বাসস, ঢাকা
যারা বলে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করেছে, দেশের কোনো উন্নয়ন করে নাই, তাদের কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আজ ১০০ সড়ক এবং মহাসড়ক খুলে দিলাম। এগুলো জাতির জন্য বিজয়ের মাসের উপহার।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশের ৫০টি জেলায় আজ বুধবার ১০০টি সড়ক-মহাসড়ক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শুনতে হয় আওয়ামী লীগ সরকার দেশটা ধ্বংস করে দিয়েছে। এর আগে ১০০ সেতু আমরা একই সঙ্গে উদ্বোধন করলাম আর আজকে আমরা ১০০ মহাসড়ক নির্মাণ বা উন্নয়নের কাজ সম্পন্ন করলাম। আমি জানি না বাংলাদেশের মানুষ এরপরে যারা বলে আওয়ামী লীগ সরকারে এসে দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে, কিছুই নাকি করে নাই, কাজেই দেশের মানুষ তাদের কথা বিশ্বাস করবে কি না, সেটাই আমার প্রশ্ন।’
প্রধানমন্ত্রী এর আগে গত ৭ নভেম্বর সারা দেশের ২৫টি জেলায় ১০০টি সেতুর উদ্বোধন করেন।
সড়ক-মহাসড়ক খুলে দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিজয়ের মাসে এটা আমার পক্ষ থেকে জাতির জন্য উপহার।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ও অন্যান্য সরকারের আমলের তুলনা করে জনগণকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কখন বাংলাদেশের মানুষ উন্নত জীবন পেল, আর কখন দেশের মানুষ সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতির কবলে পড়ে মানুষের জীবনমান সম্পূর্ণ ধ্বংসের পথে নিয়ে গিয়েছিল, সেটা সকলকে স্মরণ করে সেই তুলনা করেই জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তাঁরা কী চান।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৯৬ থেকে ২০০১ এবং ২০০৯ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল বলেই এই সুবিধাগুলো আপনারা পেয়েছেন। স্বাধীনতার পর সেই ৭২ থেকে ৭৫ সাল পর্যন্ত যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার পথে যত সড়ক, সেতু নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করেছে। এর বাইরে যারা ক্ষমতায় ছিল ৭৫ পরবর্তী ২১ বছর এবং ২০০১ পরবর্তী ৬ বছরসহ প্রায় ২৯ বছর বা ৩০ বছর তারা দেশের জন্য কী করেছে বা কতটুকু উন্নতি করেছে আর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকতে কী করেছে, দেশবাসী সেটা অন্তত একটু বিবেচনা করে দেখবেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার মনে হয় বাংলাদেশে আর কোন রাস্তা বাকি নেই। এই ১০০ সড়ক ও মহাসড়ক নির্মাণ এবং আগে যেগুলো করা হয়েছিল সেগুলো উন্নত মানের করা হলো। কাজেই এর মাধ্যমে বাংলাদেশে নিরাপদে সড়ক যাতায়াতের একটা বড় সুবিধা হবে। যাতে অর্থনৈতিকভাবে সকল অঞ্চলের মানুষ অত্যন্ত লাভবান হবে।’
আওয়ামী লীগ যখনই সরকারে এসেছে যোগাযোগের ক্ষেত্রটাকে সব থেকে গুরুত্ব দিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু সড়ক যোগাযোগ নয়, সড়ক পথ, রেলপথ, নদীপথ এবং বিমান প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই আমরা উন্নয়ন করে যাচ্ছি। জাতীয় সড়ক-মহাসড়কের বাইরেও উপজেলা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যন্ত রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হচ্ছে। গ্রামে গ্রামে পায়ে চলার পথগুলোও আমরা উন্নত করে দিচ্ছি। গ্রাম পর্যায়েও যোগাযোগের একটা নেটওয়ার্ক আমরা গড়ে তুলেছি। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি যেমন হয়েছে তেমনি চলাচলের সুযোগটাও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে চাইলে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৭ ঘণ্টার মধ্যে মানুষ রাজধানীতে আসতে পারছে।’
১০০টি মহাসড়কের মধ্যে ৯৯টি সরকারি তহবিল থেকে সম্পন্ন হয়েছে। একটি এডিবি, ওপেক ও আবুধাবির তহবিলের আওতায় সম্পন্ন হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন। মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী সড়কের সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা তুলে ধরেন।
যারা বলে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করেছে, দেশের কোনো উন্নয়ন করে নাই, তাদের কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আজ ১০০ সড়ক এবং মহাসড়ক খুলে দিলাম। এগুলো জাতির জন্য বিজয়ের মাসের উপহার।’
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশের ৫০টি জেলায় আজ বুধবার ১০০টি সড়ক-মহাসড়ক উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের শুনতে হয় আওয়ামী লীগ সরকার দেশটা ধ্বংস করে দিয়েছে। এর আগে ১০০ সেতু আমরা একই সঙ্গে উদ্বোধন করলাম আর আজকে আমরা ১০০ মহাসড়ক নির্মাণ বা উন্নয়নের কাজ সম্পন্ন করলাম। আমি জানি না বাংলাদেশের মানুষ এরপরে যারা বলে আওয়ামী লীগ সরকারে এসে দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে, কিছুই নাকি করে নাই, কাজেই দেশের মানুষ তাদের কথা বিশ্বাস করবে কি না, সেটাই আমার প্রশ্ন।’
প্রধানমন্ত্রী এর আগে গত ৭ নভেম্বর সারা দেশের ২৫টি জেলায় ১০০টি সেতুর উদ্বোধন করেন।
সড়ক-মহাসড়ক খুলে দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিজয়ের মাসে এটা আমার পক্ষ থেকে জাতির জন্য উপহার।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ও অন্যান্য সরকারের আমলের তুলনা করে জনগণকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। কখন বাংলাদেশের মানুষ উন্নত জীবন পেল, আর কখন দেশের মানুষ সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ, দুর্নীতির কবলে পড়ে মানুষের জীবনমান সম্পূর্ণ ধ্বংসের পথে নিয়ে গিয়েছিল, সেটা সকলকে স্মরণ করে সেই তুলনা করেই জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে তাঁরা কী চান।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘৯৬ থেকে ২০০১ এবং ২০০৯ থেকে ২০২২ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ছিল বলেই এই সুবিধাগুলো আপনারা পেয়েছেন। স্বাধীনতার পর সেই ৭২ থেকে ৭৫ সাল পর্যন্ত যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার পথে যত সড়ক, সেতু নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ করেছে। এর বাইরে যারা ক্ষমতায় ছিল ৭৫ পরবর্তী ২১ বছর এবং ২০০১ পরবর্তী ৬ বছরসহ প্রায় ২৯ বছর বা ৩০ বছর তারা দেশের জন্য কী করেছে বা কতটুকু উন্নতি করেছে আর আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকতে কী করেছে, দেশবাসী সেটা অন্তত একটু বিবেচনা করে দেখবেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার মনে হয় বাংলাদেশে আর কোন রাস্তা বাকি নেই। এই ১০০ সড়ক ও মহাসড়ক নির্মাণ এবং আগে যেগুলো করা হয়েছিল সেগুলো উন্নত মানের করা হলো। কাজেই এর মাধ্যমে বাংলাদেশে নিরাপদে সড়ক যাতায়াতের একটা বড় সুবিধা হবে। যাতে অর্থনৈতিকভাবে সকল অঞ্চলের মানুষ অত্যন্ত লাভবান হবে।’
আওয়ামী লীগ যখনই সরকারে এসেছে যোগাযোগের ক্ষেত্রটাকে সব থেকে গুরুত্ব দিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু সড়ক যোগাযোগ নয়, সড়ক পথ, রেলপথ, নদীপথ এবং বিমান প্রত্যেকটা ক্ষেত্রেই আমরা উন্নয়ন করে যাচ্ছি। জাতীয় সড়ক-মহাসড়কের বাইরেও উপজেলা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড পর্যন্ত রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হচ্ছে। গ্রামে গ্রামে পায়ে চলার পথগুলোও আমরা উন্নত করে দিচ্ছি। গ্রাম পর্যায়েও যোগাযোগের একটা নেটওয়ার্ক আমরা গড়ে তুলেছি। মানুষের আর্থসামাজিক উন্নতি যেমন হয়েছে তেমনি চলাচলের সুযোগটাও বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে চাইলে সর্বোচ্চ ৬ থেকে ৭ ঘণ্টার মধ্যে মানুষ রাজধানীতে আসতে পারছে।’
১০০টি মহাসড়কের মধ্যে ৯৯টি সরকারি তহবিল থেকে সম্পন্ন হয়েছে। একটি এডিবি, ওপেক ও আবুধাবির তহবিলের আওতায় সম্পন্ন হয়েছে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক উপস্থিত ছিলেন। মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নূরী সড়কের সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা তুলে ধরেন।
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৬ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে