অনলাইন ডেস্ক
অস্ত্র আমদানিতে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ২৬তম। আর বাংলাদেশে শীর্ষ অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ হলো চীন। সুইডেনের স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই) প্রকাশিত ট্রেন্ড ইন ইন্টারন্যাশনাল আর্মস ট্রান্সফার-২০২৩ শীর্ষক অস্ত্র কেনাবেচার পঞ্চবার্ষিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এসআইপিআরআইয়ের তথ্য অনুসারে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বে যে পরিমাণ অস্ত্র আমদানি হয়েছে, তার দশমিক ৯ শতাংশ কিনেছে বাংলাদেশ। আগের কয়েক বছরের তুলনায় এই সময়ে বাংলাদেশের অস্ত্র আমদানি বেশ কমেছে। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বৈশ্বিক অস্ত্র আমদানির ১ দশমিক ২ শতাংশ কিনেছিল।
বাংলাদেশে শীর্ষ সরবরাহকারী দেশ হলো চীন। দেশটি কেবল বাংলাদেশেই শীর্ষ সরবরাহকারী নয়, বিশ্বের চতুর্থ শীর্ষ অস্ত্র রপ্তানিকারকও। বিশ্বের মোট অস্ত্র রপ্তানির ৫ দশমিক ৮ শতাংশ করে চীন। দেশটির অস্ত্র আমদানিতে শীর্ষ তিন দেশ হলো পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড। অস্ত্র রপ্তানিকারকের তালিকায় শীর্ষ তিন দেশ হলো যথাক্রমে—যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও রাশিয়া।
এদিকে, বাংলাদেশ অস্ত্র কেনা কমালেও প্রতিবেশী দেশ ভারতই গত পাঁচ বছরে পৃথিবীর অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি অস্ত্র কিনেছে। এসআইপিআরআইয়ের তথ্য অনুসারে, ২০১৪ থেকে ২০১৮—এই পাঁচ বছরের তুলনায় ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে ভারতের অস্ত্র আমদানি ৪ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। যদিও ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশের ভেতরেই বিপুলসংখ্যক অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ভারত সরকার।
ভারত রাশিয়ার কাছ থেকেই সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে। গত পাঁচ বছরে ভারতের আমদানি করা অস্ত্রের এক-তৃতীয়াংশের বেশি (প্রায় ৩৬ শতাংশ) রাশিয়া সরবরাহ করেছে।
শুধু তা-ই নয়, গত পাঁচ বছরে ফ্রান্স যে দেশে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে, সেই দেশটিও ভারত। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্রান্সের সরবরাহ করা অস্ত্রের ৩০ শতাংশই গেছে ভারতে।
এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদন বলছে, ২০১৪-১৮ পঞ্চবার্ষিকের তুলনায় ২০১৯-২৩ পঞ্চবার্ষিকে ফ্রান্সের অস্ত্র ব্যবসা ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে রাশিয়াকে টপকে যুক্তরাষ্ট্রের পর ফ্রান্সই এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ। মূলত ভারত, কাতার ও মিসরে যুদ্ধবিমান সরবরাহ করার কারণেই ফরাসিদের অস্ত্র ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠেছে।
অস্ত্র আমদানিতে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ২৬তম। আর বাংলাদেশে শীর্ষ অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ হলো চীন। সুইডেনের স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এসআইপিআরআই) প্রকাশিত ট্রেন্ড ইন ইন্টারন্যাশনাল আর্মস ট্রান্সফার-২০২৩ শীর্ষক অস্ত্র কেনাবেচার পঞ্চবার্ষিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এসআইপিআরআইয়ের তথ্য অনুসারে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বে যে পরিমাণ অস্ত্র আমদানি হয়েছে, তার দশমিক ৯ শতাংশ কিনেছে বাংলাদেশ। আগের কয়েক বছরের তুলনায় এই সময়ে বাংলাদেশের অস্ত্র আমদানি বেশ কমেছে। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বৈশ্বিক অস্ত্র আমদানির ১ দশমিক ২ শতাংশ কিনেছিল।
বাংলাদেশে শীর্ষ সরবরাহকারী দেশ হলো চীন। দেশটি কেবল বাংলাদেশেই শীর্ষ সরবরাহকারী নয়, বিশ্বের চতুর্থ শীর্ষ অস্ত্র রপ্তানিকারকও। বিশ্বের মোট অস্ত্র রপ্তানির ৫ দশমিক ৮ শতাংশ করে চীন। দেশটির অস্ত্র আমদানিতে শীর্ষ তিন দেশ হলো পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড। অস্ত্র রপ্তানিকারকের তালিকায় শীর্ষ তিন দেশ হলো যথাক্রমে—যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স ও রাশিয়া।
এদিকে, বাংলাদেশ অস্ত্র কেনা কমালেও প্রতিবেশী দেশ ভারতই গত পাঁচ বছরে পৃথিবীর অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি অস্ত্র কিনেছে। এসআইপিআরআইয়ের তথ্য অনুসারে, ২০১৪ থেকে ২০১৮—এই পাঁচ বছরের তুলনায় ২০১৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত পাঁচ বছরে ভারতের অস্ত্র আমদানি ৪ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। যদিও ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশের ভেতরেই বিপুলসংখ্যক অস্ত্র তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে ভারত সরকার।
ভারত রাশিয়ার কাছ থেকেই সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে। গত পাঁচ বছরে ভারতের আমদানি করা অস্ত্রের এক-তৃতীয়াংশের বেশি (প্রায় ৩৬ শতাংশ) রাশিয়া সরবরাহ করেছে।
শুধু তা-ই নয়, গত পাঁচ বছরে ফ্রান্স যে দেশে সবচেয়ে বেশি অস্ত্র আমদানি করেছে, সেই দেশটিও ভারত। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ফ্রান্সের সরবরাহ করা অস্ত্রের ৩০ শতাংশই গেছে ভারতে।
এসআইপিআরআইয়ের প্রতিবেদন বলছে, ২০১৪-১৮ পঞ্চবার্ষিকের তুলনায় ২০১৯-২৩ পঞ্চবার্ষিকে ফ্রান্সের অস্ত্র ব্যবসা ৪৭ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এর ফলে রাশিয়াকে টপকে যুক্তরাষ্ট্রের পর ফ্রান্সই এখন বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অস্ত্র রপ্তানিকারক দেশ। মূলত ভারত, কাতার ও মিসরে যুদ্ধবিমান সরবরাহ করার কারণেই ফরাসিদের অস্ত্র ব্যবসা ফুলেফেঁপে উঠেছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৫ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৬ ঘণ্টা আগে