ড. এ এন এম মাসউদুর রহমান
আলহামদুলিল্লাহ অর্থ সব প্রশংসা কেবল আল্লাহর জন্য। বান্দা এবং আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মাঝে আলহামদুলিল্লাহর সম্পর্ক খুবই গভীর ও নিবিড়। কারণ, কোনো ভালো সংবাদ শোনামাত্রই আলহামদুলিল্লাহ বলা সুন্নত। আল্লাহ তাআলার কাছে এ শব্দটি খুবই প্রিয়।তাই পবিত্র কোরআন শুরুই হয়েছে এই শব্দের মাধ্যমে। সুরা ফাতিহা ছাড়াও আরও কয়েকটি সুরার শুরুতে এ শব্দটি রয়েছে। তাই এ শব্দের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম।
মহানবী (সা.) তাঁর বিভিন্ন হাদিসে আলহামদুলিল্লাহ বলার গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তাআলার মাহাত্ম্য বর্ণনা ও তাঁর প্রশংসা করার জন্য আলহামদুলিল্লাহর চেয়ে উত্তম শব্দ আর নেই।’ (তিরমিজি) তিনি আরও বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা সবচেয়ে নিজের প্রশংসা করাকে পছন্দ করেন। এ জন্যই তিনি নিজের প্রশংসা করেছেন এবং আমাদের তাঁর প্রশংসা করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ (বুখারি)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘(হে নবী) বলুন, সব প্রশংসা আল্লাহর; কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না।’ (সুরা লুকমান: ২৫)।তাই হাদিসে আলহামদুলিল্লাহকে সর্বোত্তম দোয়া বলা হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সর্বোত্তম ফজিলতপূর্ণ বাক্য লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এবং সর্বোত্তম দোয়া আলহামদুলিল্লাহ।’ (তিরমিজি)। অন্য হাদিসে বর্ণিত আছে, ‘আল্লাহর কাছে চারটি শব্দ খুবই প্রিয়। তা হলো, সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ও আল্লাহু আকবর।’ (মুসলিম)
একদিন এক সাহাবি মহানবী (সা.)-কে বললেন, ‘আপনি অনুমতি দিলে আমি আল্লাহর শানে প্রশংসামূলক কিছু বাক্য বলতে চাই।’ তখন তিনি বললেন, ‘আল্লাহ তাআলা নিজের প্রশংসা অনেক পছন্দ করেন।’ (মুসনাদ)। মহানবী (সা.) আরও বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আমলের পাল্লাকে পূর্ণ করে দেয়। সুবহানাল্লাহ ও আলহামদুলিল্লাহ আসমান ও জমিনের মধ্যকার ফাঁকা জায়গা পূর্ণ করে দেয়।’ (মুসলিম)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
আলহামদুলিল্লাহ অর্থ সব প্রশংসা কেবল আল্লাহর জন্য। বান্দা এবং আল্লাহর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার মাঝে আলহামদুলিল্লাহর সম্পর্ক খুবই গভীর ও নিবিড়। কারণ, কোনো ভালো সংবাদ শোনামাত্রই আলহামদুলিল্লাহ বলা সুন্নত। আল্লাহ তাআলার কাছে এ শব্দটি খুবই প্রিয়।তাই পবিত্র কোরআন শুরুই হয়েছে এই শব্দের মাধ্যমে। সুরা ফাতিহা ছাড়াও আরও কয়েকটি সুরার শুরুতে এ শব্দটি রয়েছে। তাই এ শব্দের গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম।
মহানবী (সা.) তাঁর বিভিন্ন হাদিসে আলহামদুলিল্লাহ বলার গুরুত্ব ও ফজিলত বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ তাআলার মাহাত্ম্য বর্ণনা ও তাঁর প্রশংসা করার জন্য আলহামদুলিল্লাহর চেয়ে উত্তম শব্দ আর নেই।’ (তিরমিজি) তিনি আরও বলেন, ‘আল্লাহ তাআলা সবচেয়ে নিজের প্রশংসা করাকে পছন্দ করেন। এ জন্যই তিনি নিজের প্রশংসা করেছেন এবং আমাদের তাঁর প্রশংসা করার নির্দেশ দিয়েছেন।’ (বুখারি)
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘(হে নবী) বলুন, সব প্রশংসা আল্লাহর; কিন্তু তাদের অধিকাংশই জানে না।’ (সুরা লুকমান: ২৫)।তাই হাদিসে আলহামদুলিল্লাহকে সর্বোত্তম দোয়া বলা হয়েছে। মহানবী (সা.) বলেন, ‘সর্বোত্তম ফজিলতপূর্ণ বাক্য লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ এবং সর্বোত্তম দোয়া আলহামদুলিল্লাহ।’ (তিরমিজি)। অন্য হাদিসে বর্ণিত আছে, ‘আল্লাহর কাছে চারটি শব্দ খুবই প্রিয়। তা হলো, সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ও আল্লাহু আকবর।’ (মুসলিম)
একদিন এক সাহাবি মহানবী (সা.)-কে বললেন, ‘আপনি অনুমতি দিলে আমি আল্লাহর শানে প্রশংসামূলক কিছু বাক্য বলতে চাই।’ তখন তিনি বললেন, ‘আল্লাহ তাআলা নিজের প্রশংসা অনেক পছন্দ করেন।’ (মুসনাদ)। মহানবী (সা.) আরও বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ আমলের পাল্লাকে পূর্ণ করে দেয়। সুবহানাল্লাহ ও আলহামদুলিল্লাহ আসমান ও জমিনের মধ্যকার ফাঁকা জায়গা পূর্ণ করে দেয়।’ (মুসলিম)
লেখক: অধ্যাপক, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
ওয়াজ মাহফিল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ। আবহমানকাল থেকে বাঙালি মুসলিম সমাজে এটি প্রচলিত। ওয়াজের মঞ্চ থেকে মুসলমানদের আদর্শ মুসলমান হওয়ার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। তাই এসব মাহফিল পরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন হলে সমাজে নীতিনৈতিকতার চর্চা বাড়বে, অপরাধ প্রবণতা কমবে, সুন্দর ও কল্যাণময় সমাজ গড়ে তোলা সহজ হয়
১ দিন আগেক্যালিগ্রাফি বা লিপিকলা মুসলিম সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইসলামি লিপিকলার সূচনা মূলত পবিত্র কোরআনকে লিখিতরূপে সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর মুসলিম অক্ষরশিল্পীরা এ শিল্পকে যুগে যুগে নান্দনিক সব অনুশীলনের মধ্য দিয়ে শিল্পকলার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গে পরিণত করেন। এখানে মুসলিম লিপিকলার ৫
১ দিন আগেপবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ তাআলা আগের যুগের নবীদের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। তাতে দেখা যায়, নবীগণ বারবার বলেছেন, আমরা তোমাদের কাছে আল্লাহর পথে আহ্বান করার বিনিময়ে কোনো প্রতিদান চাই না।
১ দিন আগেনাম নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস করা গুনাহের কাজ। নাম বিকৃত করা, অসম্পূর্ণ নামে ডাকা কোনো মুমিনের কাজ নয়। কারণ প্রকৃত মুসলিমের কথা বা কাজে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে না। কারও নাম নিয়ে বিদ্রূপ করা তাকে কষ্ট দেওয়ার নামান্তর। তাই এ কাজ থেকে বিরত থাকা জরুরি।
২ দিন আগে