নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যালটের থেকে ইভিএম কতটা ভালো আর কতটা মন্দ সেটার একটা তুলনামূলক বিশ্লেষণ করতেই মোট সংসদীয় আসনের অর্ধেক আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এভাবে ভোট গ্রহণ করতে পারলে ইভিএম পদ্ধতির ভালো-মন্দও বোঝা যাবে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল এ কথা বলেন।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেড় শত আসনে ইভিএম ব্যবহারের ব্যাখ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘১৫০ টিতে ইভিএম, ১৫০টি ব্যালট দুটোর একটা তুলনামূলক বিশ্লেষণ করার সুযোগ হবে। আমরা ভবিষ্যতে আরও বেশি নিশ্চিত হতে পারবো যে ইভিএম দিয়ে কি মন্দ হচ্ছে নাকি উত্তম হচ্ছে। সেটা বিবেচনা করার সুযোগ হতে পারে।’
গত মঙ্গলবার ১৫০টি আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ করা হবে এমন ঘোষণা দেওয়া হয় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। এই ঘোষণার পর থেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পক্ষে-বিপক্ষে নানা আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এমন সিদ্ধান্ত আরও বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি হবে কিনা, তা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘আমরা ইভিএম নিয়ে চট জলদি কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা প্রথম থেকেই বলেছিলাম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এবং টেকনিক্যাল ইভিএম নিয়ে যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করা হয়েছে, ওটা কতটা নির্ভরযোগ্য বা সত্য, ওটাও আমরা পরখ করে দেখার চেষ্টা করেছি। আমরা বিভিন্ন দলকে বলেছিলাম আপনাদের টেকনিক্যাল পারসনদেরকে নিয়ে আসেন। ওরাও এসেছিলেন। আমরা আজ পর্যন্ত ইভিএমে ওই ধরনের যে একটা বক্তব্য চাউর হয়েছে-এখানে ভোট দিলে ওখানে চলে যাবে, এর কোনো নির্ভরযোগ্যতা পাইনি এবং তারা দেখাতেও পারেননি।’
ফলাফল দেখে বোঝা যাবে ইভিএমে কারচুপি হয়েছে কি না এমন মন্তব্য করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন আমরা অনেকগুলো কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করেছি ও দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে ১৫০,১৫০; এই ভাবে ভাগ করে ইভিএমটাকে ব্যবহার করবো। এটা নিয়ে যে কথাগুলো চালু আছে, সেগুলো নির্বাচনের পরেও কিন্তু বোঝা যাবে। যদি দেখা যায় ফলাফলের ধরন এতেও বোঝা যাবে। আমরা পুরোপুরি আস্থাশীল হয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ব্যালট পেপারে যে সমস্যা হয় তার জবাব ইভিএমে ভালোভাবে পাওয়া যাবে। কেননা, সহিংসতা, কারচুপি সম্ভব হয় না।’ কারও চাওয়া বা না চাওয়ার ওপর ভিত্তি করে নয়। ইসির সিদ্ধান্তেই সম্ভব হলে ১৫০টি আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বিএনপি যদি পরবর্তীতে কোনো দাবি নিয়ে আসে তখন কী করবেন-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘উনারা আসলে হয়তো আলোচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।’
সব দলের মতামত কমিশন বিবেচনায় নিয়েছে জানিয়ে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ভোটকে হ্যান্ডেল করার দায়িত্ব ইসির। কীভাবে ভোট করলে স্বাচ্ছন্দ্য হতে পারে, সুষ্ঠু হতে পারে এবং ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে, সেটা আমাদের মুখ্য বিবেচনার বিষয়। দলগুলোর কে কি বলেছে তা মুখ্য বিবেচনায় আসে নাই। তবে তাদের বক্তব্যগুলো বিবেচনায় নিয়েছি। একই সঙ্গে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি যে ভোটার আছেন, তারা যাতে আরও ভালোভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেই বিষয়টাকে বিবেচনায় নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে বিষয়টা আলোচনা-পর্যালোচনা করে আমরা সিদ্ধান্তটা নিয়েছি। এখন ইভিএমের ক্ষেত্রে ওই ধরনের মাস্তানি কেউ করলে তা মোকাবিলা করতে হবে। আমরা তা করব।’
ব্যালটের থেকে ইভিএম কতটা ভালো আর কতটা মন্দ সেটার একটা তুলনামূলক বিশ্লেষণ করতেই মোট সংসদীয় আসনের অর্ধেক আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এভাবে ভোট গ্রহণ করতে পারলে ইভিএম পদ্ধতির ভালো-মন্দও বোঝা যাবে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল এ কথা বলেন।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেড় শত আসনে ইভিএম ব্যবহারের ব্যাখ্যায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘১৫০ টিতে ইভিএম, ১৫০টি ব্যালট দুটোর একটা তুলনামূলক বিশ্লেষণ করার সুযোগ হবে। আমরা ভবিষ্যতে আরও বেশি নিশ্চিত হতে পারবো যে ইভিএম দিয়ে কি মন্দ হচ্ছে নাকি উত্তম হচ্ছে। সেটা বিবেচনা করার সুযোগ হতে পারে।’
গত মঙ্গলবার ১৫০টি আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ করা হবে এমন ঘোষণা দেওয়া হয় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে। এই ঘোষণার পর থেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পক্ষে-বিপক্ষে নানা আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে এমন সিদ্ধান্ত আরও বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি হবে কিনা, তা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, ‘আমরা ইভিএম নিয়ে চট জলদি কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা প্রথম থেকেই বলেছিলাম পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এবং টেকনিক্যাল ইভিএম নিয়ে যে ধোঁয়াশা সৃষ্টি করা হয়েছে, ওটা কতটা নির্ভরযোগ্য বা সত্য, ওটাও আমরা পরখ করে দেখার চেষ্টা করেছি। আমরা বিভিন্ন দলকে বলেছিলাম আপনাদের টেকনিক্যাল পারসনদেরকে নিয়ে আসেন। ওরাও এসেছিলেন। আমরা আজ পর্যন্ত ইভিএমে ওই ধরনের যে একটা বক্তব্য চাউর হয়েছে-এখানে ভোট দিলে ওখানে চলে যাবে, এর কোনো নির্ভরযোগ্যতা পাইনি এবং তারা দেখাতেও পারেননি।’
ফলাফল দেখে বোঝা যাবে ইভিএমে কারচুপি হয়েছে কি না এমন মন্তব্য করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘আপনারা দেখেছেন আমরা অনেকগুলো কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করেছি ও দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে ১৫০,১৫০; এই ভাবে ভাগ করে ইভিএমটাকে ব্যবহার করবো। এটা নিয়ে যে কথাগুলো চালু আছে, সেগুলো নির্বাচনের পরেও কিন্তু বোঝা যাবে। যদি দেখা যায় ফলাফলের ধরন এতেও বোঝা যাবে। আমরা পুরোপুরি আস্থাশীল হয়েই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ব্যালট পেপারে যে সমস্যা হয় তার জবাব ইভিএমে ভালোভাবে পাওয়া যাবে। কেননা, সহিংসতা, কারচুপি সম্ভব হয় না।’ কারও চাওয়া বা না চাওয়ার ওপর ভিত্তি করে নয়। ইসির সিদ্ধান্তেই সম্ভব হলে ১৫০টি আসনে ইভিএমে ভোটগ্রহণের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
বিএনপি যদি পরবর্তীতে কোনো দাবি নিয়ে আসে তখন কী করবেন-সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘উনারা আসলে হয়তো আলোচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।’
সব দলের মতামত কমিশন বিবেচনায় নিয়েছে জানিয়ে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘ভোটকে হ্যান্ডেল করার দায়িত্ব ইসির। কীভাবে ভোট করলে স্বাচ্ছন্দ্য হতে পারে, সুষ্ঠু হতে পারে এবং ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে, সেটা আমাদের মুখ্য বিবেচনার বিষয়। দলগুলোর কে কি বলেছে তা মুখ্য বিবেচনায় আসে নাই। তবে তাদের বক্তব্যগুলো বিবেচনায় নিয়েছি। একই সঙ্গে লক্ষ লক্ষ কোটি কোটি যে ভোটার আছেন, তারা যাতে আরও ভালোভাবে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সেই বিষয়টাকে বিবেচনায় নিয়ে দীর্ঘ সময় ধরে বিষয়টা আলোচনা-পর্যালোচনা করে আমরা সিদ্ধান্তটা নিয়েছি। এখন ইভিএমের ক্ষেত্রে ওই ধরনের মাস্তানি কেউ করলে তা মোকাবিলা করতে হবে। আমরা তা করব।’
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৮ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে