জিয়াউল আলম সৈকত
বর্তমান বিশ্বে বিমান পরিবহন সংস্থায় দক্ষ জনবলের প্রয়োজন। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি অনেক বিমান সংস্থা সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি দিন দিন বাড়ছে বিমানের সংখ্যাও। সেই সঙ্গে দেশে বাড়ছে দক্ষ পাইলট বা বৈমানিকের চাহিদা। বৈমানিক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীদের জন্য পরামর্শ দিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব ডেব্রেসেনের প্রফেশনাল পাইলট (বিএসসি) জিয়াউল আলম সৈকত।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দুই ধরনের বিমানের পাইলট হওয়া যায়। ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট পাইলট বা পরিবহন বিমান, আরেকটি হচ্ছে যুদ্ধবিমানের পাইলট বা ফাইটার এয়ারক্রাফট পাইলট। যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়ার জন্য বিমানবাহিনীতে যোগ দিতে হবে। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যায়। সেই পরীক্ষার পর আছে মেডিকেল টেস্ট এবং আরও কিছু সামরিক নিয়মকানুন। সেগুলোতে উত্তীর্ণ হতে পারলেই যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়া যাবে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী কিংবা নৌবাহিনীতেও এভিয়েশন কোর আছে এখন। এ ক্ষেত্রে প্রথমে সেনাবাহিনী কিংবা নৌবাহিনীতে যোগ দিয়ে পরে এভিয়েশন কোরের মাধ্যমে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়া যায়। তবে যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়ার সহজ উপায় হলো সরাসরি বিমানবাহিনীতে যোগ দেওয়া।
পাইলট হওয়া যায় কীভাবে
বাংলাদেশে বেসামরিক বিমানের বৈমানিক হতে গেলে প্রথমত বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি অথবা ‘ও’ লেভেল, ‘এ’ লেভেল পাস এবং অবশ্যই পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত থাকতে হবে। এর সঙ্গে মেডিকেলি ফিট হওয়া আবশ্যক। বেসামরিক বিমানের পাইলট হওয়ার ক্ষেত্রে চশমা পরা তেমন কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে না। এ ক্ষেত্রে চশমা পরার পর কারও চোখ যদি ৬/৬ হয়, তাহলে সিভিল এভিয়েশন বিমান চালানোর অনুমতি দেয়। মেডিকেলি কোনো সমস্যা না থাকলে বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশনের অধীনে তিনটি ফ্লাইং স্কুলের যেকোনোটায় ভর্তি হওয়া যায়। এগুলোতে প্রথমে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়। ভর্তি পরীক্ষায় টিকে গেলে নেওয়া হয় ভাইভা। আরিরাং ফ্লাইং স্কুল, গ্যালাক্সি ফ্লাইং একাডেমি এবং বাংলাদেশ ফ্লাইং ক্লাব নামের তিনটি প্রতিষ্ঠান এই কাজ করে। কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য আগ্রহীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। ভর্তি পরীক্ষা হয় দুটি ভাগে—মৌখিক ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা। মৌখিক পরীক্ষা তুলনামূলক সহজ। ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রার্থীর বয়স সর্বোচ্চ ২৭ বছর। কোর্সের মেয়াদ ২-৩ বছর। কোর্সে ভর্তি হওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। যেকোনো সময় বৈমানিকের কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়।
কী কী পড়ানো হয়
এখানে ফ্লাইং কোর্সে দুই বছরে ১৩টি বিষয় পড়ানো হয়। যেগুলো বিশ্বের সব ফ্লাইং কোর্সেই পড়ানো হয়। কেউ চাইলে অনার্সের পাশাপাশিও ফ্লাইং কোর্স সম্পন্ন করতে পারবে। তবে সেটা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। অনার্স শেষ করেও ফ্লাইং কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। তবে সব থেকে ভালো হয় এইচএসসি পরীক্ষার পরে দুই বছরের এই কোর্স সম্পন্ন করলে। এই কোর্সের মান বাংলাদেশে অনার্স কিংবা ডিপ্লোমা হিসেবে ধরা হয় না; শুধু বিমান চালানোর ছাড়পত্র দেয়। এসব ফ্লাইং কোর্সের পাস মার্কস শতকরা ৭৫। কিছু সাবজেক্টে পাস মার্কস শতকরা ৯০। সুতরাং এসব কোর্স পড়তে হলে সময় দিতে হবে অনেক। সব কোর্সে উত্তীর্ণ হলেই কেবল বিমান চালানোর লাইসেন্স পাওয়া যায়। এই লাইসেন্স পাওয়ার পরে এয়ারলাইনসে আবেদন করতে হয়। মোটামুটি এসব পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমেই হয়ে ওঠা যায় একজন সফল বিমানচালক। এ জন্য অবশ্যই সাহসী, অধ্যবসায়ী ও প্রচুর পড়াশোনা করার মানসিকতা নিয়ে এগোতে হবে।
চাকরির সুযোগ
কোর্স সমাপ্তকারীদের মধ্যে শতকরা ৯৫ জনেরই চাকরির সম্ভাবনা থাকে। সরকারি-বেসরকারি বিমান সংস্থাগুলোতেও যথেষ্ট নিয়োগের সুযোগ থাকে। দক্ষতা আর অভিজ্ঞতা অর্জন করে বিদেশি এয়ারলাইনসেও চাকরির সুযোগ মিলতে পারে যেকোনো বৈমানিকের। ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও বৈমানিক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ আছে।
আয়-রোজগার
একজন বৈমানিক হিসেবে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকগুলোর মধ্যে একটি হলো আকর্ষণীয় উপার্জন। বাংলাদেশ বিমানে কর্মরতদের বেতন প্রতি মাসে এক লাখ থেকে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। যেহেতু বৈমানিকরা বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন, তাঁরা বর্ধিত দায়িত্ব ও নেতৃত্বের ভূমিকা গ্রহণ করে প্রথম অফিসার থেকে ক্যাপ্টেন পর্যন্ত অগ্রগতি অর্জন করতে পারেন। এই ভূমিকাগুলোর পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য বেতন বৃদ্ধি, স্বাস্থ্য বিমা, অবসর পরিকল্পনা, ভ্রমণ সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁরা।
বিশ্ব অন্বেষণের সুযোগ
পাইলটদেরও কাজ করার সময় বিশ্ব অন্বেষণ করার অনন্য সুযোগ রয়েছে। তাঁরা আইকনিক ল্যান্ডমার্কের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়া, সমুদ্র পার হওয়া কিংবা বিদেশি গন্তব্যে অবতরণের মাধ্যমে এমন অভিজ্ঞতা লাভ করেন, যা অনেকের কাছে ঈর্ষার বিষয়। সেই সঙ্গে ওপরে থেকে শ্বাসরুদ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার সুযোগ অন্য কোনো পেশায় পাওয়া যায় না।
বিনা খরচে পাইলট
যদিও এটি একটি অতি ব্যয়বহুল পেশা। বাংলাদেশে এই বিষয় পুরোপুরি শেষ করতে ৪৫-৫০ লাখ টাকা দরকার। বাইরের দেশে সেটি আরও ব্যয়বহুল। তাই সবার পক্ষে এর ব্যয়ভার বহন করা সহজসাধ্য নয়। সে জন্য এমন কিছু খুবই অল্পসংখ্যক সুযোগ রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে যোগ্যতার বিচারে বিনা খরচে পাইলট হওয়া যায়। বাংলাদেশে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস এবং ইউরোপের হাঙ্গেরিতে stipendiumhungaricum.hu যোগ্যতার বিচারে বিনা খরচে পাইলট হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। যারা ভবিষ্যতে পাইলট হতে আগ্রহী, তাদের এগুলোতে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
বর্তমান বিশ্বে বিমান পরিবহন সংস্থায় দক্ষ জনবলের প্রয়োজন। বাংলাদেশে সরকারি-বেসরকারি অনেক বিমান সংস্থা সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। যাত্রী পরিবহনের পাশাপাশি দিন দিন বাড়ছে বিমানের সংখ্যাও। সেই সঙ্গে দেশে বাড়ছে দক্ষ পাইলট বা বৈমানিকের চাহিদা। বৈমানিক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীদের জন্য পরামর্শ দিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব ডেব্রেসেনের প্রফেশনাল পাইলট (বিএসসি) জিয়াউল আলম সৈকত।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দুই ধরনের বিমানের পাইলট হওয়া যায়। ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্রাফট পাইলট বা পরিবহন বিমান, আরেকটি হচ্ছে যুদ্ধবিমানের পাইলট বা ফাইটার এয়ারক্রাফট পাইলট। যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়ার জন্য বিমানবাহিনীতে যোগ দিতে হবে। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার পর বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যায়। সেই পরীক্ষার পর আছে মেডিকেল টেস্ট এবং আরও কিছু সামরিক নিয়মকানুন। সেগুলোতে উত্তীর্ণ হতে পারলেই যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়া যাবে। এ ছাড়া সেনাবাহিনী কিংবা নৌবাহিনীতেও এভিয়েশন কোর আছে এখন। এ ক্ষেত্রে প্রথমে সেনাবাহিনী কিংবা নৌবাহিনীতে যোগ দিয়ে পরে এভিয়েশন কোরের মাধ্যমে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়া যায়। তবে যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়ার সহজ উপায় হলো সরাসরি বিমানবাহিনীতে যোগ দেওয়া।
পাইলট হওয়া যায় কীভাবে
বাংলাদেশে বেসামরিক বিমানের বৈমানিক হতে গেলে প্রথমত বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি অথবা ‘ও’ লেভেল, ‘এ’ লেভেল পাস এবং অবশ্যই পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত থাকতে হবে। এর সঙ্গে মেডিকেলি ফিট হওয়া আবশ্যক। বেসামরিক বিমানের পাইলট হওয়ার ক্ষেত্রে চশমা পরা তেমন কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে না। এ ক্ষেত্রে চশমা পরার পর কারও চোখ যদি ৬/৬ হয়, তাহলে সিভিল এভিয়েশন বিমান চালানোর অনুমতি দেয়। মেডিকেলি কোনো সমস্যা না থাকলে বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশনের অধীনে তিনটি ফ্লাইং স্কুলের যেকোনোটায় ভর্তি হওয়া যায়। এগুলোতে প্রথমে ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়। ভর্তি পরীক্ষায় টিকে গেলে নেওয়া হয় ভাইভা। আরিরাং ফ্লাইং স্কুল, গ্যালাক্সি ফ্লাইং একাডেমি এবং বাংলাদেশ ফ্লাইং ক্লাব নামের তিনটি প্রতিষ্ঠান এই কাজ করে। কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য আগ্রহীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হয়। ভর্তি পরীক্ষা হয় দুটি ভাগে—মৌখিক ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা। মৌখিক পরীক্ষা তুলনামূলক সহজ। ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রার্থীর বয়স সর্বোচ্চ ২৭ বছর। কোর্সের মেয়াদ ২-৩ বছর। কোর্সে ভর্তি হওয়ার নির্দিষ্ট কোনো সময় নেই। যেকোনো সময় বৈমানিকের কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়।
কী কী পড়ানো হয়
এখানে ফ্লাইং কোর্সে দুই বছরে ১৩টি বিষয় পড়ানো হয়। যেগুলো বিশ্বের সব ফ্লাইং কোর্সেই পড়ানো হয়। কেউ চাইলে অনার্সের পাশাপাশিও ফ্লাইং কোর্স সম্পন্ন করতে পারবে। তবে সেটা অনেক কঠিন হয়ে যাবে। অনার্স শেষ করেও ফ্লাইং কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়। তবে সব থেকে ভালো হয় এইচএসসি পরীক্ষার পরে দুই বছরের এই কোর্স সম্পন্ন করলে। এই কোর্সের মান বাংলাদেশে অনার্স কিংবা ডিপ্লোমা হিসেবে ধরা হয় না; শুধু বিমান চালানোর ছাড়পত্র দেয়। এসব ফ্লাইং কোর্সের পাস মার্কস শতকরা ৭৫। কিছু সাবজেক্টে পাস মার্কস শতকরা ৯০। সুতরাং এসব কোর্স পড়তে হলে সময় দিতে হবে অনেক। সব কোর্সে উত্তীর্ণ হলেই কেবল বিমান চালানোর লাইসেন্স পাওয়া যায়। এই লাইসেন্স পাওয়ার পরে এয়ারলাইনসে আবেদন করতে হয়। মোটামুটি এসব পদ্ধতি অনুসরণ করার মাধ্যমেই হয়ে ওঠা যায় একজন সফল বিমানচালক। এ জন্য অবশ্যই সাহসী, অধ্যবসায়ী ও প্রচুর পড়াশোনা করার মানসিকতা নিয়ে এগোতে হবে।
চাকরির সুযোগ
কোর্স সমাপ্তকারীদের মধ্যে শতকরা ৯৫ জনেরই চাকরির সম্ভাবনা থাকে। সরকারি-বেসরকারি বিমান সংস্থাগুলোতেও যথেষ্ট নিয়োগের সুযোগ থাকে। দক্ষতা আর অভিজ্ঞতা অর্জন করে বিদেশি এয়ারলাইনসেও চাকরির সুযোগ মিলতে পারে যেকোনো বৈমানিকের। ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও বৈমানিক হিসেবে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ আছে।
আয়-রোজগার
একজন বৈমানিক হিসেবে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকগুলোর মধ্যে একটি হলো আকর্ষণীয় উপার্জন। বাংলাদেশ বিমানে কর্মরতদের বেতন প্রতি মাসে এক লাখ থেকে আড়াই লাখ টাকা পর্যন্ত। যেহেতু বৈমানিকরা বিভিন্ন ধরনের অভিজ্ঞতা অর্জন করেন, তাঁরা বর্ধিত দায়িত্ব ও নেতৃত্বের ভূমিকা গ্রহণ করে প্রথম অফিসার থেকে ক্যাপ্টেন পর্যন্ত অগ্রগতি অর্জন করতে পারেন। এই ভূমিকাগুলোর পাশাপাশি উল্লেখযোগ্য বেতন বৃদ্ধি, স্বাস্থ্য বিমা, অবসর পরিকল্পনা, ভ্রমণ সুবিধাসহ অন্যান্য সুবিধা পেয়ে থাকেন তাঁরা।
বিশ্ব অন্বেষণের সুযোগ
পাইলটদেরও কাজ করার সময় বিশ্ব অন্বেষণ করার অনন্য সুযোগ রয়েছে। তাঁরা আইকনিক ল্যান্ডমার্কের ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়া, সমুদ্র পার হওয়া কিংবা বিদেশি গন্তব্যে অবতরণের মাধ্যমে এমন অভিজ্ঞতা লাভ করেন, যা অনেকের কাছে ঈর্ষার বিষয়। সেই সঙ্গে ওপরে থেকে শ্বাসরুদ্ধকর প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখার সুযোগ অন্য কোনো পেশায় পাওয়া যায় না।
বিনা খরচে পাইলট
যদিও এটি একটি অতি ব্যয়বহুল পেশা। বাংলাদেশে এই বিষয় পুরোপুরি শেষ করতে ৪৫-৫০ লাখ টাকা দরকার। বাইরের দেশে সেটি আরও ব্যয়বহুল। তাই সবার পক্ষে এর ব্যয়ভার বহন করা সহজসাধ্য নয়। সে জন্য এমন কিছু খুবই অল্পসংখ্যক সুযোগ রয়েছে, যেগুলোর মাধ্যমে যোগ্যতার বিচারে বিনা খরচে পাইলট হওয়া যায়। বাংলাদেশে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস এবং ইউরোপের হাঙ্গেরিতে stipendiumhungaricum.hu যোগ্যতার বিচারে বিনা খরচে পাইলট হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে। যারা ভবিষ্যতে পাইলট হতে আগ্রহী, তাদের এগুলোতে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
চট্টগ্রাম চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কার্যালয়ে আট পদের লিখিত পরীক্ষার তারিখ প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান সরকার হাসান শাহরিয়ার স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকে ‘সহকারী পরিচালক’ পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক মো. জবদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেজনবল নিয়োগের জন্য পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির দুই ধরনের শূন্য পদে ১২ জন নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
১ দিন আগেসিনিয়র স্টাফ নার্স (১০ম গ্রেড) পদের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৪ হাজার ৫৫২ জন প্রার্থী। বুধবার পিএসসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এস এম মতিউর রহমানের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
২ দিন আগে