নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ব্যক্তিদের রুখে দিতে জনসাধারণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, দেশবাসীর কষ্ট লাঘবে সরকার যে উন্নয়ন করছে, সেগুলোতে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দেশবাসীকেই রুখে দাঁড়াতে হবে। এই তাণ্ডব যারা করেছে, তাদের বিচার দেশবাসীকে করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। পরিদর্শনের একপর্যায়ে তিনি আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘সাধারণ মানুষ যেন নির্বিঘ্নে কর্মক্ষেত্রে পৌঁছাতে পারে, সেটা সুনিশ্চিত করা হবে। দেশ যাতে আর্থিকভাবে সচ্ছল হতে পারে, সেই চেষ্টাই করব। এ দেশের মানুষ রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে, সেটা ব্যর্থ হতে পারে না। যে স্থাপনাগুলো মানুষের জীবনকে সহজ করে, সেগুলো ধ্বংস করা আসলে কোন ধরনের মানসিকতা? ঢাকা শহর যানজটে নাকাল থাকলেও মেট্রো স্বস্তি দিয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির এই পরিবহন এভাবে ধ্বংস করেছে, তা মানতে পারছি না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘গেল ১৬ বছরে দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন করা হয়েছে, যার সুফল সাধারণ মানুষ পাচ্ছে। এগুলোর ওপর এত ক্ষোভ কেন? রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্টে সাধারণ মানুষেরই কষ্ট হবে। সেটা কি সাধারণ মানুষ ভেবেছে? যারা এই কষ্ট তৈরি করল, তাদের জনগণেরই প্রতিহত করতে হবে। এসব তাণ্ডব যারা চালিয়েছে, তাদের বিচার জনগণকেই করতে হবে। দেশের মানুষের জীবনমান উন্নত করতে কাজ করে যাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘কোটা আন্দোলনকারীদের যেমন দাবি ছিল, তার থেকে বেশি পূরণ করা হয়েছে। তাহলে এখনো কিসের আন্দোলন? তাদের দাবি ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তন হয়েছে, যা ধ্বংসযজ্ঞকে সুযোগ করে দিচ্ছে।’
ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ব্যক্তিদের রুখে দিতে জনসাধারণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, দেশবাসীর কষ্ট লাঘবে সরকার যে উন্নয়ন করছে, সেগুলোতে ধ্বংসযজ্ঞ চালানো ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দেশবাসীকেই রুখে দাঁড়াতে হবে। এই তাণ্ডব যারা করেছে, তাদের বিচার দেশবাসীকে করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশন পরিদর্শন শেষে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। পরিদর্শনের একপর্যায়ে তিনি আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন।
সরকারপ্রধান বলেন, ‘সাধারণ মানুষ যেন নির্বিঘ্নে কর্মক্ষেত্রে পৌঁছাতে পারে, সেটা সুনিশ্চিত করা হবে। দেশ যাতে আর্থিকভাবে সচ্ছল হতে পারে, সেই চেষ্টাই করব। এ দেশের মানুষ রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করেছে, সেটা ব্যর্থ হতে পারে না। যে স্থাপনাগুলো মানুষের জীবনকে সহজ করে, সেগুলো ধ্বংস করা আসলে কোন ধরনের মানসিকতা? ঢাকা শহর যানজটে নাকাল থাকলেও মেট্রো স্বস্তি দিয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির এই পরিবহন এভাবে ধ্বংস করেছে, তা মানতে পারছি না।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘গেল ১৬ বছরে দেশের অভাবনীয় উন্নয়ন করা হয়েছে, যার সুফল সাধারণ মানুষ পাচ্ছে। এগুলোর ওপর এত ক্ষোভ কেন? রাষ্ট্রীয় সম্পদ বিনষ্টে সাধারণ মানুষেরই কষ্ট হবে। সেটা কি সাধারণ মানুষ ভেবেছে? যারা এই কষ্ট তৈরি করল, তাদের জনগণেরই প্রতিহত করতে হবে। এসব তাণ্ডব যারা চালিয়েছে, তাদের বিচার জনগণকেই করতে হবে। দেশের মানুষের জীবনমান উন্নত করতে কাজ করে যাচ্ছি।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘কোটা আন্দোলনকারীদের যেমন দাবি ছিল, তার থেকে বেশি পূরণ করা হয়েছে। তাহলে এখনো কিসের আন্দোলন? তাদের দাবি ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তন হয়েছে, যা ধ্বংসযজ্ঞকে সুযোগ করে দিচ্ছে।’
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৯ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৯ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে