নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম’— একটি দৈনিকে প্রকাশিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের বক্তব্য আপিল বিভাগের নজরে এনেছেন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা পর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে তাপসের বক্তব্য পড়ে শোনানো হয়। প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমরা আগে এটি দেখি।’
আদালত থেকে বের হয়ে সংবিধান প্রণেতাদের একজন সদস্য ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম বলেন, ‘এটা বড় রকমের অবক্ষয়। এর জন্য আমরা প্রধান বিচারপতির কাছে গিয়েছিলাম। আদালত বলেছেন, তাঁরা দেখবেন। আমরা প্রত্যাশা করছি, পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এটি দেখে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। এই বক্তব্যে বিচার বিভাগ শুধু নয়, সারা বাংলাদেশের মানুষ মনঃক্ষুণ্ন হয়েছে। সারা দেশের মানুষ তাকিয়ে থাকে এই বিচারব্যবস্থার জন্য। বিচারকদের কথা শুনলে গ্রামের একজন চাষিও বলতে পারেন ন্যায়বিচার পাব।’
ব্যারিস্টার আমীর আরও বলেন, মেয়র তাপস সুশীল সমাজ সম্পর্কেও কটাক্ষ করে কথা বলেছেন। বারের সিনিয়র আইনজীবীদের নিয়েও কটাক্ষ করেছেন। বিচার বিভাগকে হেয় করেছেন। এই অধিকার তিনি কোথায় পেয়েছেন? এটা অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ। তাঁর এই বক্তব্য আদালত অবমাননা।
গত রোববার বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তাপস আলোচিত মন্তব্যটি করেন বলে দৈনিক মানবজমিনের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।
তাপসকে উদ্ধৃত করে সেখানে বলা হয়, ‘মনটা চায় আবার ইস্তফা দিয়ে ফিরে আসি। যেখানে মুগুর দেয়ার সেটাও জানি। একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম। মশিউজ্জামানকে (বারের গত নির্বাচনের সাব কমিটির প্রধান) আমরা মনে করতাম, ওরে বাবা, কী জানি ফেরেস্তা আসছে। সবচেয়ে বড় চোর হলো মশিউজ্জামান। যে সকল সুশীলরা আমাদেরকে বুদ্ধি দিতে যাবেন সেই সকল সুশীলদের আমরা বস্তায় ভরে বুড়িগঙ্গা নদীর কালো পানিতে ছেড়ে দেবো।’
‘একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম’— একটি দৈনিকে প্রকাশিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের বক্তব্য আপিল বিভাগের নজরে এনেছেন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা পর প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে তাপসের বক্তব্য পড়ে শোনানো হয়। প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘আমরা আগে এটি দেখি।’
আদালত থেকে বের হয়ে সংবিধান প্রণেতাদের একজন সদস্য ব্যারিস্টার আমীর-উল ইসলাম বলেন, ‘এটা বড় রকমের অবক্ষয়। এর জন্য আমরা প্রধান বিচারপতির কাছে গিয়েছিলাম। আদালত বলেছেন, তাঁরা দেখবেন। আমরা প্রত্যাশা করছি, পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এটি দেখে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। এই বক্তব্যে বিচার বিভাগ শুধু নয়, সারা বাংলাদেশের মানুষ মনঃক্ষুণ্ন হয়েছে। সারা দেশের মানুষ তাকিয়ে থাকে এই বিচারব্যবস্থার জন্য। বিচারকদের কথা শুনলে গ্রামের একজন চাষিও বলতে পারেন ন্যায়বিচার পাব।’
ব্যারিস্টার আমীর আরও বলেন, মেয়র তাপস সুশীল সমাজ সম্পর্কেও কটাক্ষ করে কথা বলেছেন। বারের সিনিয়র আইনজীবীদের নিয়েও কটাক্ষ করেছেন। বিচার বিভাগকে হেয় করেছেন। এই অধিকার তিনি কোথায় পেয়েছেন? এটা অত্যন্ত ঔদ্ধত্যপূর্ণ। তাঁর এই বক্তব্য আদালত অবমাননা।
গত রোববার বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে তাপস আলোচিত মন্তব্যটি করেন বলে দৈনিক মানবজমিনের প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে।
তাপসকে উদ্ধৃত করে সেখানে বলা হয়, ‘মনটা চায় আবার ইস্তফা দিয়ে ফিরে আসি। যেখানে মুগুর দেয়ার সেটাও জানি। একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম। মশিউজ্জামানকে (বারের গত নির্বাচনের সাব কমিটির প্রধান) আমরা মনে করতাম, ওরে বাবা, কী জানি ফেরেস্তা আসছে। সবচেয়ে বড় চোর হলো মশিউজ্জামান। যে সকল সুশীলরা আমাদেরকে বুদ্ধি দিতে যাবেন সেই সকল সুশীলদের আমরা বস্তায় ভরে বুড়িগঙ্গা নদীর কালো পানিতে ছেড়ে দেবো।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৫ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে