নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বাংলাদেশের পাসপোর্টে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার শব্দগুলো ফিলিস্তিনের জন্য একটি অস্ত্র ছিল। আর এ অস্ত্রটি কেড়ে নেওয়া হলো ফিলিস্তিন যখন যুদ্ধের মাঝপথে রয়েছে। আর এ নিয়ে খুশি নয় ফিলিস্তিনিরা। এমন মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ রামাদান। আজ বুধবার দুপুরে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে ‘ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি নৃশংসতা: কোথায় মানবতা?’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিশ্বের ১৬-১৭টি দেশের পাসপোর্টে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি রয়েছে উল্লেখ করে রামাদান বলেন ‘আগে ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশের এক নম্বর সংহতি ছিল এটি। তুলে নেওয়ার সময়টি একদমই ঠিক ছিল না।’
পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের পাসপোর্টে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। বাংলাদেশের পাসপোর্টে আগে বিষয়টি থাকলেও সম্প্রতি তা উঠিয়ে নেওয়া হয়।
সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ (সিপিএস) আয়োজিত আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহযোগী অধ্যাপক এবং সিপিএস সদস্য ড. বুলবুল সিদ্দিকী। সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) পরিচালক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তৌফিক এম হক ওয়েবিনারটির সঞ্চালনা করেন। এতে শিক্ষাবিদ, কূটনীতিক, সাংবাদিক এবং বিভিন্ন বিষয়ের ছাত্র-ছাত্রীরাও অংশগ্রহণ করেন।
আলোচনায় ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের সন্তান ও সার্বিক বিষয়ে মার্কিনিদের দোষারোপ করে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এ ওয়াই রামাদান বলেন, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলিদের নৃশংসতার ক্ষেত্রে মানবাধিকার অবহেলিত হয়েছে।
তিনি বলেন, সম্ভাব্য ন্যায় বিচারের অভাবে ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ বেড়েছে। গত তিন দশকে শান্তি আলোচনার প্রক্রিয়া ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কিছুই দেয়নি।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমারা সব সময় মানবতার কথা বললেও তারা ইসরায়েলি হামলার কোনও নিন্দা করে না বরং অস্ত্র দিয়ে আরও সাহায্য করেছে। শান্তির মাধ্যমে এর সমাধান সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত। গাজায় ইসরায়েলি হামলার সময় বাংলাদেশি সরকার ও জনগণকে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইউসূফ রামাদান।
ওয়েবিনারে অংশ নিয়ে সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শহিদুল হক বলেন, এই সংকট নিরসনে জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শক্ত অবস্থান নেওয়া উচিত। তিনি কার্যকর সমাধানের চেষ্টা করার বিষয়ে জাতিসংঘ, ওআইসি এবং আইসিসির ভূমিকা ব্যাখ্যা করেন। যদিও ইসরায়েলের যেকোনো বহু পাক্ষিক হস্তক্ষেপ না মানার ইতিহাস রয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত কর্তৃক ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনীত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগগুলো নিরপেক্ষ তদন্ত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে তিনি মত দেন।
এনএসইউএর উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম ওয়েবিনারের সমাপনী বক্তব্যে বলেন, ফিলিস্তিনি ইস্যুটি কেবল মুসলমান হিসেবে নয় বরং ন্যায় বিচার ও মানবাধিকারে বিশ্বাসী যেকোনো ব্যক্তিই ফিলিস্তিনিদের সংগ্রাম ও দুর্দশা উপেক্ষা করতে পারবে না। তিনি বিশ্বাস করেন যে ভবিষ্যতে ন্যায় বিচার জয় লাভ করবে এবং ফিলিস্তিনিরা তাদের জমি, স্বাধীনতা ও জীবিকা ফিরে পাবে।
বাংলাদেশের নতুন ছাপা হওয়া ই পাসপোর্ট থেকে ইসরায়েল ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা কথাটি তুলে নেয় সরকার। সম্প্রতি আরব মুসলিম দেশগুলো একে একে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে থাকায় তা বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি করে। বাংলাদেশও হয়তো ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া পথে হাঁটছে এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেওয়া দুই রাষ্ট্র নীতি থেকে সরে আসছে।
তবে সরকারের তরফের ব্যাখ্যা হচ্ছে, বাংলাদেশের পাসপোর্টের মান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিতে পাসপোর্ট থেকে কথাটি মুছে ফেলা হয়েছে। তবে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকছে। বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন ছাড়া কেউ ইসরায়েল গেলে বিচারের সম্মুখীন হতে হবে বলেও হুঁশিয়ার করে দিয়েছে সরকার। তবে আন্তর্জাতিক মানটি আসলে কি, সেই ব্যাখ্যা এখনো সরকারের কাছ থেকে পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন যে কোনো দেশের পাসপোর্টে এ ধরনের কথা লেখা থাকে না। তাই আমরাও আমাদের পাসপোর্ট থেকে এটি মুছে ফেলেছি। তবে ইসরায়েল নিয়ে আমাদের পররাষ্ট্র নীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশ এখনো জাতিসংঘের ১৯৬৭ সালের রেজুলেশন অনুযায়ী দুই রাষ্ট্র নীতিতে বিশ্বাস করে।
বাংলাদেশের এ আচরণে নিজেদের উদ্বেগের জানায় ঢাকার ফিলিস্তিন দূতাবাস। কারণ তারা মনে করে এ সুযোগে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের চালানো সহিংসতাকে ন্যায়সংগত প্রমাণ করার চেষ্টা চালাচ্ছে তেল আবিব। আর বিষয়টি নিয়ে ঢাকার ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত পাসপোর্ট থেকে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেন।
ঢাকা: বাংলাদেশের পাসপোর্টে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার শব্দগুলো ফিলিস্তিনের জন্য একটি অস্ত্র ছিল। আর এ অস্ত্রটি কেড়ে নেওয়া হলো ফিলিস্তিন যখন যুদ্ধের মাঝপথে রয়েছে। আর এ নিয়ে খুশি নয় ফিলিস্তিনিরা। এমন মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ রামাদান। আজ বুধবার দুপুরে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে ‘ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলি নৃশংসতা: কোথায় মানবতা?’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিশ্বের ১৬-১৭টি দেশের পাসপোর্টে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি রয়েছে উল্লেখ করে রামাদান বলেন ‘আগে ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশের এক নম্বর সংহতি ছিল এটি। তুলে নেওয়ার সময়টি একদমই ঠিক ছিল না।’
পাকিস্তান, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়াসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের পাসপোর্টে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি উল্লেখ রয়েছে। বাংলাদেশের পাসপোর্টে আগে বিষয়টি থাকলেও সম্প্রতি তা উঠিয়ে নেওয়া হয়।
সেন্টার ফর পিস স্টাডিজ (সিপিএস) আয়োজিত আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহযোগী অধ্যাপক এবং সিপিএস সদস্য ড. বুলবুল সিদ্দিকী। সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্নেন্সের (এসআইপিজি) পরিচালক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তৌফিক এম হক ওয়েবিনারটির সঞ্চালনা করেন। এতে শিক্ষাবিদ, কূটনীতিক, সাংবাদিক এবং বিভিন্ন বিষয়ের ছাত্র-ছাত্রীরাও অংশগ্রহণ করেন।
আলোচনায় ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের সন্তান ও সার্বিক বিষয়ে মার্কিনিদের দোষারোপ করে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এ ওয়াই রামাদান বলেন, ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরায়েলিদের নৃশংসতার ক্ষেত্রে মানবাধিকার অবহেলিত হয়েছে।
তিনি বলেন, সম্ভাব্য ন্যায় বিচারের অভাবে ফিলিস্তিনিদের দুর্ভোগ বেড়েছে। গত তিন দশকে শান্তি আলোচনার প্রক্রিয়া ফিলিস্তিনিদের পক্ষে কিছুই দেয়নি।
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমারা সব সময় মানবতার কথা বললেও তারা ইসরায়েলি হামলার কোনও নিন্দা করে না বরং অস্ত্র দিয়ে আরও সাহায্য করেছে। শান্তির মাধ্যমে এর সমাধান সম্ভব নয় বলেও মন্তব্য করেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত। গাজায় ইসরায়েলি হামলার সময় বাংলাদেশি সরকার ও জনগণকে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইউসূফ রামাদান।
ওয়েবিনারে অংশ নিয়ে সাবেক পররাষ্ট্রসচিব শহিদুল হক বলেন, এই সংকট নিরসনে জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের শক্ত অবস্থান নেওয়া উচিত। তিনি কার্যকর সমাধানের চেষ্টা করার বিষয়ে জাতিসংঘ, ওআইসি এবং আইসিসির ভূমিকা ব্যাখ্যা করেন। যদিও ইসরায়েলের যেকোনো বহু পাক্ষিক হস্তক্ষেপ না মানার ইতিহাস রয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত কর্তৃক ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আনীত যুদ্ধাপরাধের অভিযোগগুলো নিরপেক্ষ তদন্ত করে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলে তিনি মত দেন।
এনএসইউএর উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম ওয়েবিনারের সমাপনী বক্তব্যে বলেন, ফিলিস্তিনি ইস্যুটি কেবল মুসলমান হিসেবে নয় বরং ন্যায় বিচার ও মানবাধিকারে বিশ্বাসী যেকোনো ব্যক্তিই ফিলিস্তিনিদের সংগ্রাম ও দুর্দশা উপেক্ষা করতে পারবে না। তিনি বিশ্বাস করেন যে ভবিষ্যতে ন্যায় বিচার জয় লাভ করবে এবং ফিলিস্তিনিরা তাদের জমি, স্বাধীনতা ও জীবিকা ফিরে পাবে।
বাংলাদেশের নতুন ছাপা হওয়া ই পাসপোর্ট থেকে ইসরায়েল ভ্রমণের নিষেধাজ্ঞা কথাটি তুলে নেয় সরকার। সম্প্রতি আরব মুসলিম দেশগুলো একে একে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে থাকায় তা বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে প্রশ্ন তৈরি করে। বাংলাদেশও হয়তো ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেওয়া পথে হাঁটছে এবং ফিলিস্তিনের পক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেওয়া দুই রাষ্ট্র নীতি থেকে সরে আসছে।
তবে সরকারের তরফের ব্যাখ্যা হচ্ছে, বাংলাদেশের পাসপোর্টের মান আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিতে পাসপোর্ট থেকে কথাটি মুছে ফেলা হয়েছে। তবে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা থাকছে। বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদন ছাড়া কেউ ইসরায়েল গেলে বিচারের সম্মুখীন হতে হবে বলেও হুঁশিয়ার করে দিয়েছে সরকার। তবে আন্তর্জাতিক মানটি আসলে কি, সেই ব্যাখ্যা এখনো সরকারের কাছ থেকে পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন যে কোনো দেশের পাসপোর্টে এ ধরনের কথা লেখা থাকে না। তাই আমরাও আমাদের পাসপোর্ট থেকে এটি মুছে ফেলেছি। তবে ইসরায়েল নিয়ে আমাদের পররাষ্ট্র নীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাংলাদেশ এখনো জাতিসংঘের ১৯৬৭ সালের রেজুলেশন অনুযায়ী দুই রাষ্ট্র নীতিতে বিশ্বাস করে।
বাংলাদেশের এ আচরণে নিজেদের উদ্বেগের জানায় ঢাকার ফিলিস্তিন দূতাবাস। কারণ তারা মনে করে এ সুযোগে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের চালানো সহিংসতাকে ন্যায়সংগত প্রমাণ করার চেষ্টা চালাচ্ছে তেল আবিব। আর বিষয়টি নিয়ে ঢাকার ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত পাসপোর্ট থেকে ইসরায়েল ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি অগ্রহণযোগ্য বলে মন্তব্য করেন।
দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘বন্যার ফলে অনেক জায়গায় ফসলহানি হয়েছে, ব্যাহত হয়েছে পণ্য সরবরাহ শৃঙ্খল।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ ‘বেশ ভালোভাবে এগিয়ে’ যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকেও সরকার ভারতের কাছে ফেরত চাইবে। আজ রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বৈরিতার জন্য দেশগুলোর জনগণ নয়, বরং নীতিনির্ধারকেরা দায়ী। আর ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার কারণে সার্ক (দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা) কার্যকর...
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এই ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে