নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রত্যেকটা ভোট এলেই বলা হয়, একটা অগ্নিপরীক্ষা সামনে। এবার বলা হচ্ছে আন্তর্জাতিক অগ্নিপরীক্ষার মুখে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। কেন এমনটা বলা হয়? সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ঠিক ওই সেন্সে অগ্নিপরীক্ষা না। নির্বাচন যদি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় না যায়, আমরা আগেও দেখেছি, ১৯৯৬ সালে কোনো একটা আন্দোলন–টান্দোলনের মধ্যে দিয়ে নির্বাচন হয়েছিল। এরপর কিন্তু সে নির্বাচনটা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। নির্বাচনটা গ্রহণযোগ্য হয়নি বলে আবারও অল্প দিনের ব্যবধানে কিন্তু আবারও একটা নির্বাচন হয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনো নির্বাচন করতে চাই না, যেটা আবার নতুন করে দেশকে একটা সংকটের মধ্যে ফেলে। আমরা চাই যে, একটা নির্বাচন হবে; যে সরকারই হোক না কেন, যেন সরকার স্থায়ী রূপ নেবে।’
আজ সেনাবাহিনী নামল, এরপর নির্বাচনী সহিংসতা কতখানি এড়ানো যাবে বলে করেন? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘আমাদের যত আয়োজন সব কিন্তু শান্তি–শৃঙ্খলার মধ্যে যেন ভোট হয়, সে পরিবেশ সৃষ্টি করা। এটা জনগণেরও চাওয়া, যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। আমরা যতগুলো সংলাপ করেছি, সেখানেও সবাই বলছেন; যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। পরিবেশ যেন সুন্দর থাকে, সবাই যেন সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে, সে জন্যই সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। আমরা আশ্বস্ত, ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ভোট সুন্দরভাবে হবে।’
কারও কারও বর্জনকে কেন্দ্র করে যে একটা আশঙ্কা রয়েছে, সেনাবাহিনী নামানোর ফলে সেটি কমবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘শুধু সেনাবাহিনী নামানোর মাধ্যমে না, আমাদের যতগুলো বাহিনী রয়েছে সবাই কিন্তু এখন অনেক সক্ষম। অনেক দিকে থেকে অনেক উন্নত হয়েছে। তার সঙ্গে সেনাবাহিনী ট্যাগ হয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে বলে আমি মনে করি।’
এবারের নির্বাচনে একটি বড় দল আসছে না, সে ক্ষেত্রে ভোটারদের কেন্দ্রে আনার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছেন কি না বা গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটাকে আমরা চ্যালেঞ্জ বলব না। তবে আমরা মাথায় নিয়েছি, ভোটারদের উপস্থিতি লাগবে, ভোটারদের ইনভলভমেন্টটা লাগবে এবং এই ব্যাপারটাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। যে কারণে ভোটারদের আনার ব্যাপারে অনেক রকম প্রচারণা এবং ভোটার সচেতনতা নিয়ে সব সময় কিন্তু মেসেজ যাচ্ছে। আমরা কিন্তু অনেক ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। ইভেন, আমরা লোকাল প্রশাসনগুলোকে বলে আসছি, আপনারাও জনগণের মধ্যে প্রচার করেন। আমরা প্রার্থীদের সঙ্গেও বসেছি। প্রায় আট থেকে দশটা জেলার প্রার্থীদের সঙ্গে বসে আমি নিজে মিটিং করেছি। আমরা তাদের বলেছি, ভোটার ছাড়া ভোটের কিন্তু দাম নেই, ভোটার হচ্ছে ভোটের প্রাণ। ভোটে যদি ভোটার না থাকে ভোট কিন্তু নিষ্প্রাণ হয়ে যাবে। আপনার এই জায়গাগুলো খেয়াল রাখবেন। আপনারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান তাদের ভোটকেন্দ্রে আসার দিকে আকৃষ্ট করেন। ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীদের। যদি ভোটার ভোটকেন্দ্রে কম হয়ে যায় তবে তা উৎসবমুখর হবে না, একটু তো ভোট নিষ্প্রাণ হবেই।’
তাহলে কি নির্বাচন প্রশ্নের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা থাকছেই, এ প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা আমি বলব না। সময় বলবে। তবে, উৎসবমুখর যে একটা ভাব, ভোটার যদি না থাকে তা কমে যাবে।’
বিএনপি ও সমমনা দলগুলো নির্বাচনে না আসায়, নির্বাচনটা অনেকটা একতরফা হচ্ছে কি না? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা নিয়ে আমি কিছু বলব না। যখন ভোটটা হয়ে যাবে, তখন দেশের জনগণ এ বিষয়ে কথা বলবে। ভালো হয়েছে, না মন্দ হয়েছে; তা বলার আমি কেউ না। বলবে জনগণ। আমরা বিশ্বাস করি, ভোটের পরিবেশ রয়েছে। একটা ভালো ভোট হবে।’
একটা বড় দল না আসার কারণে অতৃপ্তি কাজ করছে কতটা, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু বলব না। আমাদের তৃপ্তি, অতৃপ্তি নেই।’
নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার আগে বিরোধীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে কথা বলেছিলেন। আপনারা সরকারকে কোনো বার্তা দিয়েছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে সিইসি স্যার তো ব্রিফও করেছেন। বার্তা দিয়ে নয়, সব সময় আমরা নানান জায়গায় কথা বলেছি, একটা সুন্দর ইলেকশন করতে হবে। গ্রেপ্তার যেটা হচ্ছে, আমি যেটা জানি; যখনই কেউ নাশকতামূলক কাজ করছে, সেটা কী আইনের ঊর্ধ্বে উঠে যাবে? সেটা তো আইনের ঊর্ধ্বে উঠবে না।’
ভোটের মাঠ আপনাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ। কোথাও কোনো অসুবিধা হলে জাস্ট প্রমাণ দেন, এখনই অ্যাকশন নেব। যেখানেই অনিয়ম, সেখানেই অ্যাকশন। প্রয়োজনে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। ভোটের দিনও যদি কেউ অনিয়ম করে, আমরা ভোট বন্ধ করে দেব।’
দেশকে সংকটের মধ্যে ফেলে, এমন নির্বাচন নির্বাচন কমিশন চায় না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রত্যেকটা ভোট এলেই বলা হয়, একটা অগ্নিপরীক্ষা সামনে। এবার বলা হচ্ছে আন্তর্জাতিক অগ্নিপরীক্ষার মুখে আমরা দাঁড়িয়ে আছি। কেন এমনটা বলা হয়? সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ঠিক ওই সেন্সে অগ্নিপরীক্ষা না। নির্বাচন যদি গ্রহণযোগ্য মাত্রায় না যায়, আমরা আগেও দেখেছি, ১৯৯৬ সালে কোনো একটা আন্দোলন–টান্দোলনের মধ্যে দিয়ে নির্বাচন হয়েছিল। এরপর কিন্তু সে নির্বাচনটা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। নির্বাচনটা গ্রহণযোগ্য হয়নি বলে আবারও অল্প দিনের ব্যবধানে কিন্তু আবারও একটা নির্বাচন হয়ে গেছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনো নির্বাচন করতে চাই না, যেটা আবার নতুন করে দেশকে একটা সংকটের মধ্যে ফেলে। আমরা চাই যে, একটা নির্বাচন হবে; যে সরকারই হোক না কেন, যেন সরকার স্থায়ী রূপ নেবে।’
আজ সেনাবাহিনী নামল, এরপর নির্বাচনী সহিংসতা কতখানি এড়ানো যাবে বলে করেন? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘আমাদের যত আয়োজন সব কিন্তু শান্তি–শৃঙ্খলার মধ্যে যেন ভোট হয়, সে পরিবেশ সৃষ্টি করা। এটা জনগণেরও চাওয়া, যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। আমরা যতগুলো সংলাপ করেছি, সেখানেও সবাই বলছেন; যেন সেনাবাহিনী মাঠে নামে। পরিবেশ যেন সুন্দর থাকে, সবাই যেন সুন্দরভাবে ভোট দিতে পারে, সে জন্যই সেনাবাহিনী নামানো হয়েছে। আমরা আশ্বস্ত, ভোটের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। ভোট সুন্দরভাবে হবে।’
কারও কারও বর্জনকে কেন্দ্র করে যে একটা আশঙ্কা রয়েছে, সেনাবাহিনী নামানোর ফলে সেটি কমবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে এ নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘শুধু সেনাবাহিনী নামানোর মাধ্যমে না, আমাদের যতগুলো বাহিনী রয়েছে সবাই কিন্তু এখন অনেক সক্ষম। অনেক দিকে থেকে অনেক উন্নত হয়েছে। তার সঙ্গে সেনাবাহিনী ট্যাগ হয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে বলে আমি মনে করি।’
এবারের নির্বাচনে একটি বড় দল আসছে না, সে ক্ষেত্রে ভোটারদের কেন্দ্রে আনার বিষয়টিকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিচ্ছেন কি না বা গ্রহণযোগ্য হবে বলে মনে করছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটাকে আমরা চ্যালেঞ্জ বলব না। তবে আমরা মাথায় নিয়েছি, ভোটারদের উপস্থিতি লাগবে, ভোটারদের ইনভলভমেন্টটা লাগবে এবং এই ব্যাপারটাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। যে কারণে ভোটারদের আনার ব্যাপারে অনেক রকম প্রচারণা এবং ভোটার সচেতনতা নিয়ে সব সময় কিন্তু মেসেজ যাচ্ছে। আমরা কিন্তু অনেক ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছি। ইভেন, আমরা লোকাল প্রশাসনগুলোকে বলে আসছি, আপনারাও জনগণের মধ্যে প্রচার করেন। আমরা প্রার্থীদের সঙ্গেও বসেছি। প্রায় আট থেকে দশটা জেলার প্রার্থীদের সঙ্গে বসে আমি নিজে মিটিং করেছি। আমরা তাদের বলেছি, ভোটার ছাড়া ভোটের কিন্তু দাম নেই, ভোটার হচ্ছে ভোটের প্রাণ। ভোটে যদি ভোটার না থাকে ভোট কিন্তু নিষ্প্রাণ হয়ে যাবে। আপনার এই জায়গাগুলো খেয়াল রাখবেন। আপনারা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে যান তাদের ভোটকেন্দ্রে আসার দিকে আকৃষ্ট করেন। ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীদের। যদি ভোটার ভোটকেন্দ্রে কম হয়ে যায় তবে তা উৎসবমুখর হবে না, একটু তো ভোট নিষ্প্রাণ হবেই।’
তাহলে কি নির্বাচন প্রশ্নের মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা থাকছেই, এ প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা আমি বলব না। সময় বলবে। তবে, উৎসবমুখর যে একটা ভাব, ভোটার যদি না থাকে তা কমে যাবে।’
বিএনপি ও সমমনা দলগুলো নির্বাচনে না আসায়, নির্বাচনটা অনেকটা একতরফা হচ্ছে কি না? এমন প্রশ্নে রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘এটা নিয়ে আমি কিছু বলব না। যখন ভোটটা হয়ে যাবে, তখন দেশের জনগণ এ বিষয়ে কথা বলবে। ভালো হয়েছে, না মন্দ হয়েছে; তা বলার আমি কেউ না। বলবে জনগণ। আমরা বিশ্বাস করি, ভোটের পরিবেশ রয়েছে। একটা ভালো ভোট হবে।’
একটা বড় দল না আসার কারণে অতৃপ্তি কাজ করছে কতটা, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু বলব না। আমাদের তৃপ্তি, অতৃপ্তি নেই।’
নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার আগে বিরোধীদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে কথা বলেছিলেন। আপনারা সরকারকে কোনো বার্তা দিয়েছেন কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে সিইসি স্যার তো ব্রিফও করেছেন। বার্তা দিয়ে নয়, সব সময় আমরা নানান জায়গায় কথা বলেছি, একটা সুন্দর ইলেকশন করতে হবে। গ্রেপ্তার যেটা হচ্ছে, আমি যেটা জানি; যখনই কেউ নাশকতামূলক কাজ করছে, সেটা কী আইনের ঊর্ধ্বে উঠে যাবে? সেটা তো আইনের ঊর্ধ্বে উঠবে না।’
ভোটের মাঠ আপনাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে কি না, এমন প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, ‘ইনশা আল্লাহ। কোথাও কোনো অসুবিধা হলে জাস্ট প্রমাণ দেন, এখনই অ্যাকশন নেব। যেখানেই অনিয়ম, সেখানেই অ্যাকশন। প্রয়োজনে প্রার্থিতা বাতিল করা হবে। ভোটের দিনও যদি কেউ অনিয়ম করে, আমরা ভোট বন্ধ করে দেব।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৬ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৭ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৮ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৮ ঘণ্টা আগে