নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৩ সালে বাংলাদেশি শ্রমিক অভিবাসন বাড়লেও সে তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়েনি। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে অভিবাসন বেড়েছে ১৩ শতাংশ, কিন্তু রেমিট্যান্স বেড়েছে মাত্র ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ। অর্থাৎ অভিবাসন বাড়লেও কার্যত রেমিট্যান্স বাড়ছে না।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের গতি–প্রকৃতি ২০২৩: সাফল্য ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরে রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্চ ইউনিট (রামরু)। রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার তাসনিম সিদ্দিকী প্রতিবেদনের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ১৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫৩ জন বাংলাদেশি কাজের উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিবাসন করেছেন। বিগত ৪৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অভিবাসন হয়েছে এ সময়। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ জন। সে হিসাবে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে অভিবাসন বেড়েছে ১৩ শতাংশ।
কিন্তু ২০২৩ সালে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ দশমিক ৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০২২ সালে যা ছিল ২১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার। সে হিসাবে ২০২৩ সালে অভিবাসন ১৩ শতাংশ বাড়লেও রেমিট্যান্স বেড়েছে মাত্র ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
এ বিষয়ে তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, ‘বিভিন্ন কারণে দেশে রেমিট্যান্স আসা কমছে। এর অন্যতম কারণ হুন্ডি। এর বাইরে ব্যাংক খাতের ওপর সাধারণ মানুষের আস্থাহীনতা, হুন্ডির লোভনীয় ফাঁদ অন্যতম।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রেমিট্যান্সের উৎস দেশের তালিকায়ও পরিবর্তন এসেছে। ২০২৩ সালে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। এ দেশ থেকে ৩৬ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দেশটির অবস্থান গত বছর (২০২২ সাল) ছিল তৃতীয়। এ দেশ থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়েছে। আর দ্বিতীয় অবস্থানে নেমে গেছে সৌদি আরব। ২০২৩ সালে সৌদি আরব থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৩২ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। গত বছরের (২০২২) তুলনায় রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় ৩ দশমিক ৯ শতাংশ।
আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও গত বছর (২০২২) যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়। এরপরের অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে যুক্তরাজ্য, কুয়েত ও ইতালি।
রামরুর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বেশি সংখ্যক অভিবাসী গেছেন সৌদি আরবে। এ সংখ্যা ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৬৭৪। যা মোট অভিবাসনের ৩৮ দশমিক ১২ শতাংশ। তবে শ্রম অভিবাসন গ্রহণে সৌদি আরব প্রথম অবস্থানে থাকলেও শ্রমিক গ্রহণের হার ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ১৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মালয়েশিয়া। ২০২৩ সালে মালয়েশিয়ায় অভিবাসী হয়েছেন ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৮৩ জন। যদিও ২০২২ সালে মালয়েশিয়ার অবস্থান ছিল পঞ্চম। এরপরের অবস্থানে রয়েছে ওমান। আর চতুর্থ অবস্থানে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
সৌদি আরবে ২০২৩ সালে অভিবাসন বাড়লেও রেমিট্যান্স বাড়েনি। দেখা গেছে, যে দেশে অভিবাসন বেড়েছে সেই দেশ থেকে রেমিট্যান্স বাড়েনি। যেমন: ২০২৩ সালে সৌদি আরবে অভিবাসন বাড়লেও রেমিট্যান্স বেড়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
অভিবাসনের উৎস এলাকার কিছুটা পরিবর্তের কথাও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বিগত বছরের মতো ২০২৩ সালেও কুমিল্লা থেকে সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক অভিবাসন হয়েছে, ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। দ্বিতীয় বৃহত্তম অভিবাসনের উৎস এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে চট্টগ্রাম ৪ দশমিক ৯১ শতাংশ। যদিও ২০২২ সালে চট্টগ্রামের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়।
চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে টাঙ্গাইল, ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। যদিও ২০২২ সালে টাঙ্গাইলের অবস্থান ছিল ষষ্ঠ। তালিকায় এরপরের অবস্থানে রয়েছে—চাঁদপুর, কিশোরগঞ্জ, নোয়াখালী।
২০২৩ সালে নারী অভিবাসন কমেছে বলে প্রতিবেদনের উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২৩ সালে ৭৬ হাজার ৫১৯ জন নারী কর্মী বিদেশে গেছেন। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৪৬৬ জন। সে হিসেবে নারী অভিবাসন কমেছে ২৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
নারী কর্মীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অভিবাসী হয়েছেন সৌদি আরবে। এ সংখ্যা ৫০ হাজার ২৫৪। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে জর্ডান, ৭ হাজার ৮৩৮ জন। এরপরেই আছে ওমান, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কুয়েত।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে স্বল্পদক্ষ কর্মীর অভিবাসন কমেছে। ২০২২ সালে স্বল্পদক্ষ কর্মী অভিবাসনের হার ছিল ৭৩ দশমিক ০৮ শতাংশ, ২০২৩ সালে যা দাঁড়ায় ৫০ শতাংশে। ২০২৩ সালে অভিবাসনের ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ পেশাজীবী কর্মী, ২৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ দক্ষ কর্মী, ২১ দশমিক ০১ শতাংশ আধা–দক্ষ কর্মী।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর গড়ে ৫ হাজার মানুষ অনিরাপদ উপায়ে উন্নত দেশে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তাঁদের অনেকেই প্রতারণার শিকার হন। লিবিয়া বর্তমানে মানবপাচারের একটি বড় কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
সংবাদ সম্মেলনে ছয় দফা সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। এগুলো হলো—অভিবাসন দশক ঘোষণা; অভিবাসী দিবস পালন করা; অভিবাসন খাতে বরাদ্দ রাখা; অনলাইনে অভিযোগের ব্যবস্থা পুনরায় চালু; বিশেষ ঋণের ব্যবস্থা রাখা; ব্যাংকিং ব্যবস্থায় অভিবাসীদের আস্থা ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টিসহ গণমাধ্যমে প্রচারণা বৃদ্ধি।
২০২৩ সালে বাংলাদেশি শ্রমিক অভিবাসন বাড়লেও সে তুলনায় রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়েনি। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে অভিবাসন বেড়েছে ১৩ শতাংশ, কিন্তু রেমিট্যান্স বেড়েছে মাত্র ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ। অর্থাৎ অভিবাসন বাড়লেও কার্যত রেমিট্যান্স বাড়ছে না।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘বাংলাদেশ থেকে শ্রম অভিবাসনের গতি–প্রকৃতি ২০২৩: সাফল্য ও চ্যালেঞ্জ’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরে রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্ট রিসার্চ ইউনিট (রামরু)। রামরুর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ার তাসনিম সিদ্দিকী প্রতিবেদনের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন।
প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে ১৩ লাখ ৫ হাজার ৪৫৩ জন বাংলাদেশি কাজের উদ্দেশ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অভিবাসন করেছেন। বিগত ৪৮ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ অভিবাসন হয়েছে এ সময়। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ জন। সে হিসাবে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে অভিবাসন বেড়েছে ১৩ শতাংশ।
কিন্তু ২০২৩ সালে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ দশমিক ৯১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, ২০২২ সালে যা ছিল ২১ দশমিক ২৮ বিলিয়ন ডলার। সে হিসাবে ২০২৩ সালে অভিবাসন ১৩ শতাংশ বাড়লেও রেমিট্যান্স বেড়েছে মাত্র ২ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
এ বিষয়ে তাসনিম সিদ্দিকী বলেন, ‘বিভিন্ন কারণে দেশে রেমিট্যান্স আসা কমছে। এর অন্যতম কারণ হুন্ডি। এর বাইরে ব্যাংক খাতের ওপর সাধারণ মানুষের আস্থাহীনতা, হুন্ডির লোভনীয় ফাঁদ অন্যতম।’
প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রেমিট্যান্সের উৎস দেশের তালিকায়ও পরিবর্তন এসেছে। ২০২৩ সালে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। এ দেশ থেকে ৩৬ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। দেশটির অবস্থান গত বছর (২০২২ সাল) ছিল তৃতীয়। এ দেশ থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহ ৪ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়েছে। আর দ্বিতীয় অবস্থানে নেমে গেছে সৌদি আরব। ২০২৩ সালে সৌদি আরব থেকে রেমিট্যান্স এসেছে ৩২ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। গত বছরের (২০২২) তুলনায় রেমিট্যান্স কমেছে প্রায় ৩ দশমিক ৯ শতাংশ।
আর তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যদিও গত বছর (২০২২) যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়। এরপরের অবস্থানে রয়েছে যথাক্রমে যুক্তরাজ্য, কুয়েত ও ইতালি।
রামরুর প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বেশি সংখ্যক অভিবাসী গেছেন সৌদি আরবে। এ সংখ্যা ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৬৭৪। যা মোট অভিবাসনের ৩৮ দশমিক ১২ শতাংশ। তবে শ্রম অভিবাসন গ্রহণে সৌদি আরব প্রথম অবস্থানে থাকলেও শ্রমিক গ্রহণের হার ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ১৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমেছে। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মালয়েশিয়া। ২০২৩ সালে মালয়েশিয়ায় অভিবাসী হয়েছেন ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৮৩ জন। যদিও ২০২২ সালে মালয়েশিয়ার অবস্থান ছিল পঞ্চম। এরপরের অবস্থানে রয়েছে ওমান। আর চতুর্থ অবস্থানে সংযুক্ত আরব আমিরাত।
সৌদি আরবে ২০২৩ সালে অভিবাসন বাড়লেও রেমিট্যান্স বাড়েনি। দেখা গেছে, যে দেশে অভিবাসন বেড়েছে সেই দেশ থেকে রেমিট্যান্স বাড়েনি। যেমন: ২০২৩ সালে সৌদি আরবে অভিবাসন বাড়লেও রেমিট্যান্স বেড়েছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
অভিবাসনের উৎস এলাকার কিছুটা পরিবর্তের কথাও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বিগত বছরের মতো ২০২৩ সালেও কুমিল্লা থেকে সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক অভিবাসন হয়েছে, ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। দ্বিতীয় বৃহত্তম অভিবাসনের উৎস এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ। তৃতীয় অবস্থানে চট্টগ্রাম ৪ দশমিক ৯১ শতাংশ। যদিও ২০২২ সালে চট্টগ্রামের অবস্থান ছিল দ্বিতীয়।
চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে টাঙ্গাইল, ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ। যদিও ২০২২ সালে টাঙ্গাইলের অবস্থান ছিল ষষ্ঠ। তালিকায় এরপরের অবস্থানে রয়েছে—চাঁদপুর, কিশোরগঞ্জ, নোয়াখালী।
২০২৩ সালে নারী অভিবাসন কমেছে বলে প্রতিবেদনের উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২৩ সালে ৭৬ হাজার ৫১৯ জন নারী কর্মী বিদেশে গেছেন। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৪৬৬ জন। সে হিসেবে নারী অভিবাসন কমেছে ২৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
নারী কর্মীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অভিবাসী হয়েছেন সৌদি আরবে। এ সংখ্যা ৫০ হাজার ২৫৪। আর দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে জর্ডান, ৭ হাজার ৮৩৮ জন। এরপরেই আছে ওমান, যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও কুয়েত।
প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালে স্বল্পদক্ষ কর্মীর অভিবাসন কমেছে। ২০২২ সালে স্বল্পদক্ষ কর্মী অভিবাসনের হার ছিল ৭৩ দশমিক ০৮ শতাংশ, ২০২৩ সালে যা দাঁড়ায় ৫০ শতাংশে। ২০২৩ সালে অভিবাসনের ৪ দশমিক ১৪ শতাংশ পেশাজীবী কর্মী, ২৪ দশমিক ৭৭ শতাংশ দক্ষ কর্মী, ২১ দশমিক ০১ শতাংশ আধা–দক্ষ কর্মী।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর গড়ে ৫ হাজার মানুষ অনিরাপদ উপায়ে উন্নত দেশে যাওয়ার চেষ্টা করেন। তাঁদের অনেকেই প্রতারণার শিকার হন। লিবিয়া বর্তমানে মানবপাচারের একটি বড় কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।
সংবাদ সম্মেলনে ছয় দফা সুপারিশ উপস্থাপন করা হয়। এগুলো হলো—অভিবাসন দশক ঘোষণা; অভিবাসী দিবস পালন করা; অভিবাসন খাতে বরাদ্দ রাখা; অনলাইনে অভিযোগের ব্যবস্থা পুনরায় চালু; বিশেষ ঋণের ব্যবস্থা রাখা; ব্যাংকিং ব্যবস্থায় অভিবাসীদের আস্থা ও রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়াতে বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টিসহ গণমাধ্যমে প্রচারণা বৃদ্ধি।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৯ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
১০ ঘণ্টা আগে