ইসমাঈল সিদ্দিকী
পরস্পর ভালোবাসা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। এই স্বভাবজাত ভালোবাসাই ইবাদতে পরিণত হয়, যদি তা আল্লাহর জন্য হয়। ইসলামে আল্লাহর জন্য ভালোবাসার গুরুত্ব এত বেশি যে, এর ওপর ইমানের ভিত্তি রাখা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা জান্নাতে যেতে পারবে না যতক্ষণ না ইমানদার হবে। আর তোমরা ইমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না পরস্পরকে ভালোবাসবে...।’ (মুসলিম: ৫৪) আল্লাহর জন্য ভালোবাসার অনেক ফজিলত রয়েছে।
আরশের ছায়ায় আশ্রয়: রাসুল (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ বলবেন, আমার মহত্ত্বের কারণে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা স্থাপনকারীরা কোথায়? আজ আমি তাদের আমার বিশেষ ছায়ায় আশ্রয় দেব।’ (মুসলিম: ৬৪৪২)
ইমানের পূর্ণতা পাওয়া যায়: আবু উমামা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য কাউকে ভালোবাসে, আর আল্লাহর জন্য কারও সঙ্গে বিদ্বেষ পোষণ করে এবং আল্লাহর জন্যই দান-খয়রাত করে আবার আল্লাহর জন্যই দান-খয়রাত থেকে বিরত থাকে, সে যেন ইমান পূর্ণ করল।’ (মিশকাত: ৩০)
পরকালে সৎসঙ্গ মেলে: আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি বলল, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), কেয়ামত কবে সংঘটিত হবে?’ তিনি বললেন, ‘তুমি তার জন্য কী প্রস্তুতি গ্রহণ করেছ?’ তখন সে বেশি কিছু উল্লেখ করতে পারল না। শুধু বলল, ‘আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)কে মহব্বত করি।’ তিনি বললেন, ‘তুমি তাঁর সঙ্গেই থাকবে, যাকে তুমি মহব্বত করো।’ (মুসলিম: ৬৪৭১)
আখেরাতে উচ্চ মর্যাদা পাওয়া যায়: রাসুল (সা.) বলেন, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে যারা পরস্পরকে ভালোবাসে, তাদের জন্য (পরকালে) থাকবে নুরের মিম্বর, যা দেখে নবী ও শহীদেরা ঈর্ষা করবেন।’ (তিরমিজি: ২৩৯০)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
পরস্পর ভালোবাসা মানুষের স্বভাবজাত বিষয়। এই স্বভাবজাত ভালোবাসাই ইবাদতে পরিণত হয়, যদি তা আল্লাহর জন্য হয়। ইসলামে আল্লাহর জন্য ভালোবাসার গুরুত্ব এত বেশি যে, এর ওপর ইমানের ভিত্তি রাখা হয়েছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমরা জান্নাতে যেতে পারবে না যতক্ষণ না ইমানদার হবে। আর তোমরা ইমানদার হতে পারবে না, যতক্ষণ না পরস্পরকে ভালোবাসবে...।’ (মুসলিম: ৫৪) আল্লাহর জন্য ভালোবাসার অনেক ফজিলত রয়েছে।
আরশের ছায়ায় আশ্রয়: রাসুল (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন মহান আল্লাহ বলবেন, আমার মহত্ত্বের কারণে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা স্থাপনকারীরা কোথায়? আজ আমি তাদের আমার বিশেষ ছায়ায় আশ্রয় দেব।’ (মুসলিম: ৬৪৪২)
ইমানের পূর্ণতা পাওয়া যায়: আবু উমামা (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্য কাউকে ভালোবাসে, আর আল্লাহর জন্য কারও সঙ্গে বিদ্বেষ পোষণ করে এবং আল্লাহর জন্যই দান-খয়রাত করে আবার আল্লাহর জন্যই দান-খয়রাত থেকে বিরত থাকে, সে যেন ইমান পূর্ণ করল।’ (মিশকাত: ৩০)
পরকালে সৎসঙ্গ মেলে: আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, এক ব্যক্তি বলল, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), কেয়ামত কবে সংঘটিত হবে?’ তিনি বললেন, ‘তুমি তার জন্য কী প্রস্তুতি গ্রহণ করেছ?’ তখন সে বেশি কিছু উল্লেখ করতে পারল না। শুধু বলল, ‘আমি আল্লাহ ও তাঁর রাসুল (সা.)কে মহব্বত করি।’ তিনি বললেন, ‘তুমি তাঁর সঙ্গেই থাকবে, যাকে তুমি মহব্বত করো।’ (মুসলিম: ৬৪৭১)
আখেরাতে উচ্চ মর্যাদা পাওয়া যায়: রাসুল (সা.) বলেন, আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে যারা পরস্পরকে ভালোবাসে, তাদের জন্য (পরকালে) থাকবে নুরের মিম্বর, যা দেখে নবী ও শহীদেরা ঈর্ষা করবেন।’ (তিরমিজি: ২৩৯০)
লেখক: ইসলামবিষয়ক গবেষক
ওয়াজ মাহফিল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ। আবহমানকাল থেকে বাঙালি মুসলিম সমাজে এটি প্রচলিত। ওয়াজের মঞ্চ থেকে মুসলমানদের আদর্শ মুসলমান হওয়ার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। তাই এসব মাহফিল পরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন হলে সমাজে নীতিনৈতিকতার চর্চা বাড়বে, অপরাধ প্রবণতা কমবে, সুন্দর ও কল্যাণময় সমাজ গড়ে তোলা সহজ হয়
১৪ ঘণ্টা আগেক্যালিগ্রাফি বা লিপিকলা মুসলিম সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইসলামি লিপিকলার সূচনা মূলত পবিত্র কোরআনকে লিখিতরূপে সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর মুসলিম অক্ষরশিল্পীরা এ শিল্পকে যুগে যুগে নান্দনিক সব অনুশীলনের মধ্য দিয়ে শিল্পকলার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গে পরিণত করেন। এখানে মুসলিম লিপিকলার ৫
১৪ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ তাআলা আগের যুগের নবীদের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। তাতে দেখা যায়, নবীগণ বারবার বলেছেন, আমরা তোমাদের কাছে আল্লাহর পথে আহ্বান করার বিনিময়ে কোনো প্রতিদান চাই না।
১৪ ঘণ্টা আগেনাম নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস করা গুনাহের কাজ। নাম বিকৃত করা, অসম্পূর্ণ নামে ডাকা কোনো মুমিনের কাজ নয়। কারণ প্রকৃত মুসলিমের কথা বা কাজে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে না। কারও নাম নিয়ে বিদ্রূপ করা তাকে কষ্ট দেওয়ার নামান্তর। তাই এ কাজ থেকে বিরত থাকা জরুরি।
২ দিন আগে