বিনোদন ডেস্ক
সৃজিত মুখার্জির ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’ নিয়ে আলোচনায় আজমেরি হক বাঁধন। কম কাজ বেশি আলোচনা ফরম্যাটেই গড়তে চাচ্ছেন নিজের নতুন পরিচয়। পেছনে তাকিয়ে বলেছেন গত ৩ বছরেরও গল্পও। লিখেছেন মীর রাকিব হাসান
কন্যা সন্তানকে শুধু মেয়ে হিসেবে নয়, একজন মানুষ হিসেবেই গড়ে তুলতে চান মডেল-অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে মেয়েকে নিয়ে প্যারাসুটে উড়াউড়ির ফাঁকে এমনটাই জানালেন অভিনেত্রী। লাক্স তারকা বাঁধনের ৯ বছরের মেয়ের সাহসের তারিফ করতেই হয় বটে। যে বয়সে বাচ্চারা নাগরদোলায় উঠে চিৎকার চেঁচামেচি করে অস্থির করে দেয়, সেই বয়সে সায়রা সমুদ্রের ওপর ভেসে বেড়াল। অবশ্য মেয়ের আগে বাঁধনও উড়েছেন। মা'কে দেখে ৯ বছরের কন্যার সাহস সঞ্চিত হয়েছে। শুধু প্যারাসেইলিং নয়, জেট স্কি (সমুদ্রের বিশেষ জলীয় যান) মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সমুদ্রের চার কিলোমিটার ভেতরে চলে গিয়েছিলেন।
বাঁধন বলেন, 'কক্সবাজারের মেয়েকে নিয়ে সব রোমাঞ্চকর কাজ করেছি। সায়রা অনেক সাহসী। তার তেমন ভয় নেই।'
কাজী নজরুল ইসলামের গান নিয়ে নির্মিত ‘জয় হোক, জয় হোক’ মিউজিক্যাল ফিল্মে অভিনয় করেছেন। এখানে নিজেকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি। বাঁধন বলেন, ‘কাজী নজরুল ইসলাম অনেক আগেই গানটি লিখেছেন। কিন্তু, মনে হয় এখনকারই কথা। এটা যেন আমারই মনের ভেতরের উচ্চারণ। আমার মুক্তির কথা গানের প্রতিটি শব্দে ছড়িয়ে আছে। এটা আসলে মুক্তির গান, সাম্যের গান, এটা সার্বজনীন এবং সব অসঙ্গতির বিরুদ্ধে শান্তি চাওয়ার গান। অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর একটি উদ্যোগ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর গানের শুটিং হয়েছে সাঙ্গু নদী এবং তার আশপাশের দারুণ সব লোকেশনে। শুটিংয়ের সময় একেবারে মিশে গিয়েছিলাম গানের কথার সঙ্গে। জয় হোক, জয় হোক গানটিতে কাজ করতে গিয়ে নতুন করে কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। তার গান ও কবিতা যুগে যুগে বাঙালির জীবন সংগ্রাম ও স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রেরণার উৎস, শোষণ ও উৎপীড়ন থেকে মানুষকে মুক্তি এনে দেবে। তাই এমন একটি কাজের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ।’
গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন সুস্মিতা আনিস এবং সংগীতায়োজন করেছেন কণ্ঠশিল্পী অর্ণব। মিউজিক্যাল ফিল্মটি পরিচালনা করেছেন পিপলু আর খান। গানটি স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে একটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হবে।
এর আগে, সম্প্রতি বাঁধন সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’ নামের একটি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন। সেখানে মুশকান জুবেরী চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। শুটিং শেষে আসার সময় পরিচালক সৃজিত বাঁধনকে বলেছেন, ‘আমি হ্যাপি তুমি আমাকে ভুল প্রমাণ করোনি।’ তার এক ঝলক দেখাও মিলেছে হইচইয়ের প্রমোশনে। ‘দহন’ সিনেমা ছাড়ার পর কোথায় ছিলেন বাঁধন সবিস্তারে দিলেন সেই উত্তর। জীবনকে আমূল পরিবর্তন করে দিয়েছেন ‘লাইভ ফ্রম ঢাকা’ খ্যাত আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ সাদ। নাম প্রকাশ না করা সাদের দ্বিতীয় সিনেমায় মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাঁধন। ‘দহন’ ছাড়ার পর এই সিনেমা আসে বাধনের জীবনে। ‘সাদের কাছে প্রথম কৃতজ্ঞ যে ও রিস্কটা নিয়েছে আমাকে নিয়ে। ওর সিনেমা নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারবো। লাইফ চেঞ্জার। নারী প্রধান গল্প। সমাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করার গল্প। হাজার হাজার প্রশ্ন মাথায় আসার গল্প। আমি জানিনা এই কাজটা কোথায় যাবে কয়জন মানুষ দেখবে। আমাকে এই কাজটা বুঝিয়েছে তুমি স্বাধীন। তোমার যা অধিকার সেটা তোমার আদায় করতে হবে। তোমার কথাগুলো কেউ এসে বলে দিবে না, তোমার বলতে হবে। সাদের কাজটার পর নতুন আর কাজ নিতে পারছিলাম না। সাদের কাজটার পর গত তিন বছরে শুধু সৃজিতের কাজটাই করলাম। আর পিপলু ভাইয়ের ফেমিকনের বিজ্ঞাপনটা করলাম। আমি কিন্তু প্রচুর বিজ্ঞাপনের অফারও পেয়েছি। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে আমি সেই কাজটা করবো যেটা আমি করতে চাই। কেন একটা টাইপে মেয়েদের বেধে দেওয়া হবে!’
২০১৮ সালের ডিসেম্বরের ২৭ তারিখ অডিশন দিয়েছেন সিনেমাটির জন্য। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিস্কারের পর হয়েছে সেই অডিশন। ‘অডিশনের পর ওরা আমাকে ফাইনাল করেছে কিনা সেটা জানায়নি। শুধু জানিয়েছে আপনি আসেন আমরা রিহার্সেল করার পর ফাইনাল করবো কাজটা হচ্ছে কিনা। প্রায় দুই মাস ওদের অফিসে গেছি কোন আশা ছাড়াই। ওরা খুবই সিম্পেল। খুবই কম, ভদ্র মার্জিত সুন্দর করে কথা বলে। ও শুধু টেক্সট করতো আমাকে ‘ বললেন বাঁধন। ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে সাদের ‘লাইফ ফ্রম ঢাকা’ মুক্তি পেয়েছে। দেখতে গিয়েছিলেন বাধন। সিনেমাটি বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সে দেখার পর ৫ মিনিট থ’ মেরে সিটে বসে ছিলেন। ‘আমি মনে মনে বলতেছিলাম কিসের মধ্যে পড়েছি ও আল্লাহ। আমি একই সিনেমা ৩ বার দেখেছি। তখনই মনে হয়েছে এরকম কাজ সবার জীবনে আসে না। অক্টোবরের ১০ তারিখ শুটিংয়ে গিয়েছি। এর আগে টানা রিহার্সেল হয়েছে। আমি ভুলে গিয়েছিলাম আমি আসলে কে। কোথাও ছিলাম না আমি। ওই ক্যারেক্টার আমাকে এতভাবে প্রভাবিত করেছে যে অন্য কোন কিছু করতে পারছিলাম না। জুন থেকে অক্টোবরে ওই ক্যারেক্টারের কস্টিউম পড়ে ছিলাম। ঘন্টার পর ঘন্টা ওদের সঙ্গে ছিলাম। ওদের ভিউজও আমাকে নাড়া দিয়েছে নতুন করে।’ সিনেমাটি মুক্তির জন্য পুরোপুরি তৈরী। এ বছরই মুক্তি পাবে বলে জানালেন বাঁধন।
কী আছে চরিত্রটায় ? ‘শুধু এটুকু বলি অনেকগুলো মেয়ের চরিত্র আছে। ওখানে আমাকে কেউ চিনবে না। ৩৭ বছর বয়সেও যে অভিনেত্রীরা এমন চরিত্র করতে পারেন সেটা অনেকের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবে।’
পিপুল আর খানের ফেমিকনের বিজ্ঞাপনটিও প্রশংসা পাচ্ছে। সৃজিত, সাদ, পিপলু- এই ৩ পরিচালকের কাজ নিয়েই বাঁধন কাটিয়ে দিয়েছেন ৩ বছরের বেশি সময়। নতুন কোন কাজের খবর নেই। তার ভাষ্য, ‘বলার হলে একটা কাজ নিয়েই অনেক কিছু বলা যায়। ততটকু জায়গা দিতে পারবেন না পত্রিকায়। সত্যি বলতে সাদের কাজটার পর আমি আর কাজ খুঁজে পাইনি। আমি দেড় বছর ওদের টিমের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি এখন সেই কাজটাই করতে চাই যা আমাকে তৃপ্ত করবে। আমি টিভিসি ফটোশ্যুট করতে চাই সার্ভাইভ করার জন্য। বিভিন্ন প্রমোশনের কাজ করছি। কিন্তু আমি এখন ১০০ টা নাটক করতে চাই না। আমি সেই চরিত্রটা করতে চাই যে চরিত্রটা মানুষ চিনবে মনে রাখবে।’
সৃজিত মুখার্জির ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’ নিয়ে আলোচনায় আজমেরি হক বাঁধন। কম কাজ বেশি আলোচনা ফরম্যাটেই গড়তে চাচ্ছেন নিজের নতুন পরিচয়। পেছনে তাকিয়ে বলেছেন গত ৩ বছরেরও গল্পও। লিখেছেন মীর রাকিব হাসান
কন্যা সন্তানকে শুধু মেয়ে হিসেবে নয়, একজন মানুষ হিসেবেই গড়ে তুলতে চান মডেল-অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে মেয়েকে নিয়ে প্যারাসুটে উড়াউড়ির ফাঁকে এমনটাই জানালেন অভিনেত্রী। লাক্স তারকা বাঁধনের ৯ বছরের মেয়ের সাহসের তারিফ করতেই হয় বটে। যে বয়সে বাচ্চারা নাগরদোলায় উঠে চিৎকার চেঁচামেচি করে অস্থির করে দেয়, সেই বয়সে সায়রা সমুদ্রের ওপর ভেসে বেড়াল। অবশ্য মেয়ের আগে বাঁধনও উড়েছেন। মা'কে দেখে ৯ বছরের কন্যার সাহস সঞ্চিত হয়েছে। শুধু প্যারাসেইলিং নয়, জেট স্কি (সমুদ্রের বিশেষ জলীয় যান) মেয়েকে সঙ্গে নিয়ে সমুদ্রের চার কিলোমিটার ভেতরে চলে গিয়েছিলেন।
বাঁধন বলেন, 'কক্সবাজারের মেয়েকে নিয়ে সব রোমাঞ্চকর কাজ করেছি। সায়রা অনেক সাহসী। তার তেমন ভয় নেই।'
কাজী নজরুল ইসলামের গান নিয়ে নির্মিত ‘জয় হোক, জয় হোক’ মিউজিক্যাল ফিল্মে অভিনয় করেছেন। এখানে নিজেকে ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি। বাঁধন বলেন, ‘কাজী নজরুল ইসলাম অনেক আগেই গানটি লিখেছেন। কিন্তু, মনে হয় এখনকারই কথা। এটা যেন আমারই মনের ভেতরের উচ্চারণ। আমার মুক্তির কথা গানের প্রতিটি শব্দে ছড়িয়ে আছে। এটা আসলে মুক্তির গান, সাম্যের গান, এটা সার্বজনীন এবং সব অসঙ্গতির বিরুদ্ধে শান্তি চাওয়ার গান। অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর একটি উদ্যোগ।’
তিনি আরও বলেন, ‘এর গানের শুটিং হয়েছে সাঙ্গু নদী এবং তার আশপাশের দারুণ সব লোকেশনে। শুটিংয়ের সময় একেবারে মিশে গিয়েছিলাম গানের কথার সঙ্গে। জয় হোক, জয় হোক গানটিতে কাজ করতে গিয়ে নতুন করে কাজী নজরুল ইসলামের সঙ্গে পরিচিত হয়েছি। তার গান ও কবিতা যুগে যুগে বাঙালির জীবন সংগ্রাম ও স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রেরণার উৎস, শোষণ ও উৎপীড়ন থেকে মানুষকে মুক্তি এনে দেবে। তাই এমন একটি কাজের সঙ্গে যুক্ত করার জন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ।’
গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন সুস্মিতা আনিস এবং সংগীতায়োজন করেছেন কণ্ঠশিল্পী অর্ণব। মিউজিক্যাল ফিল্মটি পরিচালনা করেছেন পিপলু আর খান। গানটি স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে একটি ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশিত হবে।
এর আগে, সম্প্রতি বাঁধন সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ‘রবীন্দ্রনাথ এখানে কখনও খেতে আসেননি’ নামের একটি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেছেন। সেখানে মুশকান জুবেরী চরিত্রে দেখা যাবে তাকে। শুটিং শেষে আসার সময় পরিচালক সৃজিত বাঁধনকে বলেছেন, ‘আমি হ্যাপি তুমি আমাকে ভুল প্রমাণ করোনি।’ তার এক ঝলক দেখাও মিলেছে হইচইয়ের প্রমোশনে। ‘দহন’ সিনেমা ছাড়ার পর কোথায় ছিলেন বাঁধন সবিস্তারে দিলেন সেই উত্তর। জীবনকে আমূল পরিবর্তন করে দিয়েছেন ‘লাইভ ফ্রম ঢাকা’ খ্যাত আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ সাদ। নাম প্রকাশ না করা সাদের দ্বিতীয় সিনেমায় মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন বাঁধন। ‘দহন’ ছাড়ার পর এই সিনেমা আসে বাধনের জীবনে। ‘সাদের কাছে প্রথম কৃতজ্ঞ যে ও রিস্কটা নিয়েছে আমাকে নিয়ে। ওর সিনেমা নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলতে পারবো। লাইফ চেঞ্জার। নারী প্রধান গল্প। সমাজকে প্রশ্নবিদ্ধ করার গল্প। হাজার হাজার প্রশ্ন মাথায় আসার গল্প। আমি জানিনা এই কাজটা কোথায় যাবে কয়জন মানুষ দেখবে। আমাকে এই কাজটা বুঝিয়েছে তুমি স্বাধীন। তোমার যা অধিকার সেটা তোমার আদায় করতে হবে। তোমার কথাগুলো কেউ এসে বলে দিবে না, তোমার বলতে হবে। সাদের কাজটার পর নতুন আর কাজ নিতে পারছিলাম না। সাদের কাজটার পর গত তিন বছরে শুধু সৃজিতের কাজটাই করলাম। আর পিপলু ভাইয়ের ফেমিকনের বিজ্ঞাপনটা করলাম। আমি কিন্তু প্রচুর বিজ্ঞাপনের অফারও পেয়েছি। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে আমি সেই কাজটা করবো যেটা আমি করতে চাই। কেন একটা টাইপে মেয়েদের বেধে দেওয়া হবে!’
২০১৮ সালের ডিসেম্বরের ২৭ তারিখ অডিশন দিয়েছেন সিনেমাটির জন্য। ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ পরিস্কারের পর হয়েছে সেই অডিশন। ‘অডিশনের পর ওরা আমাকে ফাইনাল করেছে কিনা সেটা জানায়নি। শুধু জানিয়েছে আপনি আসেন আমরা রিহার্সেল করার পর ফাইনাল করবো কাজটা হচ্ছে কিনা। প্রায় দুই মাস ওদের অফিসে গেছি কোন আশা ছাড়াই। ওরা খুবই সিম্পেল। খুবই কম, ভদ্র মার্জিত সুন্দর করে কথা বলে। ও শুধু টেক্সট করতো আমাকে ‘ বললেন বাঁধন। ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে সাদের ‘লাইফ ফ্রম ঢাকা’ মুক্তি পেয়েছে। দেখতে গিয়েছিলেন বাধন। সিনেমাটি বসুন্ধরা সিনেপ্লেক্সে দেখার পর ৫ মিনিট থ’ মেরে সিটে বসে ছিলেন। ‘আমি মনে মনে বলতেছিলাম কিসের মধ্যে পড়েছি ও আল্লাহ। আমি একই সিনেমা ৩ বার দেখেছি। তখনই মনে হয়েছে এরকম কাজ সবার জীবনে আসে না। অক্টোবরের ১০ তারিখ শুটিংয়ে গিয়েছি। এর আগে টানা রিহার্সেল হয়েছে। আমি ভুলে গিয়েছিলাম আমি আসলে কে। কোথাও ছিলাম না আমি। ওই ক্যারেক্টার আমাকে এতভাবে প্রভাবিত করেছে যে অন্য কোন কিছু করতে পারছিলাম না। জুন থেকে অক্টোবরে ওই ক্যারেক্টারের কস্টিউম পড়ে ছিলাম। ঘন্টার পর ঘন্টা ওদের সঙ্গে ছিলাম। ওদের ভিউজও আমাকে নাড়া দিয়েছে নতুন করে।’ সিনেমাটি মুক্তির জন্য পুরোপুরি তৈরী। এ বছরই মুক্তি পাবে বলে জানালেন বাঁধন।
কী আছে চরিত্রটায় ? ‘শুধু এটুকু বলি অনেকগুলো মেয়ের চরিত্র আছে। ওখানে আমাকে কেউ চিনবে না। ৩৭ বছর বয়সেও যে অভিনেত্রীরা এমন চরিত্র করতে পারেন সেটা অনেকের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবে।’
পিপুল আর খানের ফেমিকনের বিজ্ঞাপনটিও প্রশংসা পাচ্ছে। সৃজিত, সাদ, পিপলু- এই ৩ পরিচালকের কাজ নিয়েই বাঁধন কাটিয়ে দিয়েছেন ৩ বছরের বেশি সময়। নতুন কোন কাজের খবর নেই। তার ভাষ্য, ‘বলার হলে একটা কাজ নিয়েই অনেক কিছু বলা যায়। ততটকু জায়গা দিতে পারবেন না পত্রিকায়। সত্যি বলতে সাদের কাজটার পর আমি আর কাজ খুঁজে পাইনি। আমি দেড় বছর ওদের টিমের সঙ্গে কাজ করেছি। আমি এখন সেই কাজটাই করতে চাই যা আমাকে তৃপ্ত করবে। আমি টিভিসি ফটোশ্যুট করতে চাই সার্ভাইভ করার জন্য। বিভিন্ন প্রমোশনের কাজ করছি। কিন্তু আমি এখন ১০০ টা নাটক করতে চাই না। আমি সেই চরিত্রটা করতে চাই যে চরিত্রটা মানুষ চিনবে মনে রাখবে।’
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪