নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতীক পেয়ে আজ সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের দিনের দুই দিন আগপর্যন্ত, অর্থাৎ ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রচার চালানো যাবে।
এবারের নির্বাচনে ২৭টি দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে ১ হাজার ৮৯৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনী প্রচারের সময় রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের বেশ কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। কোনো প্রার্থী বা তার কোনো সমর্থক নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্ধারিত নির্দেশনা না মানলে অনধিক ছয় মাসের জেল (কারাদণ্ড) বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা হবে অথবা উভয় দণ্ড হতে পারে।
কোনো দল নির্দেশনাগুলো না মানলে অনধিক ৫০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রার্থীদের প্রচারণার বিষয়ে যা মেনে চলতে হবে
রঙিন পোস্টার করা যাবে না। পোস্টারে প্রার্থী ছাড়া শুধু দলীয় প্রধানের ফটো ব্যবহার করা যাবে। পোস্টায় দেয়ালে সাঁটানো যাবে না। তবে তা দড়িতে ঝুলিয়ে প্রচার করা যাবে। কাপড়ের তৈরি ব্যানার করে প্রচার চালানো গেলেও ডিজিটাল ডিসপ্লে ব্যবহার করা যাবে না।
জনসাধারণের চলাচলের অসুবিধা হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকবে হবে। সভা করতে চাইলে কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা আগে পুলিশকে অবহিত করে অনুমতি নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে সভার দিন, সময় ও স্থান সম্পর্কে উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে।
দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে মাইকে প্রচার হতে হবে। প্রতি ইউনিয়ন, পৌরসভা ও সিটি এলাকার ওয়ার্ড প্রতি একটি নির্বাচনী ক্যাম্প করতে হবে। ক্যাম্পে ভোটারদের কোনো কোমল পানীয় বা খাদ্য পরিবেশন বা কোনোরূপ উপঢৌকন দিতে পারবেন না।
প্রার্থী তাঁর নির্বাচনী এলাকা বা অন্যত্র অবস্থিত কোনো প্রতিষ্ঠানে চাঁদা বা অনুদান প্রকাশ্যে বা গোপনে দিতে পারবেন না। এমনকি অঙ্গীকার করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
প্রচারের জন্য কোনো গেইট, তোরণ নির্মাণ বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি থেকে বিরত থাকতে হবে। নির্বাচনী ক্যাম্প এমন স্থানে তৈরি করতে হবে, যেন জনসাধারণের চলাচলে অসুবিধা না হয়।
মোটরসাইকেলসহ যেকোনো মোটরগাড়িতে করে মিছিল, মশাল মিছিল বা শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ। বিদ্যুৎ ব্যবহার করে কোনো প্রকার আলোকসজ্জা করা যাবে না। নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতীক হিসেবে জীবন্ত কোনো প্রাণী ব্যবহার করা যাবে না।
প্রচারের অংশ হিসেবে যেকোনো ধরনের দেয়াললিখন, পোস্টার সাঁটানো দণ্ডনীয় অপরাধ।
প্রচারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় উপসনালয় ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে অন্য কোনো প্রার্থী বা প্রার্থীর পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি সম্মানহানিকর কিছু করতে পারবে না। কোনো উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া যাবে না।
সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সব সুবিধা ত্যাগ করে প্রচারকাজে অংশ নিতে হবে। কোনো ডাকবাংলো ব্যবহার, সরকারি গাড়ি ব্যবহারসহ প্রটোকলও ছাড়তে হবে। এ ছাড়া সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়স্তশাসিত সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না।
অনুদানের ঘোষণা, প্রকল্প, ফলক উন্মোচন, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন বন্ধ রাখতে হবে। সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে সিটি করপোরেশনের মেয়ররাও সুবিধাভোগের বাইরে থাকবেন। তবে সরকারি কাজে তারাঁ সরকারি সুবিধা পাবেন। কিন্তু সরকারি কাজে গিয়ে নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারবেন না।
দলীয় প্রধান ছাড়া অন্য কেউ হেলিকপ্টার ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে যাতায়াতের সময় হেলিকপ্টার থেকে লিফলেট, ব্যানার বা অন্য কোনো প্রচারসামগ্রী প্রদর্শন বা বিতরণ করতে পারবেন না।
অন্য কোনো প্রার্থীর পোস্টারের ওপর নিজের পোস্টার লাগানো বা অন্যের প্রচারসামগ্রী নষ্ট করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতীক পেয়ে আজ সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচারে নেমে পড়েছেন প্রার্থীরা। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটের দিনের দুই দিন আগপর্যন্ত, অর্থাৎ ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত প্রচার চালানো যাবে।
এবারের নির্বাচনে ২৭টি দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী নিয়ে ১ হাজার ৮৯৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
নির্বাচনী প্রচারের সময় রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের বেশ কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। কোনো প্রার্থী বা তার কোনো সমর্থক নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নির্ধারিত নির্দেশনা না মানলে অনধিক ছয় মাসের জেল (কারাদণ্ড) বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা হবে অথবা উভয় দণ্ড হতে পারে।
কোনো দল নির্দেশনাগুলো না মানলে অনধিক ৫০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রার্থীদের প্রচারণার বিষয়ে যা মেনে চলতে হবে
রঙিন পোস্টার করা যাবে না। পোস্টারে প্রার্থী ছাড়া শুধু দলীয় প্রধানের ফটো ব্যবহার করা যাবে। পোস্টায় দেয়ালে সাঁটানো যাবে না। তবে তা দড়িতে ঝুলিয়ে প্রচার করা যাবে। কাপড়ের তৈরি ব্যানার করে প্রচার চালানো গেলেও ডিজিটাল ডিসপ্লে ব্যবহার করা যাবে না।
জনসাধারণের চলাচলের অসুবিধা হয় এমন কোনো কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকবে হবে। সভা করতে চাইলে কমপক্ষে ২৪ ঘণ্টা আগে পুলিশকে অবহিত করে অনুমতি নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে সভার দিন, সময় ও স্থান সম্পর্কে উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে।
দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টার মধ্যে মাইকে প্রচার হতে হবে। প্রতি ইউনিয়ন, পৌরসভা ও সিটি এলাকার ওয়ার্ড প্রতি একটি নির্বাচনী ক্যাম্প করতে হবে। ক্যাম্পে ভোটারদের কোনো কোমল পানীয় বা খাদ্য পরিবেশন বা কোনোরূপ উপঢৌকন দিতে পারবেন না।
প্রার্থী তাঁর নির্বাচনী এলাকা বা অন্যত্র অবস্থিত কোনো প্রতিষ্ঠানে চাঁদা বা অনুদান প্রকাশ্যে বা গোপনে দিতে পারবেন না। এমনকি অঙ্গীকার করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
প্রচারের জন্য কোনো গেইট, তোরণ নির্মাণ বা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি থেকে বিরত থাকতে হবে। নির্বাচনী ক্যাম্প এমন স্থানে তৈরি করতে হবে, যেন জনসাধারণের চলাচলে অসুবিধা না হয়।
মোটরসাইকেলসহ যেকোনো মোটরগাড়িতে করে মিছিল, মশাল মিছিল বা শোভাযাত্রা নিষিদ্ধ। বিদ্যুৎ ব্যবহার করে কোনো প্রকার আলোকসজ্জা করা যাবে না। নির্বাচনী প্রচারণায় প্রতীক হিসেবে জীবন্ত কোনো প্রাণী ব্যবহার করা যাবে না।
প্রচারের অংশ হিসেবে যেকোনো ধরনের দেয়াললিখন, পোস্টার সাঁটানো দণ্ডনীয় অপরাধ।
প্রচারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় উপসনালয় ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে। কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে অন্য কোনো প্রার্থী বা প্রার্থীর পক্ষে অন্য কোনো ব্যক্তি সম্মানহানিকর কিছু করতে পারবে না। কোনো উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়া যাবে না।
সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সব সুবিধা ত্যাগ করে প্রচারকাজে অংশ নিতে হবে। কোনো ডাকবাংলো ব্যবহার, সরকারি গাড়ি ব্যবহারসহ প্রটোকলও ছাড়তে হবে। এ ছাড়া সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়স্তশাসিত সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নির্বাচনী কাজে ব্যবহার করতে পারবেন না।
অনুদানের ঘোষণা, প্রকল্প, ফলক উন্মোচন, ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন বন্ধ রাখতে হবে। সংসদ সদস্য থেকে শুরু করে সিটি করপোরেশনের মেয়ররাও সুবিধাভোগের বাইরে থাকবেন। তবে সরকারি কাজে তারাঁ সরকারি সুবিধা পাবেন। কিন্তু সরকারি কাজে গিয়ে নির্বাচনী প্রচার চালাতে পারবেন না।
দলীয় প্রধান ছাড়া অন্য কেউ হেলিকপ্টার ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে যাতায়াতের সময় হেলিকপ্টার থেকে লিফলেট, ব্যানার বা অন্য কোনো প্রচারসামগ্রী প্রদর্শন বা বিতরণ করতে পারবেন না।
অন্য কোনো প্রার্থীর পোস্টারের ওপর নিজের পোস্টার লাগানো বা অন্যের প্রচারসামগ্রী নষ্ট করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪১ মিনিট আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
২ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৩ ঘণ্টা আগে