারি সার্ভিস ১৫ মে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বন্ধ করে দিলে উত্তেজনা বেড়ে যায়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগ নিজ নিজ দেশে ফিরে যাচ্ছেন। পাকিস্তানের প্রায় ৬৫০ জন শিক্ষার্থী ফিরে গেছেন।
কিরগিজস্তানের রাজধানী বিশকেকে স্থানীয় নাগরিকদের সঙ্গে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয়েছে, তাতে বাংলাদেশি কোনো শিক্ষার্থীর গুরুতর আহত হওয়ার তথ্য নেই। তবে সেখানে নিরাপদ বোধ করছেন না বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা। তাঁদের অনেকেই দেশে ফিরতে চান।
এই পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের সুস্থতা সম্পর্কে খোঁজখবর নিতে কিরগিজস্তানে বাংলাদেশের অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ মনিরুল ইসলামকে শিগগির বিশকেক সফরে যেতে বলা হয়েছে। আজ রোববার সন্ধ্যায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মনিরুল ইসলাম উজবেকিস্তানের রাজধানী তাসখন্দ থেকে কিরগিজস্তানে রাষ্ট্রদূত হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে থাকেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, বিশকেকে ১৭ মে রাতে সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। উজবেকিস্তানে দূতাবাসের মাধ্যমে বিশকেকের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। একই সঙ্গে সরকার দূতাবাসের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কিরগিজ সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ সমন্বয় করছে।
১৩ মে বিশকেকে স্থানীয় কিছু নাগরিকের সঙ্গে মিসরীয় ও পাকিস্তানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এরপর ১৭ মে পর্যন্ত স্থানীয়রা বাংলাদেশ, ভারতসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের ওপরও হামলা চালায়। বিদেশি শিক্ষার্থীদের অনেক আবাসস্থলেও হামলা চালানো হয়। কয়েকজন নারী শিক্ষার্থীও হামলার সময় লাঞ্ছিত হন।
সামিয়া কবির নামের একজন বাংলাদেশি মেডিকেল শিক্ষার্থী জানান, অনেক শিক্ষার্থী বিশকেকে নিরাপদ বোধ করছেন না। তাঁরা সাময়িকভাবে দেশে ফিরে অনলাইনে ক্লাস করার আগ্রহের কথা নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে জানিয়েছেন।
রাষ্ট্রদূত মনিরুল ইসলাম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানান, বিশকেকে অবস্থিত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের কয়েকজন দেশে ফেরার আগ্রহের কথা জানিয়েছেন। পরিস্থিতি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে তিনি দ্রুত বিশকেকে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। সেখানকার অবস্থা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রেডিও ফ্রি ইউরোপের প্রতিবেদন অনুযায়ী, কিরগিজ জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটির প্রধান কামচিবেক তাশিয়েব বলেছেন, অবৈধ অভিবাসনের বিরুদ্ধে সংগঠিত ক্ষোভ-বিক্ষোভ থেকে সংঘর্ষের সূচনা হয়ে। সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে ২৮ বিদেশি শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। তবে তাঁরা কোন দেশের নাগরিক, তা কিরগিজ সরকার প্রকাশ করেনি।
সড়ক নিরাপত্তাঝুঁকির মুখে, এমন অভিযোগে প্রায় ৪০০ বিদেশি শিক্ষার্থীর দেওয়া ডেলিভারি সার্ভিস ১৫ মে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বন্ধ করে দিলে উত্তেজনা বেড়ে যায়।
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ভারত, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগ নিজ নিজ দেশে ফিরে যাচ্ছেন। পাকিস্তানের প্রায় ৬৫০ জন শিক্ষার্থী ফিরে গেছেন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৫ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৭ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৭ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৮ ঘণ্টা আগে