নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামীকাল শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে বিশেষ গণ টিকার ক্যাম্পেইন। ৭ থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত স্থানীয় পরিস্থিতি অনুযায়ী ছয় দিন হবে এই ক্যাম্পেইন। যেখানে ৩২ লাখ মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনা হবে।
শুক্রবার রাজধানীর মহাখালীতে দেশব্যাপী করোনা ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন সম্পর্কিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশীদ আলম।
খুরশীদ আলম বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা প্রদানের পরিসর বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। ৭ আগস্ট থেকে ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগণকে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনা হবে। ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়ন, ১ হাজার ৫৩টি পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন ৪৩৩টি ওয়ার্ডে ৩২ হাজার ৭০৬ জন টিকাদানকারী ও ৩৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবকের মাধ্যমে একযোগে টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হবে।
খুরশীদ আলম বলেন, ১৮ বছর বয়সীদের অনেকের আইডি কার্ড নেই। এতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তাই বয়স ১৮ না করে ২৫ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা আগে রেজিস্ট্রেশন করেছেন তারা যেখানে কেন্দ্র নির্ধারণ হয়েছে সেখানে টিকা নেবে। ক্যাম্পেইনের টিকাদান আলাদাভাবে পরিচালিক হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরও বলেন, যেকোনো ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম সুনির্দিষ্টভাবে প্রদানে পরিকল্পনা করা সম্ভব হয় না। আমরা আমাদের সক্ষমতা অনুযায়ী পরিকল্পনা তৈরি করেছি। দেশে ভ্যাকসিনের ঘাটতি থাকলেও সকলকে ভ্যাকসিন প্রদানে সরকার বদ্ধপরিকর। এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৯৯ হাজারে অধিক মানুষকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য মহাপরিচালক বলেন, কোভ্যাক্সসহ বিভিন্ন ভ্যাকসিন উৎপাদনকারীদের সঙ্গে কথা হয়েছে। দেশেও ভ্যাকসিন উৎপাদ নেট ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। নেতিবাচক চিন্তা ও কুসংস্কার পরিহার করে ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে করোনা প্রতিরোধে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সারা বিশ্বে টিকাকে কেন্দ্র করে রাজনীতি রয়েছে। ইতিমধ্যে টিকা প্রদানের পরিমাণ বেড়েছে। গত দশদিনে ৩০ লাখ টিকা দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় বড় আকারে ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন যদি না করতে পারি তাহলে বিরাট জনগোষ্ঠীকে কাভার করা যাবে না। এটা আমাদের কাছে একটি পাইলট প্রজেক্ট। এ থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।
অসুস্থতার কারণে ব্রিফিংয়ের উপস্থিত থাকতে পারেননি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, এমআইএস পরিচালক অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান, ইপিআই কর্মসূচির ব্যবস্থাপক ডা. মওলা বক্স চৌধুরী প্রমুখ।
আগামীকাল শনিবার থেকে শুরু হচ্ছে বিশেষ গণ টিকার ক্যাম্পেইন। ৭ থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত স্থানীয় পরিস্থিতি অনুযায়ী ছয় দিন হবে এই ক্যাম্পেইন। যেখানে ৩২ লাখ মানুষকে টিকাকরণের আওতায় আনা হবে।
শুক্রবার রাজধানীর মহাখালীতে দেশব্যাপী করোনা ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন সম্পর্কিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ বি এম খুরশীদ আলম।
খুরশীদ আলম বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধী টিকা প্রদানের পরিসর বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। ৭ আগস্ট থেকে ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগণকে ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনা হবে। ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়ন, ১ হাজার ৫৩টি পৌরসভা ও সিটি করপোরেশন ৪৩৩টি ওয়ার্ডে ৩২ হাজার ৭০৬ জন টিকাদানকারী ও ৩৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবকের মাধ্যমে একযোগে টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু হবে।
খুরশীদ আলম বলেন, ১৮ বছর বয়সীদের অনেকের আইডি কার্ড নেই। এতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তাই বয়স ১৮ না করে ২৫ নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা আগে রেজিস্ট্রেশন করেছেন তারা যেখানে কেন্দ্র নির্ধারণ হয়েছে সেখানে টিকা নেবে। ক্যাম্পেইনের টিকাদান আলাদাভাবে পরিচালিক হবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আরও বলেন, যেকোনো ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম সুনির্দিষ্টভাবে প্রদানে পরিকল্পনা করা সম্ভব হয় না। আমরা আমাদের সক্ষমতা অনুযায়ী পরিকল্পনা তৈরি করেছি। দেশে ভ্যাকসিনের ঘাটতি থাকলেও সকলকে ভ্যাকসিন প্রদানে সরকার বদ্ধপরিকর। এখন পর্যন্ত ১ কোটি ৯৯ হাজারে অধিক মানুষকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য মহাপরিচালক বলেন, কোভ্যাক্সসহ বিভিন্ন ভ্যাকসিন উৎপাদনকারীদের সঙ্গে কথা হয়েছে। দেশেও ভ্যাকসিন উৎপাদ নেট ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। নেতিবাচক চিন্তা ও কুসংস্কার পরিহার করে ভ্যাকসিন গ্রহণের মাধ্যমে করোনা প্রতিরোধে সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সারা বিশ্বে টিকাকে কেন্দ্র করে রাজনীতি রয়েছে। ইতিমধ্যে টিকা প্রদানের পরিমাণ বেড়েছে। গত দশদিনে ৩০ লাখ টিকা দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় বড় আকারে ভ্যাকসিন ক্যাম্পেইন যদি না করতে পারি তাহলে বিরাট জনগোষ্ঠীকে কাভার করা যাবে না। এটা আমাদের কাছে একটি পাইলট প্রজেক্ট। এ থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।
অসুস্থতার কারণে ব্রিফিংয়ের উপস্থিত থাকতে পারেননি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, এমআইএস পরিচালক অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান, ইপিআই কর্মসূচির ব্যবস্থাপক ডা. মওলা বক্স চৌধুরী প্রমুখ।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
২ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে