ফারুক মেহেদী
করোনাকালে খাদ্যপণ্যের ব্যবসা কেমন চলছে? বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান পরিস্থিতি কী হবে আগামী দিনে—এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ এবং আকিজ ভেঞ্চারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ আলমগীর। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে আপনাদের খাদ্যপণ্যের ব্যবসা?
সৈয়দ আলমগীর: আগের চেয়ে এবার ব্যবসা-বাণিজ্য বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। দোকানপাট বন্ধ। আমাদের লোকজনও ঠিকমতো যেতে পারছে না। সার্বিক ব্যবসায়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিশেষ করে এ দুই সপ্তাহ। বাজারে চাহিদা আছে ভালোই। তো, চাহিদা থাকলে কী হবে, সরবরাহ তো নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এটা সাপ্লাইচেইন বা পরিবহনের দিক থেকে সমস্যা না। মূলত দোকানপাট না খুলতে পারার কারণেই ব্যবসাটা ঠিকমতো হচ্ছে না।
আজকের পত্রিকা: সামনে এ খাতের প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব হবে কি না?
সৈয়দ আলমগীর: উৎপাদক পর্যায় থেকে আমরা প্রস্তুত আছি। আমাদের ক্রেতারাও প্রস্তুত রয়েছে। ধরেন, আমাদের আকিজের পণ্য হলো জুস, ড্রিংকস, দুধ। এসবের তো চাহিদা আছে। মানুষ এসব পণ্য নেয়। কাজেই সুযোগ পেলেই তারা এসব পণ্য কিনবে। সুতরাং গ্রোথের কোনো সমস্যা নেই।
আজকের পত্রিকা: চলতি বাজেটটি আপনাদের জন্য কতটা ব্যবসা–সহায়ক?
সৈয়দ আলমগীর: সত্যি কথা হলো, এবারের বাজেট ব্যবসাবান্ধব। করোনার মধ্যেও যখন নানা চ্যালেঞ্জ, তার মধ্যেও এমন বাজেট সত্যিই প্রশংসনীয়। এবার আমাদের ওপর থেকে চাপ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। আড়াই শতাংশ করপোরেট কর কমানো হয়েছে। বিভিন্ন রকমের শুল্ক-কর ও ভ্যাট ছাড় দেওয়া হয়েছে। আমার মনে হয়, ব্যবসার জন্য ভালো হবে এবারের বাজেটটি।
আজকের পত্রিকা: করোনা–উত্তর বিনিয়োগে কি সম্ভাবনা দেখছেন? আপনারা ব্যবসা সম্প্রসারণে যাবেন কি না?
সৈয়দ আলমগীর: করোনা–উত্তর বিনিয়োগে আমি ভালো সম্ভাবনা দেখছি। নিজেদের ব্যবসা আরও সম্প্রসারণের কথা ভাবছি। সুযোগ পেলেই আমরা সম্প্রসারণে হাত দেব। আমরা প্রস্তুত আছি। সরকারের সহায়তা আছে। ব্যাংকঋণের সুদহার কমানো হয়েছে। কর কমানো হয়েছে। অনেক জায়গায় নতুন করে বাড়ানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর দিক থেকেও সহায়তা আছে। কাজেই সামনে বিনিয়োগ হবে।
আজকের পত্রিকা: অনেকে চাকরি হারিয়েছেন। অনেকের আয় কমেছে। এ জন্য কী করা উচিত?
সৈয়দ আলমগীর: এ ক্ষেত্রে করোনা সংক্রমণই সবচেয়ে বড় বাধা। এতে কারও কিছু করার নেই। আমার যদি ব্যবসা না থাকে তাহলে কত দিন বসিয়ে রেখে বেতন দেওয়া যাবে? এ কারণে হয়তো অনেকের চাকরি চলে গেছে। এখন তো গ্রামগঞ্জেও করোনা বাড়ছে। সামনে যদি কোভিড কমে আসে, তাহলে সব ঠিক হয়ে যাবে। সবাই চাকরিতে ফিরতে পারবে।
আজকের পত্রিকা: করোনা–উত্তর অথনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব কি না?
সৈয়দ আলমগীর: আমাদের বিনিয়োগ ভালো হলে প্রবৃদ্ধির ধারা বজায় রাখা যাবে। আমাদের রেমিট্যান্স, রপ্তানি, রিজার্ভ ভালো আছে। সামনে অনেক অর্ডার আসবে। এখন চীন, ভিয়েতনাম, ভারত পারছে না। মিয়ানমারে রাজনৈতিক অস্থিরতায় সেখানের অর্ডার আমরা কিছু পাচ্ছি। সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে এলে আমাদের রপ্তানি আরও ভালো হবে।
করোনাকালে খাদ্যপণ্যের ব্যবসা কেমন চলছে? বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান পরিস্থিতি কী হবে আগামী দিনে—এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ এবং আকিজ ভেঞ্চারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও সৈয়দ আলমগীর। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে আপনাদের খাদ্যপণ্যের ব্যবসা?
সৈয়দ আলমগীর: আগের চেয়ে এবার ব্যবসা-বাণিজ্য বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। দোকানপাট বন্ধ। আমাদের লোকজনও ঠিকমতো যেতে পারছে না। সার্বিক ব্যবসায়ই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বিশেষ করে এ দুই সপ্তাহ। বাজারে চাহিদা আছে ভালোই। তো, চাহিদা থাকলে কী হবে, সরবরাহ তো নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এটা সাপ্লাইচেইন বা পরিবহনের দিক থেকে সমস্যা না। মূলত দোকানপাট না খুলতে পারার কারণেই ব্যবসাটা ঠিকমতো হচ্ছে না।
আজকের পত্রিকা: সামনে এ খাতের প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব হবে কি না?
সৈয়দ আলমগীর: উৎপাদক পর্যায় থেকে আমরা প্রস্তুত আছি। আমাদের ক্রেতারাও প্রস্তুত রয়েছে। ধরেন, আমাদের আকিজের পণ্য হলো জুস, ড্রিংকস, দুধ। এসবের তো চাহিদা আছে। মানুষ এসব পণ্য নেয়। কাজেই সুযোগ পেলেই তারা এসব পণ্য কিনবে। সুতরাং গ্রোথের কোনো সমস্যা নেই।
আজকের পত্রিকা: চলতি বাজেটটি আপনাদের জন্য কতটা ব্যবসা–সহায়ক?
সৈয়দ আলমগীর: সত্যি কথা হলো, এবারের বাজেট ব্যবসাবান্ধব। করোনার মধ্যেও যখন নানা চ্যালেঞ্জ, তার মধ্যেও এমন বাজেট সত্যিই প্রশংসনীয়। এবার আমাদের ওপর থেকে চাপ কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। আড়াই শতাংশ করপোরেট কর কমানো হয়েছে। বিভিন্ন রকমের শুল্ক-কর ও ভ্যাট ছাড় দেওয়া হয়েছে। আমার মনে হয়, ব্যবসার জন্য ভালো হবে এবারের বাজেটটি।
আজকের পত্রিকা: করোনা–উত্তর বিনিয়োগে কি সম্ভাবনা দেখছেন? আপনারা ব্যবসা সম্প্রসারণে যাবেন কি না?
সৈয়দ আলমগীর: করোনা–উত্তর বিনিয়োগে আমি ভালো সম্ভাবনা দেখছি। নিজেদের ব্যবসা আরও সম্প্রসারণের কথা ভাবছি। সুযোগ পেলেই আমরা সম্প্রসারণে হাত দেব। আমরা প্রস্তুত আছি। সরকারের সহায়তা আছে। ব্যাংকঋণের সুদহার কমানো হয়েছে। কর কমানো হয়েছে। অনেক জায়গায় নতুন করে বাড়ানো হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর দিক থেকেও সহায়তা আছে। কাজেই সামনে বিনিয়োগ হবে।
আজকের পত্রিকা: অনেকে চাকরি হারিয়েছেন। অনেকের আয় কমেছে। এ জন্য কী করা উচিত?
সৈয়দ আলমগীর: এ ক্ষেত্রে করোনা সংক্রমণই সবচেয়ে বড় বাধা। এতে কারও কিছু করার নেই। আমার যদি ব্যবসা না থাকে তাহলে কত দিন বসিয়ে রেখে বেতন দেওয়া যাবে? এ কারণে হয়তো অনেকের চাকরি চলে গেছে। এখন তো গ্রামগঞ্জেও করোনা বাড়ছে। সামনে যদি কোভিড কমে আসে, তাহলে সব ঠিক হয়ে যাবে। সবাই চাকরিতে ফিরতে পারবে।
আজকের পত্রিকা: করোনা–উত্তর অথনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধরে রাখা সম্ভব কি না?
সৈয়দ আলমগীর: আমাদের বিনিয়োগ ভালো হলে প্রবৃদ্ধির ধারা বজায় রাখা যাবে। আমাদের রেমিট্যান্স, রপ্তানি, রিজার্ভ ভালো আছে। সামনে অনেক অর্ডার আসবে। এখন চীন, ভিয়েতনাম, ভারত পারছে না। মিয়ানমারে রাজনৈতিক অস্থিরতায় সেখানের অর্ডার আমরা কিছু পাচ্ছি। সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে এলে আমাদের রপ্তানি আরও ভালো হবে।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪