ফারুক মেহেদী
জাহাজের সংকটে রপ্তানিমুখী পণ্যের জট চট্টগ্রামের বেসরকারি সব আইসিডিতে। আসছে না আমদানি পণ্যবাহী জাহাজ। কেন এ সমস্যা? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নুরুল কাউয়ুম খান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: আপনার চোখে চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা এখন কোন পর্যায়ে?
নুরুল কাউয়ুম খান: চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা এখন প্রশ্নাতীত। ক্যাপাসিটি অনুযায়ী বন্দর কর্তৃপক্ষ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। উন্নত যন্ত্রপাতি, ইয়ার্ড ক্যাপাসিটি বেড়েছে। এখন চট্টগ্রাম বন্দর অন্তত ৫০ হাজার কনটেইনার রাখতে পারে। সব মিলিয়ে বলব, চট্টগ্রাম বন্দরে অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে।
আজকের পত্রিকা: বেসরকারি কনটেইনার ডিপোর অবস্থা কেমন?
নুরুল কাউয়ুম খান: আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে সহায়তার জন্য আমরা বেসরকারি খাতে ১৯টি কনটেইনার ডিপো প্রতিষ্ঠা করেছি। এখানে সব মিলিয়ে দিনে আমরা ৭৭ হাজার কনটেইনার রাখতে পারি। আমাদের এত স্পেস যে, পুরো সক্ষমতা আমরা ব্যবহারও করতে পারি না। আমাদের বেসরকারি খাতের ডিপোগুলো ২০ কিলোমিটারের মধ্যে।
আজকের পত্রিকা: ডিপোতে কনটেইনারের চাপ কেন?
নুরুল কাউয়ুম খান: দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেড়ে গেছে। বন্দরের কার্যক্রমও প্রায় ৩ গুণ হয়েছে। ৮ মিলিয়ন ডলার দিয়ে রপ্তানি খাতের শুরু। আজ তা পৌঁছেছে ৪০ বিলিয়ন ডলারে। দেশে মেগা প্রকল্পসহ নানান উন্নয়নকাজের বিপুল পণ্য আমদানিও করতে হয়। তার সঙ্গে যোগ হয়েছে কভিড। এর ফলে বিদেশি বন্দরের সক্ষমতা কমিয়ে রাখা হয়েছে। এ কারণে আমাদের এখানে জাহাজ কম আসছে।
আজকের পত্রিকা: সমস্যাটি কেন প্রকট হলো?
নুরুল কাউয়ুম খান: এখন জাহাজ আসছে না। আমাদের অর্থনীতি বড় হচ্ছে। অনেক অর্ডার পাচ্ছে পোশাক খাত। কিন্তু আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার আসতে পারছে না, ফলে রপ্তানির জন্য কনটেইনার পাওয়া যাচ্ছে না। জাহাজও আসছে না। আর আমাদের জাহাজও সরাসরি ইউরোপ-আমেরিকায় যেতে পারে না। প্রথমে মালয়েশিয়া, কলম্বো এবং সিঙ্গাপুরে আমাদের পণ্যবাহী কনটেইনার যায়। সেখান থেকে অন্যত্র যায়। ওই সব বন্দর এখন করোনার কারণে জাহাজজটে পড়েছে।
আজকের পত্রিকা: সমস্যাটি কেন প্রকট হলো?
নুরুল কাউয়ুম খান: এর ফলে খরচও বেড়ে গেছে। আগে যেখানে ইউরোপে একটি কনটেইনার পাঠাতে ৫০০ ডলারে হতো, এখন লাগছে ৫ হাজার ডলার। আর যে কনটেইনার ১৫ হাজার ডলারে হতো, এখন তা লাগছে আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার ডলার।
আজকের পত্রিকা: তাহলে সমাধান কী?
নুরুল কাউয়ুম খান: আমরা চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে কথা বলেছি। রপ্তানিকারক সংকট কাটাতে জাহাজমালিক বা তাদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে পারে। তবে এটাও সাময়িক। স্থায়ী সমাধানের জন্য কলম্বো ও সিঙ্গাপুর বন্দরের জাহাজজট কমাতে হবে। সেখানে খালি না হলে তো তারা জাহাজ নিতে পারবে না।
জাহাজের সংকটে রপ্তানিমুখী পণ্যের জট চট্টগ্রামের বেসরকারি সব আইসিডিতে। আসছে না আমদানি পণ্যবাহী জাহাজ। কেন এ সমস্যা? এসব বিষয়ে আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন ইনল্যান্ড কনটেইনার ডিপো অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নুরুল কাউয়ুম খান। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
আজকের পত্রিকা: আপনার চোখে চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা এখন কোন পর্যায়ে?
নুরুল কাউয়ুম খান: চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষতা এখন প্রশ্নাতীত। ক্যাপাসিটি অনুযায়ী বন্দর কর্তৃপক্ষ সেবা দিয়ে যাচ্ছে। উন্নত যন্ত্রপাতি, ইয়ার্ড ক্যাপাসিটি বেড়েছে। এখন চট্টগ্রাম বন্দর অন্তত ৫০ হাজার কনটেইনার রাখতে পারে। সব মিলিয়ে বলব, চট্টগ্রাম বন্দরে অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করছে।
আজকের পত্রিকা: বেসরকারি কনটেইনার ডিপোর অবস্থা কেমন?
নুরুল কাউয়ুম খান: আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে সহায়তার জন্য আমরা বেসরকারি খাতে ১৯টি কনটেইনার ডিপো প্রতিষ্ঠা করেছি। এখানে সব মিলিয়ে দিনে আমরা ৭৭ হাজার কনটেইনার রাখতে পারি। আমাদের এত স্পেস যে, পুরো সক্ষমতা আমরা ব্যবহারও করতে পারি না। আমাদের বেসরকারি খাতের ডিপোগুলো ২০ কিলোমিটারের মধ্যে।
আজকের পত্রিকা: ডিপোতে কনটেইনারের চাপ কেন?
নুরুল কাউয়ুম খান: দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেড়ে গেছে। বন্দরের কার্যক্রমও প্রায় ৩ গুণ হয়েছে। ৮ মিলিয়ন ডলার দিয়ে রপ্তানি খাতের শুরু। আজ তা পৌঁছেছে ৪০ বিলিয়ন ডলারে। দেশে মেগা প্রকল্পসহ নানান উন্নয়নকাজের বিপুল পণ্য আমদানিও করতে হয়। তার সঙ্গে যোগ হয়েছে কভিড। এর ফলে বিদেশি বন্দরের সক্ষমতা কমিয়ে রাখা হয়েছে। এ কারণে আমাদের এখানে জাহাজ কম আসছে।
আজকের পত্রিকা: সমস্যাটি কেন প্রকট হলো?
নুরুল কাউয়ুম খান: এখন জাহাজ আসছে না। আমাদের অর্থনীতি বড় হচ্ছে। অনেক অর্ডার পাচ্ছে পোশাক খাত। কিন্তু আমদানি পণ্যবাহী কনটেইনার আসতে পারছে না, ফলে রপ্তানির জন্য কনটেইনার পাওয়া যাচ্ছে না। জাহাজও আসছে না। আর আমাদের জাহাজও সরাসরি ইউরোপ-আমেরিকায় যেতে পারে না। প্রথমে মালয়েশিয়া, কলম্বো এবং সিঙ্গাপুরে আমাদের পণ্যবাহী কনটেইনার যায়। সেখান থেকে অন্যত্র যায়। ওই সব বন্দর এখন করোনার কারণে জাহাজজটে পড়েছে।
আজকের পত্রিকা: সমস্যাটি কেন প্রকট হলো?
নুরুল কাউয়ুম খান: এর ফলে খরচও বেড়ে গেছে। আগে যেখানে ইউরোপে একটি কনটেইনার পাঠাতে ৫০০ ডলারে হতো, এখন লাগছে ৫ হাজার ডলার। আর যে কনটেইনার ১৫ হাজার ডলারে হতো, এখন তা লাগছে আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার ডলার।
আজকের পত্রিকা: তাহলে সমাধান কী?
নুরুল কাউয়ুম খান: আমরা চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে কথা বলেছি। রপ্তানিকারক সংকট কাটাতে জাহাজমালিক বা তাদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করতে পারে। তবে এটাও সাময়িক। স্থায়ী সমাধানের জন্য কলম্বো ও সিঙ্গাপুর বন্দরের জাহাজজট কমাতে হবে। সেখানে খালি না হলে তো তারা জাহাজ নিতে পারবে না।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪