ফারুক হাসান
জকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে পোশাক রপ্তানি?
ফারুক হাসান: গেল বছরের মার্চে প্রথম যখন করোনা আঘাত হানে, তখন প্রায় ৮০ দিনের মতো বন্ধ ছিল কারখানা। এ সময় আমাদের রপ্তানিকারকদের অন্তত সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল হয়। অনেক ক্ষতির মুখে পড়তে হয় আমাদের। পরে আবার যখন করোনা কিছুটা কমে আসে, তখন কারখানা খুলতে থাকে। কিন্তু ওই সময়ে ইউরোপ-আমেরিকার অনেক দেশে লকডাউন দেওয়া হয়। তাতে আবারও ক্ষতি হয় আমাদের। সব মিলিয়ে ওই সময় প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলারের মতো কম রপ্তানি হয়। এখন যদি করোনাটা নিয়ন্ত্রণে থাকে, তবে আসছে অক্টোবরে আমরা পুরো ঘুরে দাঁড়াতে পারব। আমরা শ্রমিক ধরে রাখতে কাজ করে যাচ্ছি। সামনে আমাদের ভালো দিন আসছে। আমাদের সবচেয়ে বড় মার্কেট যুক্তরাষ্ট্রে অর্ডার বাড়ছে। এখন নতুন করে করোনার কারণে যদি কারখানা বন্ধ রাখতে হয় বা উৎপাদন ব্যাহত হয়, তবে আমাদের বড় ধাক্কা খেতে হবে।
আজকের পত্রিকা: আমরা শুনছি, ব্যাপক অর্ডার পাচ্ছেন আপনারা। বাস্তব চিত্র কী?
ফারুক হাসান: ইউরোপ-আমেরিকায় এত দিন করোনার কারণে সবকিছু বন্ধ ছিল। এখন ওই সব দেশে টিকা দেওয়ার ফলে সবকিছু খুলতে শুরু করেছে। তা ছাড়া সরকারও তাদের নাগরিকদের নগদ অর্থ বা বেতনভাতা পরিশোধ করছে। এতে ভোক্তাদের হাতে টাকা আসছে। চাহিদা তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি ভারতে করোনা বেড়ে যাওয়া এবং মিয়ানমারে অস্থিরতার কারণে ওই সব দেশের কিছু অর্ডারও বাংলাদেশে আসছে। ওদিকে চীন-যুক্তরাষ্ট্র স্নায়ুযুদ্ধের কারণে কিছু অর্ডার পাচ্ছে বাংলাদেশ।
আজকের পত্রিকা: করোনা ক্ষতির বিপরীতে কী সম্ভাবনা দেখাচ্ছে?
ফারুক হাসান: করোনার কারণে আমরা বিপুল হারে পিপিই ও মাস্ক তৈরি করছি। ব্যাপক হারে এসব পণ্য রপ্তানি করছি। এ রকম প্রচুর কাজ পাচ্ছি। এটা একটা নতুন সম্ভাবনা। করোনায় অনেক দেশ সবকিছু বন্ধ করে রেখেছিল। আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালু রেখেছি। বিশ্বের কোন মার্কেটে কী হচ্ছে—এসব খোঁজ-খবর রেখে কাজ করেছি। বিদেশি বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সময়ে কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ না হলেও সামনে তা হবে বলে আশা করছি। সবচেয়ে বড় যে সম্ভাবনা, তা হলো ভার্চ্যুয়ালি একটা বিরাট বাজার তৈরি হয়েছে। সেখানে আমরা পণ্য সরবরাহ করতে পারছি।
আজকের পত্রিকা: সামনের দিনগুলোতে চ্যালেঞ্জ কী?
ফারুক হাসান: সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো কাঁচামালের সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখা। আমাদের অনেক কিছুই আমদানি করে আনতে হয়। এটা বিভিন্ন সময়ে বাধাগ্রস্ত হয়। এতে খরচ ও লিড টাইম বাড়ে। তা ছাড়া কারখানা থেকে পণ্য রপ্তানির জন্য শিপমেন্ট করতে হলেও অনেক সময় অবকাঠামোগত নানান সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়। আইনি জটিলতা, ব্যাংকঋণের সুদের হার, পুঁজির সংকট ইত্যাদি রপ্তানি খাতের জন্য চ্যালেঞ্জ।
জকের পত্রিকা: করোনাকালে কেমন চলছে পোশাক রপ্তানি?
ফারুক হাসান: গেল বছরের মার্চে প্রথম যখন করোনা আঘাত হানে, তখন প্রায় ৮০ দিনের মতো বন্ধ ছিল কারখানা। এ সময় আমাদের রপ্তানিকারকদের অন্তত সাড়ে ৩ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আদেশ বাতিল হয়। অনেক ক্ষতির মুখে পড়তে হয় আমাদের। পরে আবার যখন করোনা কিছুটা কমে আসে, তখন কারখানা খুলতে থাকে। কিন্তু ওই সময়ে ইউরোপ-আমেরিকার অনেক দেশে লকডাউন দেওয়া হয়। তাতে আবারও ক্ষতি হয় আমাদের। সব মিলিয়ে ওই সময় প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলারের মতো কম রপ্তানি হয়। এখন যদি করোনাটা নিয়ন্ত্রণে থাকে, তবে আসছে অক্টোবরে আমরা পুরো ঘুরে দাঁড়াতে পারব। আমরা শ্রমিক ধরে রাখতে কাজ করে যাচ্ছি। সামনে আমাদের ভালো দিন আসছে। আমাদের সবচেয়ে বড় মার্কেট যুক্তরাষ্ট্রে অর্ডার বাড়ছে। এখন নতুন করে করোনার কারণে যদি কারখানা বন্ধ রাখতে হয় বা উৎপাদন ব্যাহত হয়, তবে আমাদের বড় ধাক্কা খেতে হবে।
আজকের পত্রিকা: আমরা শুনছি, ব্যাপক অর্ডার পাচ্ছেন আপনারা। বাস্তব চিত্র কী?
ফারুক হাসান: ইউরোপ-আমেরিকায় এত দিন করোনার কারণে সবকিছু বন্ধ ছিল। এখন ওই সব দেশে টিকা দেওয়ার ফলে সবকিছু খুলতে শুরু করেছে। তা ছাড়া সরকারও তাদের নাগরিকদের নগদ অর্থ বা বেতনভাতা পরিশোধ করছে। এতে ভোক্তাদের হাতে টাকা আসছে। চাহিদা তৈরি হচ্ছে। পাশাপাশি ভারতে করোনা বেড়ে যাওয়া এবং মিয়ানমারে অস্থিরতার কারণে ওই সব দেশের কিছু অর্ডারও বাংলাদেশে আসছে। ওদিকে চীন-যুক্তরাষ্ট্র স্নায়ুযুদ্ধের কারণে কিছু অর্ডার পাচ্ছে বাংলাদেশ।
আজকের পত্রিকা: করোনা ক্ষতির বিপরীতে কী সম্ভাবনা দেখাচ্ছে?
ফারুক হাসান: করোনার কারণে আমরা বিপুল হারে পিপিই ও মাস্ক তৈরি করছি। ব্যাপক হারে এসব পণ্য রপ্তানি করছি। এ রকম প্রচুর কাজ পাচ্ছি। এটা একটা নতুন সম্ভাবনা। করোনায় অনেক দেশ সবকিছু বন্ধ করে রেখেছিল। আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চালু রেখেছি। বিশ্বের কোন মার্কেটে কী হচ্ছে—এসব খোঁজ-খবর রেখে কাজ করেছি। বিদেশি বিনিয়োগের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এই সময়ে কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ না হলেও সামনে তা হবে বলে আশা করছি। সবচেয়ে বড় যে সম্ভাবনা, তা হলো ভার্চ্যুয়ালি একটা বিরাট বাজার তৈরি হয়েছে। সেখানে আমরা পণ্য সরবরাহ করতে পারছি।
আজকের পত্রিকা: সামনের দিনগুলোতে চ্যালেঞ্জ কী?
ফারুক হাসান: সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো কাঁচামালের সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখা। আমাদের অনেক কিছুই আমদানি করে আনতে হয়। এটা বিভিন্ন সময়ে বাধাগ্রস্ত হয়। এতে খরচ ও লিড টাইম বাড়ে। তা ছাড়া কারখানা থেকে পণ্য রপ্তানির জন্য শিপমেন্ট করতে হলেও অনেক সময় অবকাঠামোগত নানান সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়। আইনি জটিলতা, ব্যাংকঋণের সুদের হার, পুঁজির সংকট ইত্যাদি রপ্তানি খাতের জন্য চ্যালেঞ্জ।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪