অনন্য়া দাস, ঢাকা
তেলের দাম নিয়ে যখন সবার টদমবন্ধ অবস্থা, তখন বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে এয়ার ফ্রায়ার। বিনা তেলে বা শূন্য থেকে ৮০ শতাংশ কম তেলে মজার মজার রান্না করা যায় এয়ার ফ্রায়ার দিয়ে। এই ঈদে প্রচুর রান্নার কাজে অবিশ্বাস্য কম তেল ব্যবহারের জন্য বেছে নিতে পারেন এ যন্ত্র।
এয়ার ফ্রায়ারের সুবিধা
তেলের দাম নিয়ে যখন সবার টদমবন্ধ অবস্থা, তখন বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে এয়ার ফ্রায়ার। বিনা তেলে বা শূন্য থেকে ৮০ শতাংশ কম তেলে মজার মজার রান্না করা যায় এয়ার ফ্রায়ার দিয়ে। এই ঈদে প্রচুর রান্নার কাজে অবিশ্বাস্য কম তেল ব্যবহারের জন্য বেছে নিতে পারেন এ যন্ত্র।
বেশির ভাগ মানুষই এয়ার ফ্রায়ার কেনে স্বাস্থ্যকর রান্নাবান্না করার জন্য। রান্নার প্রক্রিয়ায় খুব কম তেল ব্যবহার হয় বলে এটি আজকাল অনেকেই বেছে নিচ্ছে ডুবো তেলে ভাজা খাবারগুলো রান্নার বিকল্প উপায় হিসেবে। যদিও আপনার পছন্দের ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিকেন টেন্ডার বা মাছ ভাজা করতে গেলে ফ্রায়ারে আপনাকে সামান্য তেল স্প্রে করে নিতে হবে। কিন্তু সে তেলের পরিমাণ কড়াইয়ে ভাজার সময় যতটা তেল লাগে, তার অনেক কম।
নিরাপদ ও সহজ ব্যবহার
আজকাল একটি সাধারণ সমস্যা হলো, আমরা সবাই ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের খাবার খেতে পছন্দ করি। কিন্তু বাসায় রোজ নতুন কিছু রান্না করার সময় কারও নেই। এই বিষয়গুলো
দূর করবে এয়ার ফ্রায়ার। নামমাত্র তেল ব্যবহার করে এয়ার ফ্রায়ার দিয়ে খুব সহজে মচমচে ইলিশ মাছ ভাজা বা চিকেন চাপের মতো সুস্বাদু খাবার রান্না করে ফেলা যায়। অভ্যস্ত হলে এটি দিয়ে দ্রুত রান্নাবান্না করা সম্ভব। বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করার জন্য এতে আছে বিভিন্ন ধরনের ড্রয়ার বা র্যাক। এটিতে তাপমাত্রা ও সময় সেট করে দেওয়া যায়। এ ছাড়া অনেক এয়ার ফ্রায়ারে জনপ্রিয় খাবার তৈরির জন্য সময় ও অন্যান্য বিষয় প্রি-সেট করা থাকে। উপকরণ দিয়ে বাটন চাপলে নির্দিষ্ট সময়ে খাবার তৈরি হয়ে যায়।
খাস্তা ও কুড়কুড়ে খাবার
যদি ভেবে থাকেন তেল কম প্রয়োজন হয় বলে এয়ার ফ্রায়ারে খাবার খুব একটা মুচমুচে হবে না, তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন। এয়ার ফ্রায়ারে তৈরি খাবার হবে একদম খাস্তা। আর টাটকা খাবারের পাশাপাশি ফ্রোজেন খাবার তৈরির জন্য খুব ভালো একটি পন্থা হচ্ছে এয়ার ফ্রায়ার। এমনকি ডি-ফ্রস্ট করা ছাড়াই ফ্রিজে জমে থাকা খাবারকে একেবারে তাজা আর কুড়কুড়ে করে ভেজে দেবে আপনার এয়ার ফ্রায়ারটি।
বহুমুখী ব্যবহার
এয়ার ফ্রায়ার কেবল যে তেলে ভাজা খাবারের জন্য তা নয়। মাছ, মাংস, সবজি এমনকি ডেজার্ট পর্যন্ত বানাতে পারবেন এই রান্নার সরঞ্জাম দিয়ে। চারপাশে ৩৬০ ডিগ্রি তাপ ও বাতাস ব্যবহার করে রান্না করার কাজ করে এয়ার ফ্রায়ার। তাই এটি শুধু ভাজা বা ফ্রাই খাবার নয়, হিমায়িত খাবার রান্নার জন্যও উপযুক্ত।
ওভেনের রান্নার চেয়ে দ্রুত
এয়ার ফ্রায়ারের বড় সুবিধা হলো, এটি দ্রুত খুব গরম হয়ে যায় এবং এর ভেতরে খাবার সবদিকেই সমানভাবে রান্না হয়। ফলে রান্না করতে সময় লাগবে অনেক কম। অন্যদিকে ইলেকট্রিক ওভেনগুলো দ্রুত গরম হতে পারে না, আবার সেগুলো বেশির ভাগ সময়েই বেশ খানিকটা সময় নিয়ে প্রি-হিট করতে হয়। কিন্তু এয়ার ফ্রায়ারে বেশির ভাগ রেসিপির জন্য প্রি-হিটিংয়ের প্রয়োজন হয় না। তার মানে, খাবারে মসলা মাখিয়ে এয়ার ফ্রায়ারে দেওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যেই সেটা খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে।
পরিষ্কার ও যত্ন
এয়ার ফ্রায়ার পরিষ্কার করা ও যত্ন নেওয়া প্রায় অবিশ্বাস্যরকমের সহজ। প্রতিবার রান্না করার পরে এর ঝুড়িটি খুলে নিয়ে স্পঞ্জ আর বাসনপত্র ধোয়ার তরল সাবান দিয়ে ধুয়ে
নিলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। আর মাসে এক বা দুবার যেভাবে চুলা পরিষ্কার করেন, সেভাবেই কয়েলসহ পুরো ফ্রায়ারটা পরিষ্কার করে নিতে হবে। এতে এর পারফরম্যান্স ভালো থাকবে।
কোথায় পাবেন
যেকোনো বড় মার্কেট বা শপিং মলের ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকানে এখন কিনতে পাওয়া যায় এয়ার ফ্রায়ার। অথবা যে ব্র্যান্ডের এয়ার ফ্রায়ার নিতে চাচ্ছেন, তাদের অনলাইন পেজ বা শোরুম থেকেও কেনা যাবে সহজে। এ ছাড়া দারাজ, ইউবাই, বেস্ট ইলেকট্রনিকস বা অন্যান্য ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে একই সঙ্গে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এয়ার ফ্রায়ারের দাম, গুণমান এসব তুলনা করে কিনতে পারবেন। দেশের জনপ্রিয় এয়ার ফ্রায়ার ব্র্যান্ডগুলো হচ্ছে ওয়ালটন, মিয়াকো, ফিলিপস, সিলভার ক্রেস্ট ইত্যাদি।
কেমন দাম
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এয়ার ফ্রায়ারের দামে বেশ ভিন্নতা রয়েছে। তবে সাধারণত ৬ হাজার ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৫ হাজার বা তার কিছু বেশি দামে পাওয়া যাবে এয়ার ফ্রায়ার। তবে মিড রেঞ্জের এয়ার ফ্রায়ার পাওয়া যাবে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার ভেতর।
তেলের দাম নিয়ে যখন সবার টদমবন্ধ অবস্থা, তখন বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে এয়ার ফ্রায়ার। বিনা তেলে বা শূন্য থেকে ৮০ শতাংশ কম তেলে মজার মজার রান্না করা যায় এয়ার ফ্রায়ার দিয়ে। এই ঈদে প্রচুর রান্নার কাজে অবিশ্বাস্য কম তেল ব্যবহারের জন্য বেছে নিতে পারেন এ যন্ত্র।
এয়ার ফ্রায়ারের সুবিধা
তেলের দাম নিয়ে যখন সবার টদমবন্ধ অবস্থা, তখন বিকল্প হিসেবে বেছে নেওয়া যেতে পারে এয়ার ফ্রায়ার। বিনা তেলে বা শূন্য থেকে ৮০ শতাংশ কম তেলে মজার মজার রান্না করা যায় এয়ার ফ্রায়ার দিয়ে। এই ঈদে প্রচুর রান্নার কাজে অবিশ্বাস্য কম তেল ব্যবহারের জন্য বেছে নিতে পারেন এ যন্ত্র।
বেশির ভাগ মানুষই এয়ার ফ্রায়ার কেনে স্বাস্থ্যকর রান্নাবান্না করার জন্য। রান্নার প্রক্রিয়ায় খুব কম তেল ব্যবহার হয় বলে এটি আজকাল অনেকেই বেছে নিচ্ছে ডুবো তেলে ভাজা খাবারগুলো রান্নার বিকল্প উপায় হিসেবে। যদিও আপনার পছন্দের ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, চিকেন টেন্ডার বা মাছ ভাজা করতে গেলে ফ্রায়ারে আপনাকে সামান্য তেল স্প্রে করে নিতে হবে। কিন্তু সে তেলের পরিমাণ কড়াইয়ে ভাজার সময় যতটা তেল লাগে, তার অনেক কম।
নিরাপদ ও সহজ ব্যবহার
আজকাল একটি সাধারণ সমস্যা হলো, আমরা সবাই ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের খাবার খেতে পছন্দ করি। কিন্তু বাসায় রোজ নতুন কিছু রান্না করার সময় কারও নেই। এই বিষয়গুলো
দূর করবে এয়ার ফ্রায়ার। নামমাত্র তেল ব্যবহার করে এয়ার ফ্রায়ার দিয়ে খুব সহজে মচমচে ইলিশ মাছ ভাজা বা চিকেন চাপের মতো সুস্বাদু খাবার রান্না করে ফেলা যায়। অভ্যস্ত হলে এটি দিয়ে দ্রুত রান্নাবান্না করা সম্ভব। বিভিন্ন ধরনের খাবার রান্না করার জন্য এতে আছে বিভিন্ন ধরনের ড্রয়ার বা র্যাক। এটিতে তাপমাত্রা ও সময় সেট করে দেওয়া যায়। এ ছাড়া অনেক এয়ার ফ্রায়ারে জনপ্রিয় খাবার তৈরির জন্য সময় ও অন্যান্য বিষয় প্রি-সেট করা থাকে। উপকরণ দিয়ে বাটন চাপলে নির্দিষ্ট সময়ে খাবার তৈরি হয়ে যায়।
খাস্তা ও কুড়কুড়ে খাবার
যদি ভেবে থাকেন তেল কম প্রয়োজন হয় বলে এয়ার ফ্রায়ারে খাবার খুব একটা মুচমুচে হবে না, তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন। এয়ার ফ্রায়ারে তৈরি খাবার হবে একদম খাস্তা। আর টাটকা খাবারের পাশাপাশি ফ্রোজেন খাবার তৈরির জন্য খুব ভালো একটি পন্থা হচ্ছে এয়ার ফ্রায়ার। এমনকি ডি-ফ্রস্ট করা ছাড়াই ফ্রিজে জমে থাকা খাবারকে একেবারে তাজা আর কুড়কুড়ে করে ভেজে দেবে আপনার এয়ার ফ্রায়ারটি।
বহুমুখী ব্যবহার
এয়ার ফ্রায়ার কেবল যে তেলে ভাজা খাবারের জন্য তা নয়। মাছ, মাংস, সবজি এমনকি ডেজার্ট পর্যন্ত বানাতে পারবেন এই রান্নার সরঞ্জাম দিয়ে। চারপাশে ৩৬০ ডিগ্রি তাপ ও বাতাস ব্যবহার করে রান্না করার কাজ করে এয়ার ফ্রায়ার। তাই এটি শুধু ভাজা বা ফ্রাই খাবার নয়, হিমায়িত খাবার রান্নার জন্যও উপযুক্ত।
ওভেনের রান্নার চেয়ে দ্রুত
এয়ার ফ্রায়ারের বড় সুবিধা হলো, এটি দ্রুত খুব গরম হয়ে যায় এবং এর ভেতরে খাবার সবদিকেই সমানভাবে রান্না হয়। ফলে রান্না করতে সময় লাগবে অনেক কম। অন্যদিকে ইলেকট্রিক ওভেনগুলো দ্রুত গরম হতে পারে না, আবার সেগুলো বেশির ভাগ সময়েই বেশ খানিকটা সময় নিয়ে প্রি-হিট করতে হয়। কিন্তু এয়ার ফ্রায়ারে বেশির ভাগ রেসিপির জন্য প্রি-হিটিংয়ের প্রয়োজন হয় না। তার মানে, খাবারে মসলা মাখিয়ে এয়ার ফ্রায়ারে দেওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যেই সেটা খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে যাবে।
পরিষ্কার ও যত্ন
এয়ার ফ্রায়ার পরিষ্কার করা ও যত্ন নেওয়া প্রায় অবিশ্বাস্যরকমের সহজ। প্রতিবার রান্না করার পরে এর ঝুড়িটি খুলে নিয়ে স্পঞ্জ আর বাসনপত্র ধোয়ার তরল সাবান দিয়ে ধুয়ে
নিলেই পরিষ্কার হয়ে যাবে। আর মাসে এক বা দুবার যেভাবে চুলা পরিষ্কার করেন, সেভাবেই কয়েলসহ পুরো ফ্রায়ারটা পরিষ্কার করে নিতে হবে। এতে এর পারফরম্যান্স ভালো থাকবে।
কোথায় পাবেন
যেকোনো বড় মার্কেট বা শপিং মলের ইলেকট্রনিকস পণ্যের দোকানে এখন কিনতে পাওয়া যায় এয়ার ফ্রায়ার। অথবা যে ব্র্যান্ডের এয়ার ফ্রায়ার নিতে চাচ্ছেন, তাদের অনলাইন পেজ বা শোরুম থেকেও কেনা যাবে সহজে। এ ছাড়া দারাজ, ইউবাই, বেস্ট ইলেকট্রনিকস বা অন্যান্য ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকে একই সঙ্গে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এয়ার ফ্রায়ারের দাম, গুণমান এসব তুলনা করে কিনতে পারবেন। দেশের জনপ্রিয় এয়ার ফ্রায়ার ব্র্যান্ডগুলো হচ্ছে ওয়ালটন, মিয়াকো, ফিলিপস, সিলভার ক্রেস্ট ইত্যাদি।
কেমন দাম
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এয়ার ফ্রায়ারের দামে বেশ ভিন্নতা রয়েছে। তবে সাধারণত ৬ হাজার ২০০ টাকা থেকে শুরু করে ২৫ হাজার বা তার কিছু বেশি দামে পাওয়া যাবে এয়ার ফ্রায়ার। তবে মিড রেঞ্জের এয়ার ফ্রায়ার পাওয়া যাবে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার ভেতর।
ব্যাগ কেনার আগে কিছু বিষয় বিবেচনায় রাখা ভালো। ব্যাগের আকার ও রং ব্যবহারকারীর ব্যক্তিত্বে ছাপ রাখে বেশ গভীরভাবে।
১৫ মিনিট আগেসংবেদনশীল ত্বকের মানুষ সারা বছর ত্বকের বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। এ ধরনের ত্বক আবহাওয়ার পরিবর্তন, দূষণ বা ত্বকের অনুপযুক্ত প্রসাধনীতে প্রভাবিত হতে পারে।
২৪ মিনিট আগেশীতের হিমেল হাওয়া থেকে বাঁচতে বাইকারদের পোশাক নিয়ে থাকতে হয় সচেতন। তাই এ সময় বাইকারদের পোশাকে আসে বিশেষ পরিবর্তন। বাইকারদের পোশাক যেমন শীত নিবারক হতে হয়, তেমনি হতে হয় আরামদায়ক। কী কী থাকবে সে পোশাকে?
৩২ মিনিট আগেএই ফুলের সঙ্গে জড়িয়ে আছে বিখ্যাত ফরাসি আবিষ্কারক লুই অটোইন ডি বোগেনভিলিয়ার নাম। তাঁর নামেই এ গাছের নাম রাখা হয়েছিল বোগেনভিলিয়া। আর এটিকে বাংলায় প্রথম বাগানবিলাস বলে ডেকেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। কমবেশি সারা বছর ফুল দেখা গেলেও
১ ঘণ্টা আগে