নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে ফেলা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।
সোহেল তাজ বলেন, (বিডিআর বিদ্রোহে) বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক তথ্য দেশের মানুষের জানার অধিকার আছে।
সঠিক তদন্ত হলে এ ঘটনায় তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যাবে না বলেও দাবি করেন সোহেল তাজ।
আজ শুক্রবার ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লাইভে এসে এ দাবি করেন সোহেল তাজ।
ঘটনার সময় যুক্তরাষ্ট্রের ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তবে এরপরও ওই সময় তাঁর ভূমিকা নিয়ে অনেক আলোচনা সমালোচনা রয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে বিডিআর বিদ্রোহ মামলা পুনঃতদন্তের কথা বলা হয়েছে। এরই মধ্যে বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্য ও তদন্তকারী সেনা কর্মকর্তারা নানা বক্তব্য দিচ্ছেন।
বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনীর তদন্ত–আদালতের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি মেজর জেনারেল (প্রকৌশলী) (অব.) আবদুল মতিন। তিনি সেখানে বলেন, ‘আমি শুনেছি জেনারেল এরশাদের কাছ থেকে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ খুনিদের বিদেশে চলে যেতে সহায়তা করেছেন।’ এ বিষয়টি কার কাছ থেকে শুনেছেন সেটি অবশ্য বলেননি সাবেক এ সেনা কর্মকর্তা।
আবদুল মতিনের এমন বক্তব্যের পরে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে ফেসবুক লাইভে আসেন সোহেল তাজ। তিনি বলেন, ‘এখানে তিনি একজন প্রয়াত ব্যক্তির হিয়ার সেইড (শোনা কথা) নিয়ে জনসম্মুখে বর্ণনা করেছেন। এটা একেবারেই ঠিক না। এটা হচ্ছে একজন মানুষকে কোনো প্রমাণ ছাড়া কালিমা দেওয়া। এটা গ্রহণযোগ্য না। আমি এ সংবাদ সম্মেলনটা দেখেছি তখন আশ্চর্য হয়েছি, স্তম্ভিত হয়েছি, এ রকম একটা নিকৃষ্ট, জঘন্য হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আমার নাম কেন একটি মহল বারবার জড়ানোর চেষ্টা করছে। এটার সঙ্গে আমাকে সংযুক্ত করছে কোনো প্রমাণ ছাড়া! এর মাধ্যমে আমাদের পরিবার ও আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। আমরা মনে করি এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা থেকে বিরত থাকব।’
জনসম্মুখে এসে এই বক্তব্য পরিষ্কার করার জন্য আবদুল মতিনের কাছে অনুরোধ করেন সোহেল তাজ। তিনি বলেন, ‘একজন নিরপরাধ, নির্দোষ মানুষকে মৃত ব্যক্তির কথার ভিত্তিতে, তিনি আবার আরেকজনের থেকে শুনেছেন, সেটা বলে দিলেন। এটার উদ্দেশ্যটা কী? কেন করলেন? আপনারা যে কাল্পনিক তথ্য উপস্থাপন করে যে ক্ষতি করা হয়েছে তা পূরণে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।’
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সঠিক তদন্ত চান উল্লেখ করে সোহেল তাজ বলেন, ‘সঠিক ঘটনা যাতে উদ্ঘাটন হয় সেটা আমিও চাই। আমি চাই, নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবার যাতে ন্যায়বিচার পায়। সর্বোপরি বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে, সে বিষয়ে দেশের মানুষের জানার অধিকার আছে, সত্যটা যাতে উদ্ঘাটন হয়। সত্য বেরিয়ে এলে সেটি হবে আমার বড় ঢাল। আমি ভয় পাই না।’
দেশের মানুষ সত্যটা জানতে চায় উল্লেখ করে সোহেল তাজ বলেন, ‘সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। এ রকম ঘটনা যাতে কোনো দিনও বাংলাদেশে না ঘটে সে জন্য এটার সঠিক তদন্ত, সঠিক বিচার প্রয়োজন।’
২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর বিদ্রোহের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে ফেলা হয়েছিল বলে মন্তব্য করেছেন তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ।
সোহেল তাজ বলেন, (বিডিআর বিদ্রোহে) বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে তার সঠিক তথ্য দেশের মানুষের জানার অধিকার আছে।
সঠিক তদন্ত হলে এ ঘটনায় তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যাবে না বলেও দাবি করেন সোহেল তাজ।
আজ শুক্রবার ব্যক্তিগত ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লাইভে এসে এ দাবি করেন সোহেল তাজ।
ঘটনার সময় যুক্তরাষ্ট্রের ছিলেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী। তবে এরপরও ওই সময় তাঁর ভূমিকা নিয়ে অনেক আলোচনা সমালোচনা রয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরে বিডিআর বিদ্রোহ মামলা পুনঃতদন্তের কথা বলা হয়েছে। এরই মধ্যে বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবারের সদস্য ও তদন্তকারী সেনা কর্মকর্তারা নানা বক্তব্য দিচ্ছেন।
বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সেনাবাহিনীর তদন্ত–আদালতের দ্বিতীয় প্রধান ব্যক্তি মেজর জেনারেল (প্রকৌশলী) (অব.) আবদুল মতিন। তিনি সেখানে বলেন, ‘আমি শুনেছি জেনারেল এরশাদের কাছ থেকে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ খুনিদের বিদেশে চলে যেতে সহায়তা করেছেন।’ এ বিষয়টি কার কাছ থেকে শুনেছেন সেটি অবশ্য বলেননি সাবেক এ সেনা কর্মকর্তা।
আবদুল মতিনের এমন বক্তব্যের পরে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করতে ফেসবুক লাইভে আসেন সোহেল তাজ। তিনি বলেন, ‘এখানে তিনি একজন প্রয়াত ব্যক্তির হিয়ার সেইড (শোনা কথা) নিয়ে জনসম্মুখে বর্ণনা করেছেন। এটা একেবারেই ঠিক না। এটা হচ্ছে একজন মানুষকে কোনো প্রমাণ ছাড়া কালিমা দেওয়া। এটা গ্রহণযোগ্য না। আমি এ সংবাদ সম্মেলনটা দেখেছি তখন আশ্চর্য হয়েছি, স্তম্ভিত হয়েছি, এ রকম একটা নিকৃষ্ট, জঘন্য হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আমার নাম কেন একটি মহল বারবার জড়ানোর চেষ্টা করছে। এটার সঙ্গে আমাকে সংযুক্ত করছে কোনো প্রমাণ ছাড়া! এর মাধ্যমে আমাদের পরিবার ও আমার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে। আমরা মনে করি এ ধরনের দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা থেকে বিরত থাকব।’
জনসম্মুখে এসে এই বক্তব্য পরিষ্কার করার জন্য আবদুল মতিনের কাছে অনুরোধ করেন সোহেল তাজ। তিনি বলেন, ‘একজন নিরপরাধ, নির্দোষ মানুষকে মৃত ব্যক্তির কথার ভিত্তিতে, তিনি আবার আরেকজনের থেকে শুনেছেন, সেটা বলে দিলেন। এটার উদ্দেশ্যটা কী? কেন করলেন? আপনারা যে কাল্পনিক তথ্য উপস্থাপন করে যে ক্ষতি করা হয়েছে তা পূরণে যথাযথ ব্যবস্থা নেবেন।’
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সঠিক তদন্ত চান উল্লেখ করে সোহেল তাজ বলেন, ‘সঠিক ঘটনা যাতে উদ্ঘাটন হয় সেটা আমিও চাই। আমি চাই, নিহত সেনা কর্মকর্তাদের পরিবার যাতে ন্যায়বিচার পায়। সর্বোপরি বাংলাদেশের যে ক্ষতি হয়েছে, সে বিষয়ে দেশের মানুষের জানার অধিকার আছে, সত্যটা যাতে উদ্ঘাটন হয়। সত্য বেরিয়ে এলে সেটি হবে আমার বড় ঢাল। আমি ভয় পাই না।’
দেশের মানুষ সত্যটা জানতে চায় উল্লেখ করে সোহেল তাজ বলেন, ‘সেনাবাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। এ রকম ঘটনা যাতে কোনো দিনও বাংলাদেশে না ঘটে সে জন্য এটার সঠিক তদন্ত, সঠিক বিচার প্রয়োজন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে