নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে এক মাস ধরে আন্দোলন করছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এই আন্দোলন সম্পর্কে আগেই সরকারকে সতর্ক করেছে সরকারি একটি সংস্থা। বলা হয়, আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমর্থন থাকায় বিষয়টির যৌক্তিক সমাধান না করা গেলে এবং ছাত্রলীগ বাধা দিলে আন্দোলন আরও ছড়িয়ে তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।
এই আশঙ্কা প্রকাশ করে সরকারের একটি সংস্থা গত ২৩ জুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন দেয়। পরদিন ২৪ জুন এ বিষয়ে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সারা দেশে পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয় পুলিশ সদর দপ্তর।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, কোটা বাতিলের দাবির প্রতি সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমর্থন থাকায় বিষয়টির যৌক্তিক সমাধান না করা গেলে এই আন্দোলন সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়তে পারে। উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চলাকালে রাস্তা অবরোধ, যানবাহন ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের ওপর হামলার চেষ্টা চালাতে পারেন।
বিএনপি, জামায়াত, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, বাম ছাত্র সংগঠনসহ সরকারবিরোধী বিভিন্ন সংগঠন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে নাশকতা ঘটাতে পারে। তার দায় সরকারের ওপর চাপানোর চেষ্টা করতে পারে।
এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনে বাধা দিতে পারেন। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এ ধরনের ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটলে অতীতের মতো দায় ছাত্রলীগের ওপর চাপিয়ে সারা দেশে কোটা বাতিলের আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।
প্রতিবেদনে ১১টি সুপারিশ করা হয়। বলা হয়, আন্দোলন চলাকালে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের মন্তব্য করার ক্ষেত্রে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বনের প্রয়োজন রয়েছে।
এর বাইরে আন্দোলন চলাকালে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, জগন্নাথ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সব বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর কথা বলা হয়। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যাতে মুখোমুখি অবস্থানে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার তাগিদ দেওয়া হয়।
সরকারি চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের প্রতিবাদে এক মাস ধরে আন্দোলন করছেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা। এই আন্দোলন সম্পর্কে আগেই সরকারকে সতর্ক করেছে সরকারি একটি সংস্থা। বলা হয়, আন্দোলনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমর্থন থাকায় বিষয়টির যৌক্তিক সমাধান না করা গেলে এবং ছাত্রলীগ বাধা দিলে আন্দোলন আরও ছড়িয়ে তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।
এই আশঙ্কা প্রকাশ করে সরকারের একটি সংস্থা গত ২৩ জুন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন দেয়। পরদিন ২৪ জুন এ বিষয়ে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সারা দেশে পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেয় পুলিশ সদর দপ্তর।
সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, কোটা বাতিলের দাবির প্রতি সাধারণ শিক্ষার্থীদের সমর্থন থাকায় বিষয়টির যৌক্তিক সমাধান না করা গেলে এই আন্দোলন সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়তে পারে। উত্তেজিত শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চলাকালে রাস্তা অবরোধ, যানবাহন ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও পুলিশের ওপর হামলার চেষ্টা চালাতে পারেন।
বিএনপি, জামায়াত, ছাত্রদল, ছাত্রশিবির, বাম ছাত্র সংগঠনসহ সরকারবিরোধী বিভিন্ন সংগঠন শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিয়ে নাশকতা ঘটাতে পারে। তার দায় সরকারের ওপর চাপানোর চেষ্টা করতে পারে।
এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, শিক্ষার্থীরা আন্দোলনের নামে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আন্দোলনে বাধা দিতে পারেন। এতে উভয় পক্ষের মধ্যে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটার আশঙ্কা রয়েছে। এ ধরনের ঘটনায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটলে অতীতের মতো দায় ছাত্রলীগের ওপর চাপিয়ে সারা দেশে কোটা বাতিলের আন্দোলন তীব্র আকার ধারণ করতে পারে।
প্রতিবেদনে ১১টি সুপারিশ করা হয়। বলা হয়, আন্দোলন চলাকালে সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের মন্তব্য করার ক্ষেত্রে অধিকতর সতর্কতা অবলম্বনের প্রয়োজন রয়েছে।
এর বাইরে আন্দোলন চলাকালে ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, জগন্নাথ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের সব বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর কথা বলা হয়। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যাতে মুখোমুখি অবস্থানে না যায়, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকার তাগিদ দেওয়া হয়।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে