মীর রাকিব হাসান
মুম্বাইয়ের ফিল্ম সিটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিকের শুটিংয়ে আরিফিন শুভ। সেই ব্যস্ততার সঙ্গে সদ্য মুক্তি পাওয়া ওয়েব সিরিজ ‘কন্ট্রাক্ট’ নিয়েও আছে উচ্ছ্বাসা। তাঁর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন মীর রাকিব হাসান।
মুম্বাইয়ে ভীষণ ব্যস্ত। কথা বলার অনুরোধ উপেক্ষা না করে কিছুটা সময় দিলেন। সারতে হবে ৫ মিনিটে। শ্যাম বেনেগালের পরিচালনায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিকের শুটিং চলছে মুম্বাইয়ের ফিল্ম সিটিতে। নিখুঁতভাবে উঠে আসছে মুজিবের জীবনের নানা ঘটনা। জাতির পিতার চরিত্রে অভিনয় করছেন আরিফিন শুভ। শুটিংয়ে তাই তার প্রতি অন্যরকম ফোঁকাস। গুরু দায়িত্ব তাঁর কাধে। নিজেকে শুটিংয়ে তাই শতভাগ সপে দিয়েছেন। কেমন কাটছে দিন? ‘ধানমন্ডির সেই বাড়ি। খাওয়ার টেবিলে বঙ্গবন্ধু মানে আমি। ১৯৭০-এর গোড়ার কথা। বঙ্গমাতা ভাত বেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু খাচ্ছেন না। তাঁর মনখারাপ। তাঁর মনে পড়ে যাচ্ছে, ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের কথা। তাই তিনি উদাস। এমন একটা দৃশ্য করলাম গতকাল। একটার পর একটা দৃশ্য শেষ করছি আর আমি যেন আরো নিজেকে সেই দিনগুলোতে নিয়ে যেতে পারছি।’
মুম্বাইয়ের ফিল্ম সিটির সেটে এভাবেই উঠে আসছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের টুকরো ছবি। কখনো ধানমন্ডির বাড়ি, কখনো টুঙ্গিপাড়ার ঘাট, কখনো বা কলকাতার দৃশ্য। শেখ মুজিবের জন্মশতবর্ষ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পঞ্চাশতম বার্ষিকী উপলক্ষে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে এই বায়োপিক। বাংলা ছাড়াও যা হিন্দি ও ইংরাজিতেও হবে। শুটিং শুরুর কথা ছিল অনেক আগে। কিন্তু বাদ সেধেছিল করোনা। পরিস্থিতি একটু ভাল হতেই পুরোদমে কাজ শুরু করে দিয়েছেন শ্যাম বেনেগাল। তাই শুভও ভীষণ ব্যস্ত। শুভ বলেন, পরিচালককে কে বলবে তার বয়স ৮৬ বছর। শুটিং ফ্লোরে আগের মতোই সক্রিয়। প্রতিদিন বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় দিচ্ছেন। বিশাল সেটের প্রতিটি খুঁটিনাটি তাঁর নজরে। প্রচুর মানুষ কাজ করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর শুটিং যাতে নিখুঁত হয় তা নিশ্চিত করতে। মুম্বাইয়ে বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রথম দিকের ঘটনা এবং ঘরোয়া বিষয়গুলি ক্যামেরায় ধরে রাখতে চাইছেন তিনি।’
শুভ জানান,‘যুদ্ধের দৃশ্য. জনসমাবেশের ছবি তোলা হবে বাংলাদেশে। সেখানকার কাজও যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং। বঙ্গবন্ধু যে বিশাল ও ঐতিহাসিক জনসভাগুলি করেছেন, সেটা অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্যভাবে ছবিতে ফুটিয়ে তোলার কাজটা মোটেই সহজ নয়। তবে বেনেগাল স্যার এর আগে গান্ধী, সুভাষচন্দ্র, নেহরুকে নিয়ে সিনেমা করেছেন। তাই তাঁর কাছে প্রত্যাশাও অসীম।’
বঙ্গবন্ধুকে জানার, চেনার চেষ্টা চলছে শুভর। বলা যেতে পারে চরিত্রের মধ্যে ঢুকে পড়েছেন। জানালেন আরও কিছুদিন বিলম্ব হবে শুটিং শেষ হতে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী তথা ২৬ মার্চের মধ্যেই ভারতীয় অংশের শুটিং শেষ করতে চেয়েছিলেন ‘বঙ্গবন্ধু’ ছবির পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। তবে আপাতত সেটি হচ্ছে না। বহুল কাঙ্ক্ষিত এ ছবিটির জন্য আরও একটু সময় দরকার। তাই আগামী ৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে এর শুটিং শিডিউল। ৮ এপ্রিল পর্যন্ত ছবির প্যাচওয়ার্কসহ মুম্বাই ফিল্ম সিটির পুরো কাজ শেষ হবে। অন্যদিকে গত ১৮ মার্চ জি ফাইভে প্রকাশ পেল ‘কন্ট্রাক্ট’ ওয়েব সিরিজ। প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে অভিনয় করলেন। রাজি হলেন কেন? ‘আমি নাক উঁচু স্বভাবের। প্রতিদিন কাজ করতে চাই না। তবে যেটা করব সেটা যেন সবার নজরে পড়ে, প্রশংসিত হয় সেদিকে খেয়াল রাখি। এই প্রস্তাব হাতে আসার পর প্রথমেই গল্পটি দারুণ লেগেছিল। নির্মাতা কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় ও তামিম নূরের পরিকল্পনা শুনে রোমাঞ্চিত হই। সর্বশেষে জি ফাইভ বড় প্ল্যাটফর্ম। সব বিবেচনা করে মনে হয়েছে কাজটি করলে খারাপ হবে না।’
শুভর মতে বাংলাদেশে সিনেমা নয়, ওয়েবেই ভবিষ্যৎ। তিনি বলেন,‘শুধু বাংলাদেশ কেন, অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রির বড় বড় অভিনেতারাও কিন্তু ওয়েবে ঝুঁকছেন। তার মানে এখানে দর্শক আছে। সুযোগ আছে ভালো কাজ করার। করোনা মানুষকে ঘরমুখী করেছে। এখন ঘরে বসেই মানুষ বিনোদন খোঁজে। আর ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সেই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে। ওয়েব সময়ের চাহিদা, মেনে না নিয়ে উপায় নেই।’
সারা দুনিয়ায় সত্য ঘটনা নিয়ে ওয়েব সিরিজ হচ্ছে। শুভর মতে,‘ প্রতিদিনকার কত কত ঘটনা ঘটে, সেই সব ঘটনা রিসার্চ করে আরো ভালো কিছু নির্মাণ করা সম্ভব। আমাদের সিনেমা কিংবা ওয়েবে প্রচুর গল্পের রসদ দরকার। আর সেই রসদ পাওয়া যাবে এই সত্য ঘটনা অবলম্বনে। মাঝে এমন একটি চরিত্র এসেছিল। তবে শিডিউল মেলাতে পারিনি। বাংলাদেশে প্রতিদিনই কত না ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। কোনটা রেখে কোনটা বলব! তবে কেউ যদি সত্য ঘটনা অবলম্বনে কোনো সিরিজে আমাকে নিয়ে কাজ করতে চান সময় মিলে গেলে ‘না’ বলব না।’
‘কন্ট্রাক্ট’ তো উপন্যাস অবলম্বনে। নিজের পড়া কোনো উপন্যাস অবলম্বনে কাজ করতে চান? ‘সবারই তো একটা স্বপ্নের চরিত্র থাকে। ছোটবেলা থেকে যেটাকে ধারণ করে বড় হয়। আমার সেই চরিত্রটির নাম ‘মাসুদ রানা’। কেউ যদি ‘মাসুদ রানা’ অবলম্বনে ওয়েব কনটেন্ট বানাতে আগ্রহী হন তাতেই আমি খুশি। আমাকে না নিলেও আমি সিরিজ দেখার জন্য মুখিয়ে থাকব।’ বললেন শুভ।
মুম্বাইয়ের ফিল্ম সিটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিকের শুটিংয়ে আরিফিন শুভ। সেই ব্যস্ততার সঙ্গে সদ্য মুক্তি পাওয়া ওয়েব সিরিজ ‘কন্ট্রাক্ট’ নিয়েও আছে উচ্ছ্বাসা। তাঁর সঙ্গে কথা বলে লিখেছেন মীর রাকিব হাসান।
মুম্বাইয়ে ভীষণ ব্যস্ত। কথা বলার অনুরোধ উপেক্ষা না করে কিছুটা সময় দিলেন। সারতে হবে ৫ মিনিটে। শ্যাম বেনেগালের পরিচালনায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিকের শুটিং চলছে মুম্বাইয়ের ফিল্ম সিটিতে। নিখুঁতভাবে উঠে আসছে মুজিবের জীবনের নানা ঘটনা। জাতির পিতার চরিত্রে অভিনয় করছেন আরিফিন শুভ। শুটিংয়ে তাই তার প্রতি অন্যরকম ফোঁকাস। গুরু দায়িত্ব তাঁর কাধে। নিজেকে শুটিংয়ে তাই শতভাগ সপে দিয়েছেন। কেমন কাটছে দিন? ‘ধানমন্ডির সেই বাড়ি। খাওয়ার টেবিলে বঙ্গবন্ধু মানে আমি। ১৯৭০-এর গোড়ার কথা। বঙ্গমাতা ভাত বেড়ে দিয়েছেন। কিন্তু বঙ্গবন্ধু খাচ্ছেন না। তাঁর মনখারাপ। তাঁর মনে পড়ে যাচ্ছে, ১৯৪৩ সালের দুর্ভিক্ষের কথা। তাই তিনি উদাস। এমন একটা দৃশ্য করলাম গতকাল। একটার পর একটা দৃশ্য শেষ করছি আর আমি যেন আরো নিজেকে সেই দিনগুলোতে নিয়ে যেতে পারছি।’
মুম্বাইয়ের ফিল্ম সিটির সেটে এভাবেই উঠে আসছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের টুকরো ছবি। কখনো ধানমন্ডির বাড়ি, কখনো টুঙ্গিপাড়ার ঘাট, কখনো বা কলকাতার দৃশ্য। শেখ মুজিবের জন্মশতবর্ষ ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার পঞ্চাশতম বার্ষিকী উপলক্ষে ভারত ও বাংলাদেশের যৌথ উদ্যোগে তৈরি হচ্ছে এই বায়োপিক। বাংলা ছাড়াও যা হিন্দি ও ইংরাজিতেও হবে। শুটিং শুরুর কথা ছিল অনেক আগে। কিন্তু বাদ সেধেছিল করোনা। পরিস্থিতি একটু ভাল হতেই পুরোদমে কাজ শুরু করে দিয়েছেন শ্যাম বেনেগাল। তাই শুভও ভীষণ ব্যস্ত। শুভ বলেন, পরিচালককে কে বলবে তার বয়স ৮৬ বছর। শুটিং ফ্লোরে আগের মতোই সক্রিয়। প্রতিদিন বেশ কয়েক ঘণ্টা সময় দিচ্ছেন। বিশাল সেটের প্রতিটি খুঁটিনাটি তাঁর নজরে। প্রচুর মানুষ কাজ করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর শুটিং যাতে নিখুঁত হয় তা নিশ্চিত করতে। মুম্বাইয়ে বঙ্গবন্ধুর জীবনের প্রথম দিকের ঘটনা এবং ঘরোয়া বিষয়গুলি ক্যামেরায় ধরে রাখতে চাইছেন তিনি।’
শুভ জানান,‘যুদ্ধের দৃশ্য. জনসমাবেশের ছবি তোলা হবে বাংলাদেশে। সেখানকার কাজও যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং। বঙ্গবন্ধু যে বিশাল ও ঐতিহাসিক জনসভাগুলি করেছেন, সেটা অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্যভাবে ছবিতে ফুটিয়ে তোলার কাজটা মোটেই সহজ নয়। তবে বেনেগাল স্যার এর আগে গান্ধী, সুভাষচন্দ্র, নেহরুকে নিয়ে সিনেমা করেছেন। তাই তাঁর কাছে প্রত্যাশাও অসীম।’
বঙ্গবন্ধুকে জানার, চেনার চেষ্টা চলছে শুভর। বলা যেতে পারে চরিত্রের মধ্যে ঢুকে পড়েছেন। জানালেন আরও কিছুদিন বিলম্ব হবে শুটিং শেষ হতে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী তথা ২৬ মার্চের মধ্যেই ভারতীয় অংশের শুটিং শেষ করতে চেয়েছিলেন ‘বঙ্গবন্ধু’ ছবির পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। তবে আপাতত সেটি হচ্ছে না। বহুল কাঙ্ক্ষিত এ ছবিটির জন্য আরও একটু সময় দরকার। তাই আগামী ৮ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে এর শুটিং শিডিউল। ৮ এপ্রিল পর্যন্ত ছবির প্যাচওয়ার্কসহ মুম্বাই ফিল্ম সিটির পুরো কাজ শেষ হবে। অন্যদিকে গত ১৮ মার্চ জি ফাইভে প্রকাশ পেল ‘কন্ট্রাক্ট’ ওয়েব সিরিজ। প্রথমবারের মতো ওয়েব সিরিজে অভিনয় করলেন। রাজি হলেন কেন? ‘আমি নাক উঁচু স্বভাবের। প্রতিদিন কাজ করতে চাই না। তবে যেটা করব সেটা যেন সবার নজরে পড়ে, প্রশংসিত হয় সেদিকে খেয়াল রাখি। এই প্রস্তাব হাতে আসার পর প্রথমেই গল্পটি দারুণ লেগেছিল। নির্মাতা কৃষ্ণেন্দু চট্টোপাধ্যায় ও তামিম নূরের পরিকল্পনা শুনে রোমাঞ্চিত হই। সর্বশেষে জি ফাইভ বড় প্ল্যাটফর্ম। সব বিবেচনা করে মনে হয়েছে কাজটি করলে খারাপ হবে না।’
শুভর মতে বাংলাদেশে সিনেমা নয়, ওয়েবেই ভবিষ্যৎ। তিনি বলেন,‘শুধু বাংলাদেশ কেন, অন্যান্য ইন্ডাস্ট্রির বড় বড় অভিনেতারাও কিন্তু ওয়েবে ঝুঁকছেন। তার মানে এখানে দর্শক আছে। সুযোগ আছে ভালো কাজ করার। করোনা মানুষকে ঘরমুখী করেছে। এখন ঘরে বসেই মানুষ বিনোদন খোঁজে। আর ওটিটি প্ল্যাটফর্ম সেই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে। ওয়েব সময়ের চাহিদা, মেনে না নিয়ে উপায় নেই।’
সারা দুনিয়ায় সত্য ঘটনা নিয়ে ওয়েব সিরিজ হচ্ছে। শুভর মতে,‘ প্রতিদিনকার কত কত ঘটনা ঘটে, সেই সব ঘটনা রিসার্চ করে আরো ভালো কিছু নির্মাণ করা সম্ভব। আমাদের সিনেমা কিংবা ওয়েবে প্রচুর গল্পের রসদ দরকার। আর সেই রসদ পাওয়া যাবে এই সত্য ঘটনা অবলম্বনে। মাঝে এমন একটি চরিত্র এসেছিল। তবে শিডিউল মেলাতে পারিনি। বাংলাদেশে প্রতিদিনই কত না ঘটনা ঘটে যাচ্ছে। কোনটা রেখে কোনটা বলব! তবে কেউ যদি সত্য ঘটনা অবলম্বনে কোনো সিরিজে আমাকে নিয়ে কাজ করতে চান সময় মিলে গেলে ‘না’ বলব না।’
‘কন্ট্রাক্ট’ তো উপন্যাস অবলম্বনে। নিজের পড়া কোনো উপন্যাস অবলম্বনে কাজ করতে চান? ‘সবারই তো একটা স্বপ্নের চরিত্র থাকে। ছোটবেলা থেকে যেটাকে ধারণ করে বড় হয়। আমার সেই চরিত্রটির নাম ‘মাসুদ রানা’। কেউ যদি ‘মাসুদ রানা’ অবলম্বনে ওয়েব কনটেন্ট বানাতে আগ্রহী হন তাতেই আমি খুশি। আমাকে না নিলেও আমি সিরিজ দেখার জন্য মুখিয়ে থাকব।’ বললেন শুভ।
ইউনিক গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাখাওয়াত হোসেন। পর্যটনের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন আজকের পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মনজুরুল ইসলাম।
০৩ অক্টোবর ২০২৪বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ, সুফি এবং অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে কোনো বিভাজনমূলক এজেন্ডায় রাজনীতির দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহৃত না হওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা দৃঢ়ভাবে কোনো সাম্প্রদায়িক ফাঁদে আটকা পড়তে দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করি। কোনোভাবেই তা হতে দেওয়া যাবে না।
০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪‘আমি এটাকে ঠিক রাজনৈতিক ভাবাদর্শ বলব না। আমি এটাকে বলব, অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া, সেটা আমার পারিবারিক শিক্ষা। আমাদের ঘরের ডাইনিং টেবিল থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পরিবারের বড়দের সাথে আমরা দ্বিমত পোষণ করতে পেরেছি। ছোট থেকে বড়, কারও কোনো কথা বা কাজ ভুল মনে হলে সেটাকে আমরা তার প্রতি স
৩১ আগস্ট ২০২৪একেক মানুষ বেছে নেন একেক পেশা। তাঁদের মধ্যে কারও কারও পেশা একটু ভিন্ন ধরনের। যেমন—মো. মুনসুর আলী ওরফে মন্টু খলিফা। বাপ-দাদার পেশাকে ভালোবেসে শিশুদের খতনা করানো বা হাজামের কাজ বেছে নিয়েছেন পেশা হিসেবে। জীবনে পার করেছেন প্রায় ৮৫ বছর। জানিয়েছেন গত ৬০ বছরে ২ লাখের বেশি শিশুর মুসলমানি বা সুন্নতে খতনা দিয়
৩০ মার্চ ২০২৪