নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চা শ্রমিকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে, তাদের দিকও তো সবাইকে দেখতে হবে। শ্রমিকদের পরিশ্রমের কারণে মালিকেরা উপার্জন করেন। তাই তাদের ভালো মন্দ দেখার দায়িত্ব সকলের। আজ শনিবার গণভবনে চা বাগান মালিকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে সিলেট বিভাগের ১৩টি চা বাগান মালিক উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চা বাগান শ্রমিকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে। সেখান থেকে আপনারা মালিকেরাও উপার্জন করেন। তাই তাদের ভালো মন্দের দেখা সকলের দায়িত্ব। করোনাভাইরাসে অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য সবাই ক্ষতিগ্রস্ত, এতে কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু এই খেটে খাওয়া মানুষগুলোর দিকেও তো আমাদের একটু দেখতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘চা শিল্প আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক সময় আমাদের দেশের বড় অর্থকরী ফসল ছিল, যেটা রপ্তানি করে আমরা অর্থ উপার্জন করতাম। দেশের মানুষের আর্থিক অবস্থা ভালো হওয়ায় চায়ের চাহিদা দেশেও অনেক বেড়ে গেছে। আমরা উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছি। নতুন নতুন চা বাগানও করেছি। পঞ্চগড়ে চা বাগান ছিল না। আমি উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেই চা বাগানটা আস্তে আস্তে পঞ্চগড় থেকে এখন ঠাকুরগাঁও পর্যন্ত এসে গেছে। লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের দিকেও কেউ কেউ ছোট ছোট করে করছে। আগে শুধু চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগেই চা বাগান ছিল।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫৭ সালে টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন জানিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘এই শ্রমিকদের কিন্তু নাগরিকত্ব ছিল না। ব্রিটিশরা বিভিন্ন স্থান থেকে এনেছিল। মোটামুটি দাসত্বগিরিই করতে হতো তাদের। তিনিই (বঙ্গবন্ধু) যখন চেয়ারম্যান হলেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হলো। কিছু সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছিল। সেই সূত্রে তাদের সঙ্গে আমার একটা যোগাযোগ ছিল। তাঁরা এই কথাটা সব সময় মনে রাখে। ১৯৯৬ সালে আমার কাছে যে প্রস্তাব এসেছিল তার অনেকগুলো কাজ আমি করে দিয়েছিলাম।’
চা শ্রমিকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে, তাদের দিকও তো সবাইকে দেখতে হবে। শ্রমিকদের পরিশ্রমের কারণে মালিকেরা উপার্জন করেন। তাই তাদের ভালো মন্দ দেখার দায়িত্ব সকলের। আজ শনিবার গণভবনে চা বাগান মালিকদের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে সিলেট বিভাগের ১৩টি চা বাগান মালিক উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘চা বাগান শ্রমিকেরা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে কাজ করে। সেখান থেকে আপনারা মালিকেরাও উপার্জন করেন। তাই তাদের ভালো মন্দের দেখা সকলের দায়িত্ব। করোনাভাইরাসে অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য সবাই ক্ষতিগ্রস্ত, এতে কোনো সন্দেহ নাই। কিন্তু এই খেটে খাওয়া মানুষগুলোর দিকেও তো আমাদের একটু দেখতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘চা শিল্প আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এক সময় আমাদের দেশের বড় অর্থকরী ফসল ছিল, যেটা রপ্তানি করে আমরা অর্থ উপার্জন করতাম। দেশের মানুষের আর্থিক অবস্থা ভালো হওয়ায় চায়ের চাহিদা দেশেও অনেক বেড়ে গেছে। আমরা উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছি। নতুন নতুন চা বাগানও করেছি। পঞ্চগড়ে চা বাগান ছিল না। আমি উদ্যোগ নিয়েছিলাম, সেই চা বাগানটা আস্তে আস্তে পঞ্চগড় থেকে এখন ঠাকুরগাঁও পর্যন্ত এসে গেছে। লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের দিকেও কেউ কেউ ছোট ছোট করে করছে। আগে শুধু চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগেই চা বাগান ছিল।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫৭ সালে টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন জানিয়ে বঙ্গবন্ধু কন্যা বলেন, ‘এই শ্রমিকদের কিন্তু নাগরিকত্ব ছিল না। ব্রিটিশরা বিভিন্ন স্থান থেকে এনেছিল। মোটামুটি দাসত্বগিরিই করতে হতো তাদের। তিনিই (বঙ্গবন্ধু) যখন চেয়ারম্যান হলেন, তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হলো। কিছু সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছিল। সেই সূত্রে তাদের সঙ্গে আমার একটা যোগাযোগ ছিল। তাঁরা এই কথাটা সব সময় মনে রাখে। ১৯৯৬ সালে আমার কাছে যে প্রস্তাব এসেছিল তার অনেকগুলো কাজ আমি করে দিয়েছিলাম।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে