ডেস্ক রিপোর্ট, ঢাকা
আধুনিক পর্যটনের ক্ষেত্রে এয়ারপোর্ট বা বিমানবন্দর খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। পৃথিবীর কোনো বিমানবন্দর সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত, কোনো বিমানবন্দর বিখ্যাত তার পরিষেবার জন্য। কোনোটি আবার কুখ্যাতও বটে।
সন্দেহ নেই যে বিমানবন্দরের কাজ নির্দিষ্ট নিয়মে চলে। যেকোনো বিমানবন্দর অবশ্যই একটি ব্যস্ততম জায়গা, যেখানে কারও অন্য দিকে তাকানোর সময় থাকে না। তবে এর মধ্যেই যেসব বিমানবন্দর যাত্রীদের সবচেয়ে ভালো পরিষেবা দিতে পারে তারা সমাদৃত হয়। পরিচ্ছন্নতা, যাত্রী সন্তুষ্টি, সহজ যোগাযোগ, সর্বোপরি সহজ যাত্রার ওপর ভিত্তি করে ২০০৬ সাল থেকে এসিআই ওয়ার্ল্ড নামে একটি প্রতিষ্ঠান সেরা বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। তালিকা প্রকাশকারী প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক এএসকিউ অ্যাওয়ার্ডসে এবার জায়গা করে নিয়েছে বিভিন্ন দেশের ৯টি বিমানবন্দর।
তালিকার প্রথমে আছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যারোলাইনার গ্রিরের কাছে গ্রিনভিল ও স্পার্টানবার্গের মাঝপথে অবস্থিত গ্রিনভিল–স্পার্টানবার্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। চার্লসটন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরে এটি দক্ষিণ ক্যারোলাইনার দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। এ বিমানবন্দরটি উত্তর আমেরিকার নিবেদিত স্টাফ, সহজ যাত্রা, উপভোগ্য ও সবচেয়ে পরিষ্কার বিমানবন্দরের জন্য পুরস্কার পেয়েছে।
দ্বিতীয় অবস্থানে আছে গ্র্যান্ড র্যাপিডস জেরাল্ড আর ফোর্ড আন্তর্জাতিক ক্যাসকেড টাউনশিপের একটি বাণিজ্যিক বিমানবন্দর। এটি যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম মিশিগান অঞ্চলের বৃহত্তম বাণিজ্যিক বিমানবন্দর ও ডেট্রয়েট মেট্রোপলিটন বিমানবন্দরের পরে মিশিগানের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর। তৃতীয় অবস্থানে আছে রোম-লেওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি রোমের ফিউয়ামায় অবস্থিত। ১৬ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এ বিমানবন্দরটি রোমের ব্যস্ততম ও ইউরোপের নবম ব্যস্ততম বিমানবন্দর।
চতুর্থ অবস্থানে আছে মোহাম্মদ ভি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি মরক্কোসহ আফ্রিকার ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলোর একটি। ২০২২ সালেও এটি আফ্রিকার চতুর্থ ব্যস্ততম বিমানবন্দর ছিল। তালিকার পঞ্চম স্থানে আছে ইজমির আদনান মেন্দেরেস বিমানবন্দর। এটি ইজমির ও তুরস্কের আশপাশের বেশির ভাগ প্রদেশে পরিষেবা দিয়ে থাকে। ইজমিরের প্রধান বিমানবন্দরটি গাজিমির জেলা শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
তালিকার ছয় নম্বরে আছে হোসে জোয়াকুইন দে ওলমেডো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি গুয়ায়াস প্রদেশের রাজধানী ও ইকুয়েডরের সবচেয়ে জনবহুল শহর গুয়াকুইলে পরিষেবা দেয় এবং এটি দেশটির দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। সাত নম্বরে আছে ওমানের সালালাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি সালালাহ শহরের কেন্দ্র থেকে সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে ধোফারের সালালাহ উপকূলীয় সমভূমিতে অবস্থিত। এটি ওমানের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
আশ্চর্যের বিষয়, পুরস্কারের এই তালিকায় ইন্দোনেশিয়ার দুটি বিমানবন্দরের নাম আছে। আট নম্বরে আছে দেশটির সুলতান হাসানউদ্দিন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ইন্দোনেশিয়ার মাকাসার শহরের কেন্দ্র থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। আর নয় নম্বরে আছে দেশটির যোগকার্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ইন্দোনেশিয়ার জাভার কুলোন প্রোগো রিজেন্সির তেমন জেলায় অবস্থিত।
আধুনিক পর্যটনের ক্ষেত্রে এয়ারপোর্ট বা বিমানবন্দর খুবই গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। পৃথিবীর কোনো বিমানবন্দর সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত, কোনো বিমানবন্দর বিখ্যাত তার পরিষেবার জন্য। কোনোটি আবার কুখ্যাতও বটে।
সন্দেহ নেই যে বিমানবন্দরের কাজ নির্দিষ্ট নিয়মে চলে। যেকোনো বিমানবন্দর অবশ্যই একটি ব্যস্ততম জায়গা, যেখানে কারও অন্য দিকে তাকানোর সময় থাকে না। তবে এর মধ্যেই যেসব বিমানবন্দর যাত্রীদের সবচেয়ে ভালো পরিষেবা দিতে পারে তারা সমাদৃত হয়। পরিচ্ছন্নতা, যাত্রী সন্তুষ্টি, সহজ যোগাযোগ, সর্বোপরি সহজ যাত্রার ওপর ভিত্তি করে ২০০৬ সাল থেকে এসিআই ওয়ার্ল্ড নামে একটি প্রতিষ্ঠান সেরা বিমানবন্দরের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। তালিকা প্রকাশকারী প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক এএসকিউ অ্যাওয়ার্ডসে এবার জায়গা করে নিয়েছে বিভিন্ন দেশের ৯টি বিমানবন্দর।
তালিকার প্রথমে আছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ক্যারোলাইনার গ্রিরের কাছে গ্রিনভিল ও স্পার্টানবার্গের মাঝপথে অবস্থিত গ্রিনভিল–স্পার্টানবার্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। চার্লসটন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরে এটি দক্ষিণ ক্যারোলাইনার দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। এ বিমানবন্দরটি উত্তর আমেরিকার নিবেদিত স্টাফ, সহজ যাত্রা, উপভোগ্য ও সবচেয়ে পরিষ্কার বিমানবন্দরের জন্য পুরস্কার পেয়েছে।
দ্বিতীয় অবস্থানে আছে গ্র্যান্ড র্যাপিডস জেরাল্ড আর ফোর্ড আন্তর্জাতিক ক্যাসকেড টাউনশিপের একটি বাণিজ্যিক বিমানবন্দর। এটি যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম মিশিগান অঞ্চলের বৃহত্তম বাণিজ্যিক বিমানবন্দর ও ডেট্রয়েট মেট্রোপলিটন বিমানবন্দরের পরে মিশিগানের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর। তৃতীয় অবস্থানে আছে রোম-লেওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ফিউমিসিনো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি রোমের ফিউয়ামায় অবস্থিত। ১৬ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত এ বিমানবন্দরটি রোমের ব্যস্ততম ও ইউরোপের নবম ব্যস্ততম বিমানবন্দর।
চতুর্থ অবস্থানে আছে মোহাম্মদ ভি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি মরক্কোসহ আফ্রিকার ব্যস্ততম বিমানবন্দরগুলোর একটি। ২০২২ সালেও এটি আফ্রিকার চতুর্থ ব্যস্ততম বিমানবন্দর ছিল। তালিকার পঞ্চম স্থানে আছে ইজমির আদনান মেন্দেরেস বিমানবন্দর। এটি ইজমির ও তুরস্কের আশপাশের বেশির ভাগ প্রদেশে পরিষেবা দিয়ে থাকে। ইজমিরের প্রধান বিমানবন্দরটি গাজিমির জেলা শহর থেকে ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
তালিকার ছয় নম্বরে আছে হোসে জোয়াকুইন দে ওলমেডো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি গুয়ায়াস প্রদেশের রাজধানী ও ইকুয়েডরের সবচেয়ে জনবহুল শহর গুয়াকুইলে পরিষেবা দেয় এবং এটি দেশটির দ্বিতীয় ব্যস্ততম বিমানবন্দর। সাত নম্বরে আছে ওমানের সালালাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি সালালাহ শহরের কেন্দ্র থেকে সাড়ে পাঁচ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে ধোফারের সালালাহ উপকূলীয় সমভূমিতে অবস্থিত। এটি ওমানের দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।
আশ্চর্যের বিষয়, পুরস্কারের এই তালিকায় ইন্দোনেশিয়ার দুটি বিমানবন্দরের নাম আছে। আট নম্বরে আছে দেশটির সুলতান হাসানউদ্দিন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ইন্দোনেশিয়ার মাকাসার শহরের কেন্দ্র থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। আর নয় নম্বরে আছে দেশটির যোগকার্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। এটি ইন্দোনেশিয়ার জাভার কুলোন প্রোগো রিজেন্সির তেমন জেলায় অবস্থিত।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে