অলকানন্দা রায়, ঢাকা
একই অঙ্গে অনেক রূপ বললে যে চিত্রকল্প ভেসে ওঠে, এপি তালুকদারকে দেখলে সে চিত্রকল্পই পাওয়া যায়। তিনি একজন ক্রীড়া শিক্ষক, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের রেফারি, সাইক্লিস্ট, অ্যাথলেট, ম্যারাথনিস্ট ও পর্যটক! তবে অদ্ভুতভাবে তাঁকে বেশি প্রশ্ন শুনতে হয় তাঁর নাম নিয়ে। এপি মানে কী?
সে প্রশ্নটি আমিও করেছিলাম। উত্তরে তিনি জানালেন, তাঁর নাম মৌসুমী আখতার এপি তালুকদার। তবে এপি তালুকদার নামেই তিনি পরিচিত। চিটাগাং গ্রামার স্কুল, ঢাকা নামের একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শারীরিক শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন তিনি।
ছোটবেলায় বাইসাইকেল চালানো শিখলেও ২০১৮ সাল থেকে পুরোপুরি সাইক্লিস্ট হয়ে ওঠেন এপি তালুকদার। অভিযাত্রী নামের একটি সংগঠনের সঙ্গে ১১০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে গিয়েছিলেন ফরিদপুর। দিনটি ছিল তাঁর কাছে ‘স্বপ্নের মতো’। ঢাকায় ফিরে কয়েক দিন পর তিনি সাইকেল কিনে নেন। সেই থেকে সাইকেলেই ঘুরছেন তিনি।
সীমানা ছাড়িয়ে
পার্বত্য চট্টগ্রামসহ প্রায় পুরো দেশ বাইসাইকেলে ঘুরেছেন এপি তালুকদার। শুধু ঘুরেছেন বললে ভুল হবে। গেছেন বিভিন্ন স্কুলে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। তাদের সচেতন করার চেষ্টা করেছেন। তারপর আবারও নেমেছেন পথে। দেখেছেন মানুষ ও সংস্কৃতির বিভিন্ন স্তর।
দেশের বাইরে সাইকেল নিয়ে গিয়েছিলেন ভারতে, ১২ দিনের ভ্রমণে। সে ভ্রমণে তাঁরা সাইকেল চালিয়ে ঘুরেছিলেন ফুলবাড়ী, জলপাইগুড়ি দিয়ে গরুমারা, গরুবাথান, বিন্দু, লাভা, কালিম্পং, রিসপ, ইচ্ছেগাঁ, দার্জিলিং, মিরিক। তারপর ফিরে আসেন দেশে।
গুরুত্বপূর্ণ ভ্রমণ
২০১৮ সাল থেকে সাইকেল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ভ্রমণ করেছেন এপি তালুকদার। কিন্তু তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হয়ে আছে সীমান্ত অভিযান। অভিযাত্রী নামের সংগঠনটির আয়োজনে এই ভ্রমণটি শুরু হয়েছে ২০২০ সাল থেকে। বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তের দীর্ঘ পথ সাইকেলে পাড়ি দেওয়া হয় এই অভিযানে। সীমান্ত, সীমান্তের মানুষ, সংস্কৃতি ইত্যাদি দেখা হয় এ সময়। প্রতিবছরই জমে দারুণ স্মৃতি।
একলা ভ্রমণ
প্রথমবারের মতো একা ভ্রমণে গিয়েছিলেন ভারত। কলকাতা থেকে দিল্লি, দেরাদুন, মুসৌরি, ঋষিকেশ, হরিদ্বার ঘুরে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ। এই দীর্ঘ পথের প্রচুর স্মৃতি এখনো জ্বলজ্বল করে এপি তালুকদারের মনে। দিল্লিতে গিয়ে তিনি আবিষ্কার করেন, সে শহরে নারীদের বাসভ্রমণে কোনো টাকা লাগে না! বিষয়টি তাঁকে দারুণ আনন্দ দেয়।
আপাতত ভ্রমণ আর নিজের পেশাকেই উপভোগ করছেন এপি তালুকদার।
একই অঙ্গে অনেক রূপ বললে যে চিত্রকল্প ভেসে ওঠে, এপি তালুকদারকে দেখলে সে চিত্রকল্পই পাওয়া যায়। তিনি একজন ক্রীড়া শিক্ষক, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের রেফারি, সাইক্লিস্ট, অ্যাথলেট, ম্যারাথনিস্ট ও পর্যটক! তবে অদ্ভুতভাবে তাঁকে বেশি প্রশ্ন শুনতে হয় তাঁর নাম নিয়ে। এপি মানে কী?
সে প্রশ্নটি আমিও করেছিলাম। উত্তরে তিনি জানালেন, তাঁর নাম মৌসুমী আখতার এপি তালুকদার। তবে এপি তালুকদার নামেই তিনি পরিচিত। চিটাগাং গ্রামার স্কুল, ঢাকা নামের একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে শারীরিক শিক্ষক হিসেবে কাজ করেন তিনি।
ছোটবেলায় বাইসাইকেল চালানো শিখলেও ২০১৮ সাল থেকে পুরোপুরি সাইক্লিস্ট হয়ে ওঠেন এপি তালুকদার। অভিযাত্রী নামের একটি সংগঠনের সঙ্গে ১১০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে গিয়েছিলেন ফরিদপুর। দিনটি ছিল তাঁর কাছে ‘স্বপ্নের মতো’। ঢাকায় ফিরে কয়েক দিন পর তিনি সাইকেল কিনে নেন। সেই থেকে সাইকেলেই ঘুরছেন তিনি।
সীমানা ছাড়িয়ে
পার্বত্য চট্টগ্রামসহ প্রায় পুরো দেশ বাইসাইকেলে ঘুরেছেন এপি তালুকদার। শুধু ঘুরেছেন বললে ভুল হবে। গেছেন বিভিন্ন স্কুলে। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। তাদের সচেতন করার চেষ্টা করেছেন। তারপর আবারও নেমেছেন পথে। দেখেছেন মানুষ ও সংস্কৃতির বিভিন্ন স্তর।
দেশের বাইরে সাইকেল নিয়ে গিয়েছিলেন ভারতে, ১২ দিনের ভ্রমণে। সে ভ্রমণে তাঁরা সাইকেল চালিয়ে ঘুরেছিলেন ফুলবাড়ী, জলপাইগুড়ি দিয়ে গরুমারা, গরুবাথান, বিন্দু, লাভা, কালিম্পং, রিসপ, ইচ্ছেগাঁ, দার্জিলিং, মিরিক। তারপর ফিরে আসেন দেশে।
গুরুত্বপূর্ণ ভ্রমণ
২০১৮ সাল থেকে সাইকেল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ভ্রমণ করেছেন এপি তালুকদার। কিন্তু তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হয়ে আছে সীমান্ত অভিযান। অভিযাত্রী নামের সংগঠনটির আয়োজনে এই ভ্রমণটি শুরু হয়েছে ২০২০ সাল থেকে। বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তের দীর্ঘ পথ সাইকেলে পাড়ি দেওয়া হয় এই অভিযানে। সীমান্ত, সীমান্তের মানুষ, সংস্কৃতি ইত্যাদি দেখা হয় এ সময়। প্রতিবছরই জমে দারুণ স্মৃতি।
একলা ভ্রমণ
প্রথমবারের মতো একা ভ্রমণে গিয়েছিলেন ভারত। কলকাতা থেকে দিল্লি, দেরাদুন, মুসৌরি, ঋষিকেশ, হরিদ্বার ঘুরে কলকাতা হয়ে বাংলাদেশ। এই দীর্ঘ পথের প্রচুর স্মৃতি এখনো জ্বলজ্বল করে এপি তালুকদারের মনে। দিল্লিতে গিয়ে তিনি আবিষ্কার করেন, সে শহরে নারীদের বাসভ্রমণে কোনো টাকা লাগে না! বিষয়টি তাঁকে দারুণ আনন্দ দেয়।
আপাতত ভ্রমণ আর নিজের পেশাকেই উপভোগ করছেন এপি তালুকদার।
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
২ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
২ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
২ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
২ দিন আগে