শরিফ আহমাদ
ইসলামের মৌলিক ভিত্তি পাঁচটি। তার মধ্যে অন্যতম একটি রোজা। তাকওয়া অর্জন এবং আল্লাহর প্রেমের ক্ষেত্রে রোজা এক অতুলনীয় ইবাদত। একজন রোজাদারকে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সর্বপ্রকার পানাহার ও কামাচার থেকে বিরত থাকতে হয়। এতে সাওম পালনকারী ব্যক্তি মানসিক দৃঢ়তা এবং চারিত্রিক উৎকর্ষ লাভ করে। রোজার প্রতিদান আল্লাহর কাছে পাওয়ার জন্য একজন রোজাদারকে আরও কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হয়।
এক. ঝগড়া-বিবাদ না করা: একজন রোজাদারকে ঝগড়া-বিবাদ এড়িয়ে যেতে হয়। সব ধরনের অশ্লীলতা থেকে সতর্ক থাকতে হয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন রোজা পালনের দিন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয় এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে। কেউ যদি তাকে গালি দেয় অথবা তার সঙ্গে ঝগড়া করে, তাহলে সে যেন বলে—আমি একজন রোজাদার।’ (বুখারি: ১৭৮৩)
দুই. গিবত থেকে বিরত থাকা: গিবত করা কবিরা গুনাহ। একজন রোজাদারকে এ ব্যাপারে সাবধান থাকতে হয়। গিবতের গুনাহ এত ভয়াবহ যে তা আত্মরক্ষার ঢাল ভেঙে দেয়। আবু উবাইদা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘রোজা ঢালস্বরূপ, যতক্ষণ পর্যন্ত কেউ তা ভেঙে না ফেলে।’ (নাসায়ি: ২২৩৩)
তিন. মিথ্যা পরিহার করা: রমজানে সিয়াম সাধনা সার্থক করার জন্য একজন রোজাদারকে অন্যায় কাজ বন্ধ করতে হয়। মিথ্যা কথা পরিহার করতে হয়। কারণ মিথ্যাবাদীর রোজা আল্লাহ কবুল করেন না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তার এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (বুখারি: ১৭৮২)
ইসলামের মৌলিক ভিত্তি পাঁচটি। তার মধ্যে অন্যতম একটি রোজা। তাকওয়া অর্জন এবং আল্লাহর প্রেমের ক্ষেত্রে রোজা এক অতুলনীয় ইবাদত। একজন রোজাদারকে সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সর্বপ্রকার পানাহার ও কামাচার থেকে বিরত থাকতে হয়। এতে সাওম পালনকারী ব্যক্তি মানসিক দৃঢ়তা এবং চারিত্রিক উৎকর্ষ লাভ করে। রোজার প্রতিদান আল্লাহর কাছে পাওয়ার জন্য একজন রোজাদারকে আরও কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হয়।
এক. ঝগড়া-বিবাদ না করা: একজন রোজাদারকে ঝগড়া-বিবাদ এড়িয়ে যেতে হয়। সব ধরনের অশ্লীলতা থেকে সতর্ক থাকতে হয়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন রোজা পালনের দিন অশ্লীলতায় লিপ্ত না হয় এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে। কেউ যদি তাকে গালি দেয় অথবা তার সঙ্গে ঝগড়া করে, তাহলে সে যেন বলে—আমি একজন রোজাদার।’ (বুখারি: ১৭৮৩)
দুই. গিবত থেকে বিরত থাকা: গিবত করা কবিরা গুনাহ। একজন রোজাদারকে এ ব্যাপারে সাবধান থাকতে হয়। গিবতের গুনাহ এত ভয়াবহ যে তা আত্মরক্ষার ঢাল ভেঙে দেয়। আবু উবাইদা (রা.) বলেন, আমি রাসুল (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘রোজা ঢালস্বরূপ, যতক্ষণ পর্যন্ত কেউ তা ভেঙে না ফেলে।’ (নাসায়ি: ২২৩৩)
তিন. মিথ্যা পরিহার করা: রমজানে সিয়াম সাধনা সার্থক করার জন্য একজন রোজাদারকে অন্যায় কাজ বন্ধ করতে হয়। মিথ্যা কথা পরিহার করতে হয়। কারণ মিথ্যাবাদীর রোজা আল্লাহ কবুল করেন না। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল বর্জন করেনি, তার এ পানাহার পরিত্যাগ করায় আল্লাহর কোনো প্রয়োজন নেই।’ (বুখারি: ১৭৮২)
ওয়াজ মাহফিল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ। আবহমানকাল থেকে বাঙালি মুসলিম সমাজে এটি প্রচলিত। ওয়াজের মঞ্চ থেকে মুসলমানদের আদর্শ মুসলমান হওয়ার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। তাই এসব মাহফিল পরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন হলে সমাজে নীতিনৈতিকতার চর্চা বাড়বে, অপরাধ প্রবণতা কমবে, সুন্দর ও কল্যাণময় সমাজ গড়ে তোলা সহজ হয়
৫ ঘণ্টা আগেক্যালিগ্রাফি বা লিপিকলা মুসলিম সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইসলামি লিপিকলার সূচনা মূলত পবিত্র কোরআনকে লিখিতরূপে সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর মুসলিম অক্ষরশিল্পীরা এ শিল্পকে যুগে যুগে নান্দনিক সব অনুশীলনের মধ্য দিয়ে শিল্পকলার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গে পরিণত করেন। এখানে মুসলিম লিপিকলার ৫
৫ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ তাআলা আগের যুগের নবীদের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। তাতে দেখা যায়, নবীগণ বারবার বলেছেন, আমরা তোমাদের কাছে আল্লাহর পথে আহ্বান করার বিনিময়ে কোনো প্রতিদান চাই না।
৫ ঘণ্টা আগেনাম নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস করা গুনাহের কাজ। নাম বিকৃত করা, অসম্পূর্ণ নামে ডাকা কোনো মুমিনের কাজ নয়। কারণ প্রকৃত মুসলিমের কথা বা কাজে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে না। কারও নাম নিয়ে বিদ্রূপ করা তাকে কষ্ট দেওয়ার নামান্তর। তাই এ কাজ থেকে বিরত থাকা জরুরি।
১ দিন আগে