মাহমুদ হাসান ফাহিম
জন্মের অনিবার্য ফল মৃত্যু। প্রতিটি প্রাণীর মৃত্যু যেমন অনিবার্য, তেমনি তার দিনক্ষণও নির্ধারিত। তুলনামূলক কম বয়সে কারও মৃত্যু হলে অনেক ক্ষেত্রে ‘অকালমৃত্যু’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। এই প্রয়োগ এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ, মৃত্যু নির্ধারিত সময়েই হয়। এতে চুল পরিমাণও হেরফের হওয়ার সুযোগ নেই।
‘অকালমৃত্যু’ বলতে বোঝায়, সময়ের আগে মৃত্যুবরণ করা। মৃত্যুবরণ করার কথা ছিল অমুক তারিখে, এর আগেই মৃত্যুবরণ করেছে। এর অর্থ দাঁড়ায়, সময়ের আগেই আল্লাহ তাআলা লোকটাকে দুনিয়া থেকে উঠিয়ে নিয়েছেন। তাই মৃত্যু সম্পর্কে এমন কথা বলতে নিরুৎসাহিত করেছে ইসলাম।
কারণ, মৃত্যু কোনো ব্যক্তির ইচ্ছাধীন নয়। আল্লাহর হুকুম ছাড়া কারও মৃত্যু আসে না। নির্দিষ্ট এক সময়ে আল্লাহর নির্দেশেই মৃত্যু আসে। যার জন্য যে সময় নির্ধারিত, তার মৃত্যু তখনই হবে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর হুকুম ছাড়া কারও মৃত্যু হতে পারে না। কেননা তা সুনির্ধারিত।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৪৫)
জীবন-মৃত্যুর মালিক যিনি, সৃষ্টিকর্তা তিনিই। কার কখন, কোথায় মৃত্যুর পরোয়ানা আসবে, কী অবস্থায় মৃত্যু হবে—তিনিই ভালো জানেন। আল্লাহ বলেন, ‘তিনি এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদের অবকাশ দেন। এরপর যখন তাদের নির্ধারিত সময় উপস্থিত হয়, তখন তারা মুহূর্তকাল বিলম্ব অথবা ত্বরান্বিত করতে পারে না।’ (সুরা নাহল: ৬১)
তাই ইসলামে অকালমৃত্যু বলতে কিছু নেই। এমন আকিদা-বিশ্বাস বর্জনীয়। আবেগের তাড়নায় এমন কথা বলা উচিত নয়, যা ইসলামি মূল্যবোধের পরিপন্থী। তুলনামূলক কম বয়সে কারও মৃত্যু হলে ‘অকালমৃত্যু’ না বলে অল্প বয়সে মৃত্যু বলা যেতে পারে।
জন্মের অনিবার্য ফল মৃত্যু। প্রতিটি প্রাণীর মৃত্যু যেমন অনিবার্য, তেমনি তার দিনক্ষণও নির্ধারিত। তুলনামূলক কম বয়সে কারও মৃত্যু হলে অনেক ক্ষেত্রে ‘অকালমৃত্যু’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়। এই প্রয়োগ এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ, মৃত্যু নির্ধারিত সময়েই হয়। এতে চুল পরিমাণও হেরফের হওয়ার সুযোগ নেই।
‘অকালমৃত্যু’ বলতে বোঝায়, সময়ের আগে মৃত্যুবরণ করা। মৃত্যুবরণ করার কথা ছিল অমুক তারিখে, এর আগেই মৃত্যুবরণ করেছে। এর অর্থ দাঁড়ায়, সময়ের আগেই আল্লাহ তাআলা লোকটাকে দুনিয়া থেকে উঠিয়ে নিয়েছেন। তাই মৃত্যু সম্পর্কে এমন কথা বলতে নিরুৎসাহিত করেছে ইসলাম।
কারণ, মৃত্যু কোনো ব্যক্তির ইচ্ছাধীন নয়। আল্লাহর হুকুম ছাড়া কারও মৃত্যু আসে না। নির্দিষ্ট এক সময়ে আল্লাহর নির্দেশেই মৃত্যু আসে। যার জন্য যে সময় নির্ধারিত, তার মৃত্যু তখনই হবে। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহর হুকুম ছাড়া কারও মৃত্যু হতে পারে না। কেননা তা সুনির্ধারিত।’ (সুরা আলে ইমরান: ১৪৫)
জীবন-মৃত্যুর মালিক যিনি, সৃষ্টিকর্তা তিনিই। কার কখন, কোথায় মৃত্যুর পরোয়ানা আসবে, কী অবস্থায় মৃত্যু হবে—তিনিই ভালো জানেন। আল্লাহ বলেন, ‘তিনি এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাদের অবকাশ দেন। এরপর যখন তাদের নির্ধারিত সময় উপস্থিত হয়, তখন তারা মুহূর্তকাল বিলম্ব অথবা ত্বরান্বিত করতে পারে না।’ (সুরা নাহল: ৬১)
তাই ইসলামে অকালমৃত্যু বলতে কিছু নেই। এমন আকিদা-বিশ্বাস বর্জনীয়। আবেগের তাড়নায় এমন কথা বলা উচিত নয়, যা ইসলামি মূল্যবোধের পরিপন্থী। তুলনামূলক কম বয়সে কারও মৃত্যু হলে ‘অকালমৃত্যু’ না বলে অল্প বয়সে মৃত্যু বলা যেতে পারে।
আল্লাহ মানুষকে দুভাবে পরীক্ষা করেন। বিপদ দিয়ে এবং নিয়ামত দিয়ে। নিয়ামতের পরীক্ষা বিপদের পরীক্ষার চেয়ে কঠিন। বিপদের সময় মানুষ আল্লাহর স্মরণ করে; তার সাহায্য প্রার্থনা করে।
২ ঘণ্টা আগেসমাজের প্রত্যেক সদস্যের মধ্যে সৌহার্দ্য-সম্প্রীতি ও আন্তরিকতার সম্পর্ক থাকা চাই। পরস্পরের মধ্যে হৃদ্যতা ও মজবুত সম্পর্ক তৈরি করতে মহানবী (সা.) ৬টি কর্তব্যের কথা বলেছেন, যা পালন
১ দিন আগেএখানে কারণগুলো তুলে ধরা হলো—অন্যায় জুলুম থেকে বাঁচার জন্য মজলুম ব্যক্তি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে জালিমের বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে তার যে দোষ রয়েছে, তা সবিস্তারে তুলে ধরার অনুমতি আছে। জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, একবার আমরা
২ দিন আগেওয়াজ মাহফিল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ। আবহমানকাল থেকে বাঙালি মুসলিম সমাজে এটি প্রচলিত। ওয়াজের মঞ্চ থেকে মুসলমানদের আদর্শ মুসলমান হওয়ার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। তাই এসব মাহফিল পরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন হলে সমাজে নীতিনৈতিকতার চর্চা বাড়বে, অপরাধ প্রবণতা কমবে, সুন্দর ও কল্যাণময় সমাজ গড়ে তোলা সহজ হয়
৩ দিন আগে