নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সদ্য অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)। একই সঙ্গে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে বলে মনে করছে সংগঠনটি। বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে এমএসএফ।
জানুয়ারি মাসের প্রতিবেদন তুলে ধরে এমএসএফ জানায়, নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক সংকট, সহিংসতা, মামলা, গায়েবি মামলা, গণগ্রেপ্তার, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি, হয়রানি এমন সংঘাতময় পরিস্থিতির জন্ম দিয়েছে, যা জনজীবনে গভীর বিপর্যয়ের সৃষ্টি করেছে।
পাশাপাশি বিরোধী দলকে দমনে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে জনজীবনকে আতঙ্কের মধ্যে রেখে সরকার নির্বাচন সম্পন্ন করেছে। কিন্তু কোনোভাবেই নিজেদের মধ্যে সংঘাত ও সহিংসতা বন্ধ করতে পারেনি। নির্বাচনের আগে ও পরে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের হতাহত ও আটকের সংখ্যা উদ্বেগ হওয়ার মতো। এসব ঘটনায় জনমনে ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি করেছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া দ্বাদশ নির্বাচনকে ঘিরে ১৪০টি সহিংস ঘটনা ঘটেছে, ঘটনার শিকার হয়েছেন ৭১১ জন মানুষ। যাদের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৬৯৯ জন মানুষ আহত হয়েছেন, আহতদের মধ্যে ৬৮ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
অপরদিকে নির্বাচনকে বাধাহীন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আচরণ স্পষ্টতই পক্ষপাতদুষ্ট ছিল। ভোটে জয় বা পরাজয়ের কারণে কোনো ধরনের উসকানিমূলক বা হামলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করা যাবে না; এ নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের স্পষ্ট নির্দেশনা ছিল, যা রক্ষা করা হয়নি।
এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাধীন মতপ্রকাশের ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও অবিরত হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার বেড়েই চলেছে, সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বিজিবি সদস্যসহ নাগরিকের মৃত্যু, সংখ্যালঘু বিশেষ করে নির্বাচনোত্তর সহিংসতা শিকার অনেকাংশে বেড়েছে, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা কিছুটা কমলেও এখনো তা উদ্বেগজনক।
সামগ্রিক বিবেচনায় এমএসএফ মনে করে, এসব ঘটনায় মামলা, হামলা ও গ্রেপ্তার মানবাধিকার লঙ্ঘনের সুস্পষ্ট দৃষ্টান্ত, যা সংবিধান ও মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন।
আজ বুধবার ফাউন্ডেশনের সভাপতি আইনজীবী সুলতানা কামাল স্বাক্ষরিত মনিটরিং প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গণগ্রেপ্তার বন্ধ ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহারের পাশাপাশি সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা ও ভীতিকর পরিবেশ বন্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তড়িৎ ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য এমএসএফ জোর দাবি জানাচ্ছে।
সদ্য অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষা করা হয়েছে বলে দাবি করেছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)। একই সঙ্গে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে বলে মনে করছে সংগঠনটি। বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে এমএসএফ।
জানুয়ারি মাসের প্রতিবেদন তুলে ধরে এমএসএফ জানায়, নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক সংকট, সহিংসতা, মামলা, গায়েবি মামলা, গণগ্রেপ্তার, বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি, হয়রানি এমন সংঘাতময় পরিস্থিতির জন্ম দিয়েছে, যা জনজীবনে গভীর বিপর্যয়ের সৃষ্টি করেছে।
পাশাপাশি বিরোধী দলকে দমনে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার অপব্যবহার করে জনজীবনকে আতঙ্কের মধ্যে রেখে সরকার নির্বাচন সম্পন্ন করেছে। কিন্তু কোনোভাবেই নিজেদের মধ্যে সংঘাত ও সহিংসতা বন্ধ করতে পারেনি। নির্বাচনের আগে ও পরে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের হতাহত ও আটকের সংখ্যা উদ্বেগ হওয়ার মতো। এসব ঘটনায় জনমনে ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি করেছে বলেও প্রতিবেদনে বলা হয়।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যালোচনায় দেখা যায়, অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া দ্বাদশ নির্বাচনকে ঘিরে ১৪০টি সহিংস ঘটনা ঘটেছে, ঘটনার শিকার হয়েছেন ৭১১ জন মানুষ। যাদের মধ্যে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৬৯৯ জন মানুষ আহত হয়েছেন, আহতদের মধ্যে ৬৮ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
অপরদিকে নির্বাচনকে বাধাহীন করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আচরণ স্পষ্টতই পক্ষপাতদুষ্ট ছিল। ভোটে জয় বা পরাজয়ের কারণে কোনো ধরনের উসকানিমূলক বা হামলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করা যাবে না; এ নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের স্পষ্ট নির্দেশনা ছিল, যা রক্ষা করা হয়নি।
এমএসএফের প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাধীন মতপ্রকাশের ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত ও অবিরত হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন। অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধার বেড়েই চলেছে, সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বিজিবি সদস্যসহ নাগরিকের মৃত্যু, সংখ্যালঘু বিশেষ করে নির্বাচনোত্তর সহিংসতা শিকার অনেকাংশে বেড়েছে, নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা কিছুটা কমলেও এখনো তা উদ্বেগজনক।
সামগ্রিক বিবেচনায় এমএসএফ মনে করে, এসব ঘটনায় মামলা, হামলা ও গ্রেপ্তার মানবাধিকার লঙ্ঘনের সুস্পষ্ট দৃষ্টান্ত, যা সংবিধান ও মৌলিক অধিকারের লঙ্ঘন।
আজ বুধবার ফাউন্ডেশনের সভাপতি আইনজীবী সুলতানা কামাল স্বাক্ষরিত মনিটরিং প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, গণগ্রেপ্তার বন্ধ ও গায়েবি মামলা প্রত্যাহারের পাশাপাশি সহিংসতা, বিশৃঙ্খলা ও ভীতিকর পরিবেশ বন্ধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তড়িৎ ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য এমএসএফ জোর দাবি জানাচ্ছে।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৮ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৯ ঘণ্টা আগে