অনলাইন ডেস্ক
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার নয়জন ফিলিস্তিনি নারী তাঁদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও নথিভুক্ত করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ উপলক্ষে ‘আইস অন হেরিটেজ ইনস্টিটিউট’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলেছেন তাঁরা।
আইস অন হেরিটেজ টিমের সদস্যরা বলছেন, ২০১৭ সালেই তাঁদের দুর্লভ বই ও পাণ্ডুলিপি সংগ্রহের এই অভিযান শুরু হয়। তাঁদের লক্ষ্য, সর্বাধুনিক পদ্ধতিতে গাজার ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা এবং বিশ্বের সামনে তা ডিজিটাল পদ্ধতিতে তুলে ধরা।
কিছু পাণ্ডুলিপি কয়েক শ বছরের পুরোনো। ব্রিটিশ মিউজিয়ামের সহায়তায় তাঁরা এসব অমূল্য রত্ন সংগ্রহ ও পুনরুদ্ধার করছেন, যা দক্ষিণ ফিলিস্তিনের সমৃদ্ধ ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিকের ওপর আলো ফেলে।
গাজায় ১৬ বছরের ইসরায়েলি অবরোধের কারণে এই স্বেচ্ছাসেবী প্রকল্পটি বিভিন্ন বাধার মুখে পড়েছে। সীমান্তপথগুলো বিভিন্ন মেয়াদে বন্ধ করে দেওয়ার কারণে ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার কাজ বারবার ব্যাহত হয়েছে। কারণ অবরোধের কারণে গবেষণার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও রসদ সংগ্রহ করতে তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন।
আইস অন হেরিটেজ কর্তৃক সংরক্ষিত এসব নথি থেকে প্রমাণিত হয়, কীভাবে ইতিহাস, ভূগোল, ধর্ম ও রাজনীতি গত কয়েক শতকে গাজাকে প্রভাবিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হানিন আল-উমসি বলেন, ‘আমাদের টিম এসব নথির সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে গাজার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের কথা পৌঁছে দিতে কাজ করছে।’
এসব নথি অ্যাসিডমুক্ত লোহার বাক্সে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। আর্কাইভ বিশেষজ্ঞ আরিজ জেরিদ বলেছেন, গাজার প্রথম ডিজিটাল আর্কাইভ স্টুডিওতে কাজ করতে পেরে তিনি গর্বিত।
কালি ও কাগজের অ্যাসিডের মাত্রা পরীক্ষা করার জন্য সাধারণত বিশেষ মেশিন দরকার। তবে অবরুদ্ধ গাজায় মেশিন আনার ব্যবস্থা করতে না পারায় তাঁরা অ্যানালগ পদ্ধতিতে তা সম্পন্ন করেন। ইসরায়েল ও মিসর নিয়ন্ত্রিত সীমান্ত দিয়ে এই বিশেষ মেশিনটি আসতে আরও কয়েক মাস সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত নয়জন নারীই পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণ বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হানিন আল-উমসি বলেন, ‘ছোট অফিস হলেও আমাদের ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন বিষয়ের অনেক ঐতিহাসিক নথি, বই ও পাণ্ডুলিপি রয়েছে।’
বেশির ভাগ নথি উনিশ ও বিশ শতকের শুরুর দিকের, ওসমানীয় আমলের। আলউমসি বলেন, ‘ব্রিটিশ আমলে লুটপাট এবং ইসরায়েলি দখলদারির কারণে সেই সময়ের অনেক নথি হারিয়ে গেছে।’
আইস অন হেরিটেজের এসব দৃঢ় প্রত্যয়ী নারী একটি বড় পরিসরের জায়গা খুঁজছেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণের পাশাপাশি যেখানে তাঁদের এসব সংগ্রহ অ্যানালগ পদ্ধতিতেও সংরক্ষণ করতে পারবেন।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার নয়জন ফিলিস্তিনি নারী তাঁদের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও নথিভুক্ত করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। এ উপলক্ষে ‘আইস অন হেরিটেজ ইনস্টিটিউট’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানও গড়ে তুলেছেন তাঁরা।
আইস অন হেরিটেজ টিমের সদস্যরা বলছেন, ২০১৭ সালেই তাঁদের দুর্লভ বই ও পাণ্ডুলিপি সংগ্রহের এই অভিযান শুরু হয়। তাঁদের লক্ষ্য, সর্বাধুনিক পদ্ধতিতে গাজার ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ করা এবং বিশ্বের সামনে তা ডিজিটাল পদ্ধতিতে তুলে ধরা।
কিছু পাণ্ডুলিপি কয়েক শ বছরের পুরোনো। ব্রিটিশ মিউজিয়ামের সহায়তায় তাঁরা এসব অমূল্য রত্ন সংগ্রহ ও পুনরুদ্ধার করছেন, যা দক্ষিণ ফিলিস্তিনের সমৃদ্ধ ইতিহাসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিকের ওপর আলো ফেলে।
গাজায় ১৬ বছরের ইসরায়েলি অবরোধের কারণে এই স্বেচ্ছাসেবী প্রকল্পটি বিভিন্ন বাধার মুখে পড়েছে। সীমান্তপথগুলো বিভিন্ন মেয়াদে বন্ধ করে দেওয়ার কারণে ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার কাজ বারবার ব্যাহত হয়েছে। কারণ অবরোধের কারণে গবেষণার প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও রসদ সংগ্রহ করতে তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন।
আইস অন হেরিটেজ কর্তৃক সংরক্ষিত এসব নথি থেকে প্রমাণিত হয়, কীভাবে ইতিহাস, ভূগোল, ধর্ম ও রাজনীতি গত কয়েক শতকে গাজাকে প্রভাবিত করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হানিন আল-উমসি বলেন, ‘আমাদের টিম এসব নথির সুরক্ষা নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে গাজার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যের কথা পৌঁছে দিতে কাজ করছে।’
এসব নথি অ্যাসিডমুক্ত লোহার বাক্সে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। আর্কাইভ বিশেষজ্ঞ আরিজ জেরিদ বলেছেন, গাজার প্রথম ডিজিটাল আর্কাইভ স্টুডিওতে কাজ করতে পেরে তিনি গর্বিত।
কালি ও কাগজের অ্যাসিডের মাত্রা পরীক্ষা করার জন্য সাধারণত বিশেষ মেশিন দরকার। তবে অবরুদ্ধ গাজায় মেশিন আনার ব্যবস্থা করতে না পারায় তাঁরা অ্যানালগ পদ্ধতিতে তা সম্পন্ন করেন। ইসরায়েল ও মিসর নিয়ন্ত্রিত সীমান্ত দিয়ে এই বিশেষ মেশিনটি আসতে আরও কয়েক মাস সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত নয়জন নারীই পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণ বিষয়ে বিশেষ প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হানিন আল-উমসি বলেন, ‘ছোট অফিস হলেও আমাদের ইনস্টিটিউটে বিভিন্ন বিষয়ের অনেক ঐতিহাসিক নথি, বই ও পাণ্ডুলিপি রয়েছে।’
বেশির ভাগ নথি উনিশ ও বিশ শতকের শুরুর দিকের, ওসমানীয় আমলের। আলউমসি বলেন, ‘ব্রিটিশ আমলে লুটপাট এবং ইসরায়েলি দখলদারির কারণে সেই সময়ের অনেক নথি হারিয়ে গেছে।’
আইস অন হেরিটেজের এসব দৃঢ় প্রত্যয়ী নারী একটি বড় পরিসরের জায়গা খুঁজছেন, ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংরক্ষণের পাশাপাশি যেখানে তাঁদের এসব সংগ্রহ অ্যানালগ পদ্ধতিতেও সংরক্ষণ করতে পারবেন।
ওয়াজ মাহফিল গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের অংশ। আবহমানকাল থেকে বাঙালি মুসলিম সমাজে এটি প্রচলিত। ওয়াজের মঞ্চ থেকে মুসলমানদের আদর্শ মুসলমান হওয়ার দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়। তাই এসব মাহফিল পরিকল্পিতভাবে সম্পন্ন হলে সমাজে নীতিনৈতিকতার চর্চা বাড়বে, অপরাধ প্রবণতা কমবে, সুন্দর ও কল্যাণময় সমাজ গড়ে তোলা সহজ হয়
৭ ঘণ্টা আগেক্যালিগ্রাফি বা লিপিকলা মুসলিম সংস্কৃতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইসলামি লিপিকলার সূচনা মূলত পবিত্র কোরআনকে লিখিতরূপে সংরক্ষণ প্রচেষ্টার মধ্য দিয়ে শুরু হয়। এরপর মুসলিম অক্ষরশিল্পীরা এ শিল্পকে যুগে যুগে নান্দনিক সব অনুশীলনের মধ্য দিয়ে শিল্পকলার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গে পরিণত করেন। এখানে মুসলিম লিপিকলার ৫
৭ ঘণ্টা আগেপবিত্র কোরআনের বিভিন্ন আয়াতে আল্লাহ তাআলা আগের যুগের নবীদের ঘটনা বর্ণনা করেছেন। তাতে দেখা যায়, নবীগণ বারবার বলেছেন, আমরা তোমাদের কাছে আল্লাহর পথে আহ্বান করার বিনিময়ে কোনো প্রতিদান চাই না।
৭ ঘণ্টা আগেনাম নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ বা উপহাস করা গুনাহের কাজ। নাম বিকৃত করা, অসম্পূর্ণ নামে ডাকা কোনো মুমিনের কাজ নয়। কারণ প্রকৃত মুসলিমের কথা বা কাজে অন্য কেউ কষ্ট পেতে পারে না। কারও নাম নিয়ে বিদ্রূপ করা তাকে কষ্ট দেওয়ার নামান্তর। তাই এ কাজ থেকে বিরত থাকা জরুরি।
১ দিন আগে