নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেছেন, আমি খোঁজ নিয়ে দেখলাম আসামি জেলখানা থেকে যে আপিল করেছিলেন, সেটি ছিল জেল আপিল। তিনজন বিচারপতি সে আপিল শুনানি করে ২০১৬ সালের ১৫ নভেম্বর রায়ের মাধ্যমে তা খারিজ করে দেন। কিন্তু তিনি আরও একটি আপিল করেন, যেটি গতকাল বুধবার তালিকায় ছিল। সংবিধান সংশোধনের ফলে লিভ টু আপিল শুনানি হয় না, সরাসরি আপিল শুনানি হয়। যার কারণে ওই আপিলটি ওখানে ছিল।
আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে তার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আমিন উদ্দিন।
তিনি বলেন, উনার (আসামির) আইনজীবীর উচিত ছিল দুটি আপিল একসঙ্গে শুনানি করা, বা আদালতের দৃষ্টিতে নিয়ে আসা। যেহেতু তাঁরা দৃষ্টিতে আনেননি, তাই ওনার যে আপিল ছিল তা সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্টে শুনানি হয়ে ডিসমিসড হলো। এরপর তিনি (আসামি) রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করলেন, সেটিও ডিসমিসড হলো। ওনার আপিল এবং প্রাণ ভিক্ষার আবেদন খারিজ হওয়ার পরে স্বাভাবিকভাবে দণ্ড কার্যকর করা হলো। যেহেতু এই আপিলটা আলাদাভাবে করা হয়েছে, ট্যাগ করা হয়নি, এ কারণে রয়ে গেছে। বিচার তো হয়ে গেছে। ওনার আইনজীবীরা শুনানি করেছেন, আদালত সব কিছু শুনে বিচার করে খারিজ করে দিয়েছেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, আমাদের দেশে তো এখনো অ্যানালগ সিস্টেম। এখনো তো ডিজিটাল হয়নি যে একটা দিলেই সব চলে আসবে। আমি মনে করি, আইনজীবীদের দায়িত্ব হচ্ছে আদালতের নজরে নিয়ে আসা যে, এ আপিলের সঙ্গে আরও একটি আপিল আছে। আমরা যখন রিভিউ শুনানি করি তখন দেখি প্রতিটির ভেতর সমস্যার সম্মুখীন হই। দেখা যাচ্ছে যে, আপিল আসে না, তখন বলি সময় দেন সাত দিন, খুঁজে বের করতে হবে। আশা করি, এখন যেহেতু ডিজিটালাইজড হয়ে যাচ্ছে, হয়তো এই সমস্যাগুলো থাকবে না। সব গুনাগুন বিচার করে আপিলে রায় দিয়েছেন। এখানে আইনের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
যশোর কারাগারে দুই আসামির দণ্ড কার্যকরের চার বছর পর গতকাল বুধবার আপিল শুনানির জন্য তালিকায় তোলা হয়। ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে করা আপিলটি শুনানির জন্য প্রস্তুত হলে আইনজীবী স্বজনদের কাছ থেকে জানতে পারেন, ২০১৭ সালেই দণ্ড কার্যকর হয়ে গেছে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর কখনোই আপিল শুনানি নিষ্পত্তির আগে সম্ভব নয়। সেটি কীভাবে হলো, তা নিয়ে বিস্মিত সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১৬ নভেম্বর যশোর কারাগারে চুয়াডাঙ্গা জেলার মুক্তিযোদ্ধা মনোয়ার মেম্বার হত্যা মামলায় দুই আসামি পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির আঞ্চলিক নেতা মোকিম ও ঝড়ুর ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন সাংবাদিকদের বলেছেন, আমি খোঁজ নিয়ে দেখলাম আসামি জেলখানা থেকে যে আপিল করেছিলেন, সেটি ছিল জেল আপিল। তিনজন বিচারপতি সে আপিল শুনানি করে ২০১৬ সালের ১৫ নভেম্বর রায়ের মাধ্যমে তা খারিজ করে দেন। কিন্তু তিনি আরও একটি আপিল করেন, যেটি গতকাল বুধবার তালিকায় ছিল। সংবিধান সংশোধনের ফলে লিভ টু আপিল শুনানি হয় না, সরাসরি আপিল শুনানি হয়। যার কারণে ওই আপিলটি ওখানে ছিল।
আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টে তার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আমিন উদ্দিন।
তিনি বলেন, উনার (আসামির) আইনজীবীর উচিত ছিল দুটি আপিল একসঙ্গে শুনানি করা, বা আদালতের দৃষ্টিতে নিয়ে আসা। যেহেতু তাঁরা দৃষ্টিতে আনেননি, তাই ওনার যে আপিল ছিল তা সুপ্রিম কোর্টের ফুলকোর্টে শুনানি হয়ে ডিসমিসড হলো। এরপর তিনি (আসামি) রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণ ভিক্ষার আবেদন করলেন, সেটিও ডিসমিসড হলো। ওনার আপিল এবং প্রাণ ভিক্ষার আবেদন খারিজ হওয়ার পরে স্বাভাবিকভাবে দণ্ড কার্যকর করা হলো। যেহেতু এই আপিলটা আলাদাভাবে করা হয়েছে, ট্যাগ করা হয়নি, এ কারণে রয়ে গেছে। বিচার তো হয়ে গেছে। ওনার আইনজীবীরা শুনানি করেছেন, আদালত সব কিছু শুনে বিচার করে খারিজ করে দিয়েছেন।
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, আমাদের দেশে তো এখনো অ্যানালগ সিস্টেম। এখনো তো ডিজিটাল হয়নি যে একটা দিলেই সব চলে আসবে। আমি মনে করি, আইনজীবীদের দায়িত্ব হচ্ছে আদালতের নজরে নিয়ে আসা যে, এ আপিলের সঙ্গে আরও একটি আপিল আছে। আমরা যখন রিভিউ শুনানি করি তখন দেখি প্রতিটির ভেতর সমস্যার সম্মুখীন হই। দেখা যাচ্ছে যে, আপিল আসে না, তখন বলি সময় দেন সাত দিন, খুঁজে বের করতে হবে। আশা করি, এখন যেহেতু ডিজিটালাইজড হয়ে যাচ্ছে, হয়তো এই সমস্যাগুলো থাকবে না। সব গুনাগুন বিচার করে আপিলে রায় দিয়েছেন। এখানে আইনের কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি।
যশোর কারাগারে দুই আসামির দণ্ড কার্যকরের চার বছর পর গতকাল বুধবার আপিল শুনানির জন্য তালিকায় তোলা হয়। ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে করা আপিলটি শুনানির জন্য প্রস্তুত হলে আইনজীবী স্বজনদের কাছ থেকে জানতে পারেন, ২০১৭ সালেই দণ্ড কার্যকর হয়ে গেছে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর কখনোই আপিল শুনানি নিষ্পত্তির আগে সম্ভব নয়। সেটি কীভাবে হলো, তা নিয়ে বিস্মিত সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, ২০১৭ সালের ১৬ নভেম্বর যশোর কারাগারে চুয়াডাঙ্গা জেলার মুক্তিযোদ্ধা মনোয়ার মেম্বার হত্যা মামলায় দুই আসামি পূর্ব বাংলা কমিউনিস্ট পার্টির আঞ্চলিক নেতা মোকিম ও ঝড়ুর ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৫ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৭ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৮ ঘণ্টা আগে