নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে এআইভিত্তিক জিপিটি (জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমারস) প্ল্যাটফর্ম জি-ব্রেইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। এর পূর্ণ রূপ ‘গভর্নমেন্ট ব্রেইন’। এই প্ল্যাটফরম কনস্টিটিউশন (সংবিধান) জিপিটি, বাজেট জিপিটি ও স্টার্টআপ জিপিটি—এই তিন মডেলের সমন্বয়ে কাজ করবে।
আজ বুধবার রাজধানীর আইসিটি টাওয়ারে জি-ব্রেইন প্ল্যাটফরমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ সব তথ্য জানানো হয়। তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও ওরিয়ন ইনফরমেটিক্সের সহায়তায় জি-ব্রেইন প্ল্যাটফরমটি তৈরি করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) আসলেই ভয়ংকর দৈত্যে পরিণত হচ্ছে। বিষয়টা যদি আমরা পারমাণবিক শক্তির সঙ্গে তুলনা করি, তাহলে দেখা যাবে—পারমাণবিক শক্তি বিদ্যুৎ তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে। আবার এটা দিয়ে পৃথিবী ধ্বংসও করা সম্ভব। একদিক থেকে পারমাণবিক অস্ত্রের চেয়েও এআই ভয়ংকর হতে পারে। কারণ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারে মানুষের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এআই এত শক্তিশালী হয়ে উঠছে যে, এটা নিজেরাই অনেক কিছু করে ফেলতে পারছে।’
অনুষ্ঠানে মূল নিবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান কাজী জামিল আজহার। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি দেশ তাদের ন্যাশনাল এআই সিস্টেম বানাচ্ছে। এখন যদি আমরা এটা না করি, তাহলে ১০০ বছর পরে অন্যেরটা ব্যবহার করতে হবে।’ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন স্থপতি ইকবাল হাবিব, আইসিটি বিভাগের সচিব শামসুল আরেফিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বর্তমান বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় ওপেন এআই তাদের সর্বোত্তম হাতিয়ার চ্যাটজিপিটি দিয়ে পুরো বিশ্বকে চমকে দিয়েছে।
স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ জি-ব্রেইন তৈরির উদ্যোগ নেয়। নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সরকারি উদ্যোগে শিক্ষার্থী, গবেষক, নীতিনির্ধারক, অর্থনীতিবিদ, উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী এবং সাধারণ নাগরিকদের জন্য এআই সংবলিত এই জিপিটি মডেলটি তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে বলে মনে করছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, জি-ব্রেইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংবিধান, বাজেট নির্ধারণ ও স্টার্টআপ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে ব্যাপক ও সহজলভ্য তথ্যের অধ্যয়ন সম্ভব হবে। এর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে অগ্রযাত্রা আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে। এই উদ্যোগ দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে আরও শক্তিশালী করবে এবং নাগরিকদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াবে।
জিপিটির পূর্ণ রূপ হলো জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমারস। এখানে জেনারেটিভ বলতে এমন একটি মডেলকে বোঝায়, যা টেক্সট বা লেখা তৈরি করতে পারে এবং প্রি-ট্রেইনডের অর্থ হলো, এই মডেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে তথ্য বা ডেটা আগে থেকেই সংরক্ষণ করা আছে। ট্রান্সফরমার হলো এআই মডেলের আর্কিটেকচার বা গঠন।
এআইভিত্তিক জিপিটি প্ল্যাটফরম ‘জি-ব্রেইনের’ প্রথম মডেল সংবিধান জিপিটি। স্মার্ট বাংলাদেশের অন্যতম স্তম্ভ হচ্ছে স্মার্ট নাগরিক। আর এই স্মার্ট নাগরিক হওয়ার একটি পূর্বশর্ত সংবিধান সম্পর্কিত জ্ঞানার্জন। সেই জ্ঞানার্জনের অন্যতম মাধ্যম হতে যাচ্ছে এই সংবিধান জিপিটি বা কনস্টিটিউশন জিপিটি।
জি-ব্রেইন কনস্টিটিউশন জিপিটি একটি উন্নত এআই মডেল যা বাংলাদেশের সংবিধান সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম। এই টুলটির মাধ্যমে খুব সহজেই ও অল্প সময়ে ছাত্র-ছাত্রীরা, নাগরিক কিংবা আইনজীবীরা বাংলাদেশের সংবিধান ও এর সংশোধনী সম্পর্কে জানতে কিংবা গবেষণা করতে পারবেন। আইনজীবীদের জন্য এটি আইনি গবেষণা ও মামলার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি করবে।
জি-ব্রেইনের দ্বিতীয় মডেল জিপিটি। এই মডেল জাতীয় বাজেটের জটিল বিষয়গুলো সহজে বুঝতে সাহায্য করে। আমাদের দেশের অর্থনৈতিক নীতিমালা ও কৌশল সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজেট জিপিটি মডেলটি নীতিনির্ধারক, অর্থনীতিবিদ এবং সাধারণ মানুষের জন্য উপকারী, যারা বাজেট বরাদ্দ, অর্থনৈতিক নীতিমালা এবং অর্থনৈতিক কৌশল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। এটি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের বিশ্লেষণ এবং অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রভাব সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা বাজেটের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন।
জি-ব্রেইনের তৃতীয় মডেল স্টার্টআপ জিপিটি। এটি এমন একটি টুল, যা নিত্যনতুন স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমকে তহবিল, যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা প্রদান করে। স্টার্টআপ জিপিটি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের জন্য অমূল্য সব তথ্য সরবরাহ করবে। এর মাধ্যমে অনায়াসে কোথায় কোথায় তহবিল আছে, কারা কারা এর যোগ্য হবেন, কী কী ডকুমেন্টস লাগবে—এ ধরনের সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য এক নিমেষেই জানা যাবে।
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে এআইভিত্তিক জিপিটি (জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমারস) প্ল্যাটফর্ম জি-ব্রেইনের উদ্বোধন করা হয়েছে। এর পূর্ণ রূপ ‘গভর্নমেন্ট ব্রেইন’। এই প্ল্যাটফরম কনস্টিটিউশন (সংবিধান) জিপিটি, বাজেট জিপিটি ও স্টার্টআপ জিপিটি—এই তিন মডেলের সমন্বয়ে কাজ করবে।
আজ বুধবার রাজধানীর আইসিটি টাওয়ারে জি-ব্রেইন প্ল্যাটফরমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ সব তথ্য জানানো হয়। তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি ও ওরিয়ন ইনফরমেটিক্সের সহায়তায় জি-ব্রেইন প্ল্যাটফরমটি তৈরি করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) আসলেই ভয়ংকর দৈত্যে পরিণত হচ্ছে। বিষয়টা যদি আমরা পারমাণবিক শক্তির সঙ্গে তুলনা করি, তাহলে দেখা যাবে—পারমাণবিক শক্তি বিদ্যুৎ তৈরিতে ব্যবহার হচ্ছে। আবার এটা দিয়ে পৃথিবী ধ্বংসও করা সম্ভব। একদিক থেকে পারমাণবিক অস্ত্রের চেয়েও এআই ভয়ংকর হতে পারে। কারণ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারে মানুষের প্রয়োজন হয়। কিন্তু এআই এত শক্তিশালী হয়ে উঠছে যে, এটা নিজেরাই অনেক কিছু করে ফেলতে পারছে।’
অনুষ্ঠানে মূল নিবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান কাজী জামিল আজহার। তিনি বলেন, ‘প্রতিটি দেশ তাদের ন্যাশনাল এআই সিস্টেম বানাচ্ছে। এখন যদি আমরা এটা না করি, তাহলে ১০০ বছর পরে অন্যেরটা ব্যবহার করতে হবে।’ অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন স্থপতি ইকবাল হাবিব, আইসিটি বিভাগের সচিব শামসুল আরেফিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বর্তমান বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করেছে। সেই ধারাবাহিকতায় ওপেন এআই তাদের সর্বোত্তম হাতিয়ার চ্যাটজিপিটি দিয়ে পুরো বিশ্বকে চমকে দিয়েছে।
স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ জি-ব্রেইন তৈরির উদ্যোগ নেয়। নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সরকারি উদ্যোগে শিক্ষার্থী, গবেষক, নীতিনির্ধারক, অর্থনীতিবিদ, উদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী এবং সাধারণ নাগরিকদের জন্য এআই সংবলিত এই জিপিটি মডেলটি তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে বলে মনে করছে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, জি-ব্রেইনের মাধ্যমে বাংলাদেশের সংবিধান, বাজেট নির্ধারণ ও স্টার্টআপ প্রস্তুতির ক্ষেত্রে ব্যাপক ও সহজলভ্য তথ্যের অধ্যয়ন সম্ভব হবে। এর মাধ্যমে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে অগ্রযাত্রা আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে। এই উদ্যোগ দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতকে আরও শক্তিশালী করবে এবং নাগরিকদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সচেতনতা বাড়াবে।
জিপিটির পূর্ণ রূপ হলো জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমারস। এখানে জেনারেটিভ বলতে এমন একটি মডেলকে বোঝায়, যা টেক্সট বা লেখা তৈরি করতে পারে এবং প্রি-ট্রেইনডের অর্থ হলো, এই মডেলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে তথ্য বা ডেটা আগে থেকেই সংরক্ষণ করা আছে। ট্রান্সফরমার হলো এআই মডেলের আর্কিটেকচার বা গঠন।
এআইভিত্তিক জিপিটি প্ল্যাটফরম ‘জি-ব্রেইনের’ প্রথম মডেল সংবিধান জিপিটি। স্মার্ট বাংলাদেশের অন্যতম স্তম্ভ হচ্ছে স্মার্ট নাগরিক। আর এই স্মার্ট নাগরিক হওয়ার একটি পূর্বশর্ত সংবিধান সম্পর্কিত জ্ঞানার্জন। সেই জ্ঞানার্জনের অন্যতম মাধ্যম হতে যাচ্ছে এই সংবিধান জিপিটি বা কনস্টিটিউশন জিপিটি।
জি-ব্রেইন কনস্টিটিউশন জিপিটি একটি উন্নত এআই মডেল যা বাংলাদেশের সংবিধান সম্পর্কিত যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম। এই টুলটির মাধ্যমে খুব সহজেই ও অল্প সময়ে ছাত্র-ছাত্রীরা, নাগরিক কিংবা আইনজীবীরা বাংলাদেশের সংবিধান ও এর সংশোধনী সম্পর্কে জানতে কিংবা গবেষণা করতে পারবেন। আইনজীবীদের জন্য এটি আইনি গবেষণা ও মামলার প্রস্তুতির ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি করবে।
জি-ব্রেইনের দ্বিতীয় মডেল জিপিটি। এই মডেল জাতীয় বাজেটের জটিল বিষয়গুলো সহজে বুঝতে সাহায্য করে। আমাদের দেশের অর্থনৈতিক নীতিমালা ও কৌশল সম্পর্কে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাজেট জিপিটি মডেলটি নীতিনির্ধারক, অর্থনীতিবিদ এবং সাধারণ মানুষের জন্য উপকারী, যারা বাজেট বরাদ্দ, অর্থনৈতিক নীতিমালা এবং অর্থনৈতিক কৌশল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। এটি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটের বিশ্লেষণ এবং অর্থনৈতিক সিদ্ধান্তের প্রভাব সম্পর্কে তথ্য সরবরাহ করে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা বাজেটের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এবং দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি সম্পর্কে ধারণা পাবেন।
জি-ব্রেইনের তৃতীয় মডেল স্টার্টআপ জিপিটি। এটি এমন একটি টুল, যা নিত্যনতুন স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমকে তহবিল, যোগ্যতা এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা প্রদান করে। স্টার্টআপ জিপিটি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের জন্য অমূল্য সব তথ্য সরবরাহ করবে। এর মাধ্যমে অনায়াসে কোথায় কোথায় তহবিল আছে, কারা কারা এর যোগ্য হবেন, কী কী ডকুমেন্টস লাগবে—এ ধরনের সমস্ত প্রয়োজনীয় তথ্য এক নিমেষেই জানা যাবে।
দেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
১৪ মিনিট আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৮ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে