অনলাইন ডেস্ক
গত সপ্তাহে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়। পরে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাইডেনের সঙ্গে সশরীরে বৈঠক প্রত্যাখ্যান করেছে শি চিনপিং। তবে মার্কিন স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বাইডেন জানিয়েছেন এই খবরটি মিথ্যা।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহে হওয়া ৯০ মিনিটের ফোনালাপে বাইডেনের বৈঠকের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে শি চিনপিং।
এ নিয়ে প্রশ্ন করলে সাংবাদিকদের বাইডেন বলেন, এটি সত্য নয়।
বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান একটি বিবৃতিতে বলেন, প্রতিবেদনটি ফোনালাপটির সঠিক চিত্রায়ণ নয়। উভয় প্রেসিডেন্ট ব্যক্তিগত আলোচনার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন। সেটিকে আমরা শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
তবে ওই ফোনালাপের সময় উপস্থিত ছিলেন এমন একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছিলেন যে শি চিনপিংয়ের বৈঠক প্রত্যাখ্যানের খবরটি সঠিক।
ওই সূত্র রয়টার্সকে বলেন, শি ফোনালাপে স্পষ্টত জানিয়েছেন যে বৈঠকের আগে সম্পর্কের উন্নয়ন দরকার করা।
এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, শি চিনপিংয়ের সঙ্গে সশরীরে বৈঠক নিয়ে আশাবাদী ছিলেন বাইডেন। তিনি ভাবতেও পারেননি যে এভাবে তাঁকে প্রত্যাখ্যাত করবে শি চিনপিং।
একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হোয়াইট হাউস মনে করছে করোনা নিয়ে শঙ্কার কারণে শি ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করতে চাচ্ছেন না।
আগামী অক্টোবরে ইতালিতে জি২০ সামিট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে শি চিনপিং এবং বাইডেনের সাক্ষাৎ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে করোনা শুরু হওয়ার পর এখনো দেশের বাইরে সফরে যাননি শি চিনপিং।
মানবাধিকার, করোনার উৎস, বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে বিরোধ চলছে। গত ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে ফোনালাপ করেছিলেন শি চিনপিং। বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের ক্ষমতাগ্রহণের কিছুদিন পরই ওই ফোনালাপ হয়। এরপর দীর্ঘ সাত মাস পর গত সপ্তাহে শি ও বাইডেনের মধ্যে সর্বশেষ ফোনালাপ হয়।
গত সপ্তাহে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়। পরে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাইডেনের সঙ্গে সশরীরে বৈঠক প্রত্যাখ্যান করেছে শি চিনপিং। তবে মার্কিন স্থানীয় সময় মঙ্গলবার বাইডেন জানিয়েছেন এই খবরটি মিথ্যা।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত সপ্তাহে হওয়া ৯০ মিনিটের ফোনালাপে বাইডেনের বৈঠকের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে শি চিনপিং।
এ নিয়ে প্রশ্ন করলে সাংবাদিকদের বাইডেন বলেন, এটি সত্য নয়।
বাইডেনের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভান একটি বিবৃতিতে বলেন, প্রতিবেদনটি ফোনালাপটির সঠিক চিত্রায়ণ নয়। উভয় প্রেসিডেন্ট ব্যক্তিগত আলোচনার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন। সেটিকে আমরা শ্রদ্ধা জানাচ্ছি।
তবে ওই ফোনালাপের সময় উপস্থিত ছিলেন এমন একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছিলেন যে শি চিনপিংয়ের বৈঠক প্রত্যাখ্যানের খবরটি সঠিক।
ওই সূত্র রয়টার্সকে বলেন, শি ফোনালাপে স্পষ্টত জানিয়েছেন যে বৈঠকের আগে সম্পর্কের উন্নয়ন দরকার করা।
এ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত চীনা দূতাবাসের পক্ষ থেকে কিছু বলা হয়নি।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, শি চিনপিংয়ের সঙ্গে সশরীরে বৈঠক নিয়ে আশাবাদী ছিলেন বাইডেন। তিনি ভাবতেও পারেননি যে এভাবে তাঁকে প্রত্যাখ্যাত করবে শি চিনপিং।
একজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, হোয়াইট হাউস মনে করছে করোনা নিয়ে শঙ্কার কারণে শি ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করতে চাচ্ছেন না।
আগামী অক্টোবরে ইতালিতে জি২০ সামিট অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে শি চিনপিং এবং বাইডেনের সাক্ষাৎ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে করোনা শুরু হওয়ার পর এখনো দেশের বাইরে সফরে যাননি শি চিনপিং।
মানবাধিকার, করোনার উৎস, বাণিজ্য, জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে বিরোধ চলছে। গত ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে ফোনালাপ করেছিলেন শি চিনপিং। বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের ক্ষমতাগ্রহণের কিছুদিন পরই ওই ফোনালাপ হয়। এরপর দীর্ঘ সাত মাস পর গত সপ্তাহে শি ও বাইডেনের মধ্যে সর্বশেষ ফোনালাপ হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক জাতিসংঘে নিযুক্ত ইরানি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে গোপনে সাক্ষাৎ করেছেন। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে তাঁরা সাক্ষাৎ করেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস ইরানের দুটি সূত্রের বরাত দিয়ে
২৮ মিনিট আগেইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়
১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য ২০০৭ সালে ভারতের আসামে গিয়েছিল বাংলাদেশের সিলেটের এক পরিবার। শিলচর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা চলাকালে পরিবারের এক মেয়ে স্থানীয় এক যুবকের প্রেমে পড়ে। শেষমেশ তাঁকে বিয়ে করে সেখানেই থেকে যান তিনি। তবে তাঁর ভারতীয় নাগরিকত্ব পাওয়ার পথ কখনোই প্রশস্ত ছিল না। ২০১৯ সালে বিজেপি সরকার হিন্দুস
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন আত্মঘাতী ড্রোনের ব্যাপক উৎপাদন শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাঁর মতে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এমন ড্রোনের ব্যবহার বাড়ার প্রেক্ষাপটে সামরিক মতবাদেও দ্রুত পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। আজ শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ—এর বরাত দিয়ে প্রকাশিত এক প্রতিবেদ
৩ ঘণ্টা আগে