আনিকা জীনাত
সব সময় যে আপনাকে অনেক দাম দিয়ে মোবাইল ফোন কিনতে হবে, তার কোনো মানে নেই। উদ্দেশ্য যদি হয় কথা বলা আর অন্যান্য কাজে হালকা ব্যবহার, তাহলে আপনার বাজেটের মধ্যেও কিনতে পারবেন মনের মতো মোবাইল ফোন। জানাচ্ছেন আনিকা জীনাত।
শাওমি রেডমি নোট ৯এ
এক বছর আগে বাজারে আসা ফোনটির দাম সাড়ে ১০ হাজার টাকা। অ্যান্ড্রয়েড ১০ ওএসচালিত ফোনটির র্যাম ২ জিবি ও স্টোরেজ ৩২ জিবি। ফোনটিতে আছে ৬.৩ ইঞ্চি আইপিএস ডিসপ্লে, যার রেজল্যুশন ৭২০×১৬০০ পিক্সেল। মিডিয়াটেক হেলিও জি২৫ প্রসেসরসংবলিত ফোনটিতে আছে ১৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। সামনে আছে ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এর ব্যাটারি বেশ শক্তিশালী। ৫ হাজার এমএএইচের ব্যাটারিটি সাপোর্ট করবে ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং।
ভিভো ওয়াই১এস
দেশে তৈরি ফোনটির অফিশিয়াল দাম ৯ হাজার ৯৯০ টাকা। ছবি তোলার জন্য রয়েছে ১৩ ও ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। ২ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজের ফোনটিতে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে আছে অ্যান্ড্রয়েড ১০। ব্যাটারির শক্তি ৪ হাজার ৩০ এমএএইচ। ৬.২২ ইঞ্চির ফোনটি পাওয়া যাবে দুটি ভিন্ন রঙে।
ওয়ালটন প্রিমো এন৪
দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন বেশ কয়েকটি বাজেট ফোন এনেছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো প্রিমোএন৪। অ্যান্ড্রয়েড ৯ পাইচালিত ফোনটির র্যাম ৩ জিবি ও স্টোরেজ ৩২ জিবি। পেছনে আছে ১৬, ৮ ও ২ মেগাপিক্সেলের ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ। সামনে আছে ১৩ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা। ব্যাটারির শক্তি ৪ হাজার এমএএইচ। ফোনটিতে ফুল এইচডি রেজল্যুশনে ভিডিও করা যাবে।
রিয়েলমি সি১১
সাড়ে ৬ ইঞ্চি ফোনটির ব্যাটারি অনেক শক্তিশালী। ৫ হাজার এমএএইচ ব্যাটারিটি সাপোর্ট করে ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং। ২০২০ সালে ফোনটির আগের সংস্করণ বাজারে আসে। ২০২১ সালে ফোনটির ক্যামেরা ও প্রসেসর আপগ্রেড করা হয়েছে। ডুয়েল ফোনটির দাম ৮ হাজার ৯৯০ টাকা।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এমজিরো২
সাড়ে ৬ ইঞ্চির এইচডি প্লাস স্ক্রিনের ফোনটিতে আছে ওয়াটার ড্রপ নচ। পেছনে থাকা ডুয়েল ক্যামেরা দিয়ে ম্যাক্রো ফটোগ্রাফিও করা যাবে। ব্যাটারির শক্তি ৫ হাজার এমএএইচ। ফেস আনলক ফিচার থাকায় কোনো ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর নেই। অ্যান্ড্রয়েড ১০ চালিত ফোনটির র্যাম ৩ জিবি ও স্টোরেজ ৩২ জিবি। কিনতে চাইলে খরচ পড়বে ১০ হাজার টাকা।
অপো এ১২
৯ হাজার ৯৯০ টাকা দামের ফোনটিতে আছে ৩ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ। ৪ জিবি ও ৬৪ জিবি স্টোরেজের সংস্করণ কিনতে চাইলে আরও ৪ হাজার টাকা খরচ করতে হবে। ডুয়েল ক্যামেরার ফোনটিতে ১৩ ও ২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা আছে। ৬.২২ ইঞ্চির ফোনটিতে আছে আইপিএস এলসিডি স্ক্রিন। অপারেটিং সিস্টেমে আছে অ্যান্ড্রয়েড ৯ পাই। নিরাপত্তার জন্য এতে আছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ও ফেস আনলক ফিচার। ব্যাটারির শক্তি ৪ হাজার ২৩০ এমএএইচ।
একটি বিষয় স্বীকার করে নিতে হবে, সাশ্রয়ী দামের ফোন কিনলে কিছু জায়গায় আপনাকে ছাড় দিতে হবে। বাজেট মোবাইল ফোনগুলোতে স্ক্রিনের রেজল্যুশন, গতি, ক্যামেরার মান, র্যাম, বডি ম্যাটেরিয়াল ও ব্যাটারির স্থায়িত্ব কম হবে। এগুলোই বাজেট ফোনের সঙ্গে দামি ফোনের পার্থক্য গড়ে দেয়। বিষয়টা মেনে নিতে সমস্যা না থাকলে, তবেই এন্ট্রি লেভেলের ফোন কিনতে পারেন।
কেন কিনবেন বাজেট ফোন
অনেক প্রয়োজনেই বাজেট ফোন কিনতে পারেন অনেকে।
কেনার সময় সতর্কতা
সব সময় যে আপনাকে অনেক দাম দিয়ে মোবাইল ফোন কিনতে হবে, তার কোনো মানে নেই। উদ্দেশ্য যদি হয় কথা বলা আর অন্যান্য কাজে হালকা ব্যবহার, তাহলে আপনার বাজেটের মধ্যেও কিনতে পারবেন মনের মতো মোবাইল ফোন। জানাচ্ছেন আনিকা জীনাত।
শাওমি রেডমি নোট ৯এ
এক বছর আগে বাজারে আসা ফোনটির দাম সাড়ে ১০ হাজার টাকা। অ্যান্ড্রয়েড ১০ ওএসচালিত ফোনটির র্যাম ২ জিবি ও স্টোরেজ ৩২ জিবি। ফোনটিতে আছে ৬.৩ ইঞ্চি আইপিএস ডিসপ্লে, যার রেজল্যুশন ৭২০×১৬০০ পিক্সেল। মিডিয়াটেক হেলিও জি২৫ প্রসেসরসংবলিত ফোনটিতে আছে ১৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। সামনে আছে ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। এর ব্যাটারি বেশ শক্তিশালী। ৫ হাজার এমএএইচের ব্যাটারিটি সাপোর্ট করবে ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং।
ভিভো ওয়াই১এস
দেশে তৈরি ফোনটির অফিশিয়াল দাম ৯ হাজার ৯৯০ টাকা। ছবি তোলার জন্য রয়েছে ১৩ ও ৫ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। ২ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজের ফোনটিতে অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে আছে অ্যান্ড্রয়েড ১০। ব্যাটারির শক্তি ৪ হাজার ৩০ এমএএইচ। ৬.২২ ইঞ্চির ফোনটি পাওয়া যাবে দুটি ভিন্ন রঙে।
ওয়ালটন প্রিমো এন৪
দেশীয় ব্র্যান্ড ওয়ালটন বেশ কয়েকটি বাজেট ফোন এনেছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো প্রিমোএন৪। অ্যান্ড্রয়েড ৯ পাইচালিত ফোনটির র্যাম ৩ জিবি ও স্টোরেজ ৩২ জিবি। পেছনে আছে ১৬, ৮ ও ২ মেগাপিক্সেলের ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ। সামনে আছে ১৩ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা। ব্যাটারির শক্তি ৪ হাজার এমএএইচ। ফোনটিতে ফুল এইচডি রেজল্যুশনে ভিডিও করা যাবে।
রিয়েলমি সি১১
সাড়ে ৬ ইঞ্চি ফোনটির ব্যাটারি অনেক শক্তিশালী। ৫ হাজার এমএএইচ ব্যাটারিটি সাপোর্ট করে ১০ ওয়াটের ফাস্ট চার্জিং। ২০২০ সালে ফোনটির আগের সংস্করণ বাজারে আসে। ২০২১ সালে ফোনটির ক্যামেরা ও প্রসেসর আপগ্রেড করা হয়েছে। ডুয়েল ফোনটির দাম ৮ হাজার ৯৯০ টাকা।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এমজিরো২
সাড়ে ৬ ইঞ্চির এইচডি প্লাস স্ক্রিনের ফোনটিতে আছে ওয়াটার ড্রপ নচ। পেছনে থাকা ডুয়েল ক্যামেরা দিয়ে ম্যাক্রো ফটোগ্রাফিও করা যাবে। ব্যাটারির শক্তি ৫ হাজার এমএএইচ। ফেস আনলক ফিচার থাকায় কোনো ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর নেই। অ্যান্ড্রয়েড ১০ চালিত ফোনটির র্যাম ৩ জিবি ও স্টোরেজ ৩২ জিবি। কিনতে চাইলে খরচ পড়বে ১০ হাজার টাকা।
অপো এ১২
৯ হাজার ৯৯০ টাকা দামের ফোনটিতে আছে ৩ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ। ৪ জিবি ও ৬৪ জিবি স্টোরেজের সংস্করণ কিনতে চাইলে আরও ৪ হাজার টাকা খরচ করতে হবে। ডুয়েল ক্যামেরার ফোনটিতে ১৩ ও ২ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা আছে। ৬.২২ ইঞ্চির ফোনটিতে আছে আইপিএস এলসিডি স্ক্রিন। অপারেটিং সিস্টেমে আছে অ্যান্ড্রয়েড ৯ পাই। নিরাপত্তার জন্য এতে আছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ও ফেস আনলক ফিচার। ব্যাটারির শক্তি ৪ হাজার ২৩০ এমএএইচ।
একটি বিষয় স্বীকার করে নিতে হবে, সাশ্রয়ী দামের ফোন কিনলে কিছু জায়গায় আপনাকে ছাড় দিতে হবে। বাজেট মোবাইল ফোনগুলোতে স্ক্রিনের রেজল্যুশন, গতি, ক্যামেরার মান, র্যাম, বডি ম্যাটেরিয়াল ও ব্যাটারির স্থায়িত্ব কম হবে। এগুলোই বাজেট ফোনের সঙ্গে দামি ফোনের পার্থক্য গড়ে দেয়। বিষয়টা মেনে নিতে সমস্যা না থাকলে, তবেই এন্ট্রি লেভেলের ফোন কিনতে পারেন।
কেন কিনবেন বাজেট ফোন
অনেক প্রয়োজনেই বাজেট ফোন কিনতে পারেন অনেকে।
কেনার সময় সতর্কতা
দিগন্তবিস্তৃত ধানখেতের মাথার ওপর নীল আকাশে উঁকি দেবে সাদা মেঘ। শরৎকাল বলে ভুল হতে পারে। ভুল ভাঙলে দেখতে পাবেন, মেঘের ভেলা সূর্যের আলোয় ক্ষণে ক্ষণে রং বদলে হয়ে উঠছে গোলাপি কিংবা লাল। বুঝবেন, আপনি শরতের সাদা মেঘ নয়, দেখছেন তুষারে ঢাকা কাঞ্চনজঙ্ঘা।
৩ দিন আগেকোনো কিছু ওপর থেকে নিচে পড়ে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে। স্কুলের পদার্থবিজ্ঞান বইয়ে আমরা সবাই এ বিষয়ে পড়েছি। কিন্তু এমন কিছু জায়গা আছে, যেগুলোতে স্যার আইজ্যাক নিউটনের সূত্র কাজ করে না। অর্থাৎ সেসব জায়গায় কোনো মাধ্যাকর্ষণ শক্তি নেই। যেতে চান সেই সব জায়গায়?
৩ দিন আগেশীত, বসন্ত আর বর্ষায় বাংলার নীল নদ সারির রূপ বদলে ফেলে। বর্ষায় পাহাড়ি ঢল নামলে দক্ষ মাঝিরাও ভয়ে ভয়ে বইঠা চালান। আর শীতে সারি নদীর নীল পানি দেয় অপার্থিব জগতের খোঁজ। নদীটি ধরে কিছুদূর উজান বাইলেই পাওয়া যাবে লালাখাল জিরো পয়েন্ট।
৩ দিন আগেভ্রমণকালে রোগবালাই থেকে দূরে থাকার বিকল্প নেই। রোগ প্রতিরোধক্ষমতা শক্তিশালী না হলে ভ্রমণের আনন্দ মাঠে মারা যেতে পারে। ভ্রমণের সময় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেছে নিতে পারেন কিছু উপায়।
৩ দিন আগে